উষ্ণতাহীন এক যান্ত্রিক লাশকাটা ঘর,
প্রতিপদার্থে তৈরি নীলাভ আলোক উৎস,
ব্যবচ্ছেদ করা কিছু রোবোটিক মৃতদেহ,
এক কোণে পড়ে থাকা আমার নিথরপ্রায় কপোট্রনিক বডি,
কৃত্রিম উপগ্রহে বরফ মমিতে থেমে যাওয়া
যান্ত্রিক জীবনের দীর্ঘশ্বাস, নিঃসীম শুন্যতা,
স্মৃতিতে শুধু জঞ্জালের বোঝা,
পুরনো প্রাচীন এক শহরের ধ্বংসের,
শেষবার মহাকাশযানের কেন্দ্রীয় মডিউল হবার মেমোরি,
আবছায়া ফিরে আসে, হয়তো বর্তনী ঘুরে তথ্য
আসতে গিয়েও থমকে যায়,
কৃত্রিম সিনাপ্সের সংযোগের অভাবে।
মেমোরির এক কোণায় অনেকক্ষণ ধরে,
একটি মানবী মুখের আবছায়া,
স্থির চিত্রে আবদ্ধ হয়ে আছে, শুধু কেন্দ্রীয় মডিউলের
সেই মহাকাশযানের পর্যায়ক্রমিক বিশ্লেষণে
বারবার একটি তথ্যই আসছে, তৃতীয় মাত্রার কপোট্রনিক
বডি হয়েও এই রমণীর জন্যে দুর্বলতার কথা,
স্বেচ্ছামৃত্যুয় ধ্বংস হয়ে গেলেও, যোগাযোগ
মডিউলটি পুনরায় কেন্দ্রের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে ফেলেছে,
কিন্তু জানি আজকেই কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে
মহাজাগতিক জঞ্জালের ন্যায় ছুঁড়ে ফেলা হবে।
মেমোরিশূন্য অনুভূতি হচ্ছে কিছুক্ষন, মনে হয়,
আবার সেই শূন্যতা ফিরে এসেছে,নিয়ন্ত্রক নিউরনের
নিস্তব্ধতা বড় নিরস বোধ হচ্ছে, সব তথ্য চলে গেলেও
বারবার সেই স্থির চিত্র আটকে আছে মেমোরি, আর কিছু নেই।।
সেই মানবী,
তৃতীয় মাত্রার কপোট্রনিক বডি হয়েও
নিজের যান্ত্রিক অবস্থান ভুলে মানবীর প্রতি
অসম এক ভালোবাসায় জড়িয়ে পড়া।।
উষ্ণতাহীন এক যান্ত্রিক লাশকাটা ঘর,
প্রতিপদার্থে তৈরি নীলাভ আলোক উৎস,
ব্যবচ্ছেদ করা কিছু রোবোটিক মৃতদেহ,
এক কোণে পড়ে থাকা আমার নিথরপ্রায় কপোট্রনিক বডি,
কৃত্রিম উপগ্রহে বরফ মমিতে থেমে যাওয়া
যান্ত্রিক জীবনের দীর্ঘশ্বাস, নিঃসীম শুন্যতা,
স্মৃতিতে শুধু জঞ্জালের বোঝা,
পুরনো প্রাচীন এক শহরের ধ্বংসের,
শেষবার মহাকাশযানের কেন্দ্রীয় মডিউল হবার মেমোরি,
আবছায়া ফিরে আসে, হয়তো বর্তনী ঘুরে তথ্য
আসতে গিয়েও থমকে যায়,
কৃত্রিম সিনাপ্সের সংযোগের অভাবে।
মেমোরির এক কোণায় অনেকক্ষণ ধরে,
একটি মানবী মুখের আবছায়া,
স্থির চিত্রে আবদ্ধ হয়ে আছে, শুধু কেন্দ্রীয় মডিউলের
সেই মহাকাশযানের পর্যায়ক্রমিক বিশ্লেষণে
বারবার একটি তথ্যই আসছে, তৃতীয় মাত্রার কপোট্রনিক
বডি হয়েও এই রমণীর জন্যে দুর্বলতার কথা,
স্বেচ্ছামৃত্যুয় ধ্বংস হয়ে গেলেও, যোগাযোগ
মডিউলটি পুনরায় কেন্দ্রের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে ফেলেছে,
কিন্তু জানি আজকেই কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে
মহাজাগতিক জঞ্জালের ন্যায় ছুঁড়ে ফেলা হবে।
মেমোরিশূন্য অনুভূতি হচ্ছে কিছুক্ষন, মনে হয়,
আবার সেই শূন্যতা ফিরে এসেছে,নিয়ন্ত্রক নিউরনের
নিস্তব্ধতা বড় নিরস বোধ হচ্ছে, সব তথ্য চলে গেলেও
বারবার সেই স্থির চিত্র আটকে আছে মেমোরি, আর কিছু নেই।।
সেই মানবী,
তৃতীয় মাত্রার কপোট্রনিক বডি হয়েও
নিজের যান্ত্রিক অবস্থান ভুলে মানবীর প্রতি
অসম এক ভালোবাসায় জড়িয়ে পড়া।।