শুধু সময়ের ব্যাপার, অল্প সময়ের মধ্যেই স্বাধীনতাবিরুদ্ধরা নিষিদ্ধ হবে। তোমাদের সম্পদগুলো সব জব্দ হবে। তোমাদের সন্তানগুলো সব বেকার হবে। নতুন কোন চাকরিতে তোমাদের DNA ধারীরা অনুপ্রবেশ করতে পারবেনা। তোমরা তখন কী করবে তা ভগবানই জানেন। তবে আমার পরামর্শ হলো, তোমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে, অনুগত ও যত্নশীল থাকবে। এটা ঠিক, মায়ের সব কাজ সব সন্তানের ভালো নাও লাগতে পারে। সন্তানের জানা উচিত, মা যাই করেন তাদের ভালোর জন্যই করেন। দেশের সব আইন মানুষের মঙ্গলের জন্যই রচনা করেন দেশের মালিক। সুতরাং তোমরা সরকারের কোন কাজে বাধা দেবেনা, সহযোগিতা করবে।
• নিষিদ্ধ হওয়ার পর আবার অন্য কোন নাম দিয়ে আবার অপরাজনীতি শুরু করনা যেন।
• সম্পদ বাজেয়াপ্তের পর নতুন কোন অপকৌশল ব্যবহার করে আবার সম্পদ আহরণ শুরু করনা যেন।
• চাকরিচ্যুত হওয়ার পরে নতুন কোন চাকরিতে আবার অনুপ্রবেশের অপচেষ্টা করনা যেন।
• যারা এখনও চাকরি পাওনি, কোন প্রকার নাশকতার পরিকল্পনা থেকে বিরত থেকো, কোন প্রকার গোপন বৈঠক না করার উপদেশ দিচ্ছি।
পূর্বপুরুষদের পাপের প্রায়শ্চিত্ত করেই তোমাদের আয়ুষ্কাল শেষ হবে। এ নিয়ে অযথা টেনশিত হয়ে কোন লাভ নেই। পরের প্রজন্মকেও যেন প্রায়শ্চিত্ত করতে না হয়, সেই চেষ্টায় লেগে থাকো। সবার আগে নিজেদের চেতনাকে পরিশুদ্ধ করতে হবে। এটা কোন আশ্চর্য মলম নয় যে, “একবার ব্যবহারেই নিশ্চিত ফলাফল”। চেতনা বিশুদ্ধ করতে প্রয়োজন কঠর অধ্যাবসায়, নিরন্তর সাধনা।
• প্রত্যাহ সূর্যোদয়ের প্রহরে ৭বার পাঠ করবে, “ ও আমার দেশের মাটি তোমার তরে ঠেকাই মাথা”।
• সূর্যোস্তের লগ্নে ৩ বার পাঠ করবে, “জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো, এমন করে আকুল হয়ে
আমায় তুমি ডাকো”।
• মহান জাতীয় সংসদের মাননীয় সাংসদ মমতাজের সবগুলো গানের ক্যাসেট জোগাড় করতে পারো।
• পবিত্র ১৪ই ফেব্রুয়ারী মহান ভালবাসা দিবসের মত সকল দিবসকে যথাযথ নিয়মে পালন করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে।
• সর্বোপরি নতুন প্রজন্মের মূলধারার সাথে নিজেদের জীবনকে প্রবাহিত করার চেষ্টা করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩