somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কথিত আহলে হাদীসটির পুনরাগমন

০৯ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথমবার আগমণঃ

দ্বিতীয়বার আগমণঃ

আনুমানিক ৪ মাস পর লোকটি আবার আসল। এসে বলতে লাগল-“আপনি বলেছেন কোন হাদীসে আহলে হাদীস শব্দ নেই। আমি সে হাদীস খুঁজে নিয়ে এসেছি”।
আমি বললাম-“আপনার মনে হয় আমার কথা মনে নেই। আমি আপনার কাছে এমন হাদীস চেয়েছিলাম, যাতে রাসূল সাঃ ফিক্বহ অস্বিকারকারীকে আহলে হাদীস বলেছেন”।
সে বলল-“ এটা হাকীম মুহাম্মদ সাদেক শিয়ালকুটির কিতাব ‘সাবিলুর রাসূল’ কিতাবে আছে। হাদীসটি হল-
عن انس رض قال قال رسول الله ﷺ اذا كان يوم القيامة جاء اصحاب الحديث ما بين يدى الله ومعهم المحابر، فيقول الله انتم اصحاب الحديث كنتم تصلون على النبى صلى الله عليه وسلم ادخلوا الجنة-
অর্থাৎ হযরত আনাস রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ ইরশাদ করেছেন-কিয়ামতের দিন মুহাদ্দিসীনরা আল্লাহ তাআলার সামনে উপস্থিত হবেন স্বীয় দোয়াতসহ। আল্লাহ তাআলা বলবেন-‘তোমরা মুহাদ্দিস ছিলে। আর রাসূল সাঃ এর উপর দরূদ পড়তে। যাও! জান্নাতে প্রবেশ কর”’। (মুহাদ্দিসে খতীব বাগদাদী সংকলিত জাওয়াহেরুল উসুল, তারীখে বাগদাদ”।

আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম- “এ হাদীস কি সহীহ? এর সহীহ হওয়া আল্লাহ বা রাসূল সাঃ থেকে প্রমাণিত করে দাও, তাহলে আমি আপনাকে আহলে হাদীস মেনে নিব। আর যদি প্রমাণ করতে না পারেন, তাহলে কোন উম্মতীর দ্বারা প্রমাণিত করুন, তারপর ঘোষণা দিয়ে দেন যে, আপনি মিথ্যা আহলে হাদীস ছিলেন, আর এখন ওমুক ব্যক্তির মুকাল্লিদ হয়ে গেছেন”।
- খতীব বাগদাদী এটাকে সহীহ বলেছেন। আর আমিও এ মুহাদ্দিসের তাক্বলীদ করে এটাকে সহীহ বলি।
- রেফারেন্স দিন যে, খতীব বাগদাদী এটাকে সহীহ বলেছেন।
- রেফারেন্সতো আমার জানা নেই। আমিতো শুধু হাকীম মুহাম্মদ সাদেক সাহেবের উপর নির্ভর করেছি।
- খতীব বাগদাদীতো এ হাদীসের ব্যাপারে মন্তব্য করেছেন যে, هذا حديث موضوع অর্থাৎ এ হাদীস বানোয়াট ও মনগড়া। {তারীখে বাগদাদ-৩/১৪০}। একথা জানেনতো যে, আল্লাহর নবীর উপর মিথ্যারোপ করা স্বীয় ঠিকানা জাহান্নামে বানানো?

লোকটি খুব ধ্যান দিয়ে রেফারেন্সটি পড়ল। চিন্তিত হয়ে গেলে সাথে সাথে।
আমি বললাম-“আল্লামা সুবকী শাফেয়ী রহঃ ও এ হাদীসের ব্যাপারে বলেছেন যে, এর বর্ণনাকারী “মুহাম্মদ বিন ইউসুফ”। যাকে খতীব বাগদাদী “কাজ্জাব” তথা মারাত্মক মিথ্যুক বলে আখ্যায়িত করেছেন। আর আমাদের উস্তাদ ইমাম জাহাবী রহঃ বলেছেন যে, লোকটি জাল হাদীস বানাতো। লোকটি তাবরানী রহঃ এর দিকে একটি মিথ্যা হাদীসের নিসবত করেছিল। আমার মনে হচ্ছে এটা সেই হাদীসই”। {তাবাক্বাতে শাফিয়িয়্যাহ-১/৯৩}
আশ্চর্য ব্যাপার হল-আপনি চার মাস ধওে যে জাল হাদীস অনুসন্ধান করেছেন?! সেটা দ্বারাও একথা প্রমাণিত হয় না যে, সে মুহাদ্দিসীনরা ফিক্বহের অস্বিকারকারী ছিলেন।
সুতরাং একথা প্রমাণিত হয়ে গেল যে, ফিক্বহ অস্বিকারকারী আহলে হাদীস কোন জাল হাদীস দিয়েও প্রমাণিত হয় না। এটাকেই ‘দ্বীন দুনিয়া সবই গেল’ বলে। রাসূল সাঃ এর উপর মিথ্যা বলে দ্বীন ধ্বংস করা হল, আর দুনিয়াতে রইল অপমান”।
আমি তাকে আরো বললাম-“আফসোস! আপনারা মক্কা-মদীনার নাম নেন, অথচ কিতাব শিয়ালকোটের পেশ করছেন। যার লেখক কোন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি নয়। আরে তিনিতো তার কিতাব সাবিলুর রাসূল গ্রন্থেও ২৪৬ নাম্বার পৃষ্ঠায় এক হাদীস নকল করেছেন। যাতে রয়েছে যে, ‘উত্তম আমল হল-নামায প্রথম ওয়াক্তে পড়া’।
একথার উপর বুখারীর রেফারেন্স দিল। অথচ বুখারীতে শুধু এতটুকু লেখা যে, ‘উত্তম আমল হল- নামায সময়মত পড়া’।
হাকীম সাদেক সাহেব স্বীয় মতবাদ প্রমাণ করার জন্য ‘প্রথম’ শব্দ নিজ থেকে বাড়িয়ে দিল। অথচ বুখারীতে ‘প্রথম’ শব্দটির কোন নিশানাও নেই”।

লোকটি বলল-“এটা কি করে সম্ভব?”
আমি বললাম-“আপনি বুখারী থেকে দেখিয়ে দিন”।

দ্বিতীয় হাদীস

লোকটি বলল- “আচ্ছা ঠিক আছে। সাদেক শিয়ালকুটি সাহেব এ জাল হাদীস লিখেছেন। কিন্তু তিনি ৩২০ নং পৃষ্ঠায় আরেকটি হাদীস লিখেছেন। সেটা হল- রাসূল সাঃ দুআতে বললেন যে, হে আল্লাহ! তুমি আমার খলীফাদের উপর রহম কর! সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন-হুজুর! আপনার খলীফাগণ কারা? তিনি বললেন-যারা আমার পর আসবে। আর আমার হাদীস বর্ণনা করবে। আর অন্যদের শিখাবে। [শরফু আসহাবুল হাদীস]”।

আমি বললাম-“আল্লামা যায়লায়ী রহঃ নসবুর রায়াহ এর ১ নং খন্ডের ৩৪৮ নাম্বার পৃষ্ঠায়, আর আল্লামা জাহাবী রহঃ মিযানুল ই’তিদালের ১ নং খন্ডের ১২৭ নাম্বার পৃষ্ঠায় এ হাদীস সম্পর্কে বলেন যে, هذا باطل তথা এ হাদীস জাল।
এ হাদীসের বর্ণনাকারীর ব্যাপারে ইমাম দারা কুতনী রহঃ বলেন-কাজ্জাব তথা চূড়ান্ত মিথ্যুক। {মিযানুল ই’তিদাল-১/১২৬}
সাদেক সাহেব কি আপনাদের জন্য জাল হাদীস একত্রিত করে নাম সাবিলুর রাসূল রেখে দিলেন?”

লোকটি এবার আরো বেশি পেরেশান হয়ে যায়। আমি তাকে বললাম-“এ হাদীসেরও কোথাও একথা নেই যে, তারা ফিক্বহের অস্বিকারকারী”।

তৃতীয় হাদীস

লোকটি বলল- রাসূল সাঃ কে জিজ্ঞেস করা হল- আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত কারা? তিনি বললেন- ما انا عليه اليوم واصحابى। {মুহাল্লাল ও নাহলের রেফারেন্সে সাবিলুর রাসূল-১৪০}

আমি বললাম- “এখানেতো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের কথা। আর মুহাল্লাল ও নহলে এর কোন সনদ উল্লেখ নেই। ইবনুল যাওজী এটাকে মওজুআতে উল্লেখ করে এটাকে মনগড়া সাব্যস্ত করেছেন”।

লোকটি বলল-“সাদেক সাহেব কি সব জাল হাদীসই একত্র করে গেলেন নাকি?

সাহাবীদের বক্তব্য
লোকটি বলল- হযরত আবু সাঈদ খুদরী রাঃ স্বীয় ছাত্রদের বলেছেন যে, فانكم خلوفنا واهل الحديث بعدنا তথা ‘তোমরা আমার খলীফা। আর আমাদের পর হুফফাজ হবে’।

আমি বললাম-“এর সনদের রাবী আবু হারূন আল ঈদী সম্পর্কে লিখা আছে যে, اكذب من فرعون তথা সে ফেরাউনের চেয়েও বেশি মিথ্যুক। {মিযানুল ই’তিদাল-৩/১৭৪}। যাইহোক, এটাতে একথা কোথায় যে, তিনি ফিক্বহের অস্বিকারকারী ছিলেন? বরঞ্চ তিরমিযীতো একথা লিখা আছে যে, তিনি ফিক্বহের ছাত্র ছিলেন।
সুতরাং বুঝা গেল যে, আল্লাহ তাআলা বা রাসূল সাঃ তো দূরে থাক, কোন সাহাবী থেকেও একথা প্রমাণিত হয় না যে, ফিক্বহের অস্বিকারকারীর নাম আহলে হাদীস”।

একটি স্বপ্ন

লোকটি বলতে লাগল- জনাব হাকেম সাদেক সাহেব বলেছেন যে, হযরত আবু বকর বিন আবু দাউদ সিজিস্তানী মুহাদ্দিস রহঃ বলেছেন যে, তিনি সিজিস্তানে হযরত আবু হুরায়রা রাঃ এর হাদীস সংকলন করছিলেন। সে সময় একদা স্বপ্নে হযরত আবু হুরায়রা রাঃ এর সাথে সাক্ষাৎ হয়। আমি তাকে বললাম- আমি আপনাকে অনেক ভালবাসি। তিনি বললেন-আমি দুনিয়াতে আহলে হাদীস ছিলাম। {সাবিলুর রাসূল-৩১৪}

আমি তাকে বললাম-“এ স্বপ্নের ব্যাপারে খোদ সাদেক সাহেবই লিখেছেন যে, ‘আমি এ স্বপ্নটিকে কেবল সহায়ক হিসেবে বর্ণনা করলাম। দলিল হিসেবে নয়’।
এবার দেখুন!্ এ স্বপ্নটি কার?

স্বপ্ন কার?

স্বপ্নটি ছিল ইমাম আবু দাউদ রহঃ এর ছেলের। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, তার মুখস্ত শক্তি ছিল প্রখর। হাদীস খুবই মুখস্ত ছিল। কিন্তু এর সাথে সাথে তিনি অনেক বড় মিথ্যুকও ছিলেন। খোদ তার পিতা আবু দাউদ রহঃ এবং মুহাদ্দিস ইবরাহীম আসবায়ী রহঃ তাকে কাজ্জাব তথা চূড়ান্ত মিথ্যাবাদী বলে আখ্যায়িত করেছেন। {মিযানুল ই’তিদাল-২/৪২৩}
আর শায়েখ কাওসারী রহঃ বলেন- هو ناصبى مجسم خبيث তথা সে নাসেবী ছিল, মুজাসসামা ফিরক্বার অনুসারী, সেই সাথে ছিল খবীশ। {তাম্বীহুল খতীব-৬৮}

স্বপ্ন মূলত কী ছিল?

এ স্বপ্নটি আল ইসাবা গ্রন্থেও ৪ নং খন্ডের ২০৪ নাম্বার পৃষ্ঠায়, আর তারীখের গ্রন্থে ৯/৪৬৭, ও তাযকিরাতুল হুফফাজের ১/৪৯ এ বর্ণিত এ স্বপ্নটির আরবী পাঠ এই-
انا اول اصحاب الحديث كان فى الدنيا এ বাক্যের অনুবাদ গায়রে মুকাল্লিদরা তাযকীরাতুল হুফফাজে এই করেছে যে, “আমিই দুনিয়াতে প্রথম ব্যক্তি, যে এত বড় ভান্ডার সংরক্ষণ করেছে”।
দেখুন! সাদেক শিয়ালকুটি সাহেবের যখন দরকার হয়, তখন “আওয়াল তথা প্রথম” শব্দ নিজ থেকে বাড়িয়ে দেন, অথচ এখানে “আওয়াল” শব্দ বিদ্যমান থাকা সত্বেও যখন নিজের মাকসাদের বিপরীত মনে হল, তখন সেটাকে উধাও করে দিলেন।
তারপরও উদ্দেশ্য হাসীল হয়নি। হাদীস সংকলনকারীদের মুহাদ্দিস বা সাহেবে হাদীস অথবা আহলে হাদীস বলা জায়েজ আছে। কিন্তু আবু হুরায়রা রাঃ কি এটা বলেছেন নাকি যে, তিনিই ফিক্বহের প্রথম অস্বিকারকারী, তাই তার নাম আহলে হাদীস?
আরে ভাই! এসব লোকেরা নিজেদের আহলে হাদীস পরিচয় দিয়ে এ কেমন খেলা শুরু করে দিল?

শেষ কথা

অবশেষে লোকটি বলতে লাগল- উম্মতীকে মানা ছাড়া কোন গত্যান্তর নেই। এজন্যই আমরা আহলে হাদীসরাও চার দলিল মানি।
আমি বললাম- আমি আপনার কথা বিশ্বাস করি না। আপনি আমার ছয়টি প্রশ্নের জবাব লিখিতভাবে দিন। আর এর মাঝে আপনাদের নেতৃস্থানীয় ১০ জন ব্যক্তির দস্তখতসহ ছাপিয়ে দিন। তাহলে আমি আপনার কথা বিশ্বাস করব।

১ নং প্রশ্ন

আপনি কোন দলিলের ভিত্তিতে ইজমা, কিয়াস ও ফিক্বহকে হুজ্জত তথা দলিল মানতে শুরু করেছেন? সে সকল দলিলসমূহ বিস্তারিত লিখে দিন।

২ নং প্রশ্ন

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত হানাফী, শাফেয়ী, মালেকী, হাম্বলীগণ ধারাবাহিকভাবে এ ৪ দলিলকে মানেন। কুরআন, হাদীস, ইজমা, কিয়াস। আপনারা তাদের আহলে হাদীস বলেন না, বরং আহলে রায় তথা যুক্তিপূজারী ও আহলে কিয়াস বলে থাকেন। এখন আপনারাও এ ঘোষণা দিয়ে দেন যে, আপনারাও পরিপূর্ণ আহলে রায়, এবং আহলে কিয়াস। আর এতদিন পর্যন্ত যে নিজেদের আহলে হাদীস বলতেন তা ছিল মিথ্যাচার।

৩ নং প্রশ্ন

এ ঘোষাণাও দিয়ে দেন যে, যেখানে হানাফীরা ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর কিয়াসকে মানে, সেখানে আমরা ইমাম আবু হানীফা রহঃ এর বিপরীতে আমরা নিজেরাই কিয়াস করি। অথবা নিজেদের মসজিদের ইমামের কিয়াসকে মানি।
আজ পর্যন্ত এ মিথ্যা বলতে ছিলাম যে, “যেখানে হানাফীরা ইমাম আবু হানীফার ইজতিহাদকে মানে, সেখানে আমরা হাদীসে রাসূল মানি”
এ মুহুর্তে সে মিথ্যাচার থেকে সাচ্চা দিলে তওবা করছি।

৪ নং প্রশ্ন

আপনারা যখন কোন কিয়াস করেন, তখন আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের মত আপনাদের কোন উসূলে ফিক্বহ তথা তথা ফিক্বহের মূলনীতি আছে? না কাদিয়ানীদের মত মূলনীতিহীন কিয়াস করেন?
আমরা যেহেতু উসূলধারী তথা মূলনীতি নির্ভর। তাই আমাদের রয়েছে-
# উসুলুশ শাশী [৩২৫ হিজরী]। # উসুলে কারখী [৩৪০ হিজরী]। # আল ফুসূল ফিল উসূল লি আবু বকর রাজী [৩৭০ হিজরী]।
# উসুলে বাযদয়ী [৪৮২ হিজরী]। # উসূলে সারাখসী [৪৮৩ হিজরী। # হুসামী [৬৪২]। # আল মুগনী ফিল উসূল [৬৯১]। # আল মানার [৭১০ হিজরী]। # আত তানক্বীহ [৭৪৭ হিজরী]। # তাহরীরুল উসূল [৮৬১ হিজরী]। # মুসাল্লামুস সুবুত [১১১৯ হিজরী] এর মত গ্রহণযোগ্য কিতাবাদী। আপনারাও নিজেদের উসুলের কিতাবের নাম সালসহ উল্লেখ করুন।

৫ নং প্রশ্ন

আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত হানাফী, মালেকী, শাফেয়ী এবং হাম্বলীগণের কিতাব সংরক্ষিত ও সিলেবাসে অন্তর্ভূক্ত। কাদিয়ানীদের নিজস্ব কোন কিতাব নেই। তারা ফিক্বহী মাসায়ের এদিক সেদিক থেকে চুরী করে সংগ্রহ করে। আপনাদের ফিক্বহের সনদযুক্ত কিতাব কোনটি কোনটি? যা আপনাদের মাদরাসায় সিলেবাসভূক্ত? সনসহ সেসবের তালিকা অথবা এ স্বীকারোক্তি প্রকাশ করুন যে, আপনাদের অভ্যাসও এদিক সেদিকের মাসায়েল চুরি করা।

৬ নং প্রশ্ন

আপনি আপনাদের ১০টি সর্বসম্মত মত, এবং ১০টি কিয়াসী মাসায়েল লিখে দিন। যা আহলে সুন্নাতের কিতাব থেকে চুরি করা হয়নি।

লোকটি বলতে লাগল- “আরে ভাই! আমিতো এক মুসিবত থেকে বাঁচার জন্য ৪ দলিলের নাম নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনার এ ৬ প্রশ্ন আমাকে আরেক মুসিবতে ফেলে দিল!”

মুল লেখাঃ
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৫ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×