বিশেষজ্ঞরা বলছেন হয়তো কোন ভাবে সালফিউরিক এসিডের সংস্পর্শে এসেছিল নোটগুলো, যদিও এ অবধি তার কোন প্রমান জোগাড় করা যেতে পারে নি। কেউ কেউ বলছেন হয়তো সালফারের কোন লবন ছিটানো হয়েছে নোটে, যা হাতের সংস্পর্শে এসে সারফিউরিক এসিড হয়ে যাচ্ছে।
যাই হোক না কেন, এ অনিচ্ছাকৃত কোন ভুল না নাশকতামূলক, তা এখনো জানা যায়নি। নাশকতাকারীদের কোন চিঠিও এখনও পাওয়া যায়নি। এদিকে রাষ্ট্রিয় ব্যাংক টাকা ছাপানোর সময় কোর রকম গলদের কথা পুরোপুরি অস্মীকার করছে। তাই এক ধাঁধার সামনে পুলিম ও বিশেষাজ্ঞরা।
গুড়ো হয়ে ডাবার পরও যদি অর্ধেকটা সাথে থাকে, তাহলে এসব নোট রাষ্ট্রিয় ব্যাংকের শাখা থেকে পাল্টে নেয়া যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



