খেলা হচ্ছে যাষ্ট একটু বিনোদন এর চেয়ে বেশি কিছুনা।
রাজনীতি এবং ধর্মের সাথে তার কোন সম্পর্ক নাই।
কেউ যদি মনে করে,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আছে বলেই ইন্ডিয়াকে সাপোর্ট করা লাগবে পাকিস্থান কে ঘৃনা করতে হবে এ মুর্খ যেমন ছাগল তেমনীভাবে ঐ ব্যক্তিও ছাগল যে মনে করে পাকিস্থান মুসলিম দেশ সাপোর্ট করলে তাদেরকেই করতে হবে।
কারন ইসলামে এ ধরনের খেলার কোন স্থান নেই। আর ৪৬ বছর আগের সেই মুক্তিযুদ্ধের সাথে বর্তমান প্রজন্মের ক্রিকেট টিমের কি সম্পর্ক???? ঐ সমস্ত ছাগুর বাচ্চারা পাকিস্থানী প্লেয়ারদের নাম শুনলে যাদের চুল্কানি উঠে তাদের কে বুঝাতেই পারিনা।
বিনোদন হিসাবে একজন ভক্ত যে কোন প্লেয়ার কে সাপোর্ট করতে পারে হোক সেটা ইন্ডিয়ার বা পাকিস্তানের।
এখানে হিন্দু, মুসলিম বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা থাকা না থাকার কি হলো??
বিনোদনের অংশ হিসাবে নিজ দেশ এবং দেশের ক্রিকেট সব কিছুর উর্ধে। এটা নিয়ে কারো কোন মন্তব্য থাকার কথা নয়।
এর বাইরে যে কেউ যা ইচ্ছা সাপোর্ট করতে পারে তার অর্থ এই না যে, ইন্ডিয়াকে সাপোর্ট করার কারনে সে আকাড়া বা মালু হয়ে গেছে বা পাকিস্থানকে সাপোর্ট করার কারনে সে রাজাকার হয়ে গেছে। এ ধরনের ফালতু মানষিকতা শুধু ইন্ডিয়া পাকিস্থানের ইস্যুতেই দেখা যায়।
ব্রাজিল আর্জেন্টিনার বেলায় কোন তীর ছোড়াছুড়ি হয় না।
কারন তারা যুদ্ধও করেনি এবং তারা মুসলমানও নয়। তবে সাপোর্ট করার ক্ষেত্রে কিন্তু ইন্ডিয়া পাকিস্থানের চেয়ে হাজার গুনে বেশি ব্রাজিল আর্জেন্টিনা।
আসলে এ ধরনের গুড়ামি তৈরির মুল হতা হচ্ছে এফ এমে দূষন ছড়ানো সেই সুবর্ণ মস্তফা আর মিডিয়াতে বসে যারা অহংকারের গন্ধ ছড়ায় সেই ছাগুর দল।
তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের সাগরে কাউকে ভাসিয়ে দেওয়ার আগে একবার ভেবে দেখা উচিৎ নিজের ছাদে মাল আছে কিনা?