কলাবাগান মাঠে গেলাম ওপেন কনসার্টে। নাচানাচি করতে করতে হঠাত চোখে পরলো বালকের হাত বালিকার চাদরের ভেতরে বেশ দুষ্টামি করছে। কুচ পরোয়া নেহি গতিতে।
রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে আমাদের নিয়মিত আড্ডা খানা বা রেস্তোরায় গেলাম। সেখানে এক কোণায় দেখলাম " কুচ পরোয়া নেহি গতিতে" এক জুটি বেসামাল চুম্মা-চাটি এবং হাতাহাতি করেই যাচ্ছে।
যাই হোক এতক্ষণে অনেকেই ভাবতে শুরু করছে, আমি মনে হয় রক্ষণশীল তথাকথিত ভদ্রলোক। তাহলে আপনি ভুল। আমি প্রকৃতিকে অস্বীকার করি না। আমি জানি এসব কিছু হচ্ছে প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতিই আমাদের মাঝে এটা দিচ্ছে। তাহলে আমার সমস্যা কই তাই তো ? আসলে কিছু সময় , জায়গা আর পরিস্থিতি থাকে যেখানে আমাদের প্রকৃতির ডাককে অস্বীকার করতে হয়। আসলে সব জায়গা সব কিছুর জন্য সঠিক না। অবশ্য এসবের জন্য দায়ী আমাদের সমাজের সিস্টেম। আমাদের সমাজে আসলে সেক্স ওঠার নানান উপায় থাকলেও সেই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়াটা আবার ভয়াবহ "পাপ" । ফলে পোলাপান অতৃপ্ত আত্মার মত যেখানে-সেখানে উত্তেজিতো হয়ে পড়ে। কাজেই পোলাপানরে দোষ দিয়া লাভ নাই। আর যদি বলেন পোলাপান এমন কিছু দেখবে না বা করবে না যাতে তাদের মধ্যে সেক্স ওঠে। তাহলে ভায়া আরো বিপদ আছে। তাহলে বুঝতে হবে আপনি সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস করছেন, কারণ এই জিনিস কিন্তু সৃষ্টিকর্তাই দিয়েছে সবার মধ্যে।
এটা নিয়ে আসলে আমরা সচেতন হবার কথাও ভাবতে পারি না। কারণ সচেতন করতে গেলে আপনাকে সেক্স সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান দিতে হবে। সেক্স সমর্কে বলবেন আর কি , এই শব্দ শোনার সাথে সাথে মুখ এমন ভাবে লাল হয়ে যায় যেন আপনার জন্ম প্রাকৃতিক নিয়মে নয়। আকাশ থেকে ধুম করে পড়েছেন। একটা মজার বিষয় কি আপনি যেমন আপনার খাবার হজম করার জন্য প্রকৃতির ডাক অনুভব করেন, তেমনি সেক্সটাও একটা প্রকৃতির ডাক। আর না বলি এ বিষয়ে, কারণ এতখানি যা লিখছি তা আপনারা না বুঝলেও। শুধু সেক্স শব্দটা ভাল বুঝবেন আর ঐটা নিয়ে নির্লজ্জ তামাশা করবেন। কারণ আপনারা বেশিরভাগই পড়াশুনা জানা সার্টিফিকেটধারী মূর্খ। আপনাদের কাছে সেক্স মানেই বিনোদন, একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের শারিরীক মিলন।
সেক্স বাদ দিয়া একটু কমন সেন্সের কথা বলি। সাইকেল নিয়ে কনসার্টে গেছিলাম। বাইরে সাইকেল লক করে রেখে গেছি। আগে বের হয়ে দেখি কোন এক বেকুব আমার সাইকেলের সাথে তার সাইকেল লক করে রাখছে। এ ধরনের কমন বলদামি আমরা জাতিগত ভাবেই করি। সে যখন আসলো আমি জিজ্ঞেস করলাম, এটা কি ঠিক করেছেন আপনি? মুখে কোন অপরাধবোধ নাই , নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে বললো, না ঠিক হয় নাই। এটা বলার কারণ আমরা মনে হয় বেশিরভাগ কাজই করি কিছু না ভেবে। একবার যদি স্রেফ ভাবতেন এ কাজে অন্য একজন মানুষের ক্ষতি হবে তাহলে ভুলেও এ কাজ তিনি করতেন না। শুধু আজকেই না প্রায়ই এই ঘটনা ঘটে।
আরো একটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি ঘটে টয়লেটের হাই কমোডে। হাই কোমডের ঢাকনা ও কমোডের মাঝে একটা অংশ থাকে, যেটায় পানি থাকলে বসতে খুবই অস্বস্তি লাগবে আপনার। মজার বিষয় আমরা, হাই কমোড ব্যবহারটা শিখলেও এখনও শিখিনি পুরো ব্যবহার। কমোডের ঐ ঢাকনার নীচের অংশে পানি জমে থাকলে তা যে ব্যবহারের পর কষ্ট করে উঠিয়ে রাখতে হয় তা শিখতে আমাদের যে আরও কত বছর লাগবে কে জানে!!!
যাই হোক বড় দ্রুত আমি কথার মোড় ঘুরাই, যেটাও খুব বিরক্তিকর । তাই আর কথা না প্যাচাই। এই লাইন পর্যন্ত পড়লে বুঝতে হবে আপনি যথেষ্ট ধৈর্যশীল মানুষ। কারণ এমন বাজে হাতের লেখা আপনি কষ্ট করে পড়েছেন। সবশেষ, বেশি করে গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান। জানযট থেকে রক্ষা পেতে যেখানে-সেখানে পার্কিং বন্ধ করুন।
কলাবাগান মাঠে গেলাম ওপেন কনসার্টে। নাচানাচি করতে করতে হঠাত চোখে পরলো বালকের হাত বালিকার চাদরের ভেতরে বেশ দুষ্টামি করছে। কুচ পরোয়া নেহি গতিতে।
রাতে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে আমাদের নিয়মিত আড্ডা খানা বা রেস্তোরায় গেলাম। সেখানে এক কোণায় দেখলাম " কুচ পরোয়া নেহি গতিতে" এক জুটি বেসামাল চুম্মা-চাটি এবং হাতাহাতি করেই যাচ্ছে।
যাই হোক এতক্ষণে অনেকেই ভাবতে শুরু করছে, আমি মনে হয় রক্ষণশীল তথাকথিত ভদ্রলোক। তাহলে আপনি ভুল। আমি প্রকৃতিকে অস্বীকার করি না। আমি জানি এসব কিছু হচ্ছে প্রকৃতির নিয়ম। প্রকৃতিই আমাদের মাঝে এটা দিচ্ছে। তাহলে আমার সমস্যা কই তাই তো ? আসলে কিছু সময় , জায়গা আর পরিস্থিতি থাকে যেখানে আমাদের প্রকৃতির ডাককে অস্বীকার করতে হয়। আসলে সব জায়গা সব কিছুর জন্য সঠিক না। অবশ্য এসবের জন্য দায়ী আমাদের সমাজের সিস্টেম। আমাদের সমাজে আসলে সেক্স ওঠার নানান উপায় থাকলেও সেই প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেয়াটা আবার ভয়াবহ "পাপ" । ফলে পোলাপান অতৃপ্ত আত্মার মত যেখানে-সেখানে উত্তেজিতো হয়ে পড়ে। কাজেই পোলাপানরে দোষ দিয়া লাভ নাই। আর যদি বলেন পোলাপান এমন কিছু দেখবে না বা করবে না যাতে তাদের মধ্যে সেক্স ওঠে। তাহলে ভায়া আরো বিপদ আছে। তাহলে বুঝতে হবে আপনি সৃষ্টিকর্তায় অবিশ্বাস করছেন, কারণ এই জিনিস কিন্তু সৃষ্টিকর্তাই দিয়েছে সবার মধ্যে।
এটা নিয়ে আসলে আমরা সচেতন হবার কথাও ভাবতে পারি না। কারণ সচেতন করতে গেলে আপনাকে সেক্স সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান দিতে হবে। সেক্স সমর্কে বলবেন আর কি , এই শব্দ শোনার সাথে সাথে মুখ এমন ভাবে লাল হয়ে যায় যেন আপনার জন্ম প্রাকৃতিক নিয়মে নয়। আকাশ থেকে ধুম করে পড়েছেন। একটা মজার বিষয় কি আপনি যেমন আপনার খাবার হজম করার জন্য প্রকৃতির ডাক অনুভব করেন, তেমনি সেক্সটাও একটা প্রকৃতির ডাক। আর না বলি এ বিষয়ে, কারণ এতখানি যা লিখছি তা আপনারা না বুঝলেও। শুধু সেক্স শব্দটা ভাল বুঝবেন আর ঐটা নিয়ে নির্লজ্জ তামাশা করবেন। কারণ আপনারা বেশিরভাগই পড়াশুনা জানা সার্টিফিকেটধারী মূর্খ। আপনাদের কাছে সেক্স মানেই বিনোদন, একটা ছেলের সাথে একটা মেয়ের শারিরীক মিলন।
সেক্স বাদ দিয়া একটু কমন সেন্সের কথা বলি। সাইকেল নিয়ে কনসার্টে গেছিলাম। বাইরে সাইকেল লক করে রেখে গেছি। আগে বের হয়ে দেখি কোন এক বেকুব আমার সাইকেলের সাথে তার সাইকেল লক করে রাখছে। এ ধরনের কমন বলদামি আমরা জাতিগত ভাবেই করি। সে যখন আসলো আমি জিজ্ঞেস করলাম, এটা কি ঠিক করেছেন আপনি? মুখে কোন অপরাধবোধ নাই , নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে বললো, না ঠিক হয় নাই। এটা বলার কারণ আমরা মনে হয় বেশিরভাগ কাজই করি কিছু না ভেবে। একবার যদি স্রেফ ভাবতেন এ কাজে অন্য একজন মানুষের ক্ষতি হবে তাহলে ভুলেও এ কাজ তিনি করতেন না। শুধু আজকেই না প্রায়ই এই ঘটনা ঘটে।
আরো একটা অস্বস্তিকর পরিস্থিতি ঘটে টয়লেটের হাই কমোডে। হাই কোমডের ঢাকনা ও কমোডের মাঝে একটা অংশ থাকে, যেটায় পানি থাকলে বসতে খুবই অস্বস্তি লাগবে আপনার। মজার বিষয় আমরা, হাই কমোড ব্যবহারটা শিখলেও এখনও শিখিনি পুরো ব্যবহার। কমোডের ঐ ঢাকনার নীচের অংশে পানি জমে থাকলে তা যে ব্যবহারের পর কষ্ট করে উঠিয়ে রাখতে হয় তা শিখতে আমাদের যে আরও কত বছর লাগবে কে জানে!!!
যাই হোক বড় দ্রুত আমি কথার মোড় ঘুরাই, যেটাও খুব বিরক্তিকর । তাই আর কথা না প্যাচাই। এই লাইন পর্যন্ত পড়লে বুঝতে হবে আপনি যথেষ্ট ধৈর্যশীল মানুষ। কারণ এমন বাজে হাতের লেখা আপনি কষ্ট করে পড়েছেন। সবশেষ, বেশি করে গাছ লাগান, পরিবেশ বাঁচান। জানযট থেকে রক্ষা পেতে যেখানে-সেখানে পার্কিং বন্ধ করুন।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:১৬