ট্রাম্প নামক এক ভয়ঙ্কর মুসলিম বিদ্বেশী উন্মাদ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিচ্ছে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাস্প।দেশকে সুরক্ষিত রাখার বুলি আউরিয়ে সাতটি মুস্লিম দেশের নাগরিকদের আমেরিকা গমনে নিশেধাজ্ঞা জাড়ি করেছ। এই ঘোষনার পরপর আমেরিকার বিমানবন্দরে আটাকা পড়েছে হাজারো মানুষ। ট্রাম্পের এহেন কর্মকান্ডে খোদ আমেরিকায় শুরু হয়েছে তীব্র সমালোচনা। বড় বড় কো্ম্পানির সিইওরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
মুসলিম বিশ্ব কি করছে এই ব্যপারে? স্বল্প কিছু বিপথগামী জঙ্গীর দায় কেন নেবে পুরো মুসলিম সম্প্রদায়? আজকের বিশ্বে এটা সবার জানা যে আইসিস নামক খুনে জঙ্গীগোষ্ঠীদের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই। এই খুনী চক্রের হাতে অমুসলিমদের চাইতে মুসলিমরা বেশি প্রান দিয়েছে। যুক্ত্রাস্ট্রে প্রায়ই অজানা বন্দুকধারীর হাতে খুন হয় প্রচুর মানুষ। এই জাতীয় খুন খারাপিরর সাথে বেশিরভাগ জড়িত শেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গরা। অথচ সন্ত্রাসের তকমা কেবল লাগানো হচ্ছে মুসলিমদের গায়ে। বিশ্বব্যাপী ''হেইট মুসলিম'' মতবাদ ছড়িয়ে দেবার অভিপ্রায়েই সম্ভবত এই ষঢ়যন্ত্র করা হচ্ছে।
সবচেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হচ্ছে যে, সাতটি মুস্লিম দেশের পাশাপাশি পাকিস্তান সহ এই ধরনের দেশগুলো নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনার ঘোষনা দিয়েছে হোয়াইট হাউজ।প্রবাসী বাংলাদেশীরা প্রচন্ড আতংকের মাঝে আছে। কোনভাবে যদি বাংলাদেশের নাম উচ্চারিত হয় তবে বিড়াট বিপদে পড়বে বাংলাদেশ ও প্রবাসী বাংলাদেশীরা।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩