somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বাস (শেষপর্ব)

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিশ্বাস (পর্ব ০১)


দুইদিন হয়ে গেছে মিতুর সাথে কথা বলি না এই দুইদিনে আমার পুরো পৃথিবীটাই এলোমেলো হয়ে গেছে ।
প্রতিদিন সকালে মিতুর ফোনে আমার ঘুম ভাঙ্গত । প্রতিদিন সকাল বেলা ও ফোন দিয়ে বলত গুড মর্নিং । আমি বরাবরই আলসে ছিলাম । সকালে উঠতে চাইতাম না ।ওর জ্বালাতনে একটু ঘুমুবার উপায় ছিল না । না উঠে যে মিথ্যা কথা বলব তারও উপায় ছিল না । মিতু ঠিকই ধরে ফেলত ।
এতো কিছু বুঝতো আমার মনটা ও একবারের জন্যও বুঝল না ।
আজকে ফোন করে উঠতে বলার কেউ নাই । তবুও কেন জানি শুয়ে থাকতে ইচ্ছা করছিল না কিছুতেই । খানিকক্ষন এপাশ ওপাশ করে উঠে পড়লাম ।
ক্লাসের এখনও দেরি আছে তবুও ক্যাম্পাসের দিকে রওনা দিলাম । বহুদিন পর আজ ক্লাস রুটিনটা বের করে দেখলাম প্রথম ক্লাস টা কার । আমার কথন কোন স্যায়ে ক্লাস কখন শুরু হবে কখন শেষ হবে সব ওর মুখস্ত ছিল । ক্লাস শুরু আগে ও আমাকে ফোন করতো মন দিয়ে ক্লাস করতে বলত । ক্লাস শেষ করার পরপরই ওর ফোন চলে আসত । স্যার কি করিয়েছে ? মন দিয়ে বুজেছি কিনা কোন বাড়ির কাজ দিয়েছে কিনা ।
এমন কি ক্লাসের মাঝেও ও এসএমএস পাঠাতো । এই ছেলে আমার কথা ভাবছ কেন । ক্লাসে মন দাও ।
অবাক হতাম । একজন মানুষ আর একজনকে এভাবে বোঝে কিভাবে এই ভেবে অবাক হতাম । মিতু এমন ভাবে আমাকে টেককেয়ার করতো আমাকে নিজ থেকে আর কিছু করারই দরকার হত না । ও যে আমার জীবনের সাথে এমন ভাবে মিশে গেছিল এই দুই দিনে আমি তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি ।
ওকে খুব মিস করছি । কিন্তু ওর উপর অভিমানটা কিছুতেই কমাতে পারছি না । আমাকে যে ও বিশ্বাস করেনি ঠিক মত এটা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না । আমার ভালবাসার উপর যে ও ভরশা করতে পারে নাই এটা বড় বেশি পীড়া দিচ্ছে ।
ক্লাস শেষে বের হয়েছি ডিপার্টমেন্টের সামনে মিতুকে দেখতে পেলাম । মিতুকে মানে ঐ দিন যে এসেছিল মিতু সেজে । মিতুর রুমমেট ।
“শুভ ভাইয়া একটু শুনেন প্লিজ” ।
“কেন শুনবো বল” ?
“একটু বোঝার চেষ্টা করেন । মিতু আপনাকে সত্যি ভালবাসে । ও খুব কষ্ট পাচ্ছে । যেমনটা আপনি পাচ্ছেন” ।
কথাটা সত্যি । আমি সত্যি কষ্ট পাচ্ছি । বললাম “আমার কষ্ট পাওয়া নিয়ে তো তোমার বা তোমার বন্ধুর কিছু যায় আসার কথা না । যদি এসে যেত তাহলে মিতু এমনটা করতো না” ।
“ দেখুন ভাইয়া ও এমন মোটেও না । আমার কথাতে ও এমনটা করেছে । মিতু আমার অনেক কাছের বন্ধু । আমি চাচ্ছিলাম ও যেন কোন ভুল না করে । ও যেন পারফেক্ট একজনকে পায় । আমি বুঝতে পারি নি এমন হয়ে যাবে” !
“তার মানে কি দাড়াল অন্য কারো কথায় মিতু আমাকে সন্দেহ করবে । আমাকে অবিশ্বাস করবে । বল এটা আমি কিভাবে মেনে নেব ? আমি ওকে আমার মন থেকে ভালবাসেছি । এখনও বাসি । আমি কখনও ওর সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দেয় নি । কিন্তু মিতু এটা বিশ্বাস করে নি । আমাকে বিশ্বাস করে নি । আমার ভালবাসাকে বিশ্বাস করে নি । বল আমি এটা কিভাবে মেনে নেব” ?
“কিন্তু আমি তো তোমাকে ভালবাসি” ।
কথাটা আসল আমার পিছন থেকে । আমি পিছন ঘুরে তাকালাম । কি বলব ? মেয়েটা যে মিতু বলার অপেক্ষা রাখে না । এই প্রথম আমি মিতু কে দেখলাম । আহারে কি চমত্কারই না দেখতে ও । কিন্তু মিতু চোখ গুলো দেখলাম অনেক লাল । আর ফোলা ফোলা । অনেক কেঁদেছে মনে হয় ।
মিতু আবার কথাটা বলল “আমিতো তোমাকে ভালবাসি” ।
“ কিন্তু বিশ্বাস কর না” ।
“ করি” ।
“তাহলে আমার সাথে এমনটা কেন করলে” ?
মিতু কোন কথা বলল না । কেবল নিরব চোখে আমার দিকে চেয়ে থাকল । ওর চোখে কি এক কষ্ট ছিল । আমারও কেন যেন কষ্ট হতে লাগল ।
“মিতু তুমি আমার কাছে যেমনটা ছিলে সারা জীবন তেমনটাই থাকবে । কিন্তু তুমি আমার সাথে যে খেলাটা করেছ সেটা আমি কোন দিন ভুলতে পারবো না । কাঁটার মত সারা জীবন আমার বুকে বিধে থাকবে । এটা আমি মেনে নিতে পারবো না” । মিতু চুপ করে থাকল ।
আমি বললাম “মিতু ভালবাসায় কোন প্রমিজের দরকার হয় না । কোন পারফেক্টশনের দরকার হয় না । ভালবাসায় কেবল বিশ্বাসের দরকার হয় । একে অপরের প্রতি বিশ্বাস । যেখানে এটা অনুপস্থিত সেখানে আর যাই হোক ভালবাসা টেকে না । তোমাকে হয়তো আমি কষ্ট দিচ্ছি । কিন্তু আমি এটার সাথে কোন দিন কম্প্রমাইজ করতে পারবো না । কোন দিন না” ।
মিতুকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে আমি হাটা দিলাম । কেন জানি বুকের মধ্যে কিসের একটা ব্যাথা করতে লাগল । খুব ইচ্ছা করছিল সব কিছু ভুলে যাই । কিন্তু কাঁটাটা বিধেই রইল । আর কষ্ট হতেই লাগল ।

গল্প টা হয়তো এখানেই শেষ । হয়তো শুভ মিতুকে ক্ষমা করেছিল । হয়তো করে নি ।
ক্ষমা করুক বা না করুক এই ক্ষতটা ওর বুকে সারা জীবনই থেকে যাবে ।
দুইদিন হয়ে গেছে মিতুর সাথে কথা বলি না এই দুইদিনে আমার পুরো পৃথিবীটাই এলোমেলো হয়ে গেছে ।
প্রতিদিন সকালে মিতুর ফোনে আমার ঘুম ভাঙ্গত । প্রতিদিন সকাল বেলা ও ফোন দিয়ে বলত গুড মর্নিং । আমি বরাবরই আলসে ছিলাম । সকালে উঠতে চাইতাম না ।ওর জ্বালাতনে একটু ঘুমুবার উপায় ছিল না । না উঠে যে মিথ্যা কথা বলব তারও উপায় ছিল না । মিতু ঠিকই ধরে ফেলত ।
এতো কিছু বুঝতো আমার মনটা ও একবারের জন্যও বুঝল না ।
আজকে ফোন করে উঠতে বলার কেউ নাই । তবুও কেন জানি শুয়ে থাকতে ইচ্ছা করছিল না কিছুতেই । খানিকক্ষন এপাশ ওপাশ করে উঠে পড়লাম ।
ক্লাসের এখনও দেরি আছে তবুও ক্যাম্পাসের দিকে রওনা দিলাম । বহুদিন পর আজ ক্লাস রুটিনটা বের করে দেখলাম প্রথম ক্লাস টা কার । আমার কথন কোন স্যায়ে ক্লাস কখন শুরু হবে কখন শেষ হবে সব ওর মুখস্ত ছিল । ক্লাস শুরু আগে ও আমাকে ফোন করতো মন দিয়ে ক্লাস করতে বলত । ক্লাস শেষ করার পরপরই ওর ফোন চলে আসত । স্যার কি করিয়েছে ? মন দিয়ে বুজেছি কিনা কোন বাড়ির কাজ দিয়েছে কিনা ।
এমন কি ক্লাসের মাঝেও ও এসএমএস পাঠাতো । এই ছেলে আমার কথা ভাবছ কেন । ক্লাসে মন দাও ।
অবাক হতাম । একজন মানুষ আর একজনকে এভাবে বোঝে কিভাবে এই ভেবে অবাক হতাম । মিতু এমন ভাবে আমাকে টেককেয়ার করতো আমাকে নিজ থেকে আর কিছু করারই দরকার হত না । ও যে আমার জীবনের সাথে এমন ভাবে মিশে গেছিল এই দুই দিনে আমি তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি ।
ওকে খুব মিস করছি । কিন্তু ওর উপর অভিমানটা কিছুতেই কমাতে পারছি না । আমাকে যে ও বিশ্বাস করেনি ঠিক মত এটা আমি কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না । আমার ভালবাসার উপর যে ও ভরশা করতে পারে নাই এটা বড় বেশি পীড়া দিচ্ছে ।
ক্লাস শেষে বের হয়েছি ডিপার্টমেন্টের সামনে মিতুকে দেখতে পেলাম । মিতুকে মানে ঐ দিন যে এসেছিল মিতু সেজে । মিতুর রুমমেট ।
“শুভ ভাইয়া একটু শুনেন প্লিজ” ।
“কেন শুনবো বল” ?
“একটু বোঝার চেষ্টা করেন । মিতু আপনাকে সত্যি ভালবাসে । ও খুব কষ্ট পাচ্ছে । যেমনটা আপনি পাচ্ছেন” ।
কথাটা সত্যি । আমি সত্যি কষ্ট পাচ্ছি । বললাম “আমার কষ্ট পাওয়া নিয়ে তো তোমার বা তোমার বন্ধুর কিছু যায় আসার কথা না । যদি এসে যেত তাহলে মিতু এমনটা করতো না” ।
“ দেখুন ভাইয়া ও এমন মোটেও না । আমার কথাতে ও এমনটা করেছে । মিতু আমার অনেক কাছের বন্ধু । আমি চাচ্ছিলাম ও যেন কোন ভুল না করে । ও যেন পারফেক্ট একজনকে পায় । আমি বুঝতে পারি নি এমন হয়ে যাবে” !
“তার মানে কি দাড়াল অন্য কারো কথায় মিতু আমাকে সন্দেহ করবে । আমাকে অবিশ্বাস করবে । বল এটা আমি কিভাবে মেনে নেব ? আমি ওকে আমার মন থেকে ভালবাসেছি । এখনও বাসি । আমি কখনও ওর সৌন্দর্যকে প্রাধান্য দেয় নি । কিন্তু মিতু এটা বিশ্বাস করে নি । আমাকে বিশ্বাস করে নি । আমার ভালবাসাকে বিশ্বাস করে নি । বল আমি এটা কিভাবে মেনে নেব” ?
“কিন্তু আমি তো তোমাকে ভালবাসি” ।
কথাটা আসল আমার পিছন থেকে । আমি পিছন ঘুরে তাকালাম । কি বলব ? মেয়েটা যে মিতু বলার অপেক্ষা রাখে না । এই প্রথম আমি মিতু কে দেখলাম । আহারে কি চমত্কারই না দেখতে ও । কিন্তু মিতু চোখ গুলো দেখলাম অনেক লাল । আর ফোলা ফোলা । অনেক কেঁদেছে মনে হয় ।
মিতু আবার কথাটা বলল “আমিতো তোমাকে ভালবাসি” ।
“ কিন্তু বিশ্বাস কর না” ।
“ করি” ।
“তাহলে আমার সাথে এমনটা কেন করলে” ?
মিতু কোন কথা বলল না । কেবল নিরব চোখে আমার দিকে চেয়ে থাকল । ওর চোখে কি এক কষ্ট ছিল । আমারও কেন যেন কষ্ট হতে লাগল ।
“মিতু তুমি আমার কাছে যেমনটা ছিলে সারা জীবন তেমনটাই থাকবে । কিন্তু তুমি আমার সাথে যে খেলাটা করেছ সেটা আমি কোন দিন ভুলতে পারবো না । কাঁটার মত সারা জীবন আমার বুকে বিধে থাকবে । এটা আমি মেনে নিতে পারবো না” । মিতু চুপ করে থাকল ।
আমি বললাম “মিতু ভালবাসায় কোন প্রমিজের দরকার হয় না । কোন পারফেক্টশনের দরকার হয় না । ভালবাসায় কেবল বিশ্বাসের দরকার হয় । একে অপরের প্রতি বিশ্বাস । যেখানে এটা অনুপস্থিত সেখানে আর যাই হোক ভালবাসা টেকে না । তোমাকে হয়তো আমি কষ্ট দিচ্ছি । কিন্তু আমি এটার সাথে কোন দিন কম্প্রমাইজ করতে পারবো না । কোন দিন না” ।
মিতুকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে আমি হাটা দিলাম । কেন জানি বুকের মধ্যে কিসের একটা ব্যাথা করতে লাগল । খুব ইচ্ছা করছিল সব কিছু ভুলে যাই । কিন্তু কাঁটাটা বিধেই রইল । আর কষ্ট হতেই লাগল ।

গল্প টা হয়তো এখানেই শেষ । হয়তো শুভ মিতুকে ক্ষমা করেছিল । হয়তো করে নি ।
ক্ষমা করুক বা না করুক এই ক্ষতটা ওর বুকে সারা জীবনই থেকে যাবে । ভালবাসায় সত্যি একে ওপর কে কেবল বিশ্বাস করতে হয় । তা না হলে ভালবাসা টেকে না ।
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×