somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রধানমন্ত্রীর কঠোর হওয়া না-হওয়া

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

‘তবে কীভাবে কঠোর হতে হয়, সেটাও আমাদের জানা আছে।’
ওপরের কথাটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। গত শনিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম ও সহযোগী সংগঠনের যৌথ সভায় ভাষণ দিতে গিয়ে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলন প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘কঠোর পদক্ষেপের বদলে আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বুঝিয়ে-সুজিয়ে সমাধান করতে চাই। তবে কীভাবে কঠোর হতে হয়, সেটাও আমাদের জানা আছে।’ (প্রথম আলো, ৯ সেপ্টেম্বর)
এই সভায় প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, সুশীল সমাজ ও গণমাধ্যম সম্পর্কে অনেক মন্তব্য করেছেন, যার একটির সঙ্গে অপরটির সামঞ্জস্য খুঁজে পাওয়া কঠিন। প্রধানমন্ত্রী ‘শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে’ আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে বাংলাদেশে রেকর্ড সৃষ্টি করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন। তাঁর এই আশাবাদে আপত্তির কিছু দেখি না। প্রতিটি রাজনৈতিক দলই নির্বাচন করে জয়ের জন্য। গতকালের পত্রিকায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ারও একটি মন্তব্য ছাপা হয়েছে। তিনি বলেছেন, তত্ত্বাধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে বিএনপি জয়ী হবে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী না হলে কেউ নির্বাচনেই অংশ নিতেন না। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই নির্বাচনটি কীভাবে ও কার অধীনে হবে, তা নিয়ে বিতর্ক চলছে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারই যে সমাধান নয়, তার প্রমাণ বিএনপি তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বহাল থাকতেও ২০০৭ সালে নির্বাচন করতে পারেনি। তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে নগ্নভাবে দলীয় স্বার্থে ব্যবহার করেছিল। যে কারণে দেশে এক-এগারোর অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আসে। ২০১৪ সালে সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন হবে কি না, তা প্রায় শত ভাগ নির্ভর করছে ক্ষমতাসীনদের সদিচ্ছার ওপর। শেখ হাসিনাও যদি খালেদা জিয়ার মতো ভুল করেন, যদি সবকিছু নিজের পক্ষে নিয়ে নির্বাচন করতে চান, তা হলে আরেকটি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হওয়া অস্বাভাবিক নয়। দেশের নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম, টিভি টক শোওয়ালা কিংবা বিদেশি বন্ধুরা এই কথাই সরকারকে বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী যদি তাঁদের সুপরামর্শ গ্রহণ না করেন, সেটি তাঁর ব্যাপার। তবে তাঁকে এ কথা মানতে হবে যে সরকারের ভুলত্রুটি তুলে ধরা মানেই শত্রুতা নয়।
প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিপক্ষে এখন যেসব যুক্তি দিচ্ছেন, সেসব যুক্তি ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে দিলে কিংবা নির্বাচনী ইশতেহারে অন্তর্ভুক্ত করলে বোঝা যেত তার প্রতি সত্যিই মানুষের সমর্থন আছে কি না। ক্ষমতায় এসে ২০০৯-১০ সালে কিন্তু আওয়ামী লীগের মাথায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দেওয়ার চিন্তা আসেনি। এমনকি সংবিধান সংশোধনে গঠিত বিশেষ কমিটির এজেন্ডায়ও প্রথমে তা ছিল না। তত্ত্বাবধায়ক বাতিল করার প্রশ্ন তখনই এল যখন সরকারের জনপ্রিয়তায় ভাটা দেখা দিল। মহাজোটের অন্যতম শরিক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, আগামী নির্বাচনে কোনো দলই ১৫০টি আসন পাবে না।
আমরা মনে করি, গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার হলো সবচেয়ে খারাপ বিকল্প। তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারলে এর চেয়ে উত্তম কিছু নেই। কিন্তু সে ব্যাপারে অন্তত প্রধান দলগুলোকে মতৈক্যে পৌঁছাতে হবে। আশা করি, রাজনীতিতে তত্ত্বাবধায়ক বিতর্ক নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলতে থাকবে। রাজনীতিকেরা যদি যুক্তি ও সহাবস্থানের পথে হাঁটেন, তা হলে একধরনের সমাধান আসবে। আর যদি তাঁরা ( ক্ষমতাসীন ও বিরোধী) গায়ের জোরে কিছু করতে চান, আরেক ধরনের সমাধান আসবে। প্রধানমন্ত্রী আজ যে এক-এগারো-পরবর্তী সরকারের বিরুদ্ধে কঠিন যুক্তি দেখাচ্ছেন, তাদের অত্যাচার-নির্যাতনের কথা দেশবাসীকে বারবার স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন, তিনিই আবার তাদের সব কাজের আগাম দায়মুক্তি দিয়ে রেখেছিলেন। আর এ কথাও অস্বীকার করার উপায় নেই, এক-এগারো-পরবর্তী সরকার কোনোভাবেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না। সেটি ছিল অস্বাভাবিক অন্তর্বর্তী সরকার। প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক ও এক-এগারো-পরবর্তী সরকারকে গুলিয়ে ফেলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের আচরণ সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যেসব শিক্ষক নিজের সহকর্মীদের অপমান করেছেন, তাঁরা যে ভবিষ্যতে এর শিকার হবেন না, তা কে বলতে পারে।’ তাঁর এই বক্তব্য অতিশয় গুরুত্বপূর্ণ এবং কেবল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, জাতীয় প্রেক্ষাপটে যদি সবাই কথাটি মনে রাখতেন, তা হলে দেশের রাজনৈতিক সমস্যার ৯০ ভাগই সমাধান হয়ে যেত। ক্ষমতার মসনদে বসে বা বাইরে থেকে কারোরই এমন কোনো মন্তব্য করা উচিত নয়, যাতে অন্যরা অপমানিত বোধ করেন। অনেক ক্ষেত্রে মৃত্যুদণ্ডের চেয়েও অপমান কঠিন শাস্তি বলে মনে হয়। রাজনীতিকেরা যদি যুক্তির ভাষায় কথা বলতেন, প্রতিপক্ষকে অহেতুক গালাগাল না করে তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে সমালোচনা করতেন, অন্যের সমালোচনা শোনার মানসিকতা দেখাতেন, তা হলে দেশে রাজনীতির, আরও নির্দিষ্ট করে বললে সংসদের চেহারা ভিন্ন হতো। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তাঁরা রাজনীতি করেন বলে জেল-জুলুম সহ্য করেন। কথাটি সত্য। আবার এ-ও সত্য যে জনগণ রাজনীতিকদের ভোট দিয়ে ক্ষমতায় এনে তাঁদের দ্বারা সবচেয়ে বেশি প্রতারিত হন।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতার দ্বিতীয় অংশটি বিস্তারিত আলোচনার দাবি রাখে। তিনি বলেছেন, ‘.....তবে কীভাবে কঠোর হতে হয়, তা আমাদের জানা আছে।’ সমস্যার যেমন রকমফের আছে, তেমনি সেই সমস্যা সমাধানেও ভিন্ন ভিন্ন উপায় খুঁজতে হয়। এই যে সোনালী ব্যাংক থেকে হলমার্ক নামের একটি কোম্পানি সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে গেল, সেই সমস্যার সমাধান কী? তাদের বুঝিয়ে সুজিয়ে আদর করে কিছু বললে কাজ হবে না। টাকা উদ্ধার করতে হলে অবশ্যই তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। আবার ধরুন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের যেসব ক্যাডার দখলবাজি, চাঁদাবাজি করে চলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তাঁদের শতবার বুঝিয়েও সুফল পাননি। তিনি তাঁদের হাতে বই-খাতা তুলে দিতে চেয়েছিলেন, কিন্তু তাঁরা তুলে নিয়েছেন রামদা, চাপাতি, ছোরা, হকিস্টিক এমনকি মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্র। যার সর্বশেষ শিকার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে ‘কঠোর ও কোমল’ হওয়ার কথা বলেছেন। পৃথিবীতে এ পর্যন্ত কোনো কোমল সরকার আসেনি। কেননা, সরকার যাদের নিয়ে চলে, তাতে কোমলের কোনো স্থান নেই। যেমন সরকারের হাতে আছে পুলিশ, র্যাব, এসএসএফ নিরাপত্তা বাহিনী। তারা কখনো কারও সঙ্গে কোমল ব্যবহার করেছে, সেই প্রমাণ নেই।
আর আইনের কথা যদি বলি, সরকার কঠোরও হবে না, কোমলও হবে না—আইনের প্রয়োগ নিশ্চিত করবে। কিন্তু পদে পদে তার ব্যত্যয় লক্ষ করি। সরকার একদিকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় বিরোধী দলের ২৪ জন নেতাকে পাকড়াও করে, অন্যদিকে বিরোধী দলের চিফ হুইপ জয়নুল আবদিনের টুঁটি চেপে ধরা পুলিশকে খুঁজে পায় না। এই বৈপরীত্য আইনের শাসনের সহায়ক নয়। আওয়ামী লীগের নেতারা বলতে পারেন, বিএনপি সরকার তাদের সঙ্গে আরও খারাপ ব্যবহার করেছে। তারা গ্রেনেড মেরে শেখ হাসিনাকে শেষ করে দিতে চেয়েছে। জজ মিয়া কাহিনি সাজিয়েছে। কিন্তু একটি খারাপ কাজ দিয়ে আরেকটি খারাপ কাজ জায়েজ করা যায় কি?
প্রধানমন্ত্রী ওই যে বলেছেন, ‘কীভাবে কঠোর হতে হয়, তা আমাদের জানা আছে।’ তাঁর এ কথায় দেশের মানুষ আশ্বস্ত হতে পারত, যদি তিনি সত্যি সত্যি দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও সরকারি সম্পত্তি লুণ্ঠনকারীদের বিরুদ্ধে হতেন। তাঁর সরকারের যেসব মন্ত্রী, উপদেষ্টা ও সাংসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেন। প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক বিবেচনায় যাঁদের বিভিন্ন ব্যাংকের পরিচালক পদে বসিয়েছেন, তাঁরা সেসব ব্যাংককে পৈতৃক সম্পত্তি মনে করেছেন। ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার আগে তাঁদের কত সম্পদ ছিল, গত দুই বছরে কত সম্পদের মালিক হয়েছেন, তিনি যদি তা তদন্ত করে দেখেন, বুঝতে পারবেন তাঁরা মুখে বঙ্গবন্ধুর সৈনিক দাবি করলেও কাজে স্বার্থের ও সম্পদের সৈনিক। পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে ব্যাংকিং খাত, কাবিখার গম থেকে নদী খনন—সব ক্ষেত্রে যেভাবে দুর্নীতি জেঁকে বসেছে তাতে বলার উপায় নেই, বর্তমান সরকারের আমলে দুর্নীতি কমেছে।
প্রধানমন্ত্রী যদি কঠোর হতেন, তা হলে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা লোপাট হতো না। হলমার্ক কেলেঙ্কারির সঙ্গে একাধিক উপদেষ্টা ও মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর নাম আসত না। সাবেক রেলমন্ত্রীর এপিএসের গাড়িতে ৭৬ লাখ টাকা পাওয়া যেত না।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা যখনই যার বিরুদ্ধে অভিযোগ পাচ্ছি, ব্যবস্থা নিচ্ছি। কাউকে ছাড় দিচ্ছি না।’ কিন্তু দেশের মানুষ তাঁর কথায় আশ্বস্ত হতে পারছে না। তাদের বিশ্বাস, প্রধানমন্ত্রী সেখানেই বেশি কোমলতা দেখাচ্ছেন, যেখানে তাঁর কঠোর হওয়া উচিত। আর সেখানে তিনি কঠোর হচ্ছেন, যেখানে আলোচনা ও সমঝোতা জরুরি।
সোহরাব হাসান: কবি, সাংবাদিক।

Link
Link
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×