somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার আর একটি সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !!

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-হ্যালো ! প্লিজ অভি একটু কথা বল ! প্লিজ !
আমি কেবল চুপ করে কানে ফোন টা ধরে রইলাম । কিছু বললাম না । আসলে আমার কিছুই বলার নেই ।
মেয়েটা মনে হয় অভির গার্লফ্রেন্ড । আমাকে অভি মনে করে কথা গুলো বলছে । এই সময়ে কথা বলাটা সমীচিন হবে না । আমার অবশ্য এই কথা গুলো শোনাও উচিৎ না ! এখনই আমার ফোন রেখে দেওয়া উচিত্‍ অথবা মেয়েটার ভুল ভাঙ্গিয়ে দেওয়া উচিত্‍ কিন্তু এর কিছুই করলাম না । কেবল চুপ করে শুনতে লাগলাম মেয়েটা কি বলে ।
মেয়েটা আবার আকুল কন্ঠে বলল
-তুমি এমন কেন করছো বল আমার সাথে ? একটু কথা কেন বল না ! আমার ফোনও ধরো না ! আে আজকে যদিও বা ধরেছ তবুও কথা বলছো না !!
আসলে মেয়েটার কন্ঠে কিছু একটা ছিল । এমন মায়াময় আর মহোনীয় কন্ঠ আমি খুব একটা শুনেছি কিনা আমি জানিও না । কেবল চুপ করে কানে ফোন লাগিয়ে বসে রইলাম ।
একটু যেন অস্বস্তিও লাগছে । মেয়েটার কন্ঠ বুকের ভিতর কেমন একটা আন্দোলন সৃষ্টি করছে । একটু ইচ্ছা করছে মেয়েটার সাথে কথা বলি ! কিন্তু আমি জানি আমার কন্ঠ শুনলেই মেয়েটা আর হয়তো কথা বলবে না ।

এই রকম পরিস্থিতির ভিতর আমাকে পড়তে হত না কিন্তু পড়ে গেছি । আজ ইউনিভার্সিটি থেকে বের হতে হতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে গেল । অবশ্য প্রতিদিনই একটু দেরি যাচ্ছে । আজকে অভির বাসায় গেছিলাম । অভি অবশ্য আমার সাথে কি নাকি কথা আছে । আর কি নাকি পড়াশুনার বিষয় আছে । অভির বাসা থেকে বের হয়ে প্রায় টিউশনীর কাছে পৌছে গেছি ঠিক তখনই পকেটের মোবাইল বেজে উঠল ।
খানিকটা অপরিচিত রিংটোন তবুও মনে হল মোবাইলটা আমার পকেটেই বাজতেছে । পকেটে হাত দিয়ে দেকি আমার মোবাইলই বাজতেছে ।
নোকিয়া ২৭০০ ক্লাসিকটা ।
মনে মনে ভাবলাম আরে এই রিংটোন আমি আবার লাগালাম কখন ? ফোনটা রিসিভ করতে যাবো ঠিক তখনই আর একটা খটকা লাগল । মোবাইলে কলারের নামটা উঠে আছে নাহিন নামে । আমার খটকা লাগার প্রথম কারন হল নাহিন নামে পরিচিত আমার কেউ নাই । দ্বিতীয় কারনটা হল আমি মোবাইলে সব নাম গুলো বাংলায় সেভ করে রেখেছি । আর এখানে নামটা ইংরেজিতে এসেছে ।
আশ্চর্য !
কিন্তু পরক্ষনেই সব রহস্য বুঝতে পারলাম । আসলে অভির আর আমার দুজনেরই এই একই ২৭০০ ক্লাসিক আছে । তাই মনে হয় আমি আসার সময় ভুল করে ওর সেটাটা নিয়ে এসেছি ।
আমি প্রথম বার নাহিনের ফোনটা রিসিভ করলাম না । কিন্তু যখন পড়াতে শুরু করলাম তখন ফোন আসতেই লাগল ।
একের পর এক !
মনে হল জরুরী কিছু । ফোনটা রিভিভ করে বলতে যাবো যে আমি ভুল করে অভির ফোনটা নিয়ে এসেছি । আপনি দয়াকরে ওর অন্য ফোনে ফোন দেন । কিন্তু কিছু বলার আগেই দেখি এই কাহিনী ।
আমি আবারও ফোনটা রেখে দিলাম । কিন্তু বারবার নাহিনের কথাই ঘুরে ফিরে আসতে লাগলো । মেয়েটার ঐ আকুল কন্ঠটা কানে বাজতে লাগল ।
অভি কি মেয়েটার সাথে কোন প্রকার বিট্রে করতেছে ?
-কে জানে ?
দেখি ফোনটা ফেরত্‍ নেওয়ার সময় ওর কাছ থেকে নাহিনের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করতে হবে !
কিন্তু আমার কিছু জিজ্ঞেস করা লাগল না । ফোন দেওয়ার সময় অভি নিজেই আমাকে বলল
-মামা কেউ ফোন দিছিল নাকি ?
-হ্যা !
-কেডা ? কোন মাইয়া ?
-হ্যা । নাহিন নামে ...
-সাড়ছে । তুমি রিসিভ কর নাই তো ?
আমার মনে হল ফোনটা রিসিভ করা উচিত্‍ হয় নাই । আমি বললাম
-না মানে ... বারবার ফোন করছিল তো ! মনে হল জরুরী কিছু । কেন মামা সমস্যা কি ?
-আর কইয়ো না মামা । এই মাইয়ার জ্বালায় আমি পুরাই শেষ । এতো পেইন দেয় । এতো ইমোশনালী ব্ল্যাক মেইল করে আর কি কমু !
-এখন !
-আর ফোনটোন ধরি না । ভাল লাগে না ।
অভি কিছুক্ষন কি যেন ভাবল । তারপর বলল
-তুমি আমারে এর হাত থেকে বাঁচাও । মামা তুমি তো গল্প টল্প লিখো ! এই মাইয়ারে কিছু মিষ্টি মিষ্টি কথা কইবা দেখবা কাম হইয়া যাইবো !
-আরে আমি .....?
-তুমি কয়দিন নাহিনের সাথে কথা তথা বল দেখো মেয়ে পটে যাবে ।
-আরে আমি এসব পারি না ।
-আরে মামা কোন টেনশনই নাই । তুমি প্রথমে ফোন দিবা দেখবা তারপর থেকে এই মাইয়াই ফোন দিবো এই মাইয়াই তোমারে ফোন দিবো !!
আমি না করে দিয়ে চলে এলাম । কিন্তু যতই না করে দিয়ে চলে আসি নাহিনের ঐ মায়াময় কন্ঠস্বরের কথা কিছুতেই মন থেকে দুর হচ্ছিল না ।
কি যে করি !
অভিকে যদিও বলি নি আর কাজটা যদিও ঠিক হয়নি তবুও নাহিনের ফোন নাম্বারটা আমি টুকে রেখেছিলাম ।
যদিও এটা অনৈতিক কাজ তবুও !

রাতের বেলা নিজের মনকে অনেক বোঝানোর চেষ্টা করলাম যে নাহিনকে ফোন দেওয়া ঠিক হবে না মোটেও । অভি যদি জানতে পারে তাহলে লজ্জার সীমা থাকবে না । অবশ্য অভি নিজেই আমাকে বলেছে যে মেয়েটার সাথে কথা বলতে । সুতরাং খুব বেশি প্রবলেম হওয়ার কথা না । তবুও কেন জানি কেমন একটা অস্বস্তি লাগছিল ।

-হ্যালো ! নাহিন বলছেন ?
-জি ! কে বলছেন ?
-আমি !!
এখন আমি কি বলব ? নিজের নাম বলবো ?? অভি যদি কোন দিন নিজের বন্ধু দের কথা ওর কাছে বলে থাকে ? তাহলে ?
নাহ !
আমি কথা হারিয়ে ফেল্লাম ।
নাহিন আবার বলল
-কে বলছেন ?
আমি বললাম
-আচ্ছা আই এম সরি । আমি রাখি । এতো রাতে ফোন করার জন্য দুঃখিত ।
আমি ফোনটা রেখে দিলাম । ফোন রাখার পর দেখলাম আমার বুকের ভিতরটা কেমন করছে !
না থাক দরকার নাই এই মেয়ের কথা বলার । কিন্তু কিছুক্ষনের ভিতরেই নাহিনের ফোন এসে হাজির । ফোন রিসিভ করবো না করবো না করেও ফোন রিসিভ করেই ফেললাম ।
-কি হল এভাবে ফোন রেখে দিলেন যে !
-না মানে এতো রাতে আপনাকে ফোন করা ঠিক হয় নি ।
-আচ্ছা । তাহলে আপনি অপরাধ করেছেন !
-জি ।
-আচ্ছা এখন বলেন আমাকে কেন ফোন করেছেন ? আর কে আপনি !
-আমি ? আমার নাম সুমন ।
-সুমন ?
-আচ্ছা এখন বলেন আমাকে কিভাবে চিনেন ?
-আমিতো আপনাকে চিনি না ।
-তাহলে কিভাবে আমার নাম জানেন ?
আমি কিছু বলতে পারি না । কেবল চুপ করে থাকি !
-কি হল কথা বলছেন না ?
-আসলে আমি বলতে চাই না আমি কিভাবে আপনার জানতে পেরেছি !
নাহিনও চুক করে রইলো কিছুক্ষন !! তারপর বলল
-আচ্ছা তাহলে বলেন কেন ফোন দিয়েছেন ? এইটা তো বলতে পারবেন ?
তাই তো ??
এই মেয়েকে আমি কেন ফোন দিলাম ? কি কথা বলার জন্য বলার জন্য ফোন দিলাম ?
কে জানে ??
আমি হঠাৎ বললাম
-আপনার মন কি খারাপ অনেক ?
কিছুক্ষন নিরবতা !
-কেন ? এই কথা কেন বলছেন ?
-না এমনি !!
-যে আপনাকে আমার নাম্বার টা দিয়েছে সে কি বলেছে যে আমার মন খারাপ ?
-নাহ !! আসলে আপনার নাম্বারটা কেউ আমাকে দেই নি । আমি একজনের মোবাইল থেকে নিয়েছি !
আবারও কিছুক্ষন নিরবতা !!
-এটা কি ঠিক হয়েছে ?
-জি না ! ঠিক হয় নি ! আচ্ছা আমি রাখি ! আমি আর কোনদিন ডিস্টার্ব করবো না !
আমি ফোনটা কেটে দিলাম ! আসলেই আমার ফোন করা মোটেও উচিৎ হয় নি ! নিজেকে একটা জোরে চড় মারতে ইচ্ছা হল । কেন যে এই কাজটা করতে গেলাম । কোন মানে হয় !

আমি মনে হয় সব কিছু ভুলেই যেতাম কিন্তু নাহিন আমাকে ভুলতে দিল না । পরদিন সকাল বেলা ঘুমিয়ে ছিলাম ! ঘুম ভাঙ্গলো নাহিনের ফোনে !
-গুড মর্নিং !
আমার ঘুম তখনও পুরোপুরি ভাঙ্গেনি !! নারী কন্ঠ শুনে খানিকটা অবাক হয়ে গেলাম ! পরে নাম্বার টা ভাল করে দেখলাম যে এটা নাহিনের নাম্বার !
আমি কোন মতে বললাম
-আপনি ?
-কেন ?
-না মানে আমি ভাবতেই পারি নি যে আপনি ফোন দিবেন !!
-আসলে আপনার সাথে কেন জানি সকাল বেলা কথা বলতে ইচ্ছা করল ! তাই ফোন দিলাম । আপন ঘুমাচ্ছিলেন ?
-হ্যা !!
-আপনার ঘুম ভাঙ্গালাম ?
-না ঠিক আছে ! আসলে আমি ভাবতেই পারছি না যে আপনি আমাকে ফোন করবেন ।
নাহিন খানিকটা নিরবতা রাখলো ! তারপর বলল
-আসলে আপনার উপর খাননিকটা রাগ হয়েছিল প্রথমে ! কিন্তু পরে কেন জানি আর রাগ থাকে নাই !! আমার সাধারনত এমন টা হয় না । আমার ইমোশন সব সময় খুব প্রখর ! রাগ করলে সহজে ভাঙ্গে না । কাল যখন শুনলাম যে আপনি আমার নাম্বারটা একজনের মোবাইল থেকে নিয়েছেন তখন খুব রাগ হয়েছিল । কিন্তু আপনি যখন সব সত্যি কথা নিজেই স্বীকার করে ফেললেন তখন ভাল লাগলো ! তাই মনে হল আপনার সাথে কিছু কথা বলি !
-ধন্যবাদ !!
-কাল রাতে আপনার কথা অনেক ভেবেছি !!
-আমার কথা ?
আমি অবাক না হয়ে পারলাম না !! এই মেয়ে আমার কথা কেন ভাববে ? আশ্চর্য !!
আমি আমার বললাম
-আপনি আমার কথা ভেবেছেন ? মার দেওয়ার কথা ভাবেন নি তো ?
নাহিনের হাসির শব্দ পেলাম ।
-প্রথমে ভেবেছিলাম । কিন্তু পরে সেটা আর ভাবি নি !
-যাক ! বাঁচলাম ! মেয়েদের হাতে মার খাওয়া খুব বেশি সুখের কথা না !!
নাহিন কিছুটা সময় চুপ করে রইলো ! তারপর বলল
-আসলে কেবল একটা বিষয় নিয়ে ভাবতে ভাবতে আমি খানিকটা ক্লান্ত হয়ে পড়েছি । ভাবলাম নির্ঘুম রাতে আজ অন্য কিছু নিয়ে ভাবি ! আপনার কথা ভাবলাম !!
-কি ভাবলেন ?
আবারও নিরবতা কিছুক্ষন !
-না শুনলে হয় না !
-হয় ! হবে না কেন ?
-আচ্ছা আপনি মনে হয় আরো ঘুমাবেন আমি পরে আবার ফোন দিবো ! ভাল থাকবেন !
আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়েই ফোন কেটে গেল । আমি ঠিক কি করবো বুঝতে পারছিলাম না । আবার ফোন দিবো কিনা বুঝতে পারছি না !
না থাক ! ফোন দিয়ে লাভ নাই ! ফোন দিলে আবার জিনিসটা কেমন হয় কে জানে !


-আমার সাথে দেখা করবে ?
নাহিনের কথা শুনে আমি মনে মনে খুশিও হলাম ! যাক এতো দিন পরে নাহিনের সাথে তাহলে দেখা হতে চলেছে ।
ঐ দিনের পরে নাহিনের সাথে আমার যোগাযোগ হতে থাকে নিয়মিত । আপনি থেকে তুমি, অপরিচিত থেকে বন্ধু, বন্ধু থেকে ভাল বন্ধু তারপর ভাল বন্ধু থেকে আরো ভাল বন্ধু হতে সময় খুব লাগে নি !
অবশ্য সব থেকে বেশি কাজে লেগেছে আমার ব্লগের লেখা গুলো ! প্রথম প্রথম মনে করতাম ও আসলে আমার গল্প গুলো কেবল এমনিতেই পড়ছে । পরিচিত বলে বলছে ভাল । কিন্তু কিছু দিন যাবার পর লক্ষ্য করলাম নাহিন আসলেই গল্প গুলো পড়ছে । ও যখন আমার গল্প নিয়ে কথা বলতো সেই কথা শুনেই বুঝা যেত !

আমি বললাম
-আমার সাথে দেখা করবে !
-হুম !
-আমাকে দেখলে তোমার আর আমার সাথে কথা বলতে মন চাইবে না ।
-তোমাকে আমি ফেসবুকে দেখেছি না !!
-ফেসবুক আর বাস্তব কি আর এক হল ?
-কেন তুমি তোমার আসল ছবি দাও নি ?
-না, তা দিয়েছি !!!
-তাহলে ?? আর চেহারাটা কি খুব বেশি জরুরী ?
আমি আর কথা বাড়াই না ! চুপ করে থাকি !

কদিন পরেই নাহিনের সাথে দেখা হবে এই কথাটা ভাবতেই ভাল লাগছে । দেখা যাক সামনে কি হয় !! B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-)) B-))



শানে নুজুলঃ সেদিন বন্ধু অভির বাসায় গিয়েছিলাম । যখন সেখান থেকে বেরিয়ে টিউশনীতে জাগির হলাম দেখি যে ফোন টা নিয়ে এসেছি ওটা অভির ! দুজনের মোবাইল সেট একই রকম হওয়ায় এমনট হয়েছে ! সেখানে থেকেই এই গল্পের সূচনা !!
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×