somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার বন্ধু রুনুর গল্প !!

০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


খুব মেজাজ খারাপ হল রুনুর উপর । মুখে সেই ভাবটা একটু বিরক্ত আনার চেষ্টা করলাম । কিন্তু রুনুর সেই দিকে কোন লক্ষ্যই নেই । ও খিল খিল করে হেসেই চলেছে । আমি বললাম
-তুই এমন করে হাসতেছিস ক্যান ?
রুনু আমার দিকে তাকিয়ে কোন মতে হাসি থামিয়ে বলল
-তা কি করবো আর ? তুই বোকা ছিলি জানতাম তাই বলে এতো বড় বেকুব জানতাম না ।
-মানে কি ? আমি বোকার মত এমন কি করলাম ?
-কি করেছিস ?
বলে রুনু আবারও হাসতে লাগল ।
-দেখ হাসবি না । থাবড়া খাবি কিন্তু ।
আমার কথা শুনে রুনু আরো জোরে হাসতে লাগল ।
-থাবড়া দিতে পারবি ? দে দেখি একটা ?
আমি কিছুক্ষন রুনুর দিকে তাকিয়ে বললাম
-তোর খুব মজা লাগছে । তাই না ?
আমি অন্য দিকে মুখ ঘুড়িয়ে বসলাম ।এই ফাজিল মেয়েটার সাথে কোন কথা বলবো না ।
রুনু আমার দিকে ঘুরে বসলো । বলল
-তুই এমন পাগলামো কেন করছিস ?
-আমি পাগলামীর কি করলাম ?
-কিছু করিস নি । কিন্তু করতে যাচ্ছিস । স্রেফ পাগলামো ।
-কোন পাগলামো না । আমি এটা টিভিতে দেখেছি ।
-তা কি দেখেছেন জনাব একটু শুনি ।
-একবার একটা এনিম্যাশন মুভিতে দেখেছিলাম । একটা ছেলে তার পছন্দের মেয়ে কোথাও খুজে পায় না । তারপর নিজেই একটা পছন্দের মেয়ের ছবি আঁকে তারপর ইউরেটাসের কাছে প্রার্থনা করে সেই মেয়ের মধ্যে প্রান প্রদান করে ।
রুনু আমাকে বলল
-ইউরেটাসকে ?
-ইউরেটাস হল গ্রীক দেবী ।
-শোন তুই গ্রীসে থাকিস না বাংলাদেশে থাকিস । বোকামীর একটা সীমা থাকা দরকার । কোথায় না কোন কার্টুনে কি দেখেছে ! তুই আসলেই একটা গাধা ।
-তোর কি মনে হয় আমি কেবল ঐ এনিম্যাশন মুভি দেখেই এসব বলছি । না । আমি এই নিয়ে পড়াশুনা করেছি । গ্রীক দেবী ইউরেটাসের আসলেই এমন ক্ষমতা আছে । ঠিক কিছু প্রসিডিউর ফলো করলেই চলবে ।
রুনুর মুখটা একটু নমনীও হল ।
-আচ্ছা এসব তুই কেন করতে চাচ্ছিস ।
-তুই জানিস । খুব ভাল করেই জানিস কারনটা তুই ।
রুনু এবার হাতের উপর হাত রাখলো । শরীরের কোন অনুভূতি জাগলো না । জাগার কথাও না । কেবল আমার মনটা বলল যে রুনু আমার হাতের উপর রেখেছে ।
মিসির আলীর মত একজনের ভাষ্য অনুযায়ী রুনু নামের কারোর কোন অস্তিত্ব নাই । ভদ্রলোকের কথা ফেলে দেওয়ার উপায় নাই । কারন কথা যে সত্য এটা আমি নিজেও জানি ।
বাস্তবে রুনু নেই । কিন্তু আমি বিশ্বাস করতে চাই যে রুনু আছে ।

ছোট বেলা থেকেই আমি একা একাই বড় হয়েছি । আসলে বাবা মার কাছে এতো সময় কোথায় আমাকে টাইম দেবার ? তারা তাদের জীবন দিয়ে ব্যস্ত । একদিন বিকেল বেলা আমি আমার ঘরে বসে খেলা করছিলাম । আমার বুয়া যার কিনা আমায় সাথে সাথে থাকার কথা ছিল সে টিভির ঘরে টিভি দেখায় ব্যস্ত । সব সময় যা করে সে !
ঐ দিন বিকেল বেলাতেই আমি রুনুকে আবিস্কার করি । লাল রংয়ের একটা ফ্রগ পরা ।
আমার কাছে এসে বলল
-এই তুই একা একা খেলছিস ক্যান? আমার সাথে খেলবি ?
সেই থেকে শুরু ! তারপর থেকেই রুনু সব সময় আমার সাথেই আছে । সব জায়গায় সব সময় আমার সাথে ।

রুনু বলল
-আমি তো সব সময় তোমার সাথে আছি । তোমার পাশে । যখন তোমার কথা বলতে ইচ্ছা করে আমি কি আসি না ? তোমার পাশে কি বসি না ? এই যে দেখো তোমার হাত ধরেছি ! এটা অন্য কেউ যাই বলুক না কেন তোমার কাছে তো এটা বাস্তব ? তাই না ? তাহলে কেন আমাকে দরকার ?
আমি কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বললাম
-বাবা মা আমার জন্য মেয়ে দেখছে ।
-তো ভাল তো ।
-না ভাল না ।
-আমি অন্য কোন মেয়ে কে বিয়ে করতে চাই না । আমি তোকে বিয়ে করতে চাই ।
রুনু আমার দিকে একটু বিরক্তিতে তাকিয়ে বলল
-তুই আসলেই একটা গাধারে । তোয় সাথে ফ্যাদা প্যাচাল পেড়ে লাভ নাই । থাক তুই । আমি যাই ।
রুনু চলে গেল । আমি ওর চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়ে রইলাম কিছুক্ষন ।
এই মেয়ে গুলো এমন কেন হয় ? একটু আগেই বলল আমাকে ছেড়ে যাবে না । সব সময় আমার পাশে আছে । আবার এখন চলে যাচ্ছে ।
বাস্তবের মেয়ে গুলা বোঝাতো জটিল বিষয়ই শালার এই কল্পনার মেয়েটাকেও দেখি বোঝা যায় না ।
আচ্ছা মেয়েটা কি বোঝে না ?
আমি কেন এসব করি ?
আসলে অন্য কোন মেয়েকে আমি ঠিক মত নিতেই পারবো না । আমি ভাবতেই পারি না অন্য কোন মেয়ে আমার উপর খবরদারী করবে আমাকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোড়াবে ।
আমি জানি রুনুর মত করে কেউ আমাকে কোন দিন বুঝবে না । যদি খবরদারী কেউ করুক যেটা রুনুই করুক । অন্য কেউ না ।

দুদিন গেল কেবল প্রস্তুতি নিতেই । আমার ইউরেটাসকে ডাকার প্রথম শর্তটা হল তাকে ডাকতে হবে পাহাড়ের কোন গুহার ভেতর থেকে । পাহাড়ের গুহার ভেতরে তিনকোনা একটা ত্রিভুজ আকতে হবে । তারপর তিন কোনায় তিনটা গর্ত করে তাজা রক্ত দিয়ে ভর্তি করতে হবে । ত্রিভুজের মাঝখানে রুনুর ছবি রাখতে হবে আর তার চারিপাশে মোমবাতি জ্বালাতে হবে ।
তারপর এক মনে ইউরেটাসের নাম স্বরন করতে হবে । তারপরেই নাকি ইউরেটাসের আবির্ভাব হবে ।
সব জোগার যন্ত করে যখন বান্দরবনের ইলং পাহাড়ের সামনে হাজির হলাম তখন সূর্য মাথার উপর এসে দাড়িয়েছে ।
আমি বনের ভিতর দিয়ে হাটছি সামনে আমার গাইড । পনের ষোল বছরের একটা ছেলে । নাম ইতু মিয়া ।
ব্যাগ পত্র সব আমার কাধে থাকলেও ইতুর হাতে তিনটা মুরগি । ইতুর ধারনা হয়েছে আমি পাহাড়ের উপর উঠে পিকনিক করবো । মুরগি রান্না হবে । এই আনন্দ নিয়ে সে আগে হাটসে ।
-এই বেটা কই যাস ?
পিছনে ঘুরে দেখি রুনু ।
একটু দৌড়ে এসে আমার পাশা পাশি চলে এল ।
-সব প্রস্তুতি শেষ ? হুম । তা বয়লার মুরগি কিনেছিস কেন ? ইউরেটাসের উদ্দেশ্য উত্‍সর্গ করবি ? এট লিষ্ট দেশি মুরগি কিনতে পারতি ? বয়লার মুরগি দিয়ে উত্‍সর্গ ?
-তুই কি ফাজরামো করতে এসেছিস ?
-আরে ফাজলামো করবো কেন ? তুই বয়লার মুরগি দিয়া ইউরেটাসকে ডেকে আনলি আর সে বলবে হু হু হা হা ! তুই আমাকে বয়লার মুরগির রক্ত উত্‍সর্গ করলি যাহ, তোর রুনুর গায়েও আমি বয়লার রক্ত ভরে দিলাম । তাহলে কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখেছিস ?
আমি এবার দাড়িয়ে পড়লাম । রুনু জোরে জোরে হাসতে লাগলো । ইতু বেশ খানিকটা দুরে চলে গিয়েছিল । আমাকে ডাকতে লাগল ।
এই মেয়ের সাথে সময় নষ্ট করে লাভ নাই । আমি আবার হাটা দিলাম । ইতু মিয়া আমাকে পথ দেখিয়ে নিয়ে লাগল ।
লতাপাতা ঘেরা পথ । মাঝে মাঝে রাস্তে খুব সংক্রীর্ন হয়ে উঠছে আবার খুব চওড়া হয়ে উঠছে । আরো আধা ঘন্টা খানেক চলার পর আমরা পাহাড়ে উঠতে শুরু করলাম । তখনই টের পেলাম পরিশ্রম কাকে বলে ।
পাহার খুব বেশি খাড়া না তবুও বেশ পরিশ্রম করতে হল । মাঝা মাঝি একটা জায়গায় এসে ইতু বলল যে আর পাহারে ওঠার দরকার নাই । আমি যে রকম গুহা খুজতেছি সেটা নাকি আর একটু সামনেই আছে । আমি বললাম
-এখানে মানুষ জন আসবে না তো ?
-না না কেউ আইবো না ।
আর কিছুদুর হাটার পর গুহাটা পাওয়া গেল । বড় একটা পাথর । তার পরেই বড় গুহাটা ।
চারিপাশের পরিস্থিতি দেখে মনে হল আসলে এখানে কেউ আসে টাসে না । ইতু আমাকে গুহার ভিতরে নিয়ে গেল ।
আমি একটা বড় ত্রিভুজ আকলাম । তারপর তিন কোনায় তিনটা গর্ত করলাম । ইতুর সাহায্যে তিনটা মুরগী জবাই করে রক্ত গর্তের ভিতর ফেললাম । ইতু একটু অদ্ভুদ চোখে তাকালেও কিছু বলল না ।
আমি ইতুকে মুরগী গুলো নিয়ে বাইরে অপেক্ষা করতে বললাম । আর বললাম ঘন্টা খানেক অপেক্ষা করতে ।
ইতু বাইরে গেলে আমি ত্রিভুজের মাঝখানে রুনুর ছবি গুলো রেখে ওর চারিপাশে মোমবাতি জ্বলিয়ে বসে পড়লাম ।
ছোট বেলা থেকে আমার ছবি আকার হাত ভাল ছিল । ছবি গুলো রুনুকে সামনে বসিয়ে রেখে আকা । যদিও রুনু আমার কল্পনার বন্ধু কিন্তু রুনুর মুখটা একদম বাস্তব ।
ঐ মন বিজ্ঞানীও ছবি গুলো দেখে বেশ অবাক হয়েছিল । বিশেষ করে রুনুর বিভিন্ন বয়সের ছবি । এখন শেষ কাজটা । এখন ইউরেটাসকে এক মনে ডাকতে হবে ।
আমি তাই করা শুরু করলাম । মনে মনে বলা শুরু করলাম
ইউরেটাস তুমি এসো !
ইউরেটাস তুমি এসো !
কখন যে চোখ ঘুম চলে এসেছিল । কে যেন আমাকে ধাক্কা দিয়ে ঘুম ভাঙ্গালো ।
-বাবা ওঠ ! বাবা !
আমি আমি চোখ মেলে একটু অবাকই হলাম । বেশ বৃদ্ধ এক মহিলা । বয়স কত হবে কে জানে ! আমি চোখ মুছতে মুছতে বললাম
-আপনি কে ? এখানে কি করছেন ?
-বাবা তুমি আমাকে ডাকলে না ?
-আমি ডাকলাম মানে ? আমি কখন আপনাকে ডাকলাম ?
-তুমি এখানে কেন এসেছ ? এই যে এত আয়োজন ? এসব কার জন্য ?
-আমি তো দেবী ইউরেটাসকে ডাকছি !
বৃদ্ধা মহিলা ফোলকা দাতে হেসে বলল
-আমিই দেবী ইউরেটাস !
-কিন্তু ..
এই মহিলা কি আমার সাথে ফাজলামি করছে নাকি ? আমি ছবিতে ইউরেটাসের কি চমত্‍কার ছবি দেখলাম !
কি চমক তার !
কি সৌন্দর্য !
আর এই মহিলা কোথা থেকে এসে বলে আমি ইউরেটাস !
বললেই হল ।
এসব নিশ্চই ইতু মিয়ার শয়তানী ।
কিন্তু আমি এখানে কি করতে এসেছে একথা তো আমি ইতু মিয়া কে বলি নি । ইতু মিয়াকে কেন আমি কাউকেই তো বলি নি ।
তাহলে ?
বৃদ্ধা বলল
-বাবা তুমি আমার যে ছবি দেখেছ সেটা আমার বয়স কালের ছবি । তাও সে কয়েক হাজার বছর আগের কথা । তুমি তো জানোই গ্রীক সভ্যতা কত পুরানো ! আর কেউ ই আমাকে তোমার কথা বলে নি ।
দেব দেবীদের তো তাহলে বয়স বাড়ে ?
বৃদ্ধা আবার ফোকলা দাঁতে হাসল । আমি একটু দ্বিধায় পরে গেলাম । মহিলা আমার মনের কথা কিভাবে বুঝে ফেলছে ?
তাহলে কি সত্যি সত্যি মহিলা ইউরেটাস ?
আমার ইচ্ছা কি তাহলে সত্যি সত্যি পুরন হতে যাচ্ছে ? বৃদ্ধা বলল
-তা বাবা দেশী মুরগি পাইলা না ?
-মানে ?
-বয়লায় মুরগিতে আজকাল ঘরে কামলারাও খুশি হয় না আর আমি তো দেবী । তাও আবার গ্রীক দেবী ।
এই মহিলার সমস্যা কি ? উনি যেই আমলের সেই আমলে তো বয়লার মুরগি আর দেশী মুরগির ভিতর পার্থক্য থাকার কথা না ?
কি আশ্চার্য কথা !
তাহলে ?
এই সব কি হচ্ছে ?
এই মহিলার সমস্যা কোথায় ?
এসব ভাবতে ভাবতে এবার সত্যি সত্যিই আমি জেগে উঠলাম । আমি বসে বসেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম ।
এপাশ ওপাশ তাকিয়ে দেখলাম কোথায় কি ? চারিপাশে কেবলই অন্ধকার । মোমবাতি জ্বলছিল এখন নিভে গেছে ।
আমি টর্চ জ্বালিয়ে দেখলাম গর্তের রক্তও শুকিয়ে গেছে ।
ধুর সব ভূয়া !
আমি রুনুর ছবি গুলো নিয়ে বাইরে বেরিয়ে এলাম । গুহার মুখ থেকেই দেখলাম বড় পাথরটার ওপাশে ধোয়া উড়ছে ।
নিশ্চই ইতু মিয়া আগুন জ্বালিয়েছে । আমি পাথরটা পার হতেই একটা ধাক্কার মত খেলাম ।
ইতু মিয়া বারবি কিউ স্টাইলে মুরগি গুলো পোড়াচ্ছে । আর ইতুর ঠিক পাশের রুনু বসে আছে । কালো জিন্স সাথে কালো টিশার্ট । পাশে রাখা একটা ট্রাভেল ব্যাগ । ট্রাকার রা যেরকম ব্যাগ ব্যাবহার করে সেই রকম ।
কিন্তু রুনুকে যেন একটু মোটা লাগছে । সব থেকে আশ্চর্যের কথা হল রুনু পানির বোতল হাতে ইতু মিয়ার সাথে গল্প করছে ।
রুনুকে আমি ছাড়া আর কেউ দেখতে পায় না তাহলে ইতু মিয়ার সাথে কথা বলছে কিভাবে ?
ইউটেরাস কি সত্যি খেল দেখালো নাকি ?




আমার কথাঃ
যারা আমার লেখা পড়েন মোটামুটি সবার কাছেই গল্পটি পরিচিত মনে হবে । শায়মা আপু এই রকম একটা গল্প লিখেছিলেন কয়েকদিন আগে ! শায়মা আপুর লেখাটা পড়েই আমার গল্পটা লিখতে ইচ্ছা হয় । আপু গল্প গুলো কেবল দুঃখের হয় ! গল্প,পড়ে কেবল মন খারাপ হয় ! এই জন্য আমি কিছুটা আনন্দের গল্প লিখতে চেয়েছি ।
ভেবেছিলাম আরো কিছুটা লিখবো !
কিভাবে রুনু সত্যি সত্যি বাস্তবে এল খোলাসা করবো, কিন্তু পরে মনে হল থাক ! পাঠক যেভাবে ভেবে মজা পায় পাক ! এটুকু তাদের উপর ছেড়ে দিলাম ।
আর একটা কথা, গল্পে যা বলেছি তার সব কিছুই আমার বানানো, এর কোন ভিত্তি নাই ! সবাই ভাল থাকবেন !
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৪
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিপ্লবের নিঃশব্দ মূল্য: অর্থনৈতিক বৈষম্য ও বাংলাদেশি ছাত্র আন্দোলন

লিখেছেন মুনতাসির, ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

এ লেখাটি বেশ বড়ো। এখানে ছোট করে দেয়া হল। পুরো লেখাটি যদি কেও পড়তে চান, তবে নীচের লিঙ্ক থেকে পড়তে পারবেন।


সাম্প্রতিক ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে হতাহতের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন পর্যালোচনা চলছে। জাতিসংঘের... ...বাকিটুকু পড়ুন

বেঁচে থাকার প্রয়াস।

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮




আমার ভেতরে জন্ম নেয়া বিভিন্ন চরিত্র আজন্ম যুদ্ধে লিপ্ত,যা বিশ্বযুদ্ধ থেকে ভয়াবহ। প্রতি সেকেন্ডে একজন মারছে,একজন উদযাপন করছে, এসব আটকানোর কোনো শান্তি চুক্তি নেই, নেই কোনো মোড়কে বেধে দেয়ে বিভিন্ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিছু কিছু মানুষ বলার শুরু করেছে, "আমরা আগেই ভালো ছিলাম"।

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০২



একাধিক কারণে মানুষ ইহা বলার শুরু করেছেন: (১) সাধারণ মানুষ কোমলমতিদের ক্রমেই চিনতে পারছেন, ইহা ভীতি ও অনিশ্চয়তার সৃষ্টি করছে; কোমলমতিরা সরকারের গুরুত্বপুর্ণ অনেক পদে আছে ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি - একাল সেকাল

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮



টানা বৃষ্টির মধ্যে মরিচের দাম বেড়ে হয়েছে ৪০০ টাকা কেজি । অন্যদিকে ফার্মের মুরগির এক পিছ ডিমের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫ টাকা।শুধু মরিচ নয়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কমলা যদি পরাজিত হয়, "দ্রব্যমুল্য"ই হবে ১ নম্বর কারণ

লিখেছেন সোনাগাজী, ১২ ই অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৭



দ্রব্যমুল্য হচ্ছে অর্থনৈতিক সুচকগুলোর মাঝে ১ টি বড় প্যারামিটার; ইহা দেশের অর্থনীতি ও চলমান ফাইন্যান্সের সাথে সামন্জস্য রেখে চলে; টাস্কফোর্স, মাস্কফোর্স ইহার মুল সমাধান নয়; ইহার মুল সমাধন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×