somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক সাহিত্যিক জগদানন্দ রায় এর ১৫১জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন বাঙালি বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক সাহিত্যিক জগদানন্দ রায়। রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি সাধারণ মানুষের বিজ্ঞান চেতনা গড়ে তোলার জন্য সরল বাংলায় বিজ্ঞান বিষয়ক রচনা প্রকাশ করতে থাকেন। বাঙালি পাঠককে প্রথম ভিনগ্রহী চিনিয়েছিলেন শান্তিনিকেতনের ‘অঙ্ক স্যার’ জগদানন্দ রায়। তিনি শুক্র ভ্রমণ নামে একটি বই প্রকাশ করেন। তার এই গ্রন্থের বিষয় ছিল অন্য গ্রহে মানুষের ভ্রমণ কাহিনী। মানুষ অন্য গ্রহে যাতায়াতের মাধ্যমে ইউরেনাস গ্রহে ভিনগ্রহী জীবের সাক্ষাৎ লাভ করে। সেই ভিনগ্রহী জীবের বিবর্তনের সাথে আধুনিক বিবর্তনবাদী তত্ত্বের আশ্চর্য মিল লক্ষ্য করা যায়। ভিনগ্রহী জীবের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি যেসব বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন তা হল: তারা অনেকটা আমাদের পূর্বপুরুষ বানরদের প্রতিনিধিত্ব করে। তাদের শরীর ঘন কালো পশমে ঢাকা, শরীরের তুলনায় মাথা অস্বাভাবিক রকমের মোটা, লম্বা লম্বা নখ রয়েছে এবং তারা সম্পূর্ণ নগ্ন। তার এই বর্ণনা প্রকাশিত হয় এইচ জি ওয়েল্‌সের বিখ্যাত বিজ্ঞান কল্পকাহিনী দ্য ওয়ার অব দ্য ওয়ার্ল্ডস প্রকাশিত হওয়ারও আগে। এই বইয়েও এইচ জি ওয়েল্‌স মঙ্গল গ্রহে ভিনগ্রহী জীবের বর্ণনা দিয়েছিলেন।এই বিজ্ঞান কল্পকাহিনীমূলক গ্রন্থ রচনার জন্যই মূলত তাকে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান কল্পকাহিনীমূলক সাহিত্য চর্চার অগ্রদূত হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। তার এই বইটি ভাষাতাত্ত্বিক ইতিহাসবিদদের জন্য বিশেষ আগ্রহের সৃষ্টি করতে পারে। বিধুশেখর শাস্ত্রীর সঙ্গে তিনি ১৩২৬-২৭ বর্ষের 'শান্তিনিকেতন পত্রিকা' সম্পাদনা করেছেন। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'বার্ষিক শিশুসাথী' পত্রিকারও সম্পাদক ছিলেন তিনি। কুসংস্কার-অন্ধবিশ্বাসের দেশে বিজ্ঞানচেতনার নিশান উড়িয়েছিলেন জগদানন্দ। লিখেছিলেন মাতৃভাষায়। আমজনতার মাঝে বিজ্ঞানকে ছড়িয়ে দেবার উদ্দেশ্যেই। নৈহাটিতে বঙ্গীয় সাহিত্য সমিতির একটি সভায় বলেছিলেন, ‘বিজ্ঞানের শিক্ষা যখন আমাদের দেশের সর্ব্বসাধারণের অস্থি-মজ্জায় আশ্রয় গ্রহণ করিবে, তখন বুঝিব দেশে বিজ্ঞানের চর্চা সার্থক হয়েছে।’আজ বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক জগদানন্দ রায় এর ১৫১তম জন্মবার্ষিকী। ১৮৬৯ সালের আজকের দিনে তিনি ভারতের নদীয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক জগদানন্দ রায় এর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।


জগদানন্দ ১৮৬৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর বর্তমান ভারতের নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের একটি অভিজাত ও অবস্থাপন্ন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা অভয়ানন্দ রায় ছিলেন কৃষ্ণনগরের জমিদার। মায়ের নাম বসন্তসুন্দরী। তার পড়াশোনা শুরু হয় একটি স্থানীয় মিশনারি স্কুলে। ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দে স্থানীয় বিদ্যালয় থেকেই প্রবেশিকা এবং ১৮৯০ খ্রিষ্টাব্দে কৃষ্ণনগর কলেজ থেকে এফ.এ. পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তখন থেকেই তার মধ্যে বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের বিভিন্ন মজার বিষয়ে লেখার আগ্রহ সৃষ্টি হয়েছিল। এই আগ্রহের কারণে তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশেষ দৃষ্টিতে পড়ে যান। ঠাকুর তখন সন্ধ্যা পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। রবী ঠাকুর তার লেখায় বিশেষ আগ্রহ বোধ করেন। পেশাগত জীবনে তিনি গড়াই-এর মিশনারি স্কুলে এবং পরে কৃষ্ণনগর সেন্ট জর্জ হাইস্কুলে কিছুদিন শিক্ষকতা করেন। এই সময় থেকে তিনি বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় বিজ্ঞান বিষয়ে প্রবন্ধ লিখতেন। 'সাধনা' পত্রিকায় প্রকাশিত এরকম একটি প্রবন্ধের সূত্র ধরেই পত্রিকা সম্পাদক রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর পরিচয় ঘটে। জগদানন্দ যখন নিদারুণ ক্লেশের মধ্যে দিনাতিপাত করছিলেন তখন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরতাকে নিজের ভূ-সম্পত্তিতে একটি চাকরি জোগাড় করে দেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জানতেন যে চাকরিটি জগদানন্দের যোগ্যতাকে খাটো করে দেখা বই অন্য কিছু নয়। এ কারণে তিনি রায়কে নিজের ছেলেমেয়ের পড়াশোনার ভার দিয়েছিলেন। পরবর্তিতে যখন ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন তখন তিনি জগদানন্দকে শান্তিনিকেতনে নিয়ে আসেন একজন শিক্ষক হিসেবে। তিনি সেই স্কুলের প্রথম সর্বাধ্যক্ষ ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড় দাদা দ্বিজেন্দ্নাথ ঠাকুর ছাড়া বেধেছেন তাকে নিয়েঃ
‘জগদানন্দ বিলান জ্ঞান,
গিলান পুঁথি ঘর-জোড়া।
কাঁঠালগুলান কিলিয়ে পাকান,
গাধা পিটিয়ে করেন ঘোড়া’...
শান্তিকেতনের রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন তিনি। পায়ে পুরনো চটি, মুখে চুরুট। উজ্জ্বল শ্যামবর্ণ, দোহারা চেহারা, মোটা কাচের চশমায় আচ্ছাদিত, চোখে ঈষৎ বিরক্তির আভাস। আশ্রমের ছেলেরা যমের মতো ভয় পায় তাঁকে। অসম্ভব কড়া ধাতের মানুষ। গাধা পিটিয়ে ঘোড়া করার জন্যই তো তাঁর নাম। ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে জগদানন্দ 'রায় সাহেব' উপাধি লাভ করেন। ১৯৩২ সালে অবসর গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত তিনি নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক হিসেবে কাজ করে গেছেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে গণিত শিক্ষাদান শুরু করে জীবন কাটেন। বৈজ্ঞানিক সত্যকে সাধারণ মানুষের সামনে তুলে ধরার তাগিদেই তিনি লিখা শুরু করেন আর লেখার আদল ছিল অনেকটা রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর মত। এছাড়া বিজ্ঞান কল্পকাহিনী রচনাও শুরু করেন। তার শুক্র ভ্রমণ নামক গ্রন্থের বিষয় ছিল অন্য গ্রহে মানুষের ভ্রমণ কাহিনী। মানুষ অন্য গ্রহে যাতায়াতের মাধ্যমে ইউরেনাস গ্রহে ভিনগ্রহী জীবের সাক্ষাৎ লাভ করে। সেই ভিনগ্রহী জীবের বিবর্তনের সাথে আধুনিক বিবর্তনবাদী তত্ত্বের আশ্চর্য মিল লক্ষ্য করা যায়। ভিনগ্রহী জীবের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি যেসব বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেছেন তা হল: তারা অনেকটা আমাদের পূর্বপুরুষ বানরদের প্রতিনিধিত্ব করে। তাদের শরীর ঘন কালো পশমে ঢাকা, শরীরের তুলনায় মাথা অস্বাভাবিক রকমের মোটা, লম্বা লম্বা নখ রয়েছে এবং তারা সম্পূর্ণ নগ্ন। তার এই বর্ণনা প্রকাশিত হয় এইচ জি ওয়েল্‌সের বিখ্যাত বিজ্ঞান কল্পকাহিনী দ্য ওয়ার অব দ্য ওয়ার্ল্ডস প্রকাশিত হওয়ারও আগে। এই বইয়েও এইচ জি ওয়েল্‌স মঙ্গল গ্রহে ভিনগ্রহী জীবের বর্ণনা দিয়েছিলেন।


জগদানন্দ অবশ্য ‘ভাবের মানুষ’ নন। তিনি পড়ানোর পাশাপাশি লেখালিখি করেন বিজ্ঞান নিয়ে। বাংলাভাষায় বিজ্ঞান-লেখকের সংখ্যা বড়ই কম। শিক্ষকতার পাশাপাশি জগদানন্দ লিখে চলেছেন একের পর এক প্রবন্ধ। সেইসব প্রকাশিত হচ্ছে ‘ভারতী’, ‘প্রবাসী’, ‘তত্ত্ববোধিনী’, ‘বঙ্গদর্শন’, ‘সাহিত্য’, ‘প্রদীপ’, ‘ভারতবর্ষ’, ‘শিশুসাথী’, ‘মানসী’, ‘ভাণ্ডার’-এর মতো পত্রিকায়। প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা, বিবিধ বিষয় নিয়ে। রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর কলমেই পাওয়া যাবে জগদানন্দ সম্বন্ধে অবিমিশ্র প্রশংসা, ‘আজকাল বাঙ্গালা মাসিক সাহিত্যে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ দেখিলেই পাঠক বুঝিয়া লন যে, প্রবন্ধের নীচে জগদানন্দবাবুর স্বাক্ষর থাকিবে।’১৩৩০ বঙ্গাব্দে নৈহাটিতে অনুষ্ঠিত বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলনে জগদানন্দ রায় ছিলেন বিজ্ঞান শাখার সভাপতি।তার রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হলোঃ ১। প্রকৃতি পরিচয়'( ঢাকা, ১৩১৮), ২। আচার্য জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার (ঢাকা, ১৩১৯), ৩। জ্ঞানিকী (এলাহাবাদ, ১৩২০), ৪। প্রাকৃতিকী ( ১৩২১ ), ৫। জ্ঞানসোপান (১৩২১), ৬। গ্রহনক্ষত্র ( ১৩২২ ), ৭। বিচিত্র সন্দর্ভ( ১৩২৪} ৮। সাহিত্য সন্দর্ভ ( ১৩২৪ ). ৯। সুকুমার পাঠ (১৩২৫), ১০। কনক পাঠ ( ১৩২৫), ১১। চয়ন (১৩২৬ ), ১২। পোকামাকড় (১৩২৬), ১৪। বিজ্ঞানের গল্প (১৩২৭), ১৫। গাছপালা (১৩২৮), ১৬। সাহিত্য সোপান (১৩২৯), ১৭। আদর্শ স্বাস্থ্যপাঠ (১৩৩০), ১৮। আদর্শ কাহিনী ( ১৩৩০), ১৯। মাছ-বেঙ-সাপ (১৩৩০), ২০। বাংলার পাখী (১৩৩১), ২১। শব্দ (১৩৩১), ২২। পাখী (১৩৩১ ), ২৩। বিজ্ঞান-প্রবেশ (১৩৩২), ২৪। বিজ্ঞান-পরিচয় (১৩৩২), ২৫। আলো (১৩৩৩), ২৬। গদ্য ও পদ্য (১৩৩৩), ২৭। সাহিত্য সৌরভ (১৩৩৩), ২৮। সঞ্চয়ন (১৩৩৩), ২৯। বিজ্ঞান-প্রকাশ (১৩৩৩ ), ৩০। স্থির বিদ্যুৎ (১৩৩৫), ৪৩১। চুম্বক (১৩৩৫), ৩২। তাপ (এলাহাবাদ, ১৩৩৫), ৩৩। চল বিদ্যুৎ (১৩৩৬), ৩৪। পর্যবেক্ষণ শিক্ষা (১৩৩৮), ৩৫। নক্ষত্র চেনা ( ১৯৩১) ইত্যাদি। ১৯৩৩ সালের ২৫ জুন তিনি ভারতের শান্তিনিকেতন মৃত্যুবরণ করেন। আজ বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক জগদানন্দ রায় এর ১৫১তম জন্মবার্ষিকী। বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক জগদানন্দ রায় এর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

[নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪০
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×