somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি ! :!> :!>

২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সন্ধ্যা পার হয়েছে সবে মাত্র । সময় হয়েছে । আমার বুকের ভিতরকার অস্বস্তিটা আর একটু বৃদ্ধ পেল । নিজের মনকে আবার বললাম সময় হয়েছে । যাবার সময় হয়েছে ।
আমি একটা বড় নিঃশ্বাস নিয়ে এগিয়ে চললাম ইভাদের বাড়ির দিকে । এই তো দেখা যাচ্ছে একতলা বাড়িটা । দিনের বেলা হলে লালচে গেটটা দেখা যেত । এখন অন্ধকারে লালচে গেটটা আর একটু গাঢ় কালো দেখা যাচ্ছে । আমি ছোট গেটটা ঠেলে ভিতরে প্রবেশ করতে গেলাম ।
গেটটা ধাক্কা দেওয়ার সময় টের পেলাম আমার হাত কাঁপছে ।
আরে এখানে কাঁপাকাঁপির কি হল ?
নিজেকে আরো একবার বুঝানোর চেষ্টা করলাম । আমি তো অকাম করতে যাচ্ছি না ।
গার্লফ্রেন্ডের বাড়িতে যাচ্ছি ।
তাও আবার গার্লফ্রেন্ডের মায়ের আমন্ত্রনে । আর প্রথম বার যাচ্ছি তাও কিন্তু না । গত কালকেই আমি এ বাড়িতে এসেছি !

গতকাল স্কুল ছুটির পর ব্যাগ গুছাচ্ছিলাম । আমি এমনিতেও স্কুল ছুটির একটু পরে বের হই । স্কুল তখন মোটামুটি ফাঁকা হয়ে গেছে । আমি দরজা দিয়ে বের হতে যাবো ঠিক তখনই ইভা আমার সামনে এসে দাড়াল ।
আমি একটু অবাক হলাম । একটু চমকালামও বটে ।
এই মেয়ের কি মাথা খারাপ হয়ে গেছে ?
এতো সাহস কেমনে হইল ?
ইভার সাথে আমার একটা ভালবাসার সম্পর্ক রয়েছে এটা খুব কম মানুষই জানে । আমাদের সরাসরি কথাবার্তাও খুব কম হয় । ওকে চিঠি লিখি ও আমাকে চিঠি লেখে ! এভাবেই চলছিল ।
কিন্তু একেবারে এভাবে দরজা আগলে দাড়ানোর মানে কি ! যে কেউ দেখে ফেলতে পারে । আর স্যারেরাও এখনও যাই নি । যদি রাশেদুল স্যার দেখে ফেলে তাহলে তো আমার খবরই আছে !
আমি চোখ কপালে তুলে বললাম
-এখানে কেন ? কেউ দেখে ফেললে উপায় আছে ?
-একটু সমস্যা হয়েছে ।
-কি সমস্যা ?
মফস্বলের প্রেমে হাজার রকম সমস্যা দেখা দেয় । তাই সারাক্ষন একটু টেনশনে থাকতে হয় । আমি আবার বললাম
-কি সমস্যা হয়েছে ?
-তোমার লেখা চিঠি গুলো সব আম্মুর হাতে পরে গেছে ।
-কি ? কি বললে তুমি ? কিভাবে ?
-আমি চিঠি গুলো আলমারির ভিতরে রেখেছিলাম ।
-আলমারি ! চিঠি কেউ আলমারির ভিতর রাখে ? বেকুব মেয়ে ? ড্রয়ার ছিল না বাসায় ?
-কি বললা তুমি !
-না । কিছু বলি নি তো ! বলেছি ড্রয়ারে রাখতে পারনি সোনা পাখি !
-দ্যটস বেটার ! আমি ভেবেছিলাম আলমারি কমন জায়গা । আম্মু হয়তো দেখবে না ।
আমি বললাম
-এখন ?
-আম্মু তোমাকে বাসায় যেতে বলেছে ।
-কি ?
আমার মনে হল কেউ আমাকে দুইশ বিশ ভোল্টের শক দিল । ইভার মা আমাকে ওদের বাসায় যেতে বলেছে !
এটা কি বিশ্বাস যোগ্য কথা ! আমি বললাম
-কখন যেতে বলেছে ?
-এখনই চল ।
-এখন ?
-হ্যা এখন । চল ।
ইভা আমাকে সাথে করে নিয়ে গেল ।
ইভাদের বাসায় যখন পৌছালাম তখন ওর মা নামাজ পড়ছে । আমি ড্রয়িং রুমে বসে অপেক্ষা করছি । কিছুক্ষন পর ইভার মা এসে হাজির হল ।
আমাকে অনেক কথা বলল ।
অনেক বোঝাল ।
আমরা যেটা করছি সেটা ঠিক করছি না ।
ইত্যাদি ইত্যাদি !
ভদ্রমহিলা এমন আস্তে আস্তে কথা বলছিল আর আমার থেকে একটু দুরে বসে ছিলো যে আমি বেশ কিছু লাইন ঠিক মত শুনতে পাইনি ।
ক্লাসে যখন স্যারের কোন কথা শুনতে পাই না তখন তো হাত উচু করে বলি যে স্যার আর একবার বলেন ।
এখানেও কি বলবো আন্টি একটু জোরে বলেন । কিছুশুনতে পাচ্ছি না । তার উপর এক মশা আমার হাতের উপর বসে আরাম করে রক্ত খাচ্ছে । একটু একটু হাত নাড়ালাম কিন্তু মশাটা উড়ে গেল না । আপন মনে রক্ত খেতে লাগল ।
মশাটা মনে হয় পরিস্থিতি বুঝতে পেরেছে । আমি যে ওকে মারবো না সেটা ও বোধহয় খুব ভাল করেই বুঝেছে । কথা শেষ করে ইভার মা বলল
-ঠিক আছে ! আমি কি বললাম মন দিয়ে শুনেছ তো !
আমি অতি ভদ্রভাবে মাথা নাড়িয়ে বললাম
-জি আন্টি । একদম পরিস্কার বুঝেছি ।
-কাল সন্ধ্যার দিকে আবার এসো ! ইভা যেই চিঠি গুলো তোমাকে লিখেছিল ও গুলো নিয়ে এসো । কেমন !
-জি আন্টি ।

এই জন্যই আমার আজ ইভাদের বাসায় আগমন । ইভা আমাকে যত চিঠি লিখেছিল সেই গুলো নিয়ে হাজির হয়েছি ওর মার কাছে জমা দেওয়ার জন্য । আমি কাঁপা হাতেই ইভাদের কলিং বেলে চাপ দিলাম । কাল অবশ্য কলিংবেল বাজাই নি । ইভা সাথে ছিল তো !
তবে একটা ব্যাপার বেশ অবাক লেগেছে যে কালকে ইভা বেশ স্বাভাবিক লাগছিল । একটা মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ড কে নিজের মায়ের সাথে পরিচয় করাতে নিয়ে যাচ্ছে অথচ কি শান্ত আর স্বাভাবিক ।
আশ্চার্য ব্যাপার !
ইভা মনে হয় আমার জন্যই অপেক্ষা করছিল । কলিং বেল বাজার প্রায় সাথে সাথেই দরজা খুলে বেরিয়ে এল । আমাকে দেখে একটু হাসল । যদিও বারান্দায় অন্ধকার ছিল তবুও ওর হাসি টা আমি ঠিকই দেখতে পেলাম । আমি একটু যেন ভরসা পেলাম ।
আসলে সত্যি কথা বলতে কি ইভার হাসি আমি যখন দেখি বুকের ভিতর কেমন একটা আনন্দ হয় । সেই আনন্দ সব ভয় ভীতি কে অতিক্রম করে ফেরে ।
আমি বারান্দায় উঠে এলাম । আমার হাতের ব্যাগটা দেখে ইভা চোখ কপালে তুলে বলল
-এতো চিঠি লিখেছি ?
আমি একটু হেসে বললাম
-তাও তো সব আনি নি ।
ইভা কিছুক্ষন ব্যাগটার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-যে গুলো রাখতে বলেছিলাম সেগুলো রেখে এসেছো তো ?

কালকের পর থেকে আমি আর ইভা দুজনেই খুব এক্সাইটেড ছিলাম । আমি ছিলাম এই কারনে যে ইভার মা খুব বেশি উচ্চবাচ্চ করে নি । সব কিছু স্বাভাবিক ভাবে মেনে নিয়েছে । কালকে আবার আমাকে নাস্তাও খাইয়েছে । আর আজকে আবার বাসায় যেতেও বলেছে । সব মিলিয়ে একদম ফাটাফাটি অবস্থা ।
আর ইভা এক্সাইটেড ছিল এই কারনে যে আমার সাথে তার মা কি কথা বলল এটা জানার জন্য ।
সকাল বেলা পড়তে যাচ্ছি । ব্যাচে ঢোকার আগেই ইভা আমার পথ রোধ করে দাড়ালো ।
পুরো দিনের ভিতর এই সকাল বেলা টাই আমরা একসাথে দেখা করতে পারি । এক কথা বলতে পারি । আমাকে প্রথম প্রশ্নই করলো
-আম্মু কি বলল ?
-কি বলবে ? এই একটু বোঝালো । বলল এই বয়সে আমাদের এই কাজ করা ঠিক হয় নি । ইত্যাদি ইত্যাদি ।
-আর কি বলল ?
-বলল তোমার চিঠি গুলো ফেরৎ দিতে ।
ইভা কিছুক্ষন ভাবলো । তারপর বলল
-কবে ফেরৎ দিতে বলেছে ?
-আজকেই ।
-আচ্ছা এসো তাহলে । আর সব কিন্তু ফেরৎ দিও না । প্রথম চিঠিটা কিন্তু রেখে দিবা না ! মনে থাকবে তো ?
-আমি কাল রাতেই কিছু আলাদা করে রেখেছি ।
-আচ্ছা । তাহলে সন্ধ্যার পর পরই চলে এসো । কেমন ?
-আচ্ছা । আর একটা কথা !
ইভা বলল
-কি ?
-তোমরা কি মিষ্টি কম খাও ?
ইভা আমার কথা শুনে খানিকটা অবাক হল ।
-কেন এই কথা কেন বলছো ?
-না মানে কাল যে পিঠা খেতে দিছিলে মিষ্টি কম ছিল ।
ইভা কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি পেয়েছ ? এতো মিষ্টি খেতে হবে না বুঝেছ !
-বুঝলাম ।

ইভা আবার আমাকে প্রশ্নটা করলো ।
-রেখে এসেছো তো ?
-হুম !
-আচ্ছা এসো ।
-তোমার আম্মু কোথায় ?
-আছে । এসো তো ।
ইভা আমার হাত ধরে ঘরের ভিতর নিয়ে এল । বারান্দায় খুব বেশি আলো ছিল না । ঘরের ভিতর এসে ইভাকে ভাল করে দেখলাম । বেশ ভালই প্রস্তুতি নিয়েছে তো ।
বেশ সুন্দর করেই সেজেছে । আমি বললাম
-তোমাকে সুন্দর লাগছে ।
-বলেছে তোমাকে ? বস চুপ করে ।
ইভার মুখে কেমন একটা লজ্জা মিশ্রিত হাসি । ওর এই লজ্জা মাখা মুখটা ওর চেহায়ার সৌন্দর্য যেন আরো বাড়িয়ে দিয়েছে ।
-সত্যি বলছি !
ওর মুখের লালিমা আর একটু যেন বাড়ল ।
-হয়েছে । চুপ । আম্মু এখনই চলে আসবে ।
বলতে বলতেই ইভার মা ঘরে ঢুকে পড়ল ।
ইস ! বড় বাঁচা বেচে গেছি । আর একটু হলে আমি ইভার হাত ধরতে যাচ্ছিলাম ।
ধরলে উপায় ছিল ?
ইভাও একটু দুরে গিয়ে বসল । ইভার মা বলল
-এসেছ ?
-জি আন্টি ।
-কোথায় চিঠি গুলো !
-এই তো ।
আমি শপিংব্যাগটা আন্টির হাতে তুলে দিলাম । ব্যাগটার সাইজ দেখে আন্টি একটু অবাকই হলেন । একবার ইভার দিকে তাকাল আর একবার আমার দিকে !
-তোমরা কি এই কাজই করতে পড়াশুনা না করে !
আমি ইভার দিকে তাকিয়ে দেখি ও মিসমিস করে হাসছে । ইভার মা ইভার দিকে তাকিয়ে বলল
-হাসবি না । থাপ্পর দিয়ে দাঁত ফেলে দিবো ।
তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-তোমার চিঠি গুলো দেখে মনে করেছিলাম কেবল তুমিই চিঠি লিখতে কিন্তু এখন দেখছি আমার মেয়েও কম যায় না ।
-জি আন্টি ।
ইভার দিকে তাকিয়ে দেখি ও অন্য দিকে তাকিয়ে হাসি আটকানোর চেষ্টা করছে ।
আমি মনে মনে বললাম শ্বাশুড়ী আম্মা সব চিঠিতো দেই ই নি । দিলে বুঝতেন ! তারপর খুব বিনয়ের সাথে বললাম
-আন্টি আমি যাই তাহলে !
-না একটু বোস !
আন্টি চলে গেল । আমি ইভার দিকে তাকালাম ! চোখে জিজ্ঞাসা !
ইভা বলল
-বস ! তোমাকে তোমার শ্বশুরবাড়ির মিষ্টি খাওয়াব !
-তাই নাকি !!

ইভা চলে গেল । ফিরে এল একটু পরেই ! হাতে একটা ট্রে !
ইভা যখন ট্রে টা নিচে নামিয়ে রাখলো তখন দেখি ওখানে প্রার ৫/৬ রকমের মিষ্টি !! দই !
ইভা একটু হাসলো ! বলল
-এবার খাও তোমার শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি !
-আসল মিষ্টি কই ?
ইভা ভুরু কুচকে বলল
-আসল মিষ্টি মানে ?
আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কিছুক্ষন । তারপর বলল
-তোমাকে না একটা থাপ্পড় লাগাবো !
-লাগাও !

শ্বশুর বাড়ির মিষ্টি খেয়ে যখন বাইরে বের হয়ে এলাম মনের ভিতর একটা আনন্দ বয়ে যাচ্ছিল । মনে হল জীবনটা নেহত মন্দ না !!



বিঃদ্রঃ গল্পটা খানিকটা সত্য ঘটনা নিয়েই লেখা ! অনেকদিন পর ইভার কথা মনে পড়ল !
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৯
১৮টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×