somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নগরে বসবাসোপযোগী পরিবেশের জন্য জলাধার ও উন্মুক্ত স্থান নিশ্চিত করতে আইনের যথাযথ প্রয়োগ করুন

২২ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৮:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
নগরে বসবাসোপযোগী পরিবেশের জন্য ঢাকাসহ বাংলাদেশের সকল ছোট, বড় ও মাঝারী শহরগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলাধার ও উন্মূক্ত স্থান নিশ্চিত করতে প্রচলিত আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করা জরুরী। দরকার হলে বিদ্যমান আইন ও নীতিমালা সংশোধন ও প্রয়োজনে নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে। আজ সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর উদ্যোগে “বসবাসযোগ্য নগরী: জলাধার-উন্মূক্ত স্থানের অপরিহার্য ও করণীয়” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এই অভিমত ব্যক্ত করেন।

বক্তারা বলেন, নগরে মানুষে মানুষে সামাজিক আদান প্রদানের জন্য প্রয়োজন উম্মুক্ত স্থান, পার্ক, খেলার মাঠ। কিন্তু ঢাকা নগরীতে এ সকল সুবিধা ধ্বংস করা হচ্ছে। ঢাকায় একটি অংশের শিশুরদের বিনোদনের কোন সুযোগ নেই অন্য শিশুরাও চার দেয়ালে বন্দী, বড় হচ্ছে কম্পিউটার আর ভিডিও গেমসের খেলে। ফলে শিশুদের পূর্ণাঙ্গ মানসিক ও শারিরীক বিকাশ ঘটছে না। এছাড়া তারা নানা ধরনের সামাজিক অপরাধকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। খেলাধূলার সুযোগের অভাবে শিশু-কিশোরদের মাঝে অতিরিক্ত মোটা হওয়াসহ নানা অসুখ বিসূখে আক্রান্তের প্রবণতাও বাড়ছে।

বক্তারা বলেন, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের হিসেবে ৪৭ টি পার্কের মধ্যে কয়েকটি পার্কের অস্তিত্ব কোন রকমে টিকে আছে। যেগুলি আছে তাও আবার দখল হয়েছে পানির পাম্প, প্রাইভেট গাড়ীর পার্কিং, মার্কেট, গ্যারেজসহ নানা কর্মকান্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজউক নগর পরিকল্পনার প্রাণ হিসেবে কাজ করার কথা থাকলেও মানুষের বিনোদন, সামাজিকতা, মানসিক ও শারিরীক বিকাশের সুবিধা নিশ্চিত করতে এই সংস্থাটির অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ঢাকা শহরের মাত্র ২% লোক প্রাইভেট গাড়ী ব্যবহার করে, বাকী ৯৮% মানুষের গাড়ী নেই। অথচ ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় প্রতিটি বাড়ী ও মার্কেটে সুনির্দিষ্ট ও সুপষ্টভাবে প্রাইভেট গাড়ীর রাখার জন্য জায়গা রাখার বিধান রাখা হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাড়ীতে শিশুদের খেলাধূলা ও অন্যদের পারস্পরিক সাক্ষাতের জায়গা রাখার কথা উল্লেখ নেই। অনুমোদিত এমনকি ডিটেইল এরিয়া প্লান-এ প্রতিটি এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা রাখার দিক-নির্দেশনা নেই।

বক্তারা বলেন, ঢাকা ওয়াসার হিসেবমতে একসময় ঢাকায় ৪৭টি খাল ছিল, এখন আছে মাত্র ২৬টি। সরকারী এবং বেসরকারী উদ্যোগে বাকী খালগুলিকে হত্যা করে নির্মাণ করা হয়েছে সড়ক, ড্রেন ও বক্স কালভার্ট। বর্তমানে খালের দুই ধার বাধাই করে খালকে রক্ষা করা নামান্তরে খাল ড্রেনে পরিণত হচ্ছে। খালের জীববৈচিত্র ও পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে। ঢাকায় ১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে পুকুরের সংখ্যা ছিল ২ হাজার, ১৯৮৮ ও ১৯৮৯ সালে তা কমে দাড়ায় ১ হাজার ২ শতে। বর্তমানে হাতেগোনা যে কয়েকটি পুকুর আছে তার অস্তিত্বও সংকটে। এছাড়া ঢাকার চারপাশে যে নদীগুলি রয়েছে সেগুলিও আজ দখল ও দূষণের শিকার। লাগামহীন আবাসন ব্যবসা, নিয়ন্ত্রনহীন শিল্প-কারখানা এবং শহরের বর্জ্য ফেলার কারণেই নদীগুলি দখল ও দূষণের শিকার। নগরীকে বসবাসযোগ্য করতে নদী-খাল-বিল-পুকুরসহ সব ধরনের জলাধার রক্ষায় সরকারে পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

বক্তারা বিশুদ্ধ পানির উৎসঃ নদ-নদী, খাল-বিল ও জলাশয় রক্ষায় বিদ্যমান আইন প্রয়োগ এবং প্রয়োজনে সংশোধন করা; সরকারী ও বেসরকারী যে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক কোন ধরনের স্থাপনা নির্মাণের পূর্বে পরিবেশ ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক করা; পুকুর, দীঘি, খাল-বিল-নদীসহ যে কোন জলাশয় ভরাট বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ; নদী, খাল, বিলসহ যে কোন ধরনের জলাশয়কে পেছনে দিয়ে এ ধরনের স্থাপনা বা পরিকল্পনা নিষিদ্ধের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; নদী ও খালের দুইপারে মানুষের বিনোদনের জন্য হাঁটার ব্যবস্থা রাখা; খালগুলো উদ্ধার ও সংস্কার করে নৌ-পথগুলো চালু ও স¤প্রসারণ করা; ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধন করে পার্কিং এর পরিবর্তে শিশুদের খেলাধূলার জায়গা রাখার বিধান করা; প্রতিটি এলাকায় মাঠ, পার্ক ও উম্মুক্ত স্থানগুলো সংরক্ষন ও ব্যবহার উপযোগী করা; ডিটেইল এরিয়া চুড়ান্ত বাস্তবায়নের পূর্বে, জলাধার সংরক্ষন ও উম্মুক্ত স্থান নিশ্চিত করাসহ সুষ্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

গোলটেবিল বৈঠকে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর চেয়ারম্যান আবু নাসের খানের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নীতি বিশ্লেষক সৈয়দ মাহবুবুল আলম। নির্ধারিত আলোচ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্স এর সভাপতি অধ্যাপক ড. সারোয়ার জাহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সাইন্সেস অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. শাহনাজ হক হুসেন, পবা’র সাধারণ সম্পাদক কামাল পাশা চেšধুরী। এয়াড়াও বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার ওমর এইচ খান জয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভীদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নুর আলম, কবি লিলি হক, বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সভাপতি বেগম সামসুজ্জাহান নুর প্রমুখ।


নগরে বসবাসোপযোগী পরিবেশের জন্য ঢাকাসহ বাংলাদেশের সকল ছোট, বড় ও মাঝারী শহরগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে জলাধার ও উন্মূক্ত স্থান নিশ্চিত করতে প্রচলিত আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করা জরুরী। দরকার হলে বিদ্যমান আইন ও নীতিমালা সংশোধন ও প্রয়োজনে নতুন করে প্রণয়ন করতে হবে। আজ সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর উদ্যোগে “বসবাসযোগ্য নগরী: জলাধার-উন্মূক্ত স্থানের অপরিহার্য ও করণীয়” শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এই অভিমত ব্যক্ত করেন।

বক্তারা বলেন, নগরে মানুষে মানুষে সামাজিক আদান প্রদানের জন্য প্রয়োজন উম্মুক্ত স্থান, পার্ক, খেলার মাঠ। কিন্তু ঢাকা নগরীতে এ সকল সুবিধা ধ্বংস করা হচ্ছে। ঢাকায় একটি অংশের শিশুরদের বিনোদনের কোন সুযোগ নেই অন্য শিশুরাও চার দেয়ালে বন্দী, বড় হচ্ছে কম্পিউটার আর ভিডিও গেমসের খেলে। ফলে শিশুদের পূর্ণাঙ্গ মানসিক ও শারিরীক বিকাশ ঘটছে না। এছাড়া তারা নানা ধরনের সামাজিক অপরাধকর্মে জড়িয়ে পড়ছে। খেলাধূলার সুযোগের অভাবে শিশু-কিশোরদের মাঝে অতিরিক্ত মোটা হওয়াসহ নানা অসুখ বিসূখে আক্রান্তের প্রবণতাও বাড়ছে।

বক্তারা বলেন, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের হিসেবে ৪৭ টি পার্কের মধ্যে কয়েকটি পার্কের অস্তিত্ব কোন রকমে টিকে আছে। যেগুলি আছে তাও আবার দখল হয়েছে পানির পাম্প, প্রাইভেট গাড়ীর পার্কিং, মার্কেট, গ্যারেজসহ নানা কর্মকান্ডে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজউক নগর পরিকল্পনার প্রাণ হিসেবে কাজ করার কথা থাকলেও মানুষের বিনোদন, সামাজিকতা, মানসিক ও শারিরীক বিকাশের সুবিধা নিশ্চিত করতে এই সংস্থাটির অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে। ঢাকা শহরের মাত্র ২% লোক প্রাইভেট গাড়ী ব্যবহার করে, বাকী ৯৮% মানুষের গাড়ী নেই। অথচ ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় প্রতিটি বাড়ী ও মার্কেটে সুনির্দিষ্ট ও সুপষ্টভাবে প্রাইভেট গাড়ীর রাখার জন্য জায়গা রাখার বিধান রাখা হয়েছে। অথচ প্রতিটি বাড়ীতে শিশুদের খেলাধূলা ও অন্যদের পারস্পরিক সাক্ষাতের জায়গা রাখার কথা উল্লেখ নেই। অনুমোদিত এমনকি ডিটেইল এরিয়া প্লান-এ প্রতিটি এলাকায় পর্যাপ্ত পরিমাণে জায়গা রাখার দিক-নির্দেশনা নেই।

বক্তারা বলেন, ঢাকা ওয়াসার হিসেবমতে একসময় ঢাকায় ৪৭টি খাল ছিল, এখন আছে মাত্র ২৬টি। সরকারী এবং বেসরকারী উদ্যোগে বাকী খালগুলিকে হত্যা করে নির্মাণ করা হয়েছে সড়ক, ড্রেন ও বক্স কালভার্ট। বর্তমানে খালের দুই ধার বাধাই করে খালকে রক্ষা করা নামান্তরে খাল ড্রেনে পরিণত হচ্ছে। খালের জীববৈচিত্র ও পরিবেশ ধ্বংস হচ্ছে। ঢাকায় ১৯৮৪ ও ১৯৮৫ সালে পুকুরের সংখ্যা ছিল ২ হাজার, ১৯৮৮ ও ১৯৮৯ সালে তা কমে দাড়ায় ১ হাজার ২ শতে। বর্তমানে হাতেগোনা যে কয়েকটি পুকুর আছে তার অস্তিত্বও সংকটে। এছাড়া ঢাকার চারপাশে যে নদীগুলি রয়েছে সেগুলিও আজ দখল ও দূষণের শিকার। লাগামহীন আবাসন ব্যবসা, নিয়ন্ত্রনহীন শিল্প-কারখানা এবং শহরের বর্জ্য ফেলার কারণেই নদীগুলি দখল ও দূষণের শিকার। নগরীকে বসবাসযোগ্য করতে নদী-খাল-বিল-পুকুরসহ সব ধরনের জলাধার রক্ষায় সরকারে পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।

বক্তারা বিশুদ্ধ পানির উৎসঃ নদ-নদী, খাল-বিল ও জলাশয় রক্ষায় বিদ্যমান আইন প্রয়োগ এবং প্রয়োজনে সংশোধন করা; সরকারী ও বেসরকারী যে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক কোন ধরনের স্থাপনা নির্মাণের পূর্বে পরিবেশ ছাড়পত্র বাধ্যতামূলক করা; পুকুর, দীঘি, খাল-বিল-নদীসহ যে কোন জলাশয় ভরাট বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ; নদী, খাল, বিলসহ যে কোন ধরনের জলাশয়কে পেছনে দিয়ে এ ধরনের স্থাপনা বা পরিকল্পনা নিষিদ্ধের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; নদী ও খালের দুইপারে মানুষের বিনোদনের জন্য হাঁটার ব্যবস্থা রাখা; খালগুলো উদ্ধার ও সংস্কার করে নৌ-পথগুলো চালু ও স¤প্রসারণ করা; ইমারত নির্মাণ বিধিমালা সংশোধন করে পার্কিং এর পরিবর্তে শিশুদের খেলাধূলার জায়গা রাখার বিধান করা; প্রতিটি এলাকায় মাঠ, পার্ক ও উম্মুক্ত স্থানগুলো সংরক্ষন ও ব্যবহার উপযোগী করা; ডিটেইল এরিয়া চুড়ান্ত বাস্তবায়নের পূর্বে, জলাধার সংরক্ষন ও উম্মুক্ত স্থান নিশ্চিত করাসহ সুষ্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রদানের সুপারিশ করা হয়।

গোলটেবিল বৈঠকে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এর চেয়ারম্যান আবু নাসের খানের সভাপতিত্বে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নীতি বিশ্লেষক সৈয়দ মাহবুবুল আলম। নির্ধারিত আলোচ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্লানার্স এর সভাপতি অধ্যাপক ড. সারোয়ার জাহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সাইন্সেস অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. শাহনাজ হক হুসেন, পবা’র সাধারণ সম্পাদক কামাল পাশা চেšধুরী। এয়াড়াও বক্তব্য রাখেন ব্যারিস্টার ওমর এইচ খান জয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভীদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. নুর আলম, কবি লিলি হক, বুলবুল ললিতকলা একাডেমির সভাপতি বেগম সামসুজ্জাহান নুর প্রমুখ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯


দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×