somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার পাত্রী দেখা এবং একটি পুরাতন গল্পের সমাপ্তি !!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সবে মাত্র সামু ওপেন করেছি, পেজ এখনও পুরোপুরি লোড হয় নি মা এসে ঘরে ঢুকলো ! মুখ খানিকটা থমথম করে বলল
-তুই তাহলে যাবি না ? মেয়েটা কিন্তু বের হয়ে গেছে !!
-মা ! আমি তোমাকে কত বার মানা করবো ?? আমি জানি মেয়ে আমার পছন্দ হবে না । খামোখা দেখে কি লাভ ?
-তুই পেয়েছিস কি ? বিয়ে করবি না সরাসরি বল !
-মা বলি নি যে আমি বিয়ে করবো না । কিন্তু আমার মেয়ে সহজে মেয়ে পছন্দ হয় না তুমি খুব ভাল করেই জানো !! এখন যাকে পছন্দ হয় না তাকে তো বিয়ে করা যায় না !!
মার মুখটা আরো একটু গম্ভীর হয়ে গেল । আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-কত গুলো মেয়ে তোকে দেখিয়েছি বল ?
-এই বিশ বাইশটা !!
-গুনে গুনে ৩১ টা মেয়ে দেখেছিস ! ৩১ জনকেই তুই বাদ দিয়ে দিয়েছিস । এখন বল তোর জন্য আমি কয়েল মল্লিক কে নিয়ে আসবো ? তাকে বিয়ে করবি তুই ??
আমার মা ইন্ডিয়ান বাংলা মুভি খুব পছন্দ করে । তার কোয়েল মল্লিক কে খুব পছন্দ ! তার মতে কোয়েল মল্লিক হল দুনিয়ার সব থেকে সুন্দরী মেয়ে !! সব সময় বলেন যে আমার বউও তিনি আনবেন কোয়েল মল্লিকের মত !
আমি মনে মনে হাসি ! আর বলি কোয়েল মল্লিককে আনলে তো হবে না সেই কোয়াল মল্লিকেরও তো আমাকে পছন্দ হতে হবে !!
অবশ্য আমার কোয়েল মল্লিক কে পছন্দ না ! আসলে আমার কোন মেয়েকেই পছন্দ না !
সত্যি কথা বলতে কি আমার কোন মেয়ে ঠিক মত পছন্দ হয় না । একটা না একটা দিক দিয়ে তাকে অপছন্দ হয়েই যায় !! অবশ্য এর পিছনে একটা কারন আছে । একটা অহেতুক কারন !!
মার কাছ থেকে আমি এই কারন টা লুকিয়ে রেখেছি ! মা যদি জানতে পারে তাহলে আমার আর কোন যুক্তিই তিনি শুনবেন না ! সোজা শিরিন আন্টির মেয়ের সাথে আমার বিয়ে দিয়ে দিবেন !

আমি মার দিকে তাকিয়ে বললাম
-মা আমার কোয়েল মল্লিক কে পছন্দ না !
-তা পছন্দ হবে কেন ? তোমার যে কি পছন্দ আমি বুঝতে পারি না !! সারা জীবন তোমার বাপের সব অদ্ভুদ পছন্দ আমাকে সহ্য করতে হয়েছে এখন তোমার সহ্য করতে হচ্ছে !!

আমি একটু সংকিত হয়ে উঠলাম । মা তুই থেকে তুমি তে নেমে এসেছে । মা যখন আমার উপর খুব হতাশ হয়ে উঠে তখন তিনি আমাকে তুমি করে ডাকে । আমি যানি একটু পরেই তিনি ইমোশনালী আমাকে কনভেন্স করার চেষ্টা করবে !! সেটা খুব বেশি সুখকর হবে না !!
আমি সেই পরিস্থিতি তে পরতে চাই না !
তাড়াতাড়া বললাম
-কথায় দেখা করতে হবে বল ?
বেশি দুরে না । মৌচাক মার্কেটের অপজিটে যে বিএফডিটা আছে না ওখানে ! মেয়ে ওখানে আসতেছে !
-একা আসছে তো ?
-হ্যা বাবা হ্যা !! আমি কি আসবো তোর সাথে ?
-কেন ? তোমাকে নিয়ে যাওয়া যাবে না । মেয়েরা সাথে আমার বিয়ে হবে ! আমি কথা বলবো !! তুমি মাঝ খানে কি করবা ?
-আমি একটু আসি ! আমিও একটু দেখলাম মেয়েটা কেমন ?
আমি আমার মা কে খুব ভাল করেই চিনি ! আমার মা এই মেয়ের ইন্টারভিউ না নিয়ে কোনদিন আমার সাথে দেখা করতে দেয় ??
আমি বললাম
-এই মেয়ের নাম কি ? আমাকে দেখেছে সে ?
-না তোকে কোথা থেকে দেখবে ?
-আমার কোন ছবি ?
-না !
-আচ্ছা !! আমি যাচ্ছি । তবে এই মেয়ে যা আমার পছন্দ হবে এটা আমি ঠিক বলতে পারছি না ।
-না রে মেয়েটা খুব ভাল । চেহারাটাও খুব মিষ্টি !! তোর পছন্দ হবে দেখিস !
আমি কিছু বলতে গিয়েও বললাম না ।
মা বলল
-মেয়েটার কাছে তোর ফোন নাম্বার দেওয়া আছে !! ও তোকে খুজে নেবে !!

বিএফসিতে ঢুকতে ঢুকতেই ফোন এসে হাজির । অপরিচিত নাম্বার থেকে ! মনে হয় মেয়েটা !
চলে এসেছে !!
আমি একটুও পুলকিত বোধ করলাম না । আমার মেয়েটা পছন্দ হবে না ! আমি এটা খুব ভাল করেই জানি !!
আমি ফোনটা রিসিভ করলাম
-আবীর বলছেন ?
-জি ! আপনি রীদি ??
-জি !! আপনি কি চলে এসেছেন ?
-হ্যা ! এই তো গেট দিয়ে ঢুকলাম !!
-আচ্ছা !! বামদিকে আসুন !!কর্ণারের টেবিলে আমি বসে আছি !!
আমি বামদিকে তাকালাম । কর্নারের দিকে একটা টেবিলে একটা মেয়ে বসে আছে ! হালকা বেগুনী রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরে আছে ! আমি এখনও মেয়েটার মুখ দেখতে পাইনি ! মেয়েটা অন্য দিকে তাকিয়ে আছে ।
আমি বললাম
-বেগুনী রংয়ের ড্রেস ?
-জি !!
আমি ফোন কেটে দিলাম । তারপর এগিয়ে গেলাম মেয়েটার দিকে ! মনে মনে ঠিক করে নিলাম যে মেয়েটাকে কি বলতে হবে ! সেই আগের কথাই । যে কথা গুলো আমি বাকী মেয়েদের বলেছি !!

আম টেবিলের সামনে গিয়ে দাড়ালাম ।
-হাই ! আমি আবী.......
আমার কথা আটকে গেল । মেয়েটা মুখ ঘুড়িয়েছে !!
আমি কিছু বলতে পারলাম না । কেবল মনে হল আমার বুকটা খুব জোরে লাফাতে শুরু করেছে !!


তখন আমি ইন্টার পড়ি ! একদিন একাডেমিয়ার সামনে দাড়িয়ে আছি । বাসে উঠবো ! একটু শাহবাগ যেতে হবে । আমি বাসে উঠতে যাবে ঠিক এই সময়ে মেয়েটাকে দেখতে পেলাম । কিছুক্ষনের জন্য আমি যেন স্তব্ধ হয়ে রইলাম ।
মেয়েটার পরনে ছিল সাদা রংয়ের কামিজ সাথে সাদা ল্যাগিংস ! আর সাদা ওড়না ! মেয়েটার মুখটার এমন একটা মায়া লেগেছিল যে আমি সব কিছু ভুলে গেলাম । কেবল মেয়েটার দিকে তাকিয়েই রইলাম । বাস পাশ দিয়ে চলে গেল আমি দাড়িয়েই রইলাম ।
মেয়েটাকে দেখলাম তরঙ্গ প্লাসের টিকিট কাটতে ! এটাতো বনশ্রীর দিকে যায় !
আমি কোনদিন ঐ দিকটাতে যাই নি ! কিন্তু আজ কে ঐদিককার টিকিট কাটলাম । আমি ঠিক জানি না আমি কি করছি !!
এমন একটা প্রায়ই হয় ! একটা মেয়েকে দেখি ভাল লাগে ! তারপর চোখের আড়ালে চলে গেলে সব কিছু ভুলে যাই । ব্যাস । কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন মেয়েকে দেখে আমি এমন ভাবে আন্দোলিত হই নি । আমার সাথে কি হচ্ছে আমি ঠিক বুঝতেই পারছি না ! এমন কেন হচ্ছে ?
এমন কেন হবে ??

মেয়েটি বাসে উঠে বসলো আমিও উঠলাম পেছন পেছন । এমন জায়গার বসলাম যেন মেয়েটাকে সরাসরি দেখা যায় !! কিন্তু একটু পরে এতো লোকজন বাসে উঠলো যে আমি কেবল মেয়েটার সাদা কামিজটাই দেখতে পারছিলাম ।
মেয়েটা শান্তি নগরে নেমে গেল ! আমিও মেয়েটার পেছন পেছন নেমে গেলাম । কি করছি ঠিক বলতে পারবো না । বুঝতে পারছি মেয়েটার পিছন পিছন এই ভাবে হাটা মোটেও ঠিক হচ্ছে না । তবুও মেয়েটার পিছু পিছুই হাটতে লাগলাম । মেয়েটা একটা আবাসিক একাকায় ঢুকে পড়লো ! জায়গার নাম ঠিক মত বলতে পারবো না কারন এই দিকে আমি কোন দিন আসি নাই ! একটা সময়ে লক্ষ্য করলাম মেয়েটা যেন একটু অস্বস্তি বোধ করছে । তারমানে বুঝতে পেরেছে যে আমি ওর পিছু নিয়েছি । বেশ কয়েকবার পিছন ফিরে তাকালো !
মেয়েটা হঠাৎ দাড়িয়ে পড়লো !
আমিও দাড়িয়ে পড়লাম । এবার মেয়েটা আমার দিকে এগিয়ে এল । সরাসরি বলল
-আপনি কি আমার পিছু নিয়েছেন ?
আমি কি বলবো সত্যি কথাটাই বলে ফেললাম
-জি !!
আমার উত্তর শুনে মেয়েটা একটু যেন অবাক হল ! আসলে আমি স্বীকার করে নিবো এটা মনে হয় মেয়েটা ভাবতে পারে নি ! মেয়েটা বলল
-কেন ?
-জানি না ।
-ফাজলামো করেন ? পিছু নিয়েছেন আর বলছেন জানেন না !! দেখুন এখান থেকে চলে যান ! না হলে কিন্তু ভাল হবে না ! ....
মেয়েটা আরো কিছু বলছিল কিন্তু আমার সেদিকে লক্ষ্যই নেই ! আমি মেয়েটার ঠোট নাড়ানো দেখছি !! এতো চমৎকার ঠোট কারো হতে পারে জানাই ছিল না !
আমি বললাম
-আপনার নাম টা জানতে পারি ?
-কি ?? নাম জানতে চান ? আমি এতোক্ষন ধরে কি বললাম কিছুই কানে গেল না ?? মার খাওয়ার খুব ইচ্ছা হয়েছে ??
আমি একটু চুপ করে থেকে বললাম
-দেখেন আমি কেন আপনার পিছু নিয়েছি আমি জানি না । আপনাকে দেখার পর কি যে হল .... আমি বলতে পারি না । কেবল মনে হল আপনার পিছু পিছু না গেলে আমি মনে হয় দম বন্ধ হয়ে মারা যাবো !!
মেয়েটা আমার দিকে তাকিয়েই রইলো কিছুক্ষন !! বোঝার চেষ্টা করছে যেন আমি মিথ্যা বলছি নাকি সত্যি বলছি !!
আমি আবার বললাম
-আপনি কি এই এলাকায় থাকেন ?
মেয়েটা কোন উত্তর দিলো না ।
আমি আবার বললাম
-আপনার নামটা বলবেন প্লিজ !!
-জি না ! এভাবে নাম বলাটা ঠিক হবে না ! দেখেন আপনাকে দেখে খারাপ ছেলে মনে হচ্ছে না ! তাই কিছু বলছি না। আপনি এখন এখান থেকে চলে যান !! না হলে কিন্তু ভাল হবে না ।
মেয়েটা হাটা দিল ।
আমি আর কিছু বলতেই পারলাম না । কেবল তাকিয়ে তাকিয়ে মেয়েটার চলে যাওয়া দেখলাম । আমি মনে হয়েছিল মেয়েটাকে আমি সহজে ভুলতে পারবো না ! কিন্তু একেবারেই যে ভুলতে পারবো না সেটা নিজেও জানতাম না !!
মেয়েটার খোজে আরো অনেকবার সেই এলাকায় গেছি ! কট দাড়িয়ে থেকেছি ! কিন্তু আর কোন দিন দেখা হয় নি !
আর আজকে এতো বছর পরে মেয়েটার দেখা হয়ে গেল । তবুও আমার বিয়ের জন্য পাত্রী হিসাবে !!


-কি বসবেন না ?
রীদির কথায় আমি যেন বাস্তবে ফিরে এলাম । আমি বসলাম । বুঝতে পারছি বুকের ভিতর কেমন যেন একটা ছটফটানি ভাব অনুভব করছি ! আচ্ছা রীদি কি আমাকে চিনতে পেরেছে !! আচ্ছা ও রাজি হবে তো আমাকে বিয়ে করার জন্য ?
এতো দিন আমি সব সময় মেয়েদের কে রিজেক্ট করেছি ! আর আজকে ভয় হচ্ছে এই মেয়ে আমাকে না আবার রিজেক্ট করে দেয় !!
মানুষের কপাল !!
রীদি এতোক্ষন অন্যদিকে তাকিয়ে ছিল এবার আমার দিকে তাকালো !
ইস !!
এই কয় বছরে মেয়েটার চেহারার কোন পরিবর্তন হয় নি ! ঠোট দুটো যেন আরো সুন্দর হয়েছে ! চুল গুলোও লম্বা হয়েছে !
কি বলবো মেয়েটাকে ?
কি বললে মেয়েটা ইম্প্রেস হবে ??
কিছুই তো জানি না !!
কি করবো ??
রীদিই আগে কথা বলল
-আপনার নাকি মেয়ে পছন্দই হয় না । আপনার মা বলছিল !!
-জি !! না মানে ......
-আমাকে পছন্দ হয়েছে ? নাকি আমিও রিজেক্ট !
আমি কি বলবো বুঝতেই পারছিলাম না ! কি বলবো !!
রীদি বলল
-আমি জানি আমি রিজেক্ট হব না ! কেন জানেন ?
-কেন ?
-নিজের কাছেই প্রশ্ন করেন !!
এই কথাটা বলে রীদি আমার দিকে এক ভাবেই তাকিয়ে রইলো ! রীদির তাকিয়ে থাকা দেখেই আমার মনে হল যে ও আমাকে চিনতে পেরেছে !
রীদি বলল
-আমি সত্যিই ভাবতেও পারি নি আপনি এমন একটা পাগলাম করবেন ? একদিনের দেখা একটা মেয়েকে কেউ এমন ভাবে মনে রাখে ??
আমি কিছু বললাম না ! কেবল তাকিয়েই রইলাম ।
রীদি বলল
-আপনার কি তিথির কথা মনে আছে ?
-কোন তিথি ?
-কদিন আগে আপনার সাথে তার দেখা হয়েছিল ।পারিবারিক ভাবে !
-ও ! হ্যা ! মনে পড়েছে ।
-আপনি তাকে আমার কথা বলেছিলেন না ??
-হুম !
-যারা যারা আপনার সাথে বিয়ের জন্য দেখা করতো সবাইকেই বলতেন ?
-হুম !
রীদি হাসলো !! বলল
-যাক ভাল করেছেন বলেছেন । তা না হলে কোন দিন আমার কাছে এইটা হয়তো পৌছাতোই না যে একটা ছাগল আমার জন্য ওয়েট করে আছে !!
-কি ?? ছাগল !
-শুধু ছাগল না ! রাম ছাগল !!
বলে রীদি হাসতে লাগলো !!
আমার কেন জানি রাগ হল না রীদির উপরে !! আম কেবল ওর দিকে তাকিয়েই রইলাম ।
হাসি থামিয়ে রীদি বলল
-জানেন, আপনার কথাও আমার মনে ছিল ! ঐ দিন আমি যখন চলে আসছিলাম, আপনি আমার দিকে তাকিয়ে ছিলেন করুন চোখে এই চোখের কথা আমার মনে ছিল অনেক দিন !! মাঝে মাঝে মনে হত আপনাকে হয়তো নামটা বলাটা উচিৎ ছিল !! আরো কিছু হয়তো !!
আমি বললাম
-এখন বল !
-নাম ?
আমি কিছু না বল কেবল তাকিয়ে থাকি !!
আমার ফোন বাজতেছে ! মা ফোন করেছে !! মা কে কি বলবো ? বলবো যে মেয়ে পছন্দ হয়েছে ??

আমি ফোনটা ধরলাম না ! রীদিকে বললাম
-আমাকে তোমার পছন্দ হয়েছে ? মানে বিয়েতে অমত নাই তো ?
রীদি অন্য দিকে তাকিয়ে রইলো । কিছুই বলল না !
আমি বললাম
-চল এখনই বিয়ে করে ফেলি !
রীদি খানিকটা অবাক হয়ে বলল
-মানে ??
-কোন মানে নেই !! এখনই চল ! আমি আর একটা দিনও ওয়েট করতে চাই না !!
রীদি মিচকি হেসে বলল
-এতো দিন অপেক্ষা করলেন আর কয়টা দিন তর সইছে না ??
তারপর হাসতে হাসতে লাগলো । হাসতে হাসতেই বলল
-চলুন !!




সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
৯৫টি মন্তব্য ৯৫টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

দুলে উঠে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৬

দুলে উঠে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

মন খুশিতে দুলে দুলে ‍উঠে
যখনই শুনতে পাই ঈদ শীঘ্রই
আসছে সুখকর করতে দিন, মুহূর্ত
তা প্রায় সবাকে করে আনন্দিত!
নতুন রঙিন পোশাক আনে কিনে
তখন ঐশী বাণী সবাই শুনে।
যদি কারো মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তরে নিয়ে এ ভাবনা

লিখেছেন মৌন পাঠক, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩০

তরে নিয়ে এ ভাবনা,
এর শুরু ঠিক আজ না

সেই কৈশোরে পা দেয়ার দিন
যখন পুরো দুনিয়া রঙীন
দিকে দিকে ফোটে ফুল বসন্ত বিহীন
চেনা সব মানুষগুলো, হয়ে ওঠে অচিন
জীবনের আবর্তে, জীবন নবীন

তোকে দেখেছিলাম,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×