
নরেন্দ্র মোদি আজ গুরুত্বপূর্ণ এক মিটিং শেষে তাঁর দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আক্রমণের পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে দিয়েছেন। অর্থাৎ, ভারতের সকল বাহিনী মিলেই ঠিক করবে কখন কীভাবে কোন পদ্ধতিতে POK বা পাকিস্তানের উপর হামলা করা হবে। এতে কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
উক্ত মিটিংয়ে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, ছিলেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল, সকল বাহিনীর প্রধানগণসহ সভার অন্য মেম্বারগণ।
এরপর এটা স্পষ্ট যে যেকোনো সময় ভারত বড় পরিসরে কাশ্মীরের জঙ্গী হামলার বদলা নেবে। কখন নেয় সেটাই এখন দেখার বিষয়। হতে পারে আজই গভীর রাতে, আবার হতে পারে আগামীকাল ভোরে। হবে যে, এটা নিশ্চিত।
পাকিস্তানের মন্ত্রীরা পেহেলগাম অ্যাটাকের পর থেকেই বলে আসছে ভারত বড় পরিসরে হামলা করবে। এমন কিছু হলে তারা পারমাণবিক বোমা হামলা করবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এরই মধ্যে এক টকশোতে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আশংকা প্রকাশ করে বলেছেন, ২-৪ দিনের মধ্যেই ভারত হামলা করতে যাচ্ছে।
নি:সন্দেহে পাকিস্তানের মানুষ আতংকে রাত কাটাচ্ছে। ঘুম হচ্ছে কিনা সন্দেহ। আতংক সাধারণ ভারতীয়দের মাঝেও কমবেশি থাকার কথা। তবে সবচেয়ে বেশি আতংকিত থাকার কথা POK এর অধিবাসীদের। তারা জানে, ভারত তার নাগরিকদের রক্তের বদলা শীঘ্রই নেবে।
এই অবস্থায়, ভারত জরুরি ভিত্তিতে ফ্রান্সের কাছে তাদের থেকে কেনা অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের সোর্স কোড চেয়েছে। এতে সহজেই ধারণা করা যাচ্ছে, ভারত যা করবে তা আগে আকাশপথেই করবে। বর্ডারে ঠুসঠাস গুলি বিনিময়ের চেয়েও অনেক দূর যাচ্ছে এই বদলা।
দেব দুলাল গুহ -- দেবু ফরিদী
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১:৩৫

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




