somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ম মানে সত্যকে জানা - কোন দলের মুখস্ত মতবাদ মেনে নেওয়া আদৌ ধর্ম নয়!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

* অনেক বড় একজন কামিল ফকির সন্ন্যাসীর কাছে কিছু সংখ্যক লেবাসধারী ধর্মব্যবসায়ী আসলো। লেবাসধারী ধর্ম ব্যবসায়ীদের একজন ফকিরকে বলল- আমরা শুনেছি আপনি নাকি আমাদের ধর্মকে গালি দিয়েছেন , নিন্দা করেছেন! আপনি নাকি আরো বলেছেন আপনি সবগুলি ধর্মকেই নিন্দা করতে পারবেন। কিন্তু কেউ আপনার নিন্দা করতে পারবে না। এটা কেন বললেন?

জবাবে ফকির বললেন - তোমাদের প্রশ্নের উত্তর আমি অবশ্যই দিব। কিন্তু তার আগে আমি একটা কথা তোমাদেরকে বলতে চাই। তোমরা আমার কথা শুনার মতো ধৈর্য ধারণ করতে পারো না। হয়তো আমার কথা শুনার তোমাদের দরকারও নেই। তাই তোমরা আমার কথা শোনো না। কিন্তু তারপরও কিছুদিন পরে পরে আমার কাছে এসে এটা কেন বললাম ; ওটা কেন বললাম জিজ্ঞাসা করো! আমি অন্যদেরকে যা বলেছি তোমাদেরকে তো তা বলতে বা ব্যাখ্যা করতে পারবো না। কারণ তোমরা নিশ্চিতভাবেই অন্যদের অবস্থায় নেই এবং অন্যরাও তোমার অবস্থাতে নেই। আমি কি বলি, "কি বলেছি" অথবা "কি বলতে চাই" তা জানার জন্য আমার সাথে কিছুক্ষণ তোমরা বসলেই তো পারো! আমি নিশ্চয়ই তোমাদেরকে আমার বক্তব্য তোলার ধরার ব্যাপারে কোন কার্পণ্য করব না।

লেবাসধারী ধর্মব্যবসায়ী বলল - আপনি অনেকক্ষণ সময় নিয়ে কথা বলেন। আপনার কথা শোনার মত আমাদের এত সময় নেই। আপনি অন্যদের ধর্মের নিন্দা করতে পারবেন কিন্তু আপনার নিন্দা কেউ করতে পারবে না কেন বললেন সেটা আগে বলুন।

ফকির হেসে বললেন - পরিষ্কারভাবে বুঝা গেল, তুমি আমাকে যা জিজ্ঞাসা করছো তা তোমার নিজের পরিবর্তন এর জন্য জিজ্ঞাসা করছো না। তোমার এই জিজ্ঞাসার মধ্যে তোমার ধ্যান উপলব্ধি লাভের কোন আকাঙ্ক্ষা দেখা যাচ্ছে না।

যাই হোক, আমার কাছে যেহেতু এসেছো তোমার প্রশ্নের জবাব দিচ্ছি। আগে বুঝে নাও, আমি কি বলেছি!
আমি বলেছি, ধর্মের নামে যে সকল সম্প্রদায় তোমরা গড়ে তুলেছো সে সম্প্রদায়গুলি কিছু বাঁধানো এবং সীমাবদ্ধ মতামতকে আঁকড়ে ধরে আছে। প্রত্যেকের নির্দিষ্ট কিছু মতামত আছে এবং সেই মতামতের সীমাবদ্ধতা আছে।

তোমার মতামতের বিরোধিতা করাকে তুমি অধর্ম বলে আখ্যায়িত কর এবং তার জন্য বিভিন্ন রকম শাস্তি পেতে হবে বলে তুমি ঘোষণা করো।

আর আমার ব্যাপারটা যদি চিন্তা করো তাহলে দেখতে পাবে, আমি তোমাদেরকে কোন সীমাবদ্ধ এবং বাঁধানো মতামত চাপিয়ে দেই না। আমি এটাও বলি না যে আমার কথা না শুনলে বা আমাকে মান্য না করলে তোমাদের পরবর্তীতে শাস্তি পেতে হবে। আমি তোমাদেরকে প্রেমের পথে একটি আহ্বান জানাই। পরম আনন্দের মধু পান করতে তোমাদেরকে দাওয়াত জানাই। আমার আহ্বান তোমরা ইচ্ছে করলে গ্রহণ করতে পারো আর ইচ্ছা করলে বর্জনও করতে পারো । এটা সম্পূর্ণ তোমাদের ইচ্ছা।

আমি তোমাদেরকে সম্পূর্ণ নতুন একটি ফল খাওয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি যার স্বাদ তোমরা কোনদিন কল্পনাতেও চিন্তা করতে পার নি । এখন তোমরা চাইলে ফলটি খেতে পারো, অথবা চাইলে নাও খেতে পারো। কিন্তু না খেয়ে ফলটিকে তোমরা খারাপ বলতে পারো না। খেয়ে যদি খারাপ মনে হয় তাহলে একশতবার খারাপ বলতে পারো । কিন্তু ফল টি না খেয়ে তোমরা কোনদিন একে খারাপ বলতে পারো না।

আর পক্ষান্তরে তোমরা যে ধর্মের নামে তোমাদের কিছু মুখস্ত মতামত মানুষের ঘাড়ে চাপিয়ে দাও ; এই ব্যাপারটাকে তো আমি কোন সুস্থ ঘটনা মনে করি না। এজন্য এটাকে আমি নিন্দা করি। তোমাদের মতামত সত্য হতে পারে; তোমাদের ধর্ম গুরু সত্য হতে পারে; তোমাদের ধর্ম সত্য হতে পারে ; কিন্তু আরেকজনের ঘাড়ে জোর করে সত্য চাপিয়ে দেওয়াটা কোনদিনই সমর্থনযোগ্য নয়। তাছাড়া ধর্মের নাম করে মানুষকে উঁচু - নিচু অথবা উৎকৃষ্ট - নিকৃষ্ট বলে ভাগ করাও উচিত নয়। তোমরা হয়তো বলবে তোমরা মানুষকে ধর্মের নামে ছোট করো না; কাউকে কিছু চাপিয়ে দাও না ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবতা হলো তোমরা এই কাজগুলি অবশ্যই কর।

এরকম আরো হাজারটা দিক আছে যেগুলি নিয়ে আমি তোমাদের ধর্ম গুলির নিন্দা করতে পারি। কিন্তু এই নিন্দনীয় দিকগুলি আমার মধ্যে নেই। তাই তোমরা আমার নিন্দা করতে পারবে না।

অবশ্যই মানুষ হিসেবে আমার জ্ঞান কম থাকতে পারে বা আমার ভুল হতে পারে ; কিন্তু আমি অসৎ এবং দুর্নীতি পরায়ণ নই।
আমি সেদিন এরকম একটা কিছুই আলোচনা করেছিলাম, আমি যা শুনে তোমরা ব্যাখ্যা চাইতে ছুটে এসেছ।

** একজন ফকির সন্ন্যাসীর কাছে তার এক নতুন অল্প বয়সী শিষ্য এসে জিজ্ঞাসা করল- ধ্যানের, সত্যের ও আলোর পথ এত আনন্দের হওয়া সত্ত্বেও সংসারের মানুষ এই পথে কেন আসতে চায় না? বারবার নিজের চোখে এত ময়লা আবর্জনা দুর্গন্ধ দেখেও মানুষ কেন প্রেমের পথে না গিয়ে হিংসার পথে যেতে চায়? আমি তো মনে করি প্রত্যেকটা মানুষ এসব মিথ্যা ছলচাতুরি ও চালাকির জগত ছেড়ে প্রেমের জগতে চলে আসা উচিত।

ফকির হেসে বললেন - আমিও প্রথম প্রথম তোমার মত এরকম চিন্তা করতাম। কিন্তু আস্তে আস্তে দেখতে পেলাম সমাজের লোকজন কিছু শোনা কথা মুখস্ত করে সেগুলিকে "বিশ্বাস" বলে আঁকড়ে ধরে আছে। কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে তাদের এই তথাকথিত "বিশ্বাস" এর সাথে তাদের জীবনের কোন সম্পর্ক নেই। তাদের এই তথাকথিত "বিশ্বাস" গুলি তাদের জীবনে কোন কাজেও লাগে না। কিন্তু তারপরেও তারা এগুলিকেই তাদের ধর্ম মনে করে আঁকড়ে ধরে রাখে।

ফকিরের শিষ্য বললো - কিন্তু তারা এগুলিকে কেন আঁকড়ে ধরে থাকে?
ফকির বললেন- এর জন্য আমি তোমাকে দুইটা ঘটনা বলি। ঘটনা দুটোর মধ্যেই তোমার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবে।
আমার এক চাচা লেবাসধারী ধর্মব্যবসায়ীদের অনুসারী ছিল। অনেকদিন আগে আমার কাছে তাদের লেবাসধারী ধর্মব্যবসায়ীদের বানানো এবং বিক্রিত কিছু শাস্ত্রের উক্তি এবং নিয়মকানুন নিয়ে এসেছিল। আমি তাদের শাস্ত্র খুলে যখন তাদের নিয়ম কানুনগুলিকে ভুল বলে সাব্যস্ত করলাম তখন সে আর নিজের বক্তব্যের পক্ষে কোন শাস্ত্রীয় প্রমাণ পেশ করতে পারল না। লেবাসধারী ধর্মব্যবসায়ীদের বানানো নিয়ম কানুন গুলিকে ভুল প্রমাণ করার পর আমার চাচা আমাকে বলল ,
"তোমার কথাগুলিই সত্য। আসলে আমি কিছু জানি না। আমি যে জিনিসগুলি মেনে চলি এগুলি আসলে কোন শাস্ত্রে উল্লেখ নেই। তারপরেও আমি যেগুলি মেনে চলি সেগুলো আমি ছাড়তে পারবো না। এগুলো আমার রক্তের সাথে মিশে গেছে। "
আমি তাকে বললাম, আমার কাছে সত্য আছে জানতে পেরেও তুমি সত্যের অনুসারী না হয়ে লেবাসধারী ধর্ম ব্যবসায়ীদের বানানো মিথ্যা ধর্মের অনুসারী হবে? - এটা কেমন কথা? তুমি কি সত্যকে চাও না?
সে বলল, আমি সারাজীবন যে পথ দিয়ে চলেছি সেই পথ আমি ছাড়তে পারবো না। এটাই আমার শেষ কথা। এটা নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না । এই ঘটনার অল্প কিছুদিন পর আমার কাছে আমার আরেকজন বাল্যবন্ধু এসে বলল,
"তোর অনেক কথা আমি শুনেছি। তোর কথাগুলি সত্য। কিন্তু তোর কথা মেনে চললে আমার সংসার ছেড়ে জঙ্গলে চলে যেতে হবে । শুধু তা ই নয় ; তুই যা যা বলছিস সেগুলি যদি আমি বলি তাহলে আমার বাবা-মা হারাতে হবে; বন্ধু-বান্ধব হারাতে হবে; প্রতিবেশী হারাতে হবে ; আত্মীয়-স্বজন হারাতে হবে। আমি পরিবারের সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হবো এবং সমাজ থেকে বহিষ্কৃত হব। "
আমার বন্ধুকে আমি বললাম, তুই ঠিক বলেছিস। আমিও এই সবগুলি ছেড়েই ফকির হয়েছি। এবার তুই ভেবে দেখ তোর কি সত্য দরকার? নাকি পাড়া প্রতিবেশী, বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন দরকার?
যদি তোর সত্য দরকার হয় তাহলে তুই সত্যের পথে আসবি।
ফকির তার শিষ্যকে বললেন - আমার চাচাটিও আসলে আমার বন্ধুটির মত একই কারণে ধ্যানের পথে আসতে রাজি হয় নি। যদিও সে ব্যাপারটা খুলে বলে নি।

ধ্যান, আত্মোপলব্ধি ও কামালিয়াতের পথে যেতে হলে তার জন্য মূল্য দিতে হয়। এই পঁচা গলা সমাজ , অজ্ঞান প্রতিবেশী ও অন্ধ বন্ধুবান্ধবদের প্রতি মিথ্যা মায়া ছাড়তে না পারলে সত্যের পথের যাত্রী হওয়া যাবে না।
এই মিথ্যা মায়ার জন্যই এরা এদের ভ্রান্ত বিশ্বাসগুলিকে আঁকড়ে ধরে থাকে। এই মিথ্যা মায়াটা যদি সবাই ছেড়ে দিতে পারতো তাহলে সবাই অবশ্যই লোভ, হিংসা, অহংকার ও অন্য সকল বাসনা থেকে মুক্ত হয়ে কামিল হয়ে যেত।

*** তুমি যখন একটি ফল খাবে এবং বলবে ফলটি টক বা মিষ্টি তখন এটা হবে তোমার অনুভূতি। আর জীবনে কোনদিন ফল না খেয়ে যদি টক বা মিষ্টি বলে চিৎকার চেঁচামেচি বা যুদ্ধ করো সেটা হবে তোমার বিশ্বাস। যারা আস্তিক এবং নাস্তিক আছে তারা সবাই ফল না খেয়েই একদল বলছে টক, একদল বলছেন মিষ্টি। এসবের সাথে ধর্মের কোন সম্পর্ক নেই। ধর্মের সম্পর্ক শুধুমাত্র সত্য উপলব্ধির সাথে।
ধর্ম জগতের জন্য বিশ্বাস হলো একটি খাঁটি বিষ। তুমি কোন কিছু বিশ্বাস করে ফেলেছ মানে তুমি তোমার সত্যের যাত্রাকে সীমারেখা টেনে বন্ধ করে দিয়েছো। তোমার দিগন্ত বিস্তৃত জগৎকে তুমি সংক্ষিপ্ত করে নিয়েছো।
যে ব্যক্তি কিছু না জেনে কিছু মুখস্ত কথাবার্তা বিশ্বাস করে ফেলেছে; আর সেই মুখস্ত বিশ্বাসকে সারা জীবনের জন্য আঁকড়ে ধরেছে সে আর কোনদিন ধার্মিক হতে পারবে না।

কোনরকম উপলব্ধি এবং বোধ জাগ্রত হওয়া ছাড়া কিছু মুখস্ত শব্দকে বিশ্বাস করে মেনে নিয়ে বসে থাকলে কোনদিন পরম সত্যকে জানা যাবে না। পরম সত্য লাভের যাত্রা শুরু হবে অবিশ্বাস আর সন্দেহ দিয়ে। বিশ্বাস যেমন সত্য লাভের পথে একটি বিষের মত, সন্দেহ হলো সেই পথের একটি বীজের মত। সন্দেহের বীজ থেকেই পরম শ্রদ্ধার বৃক্ষ এবং ফল হবে। যে কোনদিন অবিশ্বাস বা সন্দেহ করে নি সে কোনদিন আসলে বিশ্বাসও করে নি। সে নিজের দল আর সুযোগ-সুবিধা টিকিয়ে রাখার জন্য কোন কিছুকে মৌখিকভাবে মেনে নিয়েছে মাত্র। কিন্তু তাদের জীবনের দিকে তাকালে দেখা যায় তারা মুখে যা বলে সেই মোতাবেক কাজ করে না।
সৃষ্টির শুরু থেকেই জ্ঞানীরা জেনেছে এবং জানতে জানতে একের পর একের রহস্য খুঁজে পেয়েছে। তারা ঝরনার মত প্রবাহিত হয়েছে। আর পক্ষান্তরে মূর্খরা কিছু উপলব্ধি না করে মুখস্ত কথাবার্তা মৌখিকভাবে বিশ্বাস করেছে এবং এই বিশ্বাস নিয়েই একটা বন্ধ ডোবার মত এক জায়গায় আটকে রয়েছে ।

এখন হয়তো প্রশ্ন আসবে তাহলে কামিল ফকিরেরা যে কথাগুলি বলে সেই কথাগুলি বিশ্বাস করব কেন?
এর জবাব হলো, কামিল ফকিরদের পুরো জীবনের লক্ষ্য হলো তোমাদেরকে বিশ্বাস থেকে মুক্ত করা এবং জানার পথে চলার জন্য উদ্বুদ্ধ করা। কামিল ফকিরেরা কোনদিন বলবেন না যে, আমার কথা বিশ্বাস করতেই হবে এবং আমার কথা বিশ্বাস না করলে শাস্তি দেওয়া হবে। কামেল ফকিরদের কাছে গেলে তাদের অন্তর্নিহিত সত্যের জ্যোতির কাছে তোমাদের অবিশ্বাস এবং সন্দেহের সকল অন্ধকার এমনিতেই হারিয়ে যাবে। ফকিরের কাছে যাওয়া সত্ত্বেও যতক্ষণ তোমাদের সন্দেহ আর অবিশ্বাসের অন্ধকার হারায় নি ততক্ষণ মনে করবে তোমরা কামিল ফকিরের দর্শন পাও নি।

তোমাদেরকে হাঁটা শেখানোর জন্য কামিল ফকিরেরা তোমাদের আঙ্গুলে ধরলেও হাঁটা শিখে ফেললে তাঁরা তোমাদের আঙ্গুল ছেড়ে দিবেন। তোমাদেরকে নিজের পায়ে হাঁটতে দিবেন। আঙ্গুল ছেড়ে দেওয়ার অর্থ হলো সকল বিশ্বাস, মুখস্তবিদ্যা, শাস্ত্র, সিদ্ধান্ত, পরম্পরা, সম্প্রদায়, মতামত ইত্যাদি থেকে তোমাদেরকে মুক্ত করে দেওয়া।
যারা তোমাকে সবদিক থেকে পুরোপুরি ভাবে মুক্ত করতে চায়, তাঁরাই কামিল ফকির। আর যারা ধর্ম গুরু সেজে তোমাদেরকে নানাভাবে শাস্ত্র, সিদ্ধান্ত, মতামত, মুখস্তবিদ্যা, সম্প্রদায় ইত্যাদির দোহাই দিয়ে বন্দি করতে চায় তারাই হলো ধর্মব্যবসায়ী।

লেখক: মোঃ সোহেল রানা
প্রাইম বাংলা নিউজ
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪২
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×