somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মেয়েটি বলল "আমার বন্ধু হবে?"

১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিহিন মোটামুতি নিশ্চিত যে আজ ছেলেটা আসবে । হুম আসবেই । এক সময় মনে হত হয়তো এসব ওর মনে কল্পনা যে কিন্তু ও পরীক্ষা করে দেখেছে !
ঠিক যেদিন ওর মন খারাপ থাকে ঠিক সেদিন বিকালে ছেলেটা এসে হাজির হয় । প্রথম যেদিন ছেলেটাকে দেখে সেদিন নিহিনের মন অসম্ভব রকমের খারাপ ছিল । নিহিনের মায়ের সেদিন প্রথম মৃত্যু বার্ষিকী ছিল ।
সকাল থেকে আকাশটা কেমন মেঘলা ছিল । দুপুরের পরপরই ঝুম বৃষ্টি নামে । নিহিনের মনে হচ্ছিল যেন ওর মন খারাপের জন্য পুরো আকাশ ওর সাথে সাথে কাঁদছে । জানালার ধারে বসে বৃষ্টির দিকে তাকিয়ে ছিল একভাবে । তখনই ছেলেটাকে প্রথম দেখে ।
কালো রংয়ের একটা ছাতি মাথায় দিয়ে হেটে যাচ্ছে । বৃষ্টির কারনে প্যান্ট হাটু পর্যন্ত গোটানো । খুব সাধারন ভাবেই হেটে যাচ্ছিল । নিহিনের হয়তো মনেও থাকতো না ছেলেটার কথা । আর ছাতির কারনে ছেলেটাকে খুব ভাল করে দেখাও যাচ্ছিল না ।
ঠিক তখন কোথা থেকে একটা ফুটবল এসে লাগল ছেলেটার পায়ে । বৃষ্টি হলেই ঢাকার রাস্তায় এরকম বল নিয়ে প্রায় টোকাই গোছের ছেলেরা ফুটবল খেলে । নিহিন ভেবেছিল যে ছেলেটা হয়তো বলটা পাস করে দিবে ।
কিন্তু ছেলেটা তা করল না । প্রথমে ছাতি মাথায় দিয়েই ছেলে গুলোর সাথে ফুটবল খেলতে লাগল । তারপর নিহিন কে আরো একটু অবাক করে দিয়ে ছেলেটা ছাতিটা ফেলে দিয়ে টোকাই গুলোর সাথে ফুটবল খেলতে লাগল !
নিহিনের ধারনায় ছিল না এমন একটা কাজ কেউ করতে পারে !
ছেলেটাকে দেখে তো মনে হচ্ছে কম করে হলেও বিশ-বাইশ বছর বয়স হবে আর পোষাক আষাকও তো মনে হচ্ছে ভাল ঘরের । এমন একজন ছেলে বৃষ্টির ভিতর এতোগুলা পিচ্চির পোলাপাইনের সাথে এভাবে লাফা লাফি করতে পারে এটা নিহিনের মাথায় আসে নি ।
নিহিন অনেকক্ষন ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইল । বিশেষ করে ছেলেটার মুখের দিকে ।
কি হাস্যজ্জল একটা মুখ !
ছেলেটা নিশ্চই অনেক হাসিখুশি আর সুখী মানুষ ।
মুখটা তা না হলে উজ্জল হত না । নিহিন ছেলেটার লাফালাফি দেখতে লাগল । এবং একসময় আবিষ্কার করলো নিহিনের মন ভাল ভাল হয়ে গেছে ।
ঐ রাতে নিহিন ছেলেটার কথা অনেক ভাবল । চোখের সামনে বারবারই কেবল ছেলেটার হাসি মাখা মুখ ভেসে আসছিল ।
ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিল ও নিজেই জানে না ।
অনেকদিন পর খুব শান্তির ঘুম ঘুমিয়েছিল সেদিন ।
ছেলেটাকে ২য় বার দেখে তারও মাস খানেক পর । ঐ দিন নিহিনের মন খারাপ ছিল ওর একুরিয়ামের সব মাছ গুলো কি কারনে সব মরে সাফ !!! কত যত্ন করে পালন করা মাছ গুলো । ঐ দিনও নিহিন মন খারাপ করে জানালার পাশে বসে ছিল । এমন সময় ছেলেটাকে আবার দেখা গেল । কাধে একটা ব্যাগ । আপন মনেই হাটছিল হাটছিল ।
নিহিন লক্ষ্য করলো ছেলেটাকে দেখে ওর বুকের ভিতর কেমন একটা আলাদা অনুভূতি হচ্ছে ।
ছেলেটা হঠাত্‍ থেমে পড়ল । কিছু একটা দেখেছে যেন । তারপর গাছের আড়াল থেকে কিছু একটা বের করে আনল ।
একটু ভাল করে লক্ষ্য করতেই নিহিন দেখল একটা বিড়ালের বাচ্চা । নিশ্চই কিছু হয়েছে বাচ্চাটার । ছেলেটা বাচ্চাটাকে নিয়ে ফুটপাতের উপর বসে পড়ল ।
তারপর ব্যাগ থেকে পানির বোতল বের করে খুব যত্ন সহকারে বাচ্চাটাকে পানি খাওয়াল । আরো কি কি যেন খাওয়ার । নিহিন একভাবে তাকিয়েই রইল ছেলেটার দিকে । ছেলেটার আচরনে একটু হলেও অবাক হয়েছে । রাস্তার ধারের বসে এমন কাজ করে নাকি কেউ ! ছেলেটা মনটা নিশ্চই অনেক নরম । তা না হলে রাস্তার একটা বিড়ালকে এমন আদর করে !
বিড়ালটা একটু নড়াচড়া করলে ছেলেটা ওটাকে আবার আগের জায়গায় রেখে চলে গেল ।
ছেলেটা চলে যাবার পরপর ই নিহিন রাস্তা থেকে বিড়ালের বাচ্চাটা তুলে নিয়ে এল । কি কারনে কাজটা করলো নিহিন নিজেই জানে না ।

প্রথমে নিহিনের নিজের কাজেই ব্যপারটা অবাক লাগত ! কিন্তু পরপর ছয়বার ছেলেটার সাথে দেখা হল তখন ওর মনে খানিকটা কৌতুহল জেগেই উঠল । নিহিন কেবলই ওর মন খারাপের দিন গুলোতেই হাজির হয় ! মন খারাপের দিন গুলোতে হাজির হয়ে এমন কিছু কাজ করে যেটা দেখে নিহিনের মন ভাল হয়ে যায় ।
আচ্ছা ছেলেটা কি জেনে শুনেই এমন করে ?
নাহ !
ধারনাটা বাতিল করে দিল ও । ছেলেটা হয়তো জানেও না যে নিহিন নামের কোন মেয়ে এই বাড়িতে আছে ।
আর জানলেই বা কি ?
নিহিনের কবে মন খারাপ থাকে এটা নিশ্চই জানার কথা না । যে দিন নিহিনের মন ভাল থাকে ছেলেটা সেদিন আসে না । নিহিন সারা দিন অপেক্ষা করে দেখেছে কিন্তু ছেলেটার কোন দেখা মেলে নি । তাহলে এটা কি শুধুই কাকতালীও ব্যপার ?
হয়তো হবে !
কিন্তু নিহিনের মনে হয় ছেলেটার সাথে ওর একটা কিছু কানেকশন অবশ্যই আছে !
তাই আজ ঠিক করেই রেখেছে ছেলেটা এলে ছেলেটার সাথে কথা বলবে । কিন্তু ছেলেটা আজ আসবে তো ?
ছেলেটা সাধারনত বিকেল বেলাতেই আসে । বিকেল তো হয়ে এল কিন্তু ছেলেটার তো দেখা নেই ।
কালকের মত আজও কি আসবে না ছেলেটা । কালকে ঐ অবশ্য নিহিনের মন খারাপ ছিল তবে কালকে মন খারাপ হয়েছিল বিকেলের পরে । আর ছেলেটা আসে সাধারনত বিকেলের দিকেই ।
তাই নিহিনের মনে হয়েছে যে ছেলেটা আসবে না ।
আসেও নি ।
কিন্তু আজকেও কি আসবে না ছেলেটা ?
আরো কিছুক্ষন সময় যাওয়ার পর নিহিনের সত্যি সত্যি মনে হল যে ছেলেটা আজকে আসবে না । ও এতো দিন যা ভেবেছে তার কিছুই সত্য না ।
স্রেপ ওর মনের কল্পনা ।
সত্যিই তো এমনটা কি কখনও হয় নি ।
কেবল ভাগ্য ক্রমে মিলে গেছে !
আর কিছু না । নিহিনের মনটা আর বেশি খারাপ হয় । জানলার ধার থেকে উঠে যাবে কিনা ভাবছে ঠিক এমন সময় ছেলেটাকে দেখতে পেল ।
ইস !
ছেলেটাকে দেখেই নিহিনের বুকের ভিতর কেমন একটা অনুভূতি হল । তাহলে কি সত্যি ?
আজ ছেলেটার সাথে কথা বলতেই হবে । গেটের দাড়োয়ান কে বলাই ছিল , নিহিন কেবল ইশারা করে দিল ।


টিউশনীতে যেতে হলে অপুকে পরীবাগের সোজা রাস্তাটা দিয়েই যেতে হয় । মিন্টু রোড দিয়ে গেলে একটু বেশি ঘুরে যেতে হয় । কিন্তু আজ অপু কেন জানি এই মিন্টু রোডের রাস্তার দিকেই পা বাড়াল ।
খুব একটা এই রাস্তা দিয়ে আসা হয় না ।
কিন্তু হঠাত্‍ হঠাত্‍ এই রাস্তা দিয়ে যেতে ইচ্ছা করে ওর । কেন করে কে জানে ?
অবশ্য মিন্টু রোডের এই রাস্তাটা খুবই চমত্‍কার । এখান দিয়ে হাটলে মজাই লাগে । কেমন একটা নিরিবিলি ভাব আছে । ঢাকার অন্য রাস্তা গুলো মত না ।
আর হবেই না কেন ?
এখানে ঢাকার সব বড় বড় সরকারী লোকেরা থাকে । এই রাস্তা দিয়ে আসার অবশ্য আরো একটা কারন আছে ।
মিন্টু রোডের ৩৭ নম্বর বাড়িতে একটা মেয়ে থাকে । ও যখনই আসে তখনই মেয়েটাকে জানালার পাশে বসে থাকতে দেখে ।
চেহারায় কেমন একটা বিষন্ন ভাব সব সময় থাকে । অপুর মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছা করে মন খারাপের কারনটা জানতে ।
কিন্তু সেটা কিছুতেই সম্ভব না ।
মেয়েটা এই এলাকাতে থাকে তার মানে নিশ্চই কোন ভিআইপি লোকের মেয়ে । বাড়ির সামনে সব সময় পুলিশ পাহারা থাকে । কথা বলার তো উপায় নাই ।
আজও যখন ৩৭ নাম্বার বাড়ির পাশ দিয়ে যাচ্ছিল একবার ফিরে তাকাল আড় চোখে ! ভাল করে তাকানোর উপায় নাই ।
পুলিশের এলাকা । ধরে মাইর দিতে পারে !

অপু আরো কয়েকবার খুজলো । কিন্তু মেয়েটাকে কোথাও দেখতে পেল না । আজ কি তাহলে মেয়েটা বসে নেই । একটু যেন মন খারাপ হল অপুর ।
৩৭ নং বাড়িটা পার হয়ে একটু সামনে এসেছে এমন সময় পেছন থেকে ওকে কেউ ডাক দিল ।
একটু অবাক হবার কথা । অপু একটু অবাক হল । ঢাকা শহরে ওকে পেছন থেকে ডাকার মত কেউ কেই । তাও আবার মিন্টু রোডের মত এলাকায় ।
পিছনে তাকিয়ে দেখে একজন পুলিশ !
পুলিশ !!
একটু ভয় পেল যেন !
-আমাকে ডাকছেন?
-এদিকে আসেন । পুলিশ ডাক দিল ।
একটু ভয়ে ভয়েই গিয়ে হাজির হল !
-জি বলেন !
-আপনাকে আপা ডাকে !
-আমাকে ?
-হুম । আসেন !
পুলিশ লোকটা অপুকে গেটের ভিতর নিয়ে গেল । তারপর পাশে বাগানের দিকে যেতে ইশারা করলো !
বাগানের দিকে চোখ পড়তেই একটু অবাক হল !
সেই মেয়েটি !
ওকে আসতে বলেছে !!
মানে কি?

অপু একটু ভয়ে ভয়েই এগিয়ে গেল ।
মেয়েটি চেয়ারে বসে আছে ! সামনে একটা টি টেবিল । সেখানে চায়ের জিনিস পত্র রাখা ! আর টেবিলের উপর একটা বিড়ালের ছানা রাখা !
অপু আর একটু এগিয়ে গেল ।
মেয়েটি আজ কি চমৎকার দেখা যাচ্ছে !! সাদা রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরনে ।
অপু কি করবে ঠিক বুঝতে পারছে না । সামনে গিয়ে কি বসবে !
কিন্তু এভাবে কিভাবে একটা মেয়ের সামনে গিয়ে বসবে !
-আপনি দাড়িয়ে কেন ? বসুন !
অপু বসলো !!
মেয়টি বলল
-চা খাবেন ?
অপু আবার একটু কনফিউজড হয়ে গেল । এখানে এভাবে ডেকে নিয়ে এসে চা খাওয়ার কথা বলছে !!
মানে কি?

মেয়েটি চায়ের কাপ এগিয়ে দিল অপুর দিকে ! তারপর বলল
-আপনি কোথায় থাকেন ?
-এই তো মোঃপুরে !
মেয়েটি একটু অবাক হল ।
-তাহলে এখানে ? এতো দুর ?
-আসলে আমি টিউশনি করি ।
-ও আচ্ছা ! কোথায় ?
-এই তো কাজি অফিস গলিতে !
এবার মেয়েটি আর একটু অবাক হল !
-তা আপনি এই রাস্তা দিয়ে কেন যান ? একটু দুর হয়ে যায় না ?
অপু কিছুই বুঝতে পারে না ।
এই মেয়েটা এতো খোজ কেন নিচ্ছে !
এই মেয়ে তো মাথা ব্যাথার কোন করন নেই ।
অপু বলল
-আসলে আমি পেছনের রাস্তা টাই বেশি ব্যবহার করি । মাঝে মাঝে এদিক দিয়ে যাই !
-এমনি আসেন ? নাকি কোন স্পেশালা কারন আছে ?
এই তো এসেছে আসল কথায় !
অপুর মনে হল মেয়েটা ওর পেট থেকে কথা বের করতে চাচ্ছে । অপু যে এই মেয়েটার দিকে তাকায় এটা নিশ্চই মেয়েটা লক্ষ্য করেছে । এখন শিকার করিয়ে পেদানী দেবে !
অপু বলল
-এমনই আসি !
মেয়েটা যেন একটু হতাশ হল কথা শুনে !
বলল
-আরে আপনার নামই তো জানা হয় নি ! আমি নিহিন !
আহা !! কি সুন্দর নাম !
-অপু !
মেয়েটি মাথা নাড়ালো !
-অপু ?? নাইস নেম । এই বেড়াল টাকে চিনেন !
অপু বেড়াল টার দিকে ভাল করে তাকাল ।
মেয়েটি আবার বলল
-চিনতে পারছেন না !
অপু মাথা নাড়ালো !
-আপনি মাস দুয়েক আগে একটা ছানা কে পানি খাইয়েছিলেন মনে আছে !
অপু এবার দারুন অবাক হল !
-আপনি কিভাবে জানেন ?
মেয়েটি হেসে বলল
-আমি সব জানি ! আপনাকে কেন ডেকেছি জানেন ?
-কেন ?
-কারন আপনি আমার মন খারাপের ঔষধ !
-মানে ?
-আপনি সত্যি কথা বলেন প্লিজ ! আপনি কি সত্যি সত্যি এমনিতেই এদিক দিয়ে আসতেন ?
অপু কিছু বলবে কি না ভাবছে । সত্যি কথাটা কি বলে দিবে !
আর যাই হোক মেয়েটা ওকে বিপদে ফেলবে এমন টি মনে হচ্ছে না !
-আসলে ! আমি কেন যে এদিক দিয়ে আসি আমি নিজেই জানি না । কেবল মাঝে মাঝে আমার মন কেন জানি বলে এদিক দিয়ে আসতে ! কোন কারন নাই ! তবুও !!!! আমি এই অনুভুতির কোন ব্যাখ্যা জানি না ।
অপু দেখলো নিহিন ওর দিকে একভাবে তাকিয়েই আছে !
অপু আবার বলল
-এই কালকের কথাই ধরুন ! টিউশনী থেকে বের হয়েছি । বেশ রাত হয়ে গেছে । তাড়াতাড়ি বাসায় যাওয়া দরকার । কিন্তু কি মনে হল এদিক দিক দিয়ে আসতেই হবে । মন বলছিল এদিক দিয়েই আসতে হবে !
নিহিন কাঁপা গলায় বলল
-কালকে আপনি এসেছিলেন ?
-জি ! এসেছিলাম ! রাতের বেলা যাওায়র সময় !
নিহিন কিছিক্ষন চুপ করে রইলো !
-আমি জানতাম ! কিছু একটা আছেই । থাকতে বাধ্য !!
তারপর আস্তে আস্তে সব কথা বলতে লাগলো !
সব শুন অপু বলল
-কিন্তু এটা কি সম্ভব ?
-আমি জানি না ! তবে এর ব্যাখ্যা তুম কিভাবে দিবে ! শুধু কাকতালীয় হতে পারে না !
নিহিন কখন অপুকে তুমি বলতে শুরু করেছে দুজনের কেউই জানে না !
-আচ্ছা যাই হোক ! আমার বন্ধু হবে ?










২২টি মন্তব্য ২২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জনরাষ্ট্র ভাবনা-১৩

লিখেছেন মোহাম্মদ আলী আকন্দ, ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৩২

সংবিধানের ত্রুটি-বিচ্যুতি, অসঙ্গতি: (৮)
রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি: শুভঙ্করের ফাঁকি: (১)

সংবিধানের প্রস্তাবনায় ও দ্বিতীয় ভাগে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি সমূহ বর্ণনা করা হয়েছে। দ্বিতীয় ভাগে মোট ১৮টি ধারায় মূলনীতিগুলো বর্ণনা করা হয়েছে। এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে গল্প প্রকাশিত হবার পর নিষিদ্ধ হয়

লিখেছেন জাহিদ শাওন, ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১০:৫০


এক কাপ চা, শীতের সন্ধ্যায় বেশি ঝালের ভর্তায় মাখানো চিতই পিঠার অজুহাতে বুকপকেটে কতবার প্রেম নিয়ে তোমার কাছে গিয়েছিলাম সে গল্প কেউ জানে না।
আজকাল অবশ্য আক্ষেপ নেই।
যে গল্প... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা গান্ধী চেষ্টা করেছিলেন বাংলাদেশের মিলিটারীকে ক্ষমতা থেকে দুরে রাখতে!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:২৪



১৯৭১ সালের জেনারেশন'এর কাছে ইন্দিরা (১৯১৭ - ১৯৮৪ ) ছিলেন ১ জন বিশাল ব্যক্তিত্ব; যু্দ্ধ লেগে যাওয়ার পর, উনি বলেছিলেন যে, বাংগালীরা ভালো ও নীরিহ জাতি, তিনি এই জাতিকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন - পর্ব ৩

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৩

জুলাই ১৮: ছাত্রলীগের হামলা, সাধারণ শিক্ষার্থীদের হত্যা এবং শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের নির্বিচার হামলার প্রতিবাদে ১৭ই জুলাই কমপ্লিট শাট ডাউন কর্সুচী ঘোষনা করে বৈষম্যিরোধী ছাত্র সংগঠন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সঠিক ইসলাম থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণে মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম ইসরায়েল নামক গজবে আক্রান্ত

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৩



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

×