somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাযহাব সম্পর্কিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা - ২য় পর্ব

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পূর্বের পর ...

ফিরকা উদ্ভবের কারণ ও পরিণতি
কোরআন ও হাদীসের ব্যবহারিক পতনের পটভূমিকায় পৃথিবীতে ফিরকাবন্দী বা দলীয় মাযহাব সমূহের আত্মপ্রকাশ শুরু হয়। বনী উমাইয়া শাসনের অবসানকাল অর্থাৎ নূন্যাধিক ১৫০ হিজরী পর্যন্ত কোন ব্যক্তি নিজেকে হানাফী, শাফেয়ী ইত্যাদি বলতেন না বরং স্ব স্ব গুরুগণের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে কোরআন ও হাদীসের ব্যাখ্যা করতেন। আব্বাসীয়দের শাসনকালে সর্বপ্রথম প্রত্যেকেই নিজের জন্য পৃথক পৃথক দলীয় নাম নির্ধারিত করে নিতেন এবং নিজ গুরুদের নির্দেশ খুঁজে বের না করা পর্যন্ত কোরআন ও হাদীসের ব্যবস্থা মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানাতেন। সুতরাং মতভেদ দৃঢ়তর হল, মাযহাবের সূত্রপাত হল।

মাযহাবের মহাব্যাধি মুসলমানগণের জাতীয় জীবনে প্রবেশ করায় সবচেয়ে মারাত্মকভাবে আক্রান্ত হয়েছিল শিয়া সম্প্রদায় ও দলপন্থী সুন্নীগণ। উত্তর কালে এই শিয়া সুন্নীর লড়াই আর মাযহাব চতুষ্টয়ের অন্ধ অনুসারীগণের উদ্দাম, অবিশ্রান্ত ও নির্মম গৃহযুদ্ধের ফলেই মুসলিমগণের উজ্জ্বল জাতীয় গৌরব অস্তমিত হয়ে যায়। ৩১৭ হিজরীতে একটি আয়াতের অন্তর্ভুক্ত মকামে মাহমুদের ব্যাখ্যা নিয়ে বাগদাদে হাম্বলী ও অপর তিন মাযহাবের অনুসারীগণের মধ্যে সংগ্রাম শুরু হয়, এই সংগ্রামে সৈন্য বাহিনী ও জনসাধারণও যোগ দেয় এবং শত সহস্র লোক হতাহত হয়। ৩২৩ হিজরীতে হাম্বলী ও শাফেয়ীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে ৭ বৎসর পর্যন্ত চলে। ৩৯৮ হিজরীতে বাগদাদ শহরে সুন্নী ও শিয়াগণের মধ্যে এক ভয়াবহ সংঘর্ষ সংঘটিত হয় এবং যুদ্ধে অসংখ্য লোক নিহত হয়। ইমাম কুশয়রী ৪৪৮ হিজরীতে বাগদাদে প্রবেশ করেন এবং আকীদা সংক্রান্ত খুঁটিনাটি নিয়ে তিনি হাম্বলীদের সঙ্গে বিবাদে প্রবৃত্ত হন, কারণ তিনি নিজে গোড়া আশাইরা মতবাদের ছিলেন। এই বিবাদ শেষে সংগ্রামে রূপ নেয় এবং উভয় পক্ষে বহু লোক হতাহত হয়। এভাবে ৪৮৩ হিজরীতে বাগদাদ নগরে শিয়া ও সুন্নীগণের মধ্যে, ৫৫৪ হিজরীতে নেশাপুর শহরে হানাফী ও শাফেয়ীগণের মধ্যে, পুনরায় ৫৬০ হিজরীতে হানাফী শাফেয়ীদের মধ্যে, ৫৮৭ হিজরীতে মিসরে হাম্বলী ও শাফেয়ীগণের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ৬৫৫ হিজরীতে বাগদাদে শিয়া ও সুন্নীগণের মধ্যে সংঘর্ষে ভয়াবহ লুটতরাজ, হত্যাকান্ড চলে, বহু বাড়ীঘর বিধ্বস্ত হয়। এ ধরণের মাযহাবগত দলাদলি অন্যান্য মুসলিম দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং এই সুযোগ নিয়ে চীনের মঙ্গোলিয়া হতে আগত চেঙ্গীস খাঁ ও হালাকু খাঁ বাগদাদকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করে। ৬৫৬ হিজরীর ১২ই মুহাররম হালাকুর সৈন্যদল বাগদাদে প্রবেশ করে এবং ১৪ই সফর বুধবার খলীফাতুল মুসলেমীন শহীদ হন। খলীফার দুই পুত্র আমীর আবু বকর আহমদ ও আবুল ফাযায়েল আবদুর রহমানকে তাতারীরা নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং খলীফার কন্যা ও পূর-মহিলাগণকে দাসীতে পরিণত করে।

ডঃ সৈয়দ মাহমুদুল হাসান তাঁর রচিত ‘ইসলাম ও আধুনিক বিশ্ব’ পুস্তকে আব্বাসীয় খিলাফতের পতন ও হালাকু খানের বাগদাদের ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দিতে যেয়ে উল্লেখ করেছেন যে, সর্বশেষ আব্বাসীয় খলিফা আল-মুসতাসিম বিল্লাহ এর রাজত্বকালে শিয়া, সুন্নী এবং হানাফী ও হাম্বলী সম্প্রদায়ের দ্বন্দ্ব ও বৈষম্য চরম আকার ধারণ করে। খলিফা শিয়া সম্প্রদায়কে সমূলে উৎপাটিত করার জন্য অভিযান পাঠালে শিয়া মতাবলম্বী মন্ত্রী মুযাইদ উদ্দিন মুহম্মদ আলকামী হালাকু খানকে বাগদাদে আমন্ত্রণ জানিয়ে খলিফার উপর প্রতিশোধ গ্রহণের সংকল্প করেন। হালাকু খান ১২৫৮ খৃঃ বাগদাদে অভিযান করেন। দীর্ঘ চব্বিশ দিন অবরোধের পর খলিফা তার পরিবার-পরিজনসহ হালাকু খানের কাছে আত্মসমর্পণ করে প্রাণ ভিক্ষা চান। কিন্তু হালাকু খান বাগদাদ দখলের দশ দিনের মধ্যে খলিফা ও তার পরিবারবর্গকে হত্যা করে। হালাকু খানের খৃষ্টান মন্ত্রী ডকুজ (Doquz) এবং শিয়া সম্প্রদায়ভুক্ত লোক ব্যতীত প্রায় ২০ লক্ষ লোক মাত্র ছয় সপ্তাহে মোঙ্গল বাহিনীর বর্বরতা ও হত্যাকান্ডের শিকার হয়। কথিত আছে যে, তিন দিন ধরে নগরীর রাজপথগুলিতে রক্তের স্রোত প্রবাহিত হয় এবং ইউফ্রেটিস নদীর পানি রক্তে রঞ্জিত হয়ে যায়। ঐতিহাসিক গিলম্যান বলেন, “এভাবে শতসহস্র নিহতের গগণভেদী আর্তনাদ এবং বর্বর বিজয়োন্মত্ত মোঙ্গলদের প্রকট উন্মাদনায় যে বাগদাদ পাঁচশত বৎসর ধরে শিল্প, বিজ্ঞান এবং সাহিত্যের গৌরবোজ্জল কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল তা চিরতরে বিলুপ্ত হয়ে যায়। ৬৩২ খৃঃ রাসূল (স.)-এর ওফাতের পর মদীনায় যে খিলাফতের প্রতিষ্ঠা হয়েছিল তা দীর্ঘ ছয় শতাব্দীরও বেশী সময় নিরবচ্ছিন্নভাবে চলার পর ১২৫৮ খৃঃ মোঙ্গলদের আক্রমণে বিলুপ্ত হয়ে যায়। এর ফলে শুধু একটি সাম্রাজ্যেরই পতন হল না, একটি সভ্যতারও অবসান হল।

মোঙ্গল আক্রমণের ফলে সুন্নী ইসলামের বিপর্যয় ঘটে। শিয়া ও সুন্নীদের বিরোধ চরম আকারে দেখা দেয়। মুসতাসিমের খিলাফতে শিয়া প্রধান উজীর আলকামী হালাকু খানের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করার প্রয়াস পান এবং এর মূলে ছিল সুন্নী ইসলামের প্রতি তার বিদ্বেষ। এছাড়া শিয়া সম্প্রদায়ভুক্ত নাসির উদ্দিন তুসী হালাকু খানের পরামর্শদাতা ছিলেন। এর ফলে আব্বাসীয় সাম্রাজ্যের পতনে সুন্নী ইসলাম যে মারাত্মক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয় তা হতে পুনরুদ্ধার করা আর সম্ভবপর হয়নি। বলা বাহুল্য, আব্বাসীয় খিলাফতের পতনে সুন্নী মুসলিম সমাজ ধর্মীয় ও রাষ্ট্রীয় প্রতীক হারিয়ে দিকভ্রান্ত হয়ে পড়ে। ঐতাহাসিক হিট্টি বলেন, “ইতিহাসে প্রথমবারের মত মুসলিম বিশ্ব খলিফা বিহীন হয়ে পড়ে যার নাম শুক্রবারের জুম’আর সালাতে খুতবায় উচ্চারিত হয়নি।”

প্রফেসর ব্রাউন তার বিখ্যাত Literary History of Persia বইতে বাগদাদের পতন কাহিনীর এভাবে বর্ণনা দেন- “বাগদাদের লুণ্ঠন কাজ ১২৫৮ খৃষ্টাব্দের ১৩ই ফেব্রুয়ারী তারিখে আরম্ভ হয় এবং সপ্তাহকাল চলতে থাকে। এই সময়ের মধ্যে আট লক্ষ অধিবাসীকে হত্যা করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে যে বাগদাদ মহানগরী শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে আব্বাসী খলীফাগণের বিশাল সাম্রাজ্যের কেন্দ্রস্থল ছিল তার সমুদয় ধনভান্ডার এবং সাহিত্যিক ও বৈজ্ঞানিক সম্পদ যা দীর্ঘকাল হতে সঞ্চিত হয়ে আসছিল সমস্তই লুণ্ঠিত ও বিধ্বস্ত করা হয়। তাতারীদের দ্বারা মুসলিম সংস্কৃতির যে মহা সর্বনাশ সাধিত হয়েছিল পরবর্তী যুগে তা কখনও পূরণ হতে পারেনি। এই ক্ষতির বিবরণ প্রদান করা অসম্ভব ও কল্পনাতীত। কেবল যে লক্ষ লক্ষ গ্রন্থরাজী সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা হয়েছিল তা নয়, অগণিত বিদ্বজ্জন মন্ডলীর বিনাশ সাধন দ্বারা অথবা রিক্ত হস্তে শুধু প্রাণ নিয়ে তাদের পলায়ন করার দরুণ মৌলিক গবেষণার পদ্ধতি এবং সঠিক রেওয়ায়েত সমূহের সনদগুলি বিনষ্ট হয়ে যায়। পৃথিবীর ইতিহাসে এত বড় বিরাট ও মহান সভ্যতাকে এত দ্রুত আগুনে ভস্মীভূত ও রক্তসমুদ্রে নিমজ্জিত করার দৃষ্টান্ত পাওয়া যাবে না। তাতারী অভিযানের ফলে ইসলামী সাম্রাজ্যের অন্যান্য স্থানগুলি যথা সমরকন্দ, বুখারা, খোরাসান, আজারবাইজান, মসুল এবং ইউরোপের কতকাংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল।”

জাতীয় জীবনের উল্লিখিত ভয়াবহ বিপর্যয় ও সংকটের মূল কারণ ছিল মুসলমানদের গৃহ বিবাদ এবং গৃহ বিবাদের অন্যতম কারণ ছিল মাযহাবী কোন্দল এবং তাকলীদ পরস্তদের গোঁড়ামী ও বিদ্বেষ।

দুঃখের বিষয় এত বড় আঘাতের পরও মুসলমানগণ সমবেতভাবে চৈতন্য লাভ করতে পারে নাই এবং নিদারুণ পরিণতি স্বরূপ আজ তাতারী অভিযানের স্থানে নাস্তিকতা ও জড়বাদের যে সয়লাব সমগ্র ইসলাম জগতকে গ্রাস করতে উদ্যত হয়েছে তার প্রতিকারের জন্য তারা কোরআন ও সুন্নাহ-র দিকে ফিরে আসতে প্রস্তুত হচ্ছে না।

ঐতিহাসিক ইয়াফেয়ী (মৃ ৭৬৮ হিঃ) ইসলাম জগতের তৎকালীন দুরবস্থায় মর্মাহত হয়ে লিখেছিলেন, হায় দুরদৃষ্ট। ইসলাম কি ভয়াবহ বিপদে আক্রান্ত হয়েছে এবং হানাফী-শাফেয়ী ও অনুরূপ কলহ সমূহের কি হৃদয় বিদারক পরিণতি ঘটেছে। প্রত্যেকটি দল যে মাযহাবের অনুসরণ করে থাকে তার গোঁড়ামিতে অন্ধ হয়ে স্বীয় দলভুক্ত দুশ্চরিত্রদেরকে অকপট সমর্থন জ্ঞাপন করছে, আর অন্য মাযহাবের যারা প্রকৃত সাধুসজ্জন, তাদের বিরুদ্ধে কোমর বেঁধে লেগে গিয়েছে অথচ দুর্ভাগ্যবশতঃ এই দুস্কার্যকে তারা সত্যপরায়ণতা ও সত্যের সহায়তা বলে ধারণা করছে, কিন্তু আল্লাহ বলেছেন,
“ওয়া’তাসিমু বিহাবলিল্লাহি জামিয়াও ওয়ালা তাফাররাকু।”
‘তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর রশিকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরো এবং কখনো পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ো না।’
{সূরা আল-ই-ইমরান, আয়াত ১০৩}

আল্লাহ আরও বলেছেন,
“ইন্নাল্লাযীনা ফাররাকু দীনাহুম ওয়া কানু শিয়াআল্লাসতা মিনহুম ফি শাইয়িন।”
‘যারা নিজেদের দ্বীনকে টুকরো টুকরো করে নিজেরাই নানা দল-উপদলে বিভক্ত হয়ে গেছে, তাদের কোনো দায়িত্বই তোমার ওপর নেই’
{সূরা আল আনয়াম, আয়াত ১৫৯}

মুসলমানদের মধ্যে মাযহাব নিয়ে আত্মকলহ মারাত্মক আকার ধারণ করলে বিবরুহ বাদশাহর আমলে মিশরে চারটি মাযহাব সরকারী স্বীকৃতি লাভ করে এবং চার মাযহাবের জন্য চারজন সরকারী কাজীও নিযুক্ত করা হয়। ৬৬৫ হিজরীতে সরকারীভাবে চার মাযহাব স্বীকৃতি লাভ করায় ইসলামী দুনিয়া হতে অন্য মাযহাবগুলি লোপ পেতে থাকে। চরম পরিণতি স্বরূপ ৮০১ হিজরীতে সুলতান ফরহ বিন বরকুক সরকেশী পবিত্র কাবা ঘরের চার পাশে চার মাযহাবের জন্য চারটি ভিন্ন ভিন্ন মুসল্লা নির্দিষ্ট করে দেন। তখন থেকে এক আল্লাহর দ্বীন এবং মুসলিম জাতির প্রতিষ্ঠাকেন্দ্র চার ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ল। অর্থাৎ সত্য ধর্মকে চারটি মাযহাবে বিভক্ত করে নবীর দ্বীনে বিপর্যয় ঘটান হল। এই ঘটনার সাড়ে পাঁচশত বৎসর পর সৌদী আরবের বাদশাহ আব্দুল আযীয আল সউদের রাজত্বকালে ১৩৪৩ হিজরীতে কাবার হেরেম হতে এ জঘন্য বিদ’আত উৎপাটিত হলেও পৃথিবীর প্রায় সব মুসলিম প্রধান দেশে এই মাযহাবগত বিভক্তি এখনও প্রকটভাবে বিদ্যমান।

চলবে ...

* সংকলন- মুহাম্মদ আবু হেনা
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×