somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অন্যপ্রকাশ থেকে যুদ্ধ করে বই কেনা এবং সাথে একটা সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !

০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


-ভাই একটা দেয়াল দেন ?
-আমাকেও একটা দিয়েন !
-একটা দেয়াল এই দিকে !
-একটা হিজিবিজি !! একটা হিজিবিজি দেন !
এতো কষ্টের ভিতরেও আমার হাসি পেয়ে গেল ! ছোট বেলায় মা-বাবার নিউমার্কেটে গেছিলাম । একটা নড় হাওয়াই মিঠা কেনার জন্য বায়বা ধরলাম ! মা কঠিন গলায় বলল
-এই হিজিবিজি খেতে হবে না !
তারপর থেকেই আমি হাওয়াই মিঠা দেখলেই বলতাম
-আম্মু হিজিবিজি খাবো !
যথারীতি মা কঠিন গলায় বলত
-এসব হিজিবিজি খেতে হবে না !
আমি ধরেই নিয়েছিলাম যে ঐ হাওয়াই মিঠার নাম হিজিবিজি ! অনেক দিন লেগেছে আমার আসলে নাম টা জানতে ! যাই হোন যে লোকটা হিজিবিজি চাইল আমি তার দিকে তাকালাম । মাঝ বয়সী হবে !
আচ্ছা আমি যদি এখন কঠিন গলায় বলি "এসব হিজিবিজি কিনতে হবে না" তাহলে কেমন হবে ?

এই বার নিজের অবস্থান পরিষ্কার করি ! আমি এখন একুশের বই মেলায় অন্যপ্রকাশের স্টলের সামনে দাড়িয়ে ! ঠিক দাড়িয়ে না ভিড়ের ভিতর যুদ্ধ করে সামনে এগোচ্ছি !
ইস যদি এখন আমার তারেক স্যার দেখতো যে আমি বই কেনার জন্য এতো কষ্ট করতেছি স্যার কোন কথা বইলা আমাকে এ প্লাস দিয়ে দিতো ! স্যারের যত অভিযোগ আমি মানুষ পড়া শুনার জন্য কত কষ্ট করে আর আমি নাকি তার সিকি ভাগও করি না !
এখন স্যার থাকলে বলতাম স্যার দেখেন বই কেনার জন্য আমি কত কষ্ট করতাছি !
একটু আগে এক ফাজিল পোলা আমার পায়ের উপর পাড়া দিয়ে চলে গেল ! আমার দিকে ফিরে পর্যন্ত চাইলো না ! এমন একটা ভাব যেন আমার পায়ের কোন মূল্যই নাই ! একবার মনে হল বেটার কলার চেপে ধরে বলি %$*&^%#@
থাক আর বললাম না !

-আরে ভাই পায়ের তলায় খরম আছে ?
-ভাই আমার দেয়াল !
-দেয়াল তো দিলেন না ??
-হিজিবিজি !! ভাই হিজিবিজি !

নাহ ! এসব ছোট খাট জিনিস নিয়ে ভালে চলবে না ! আমাকে এখন সামনে এগিয়ে যেতে হবে ! যে করেই হোক একটা দেওয়াল আমাকে কিনতে হবে ! দেয়াল মানে হুমায়ুন আহমেদের শেষ উপন্যাস দেয়াল ! মেয়েটা নিশ্চই অপেক্ষা করছে আমার জন্য !
মেয়েটা !!!!

আমি কিছুক্ষনের জন্য অন্য জগতে চলে গেলাম ! আচ্ছা আমি যখন মেয়েটা বই টা দিবো মেয়েটা তখন মেয়েটার মনের ভাব কেমন হবে ! নিশ্চই আমাকে বলবে
"আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো"
আমি একটু বুক ফুলিয়ে বলবো
"না আর এ আর এমন কি"
মেয়েটা হয় আমাকে চা খাওয়ার আমন্ত্রন দিবে ! অথবা একটা আইসক্রিম ! অন্তত মেয়েটা মেলায় যতক্ষন থাকবে ততক্ষন তো মেয়েটার সাথে থাকার কথা বলবে । আহা !!

-এই যে মিয়া দাড়িয়া আছেন কেন খামোখা ! হয় ভিতরে যান নয়তো বাইরে যান !!
এই সব লোক গুলা এমন বেরশিক !! কত সুন্দর একটা কল্পনা করতেছিলাম !
আমি সামনের দিকে এগিয়ে যেতে থাকি !
যখন একবারে টেবিলের সামনে পৌছালাম এখন আমার কপাল দিয়ে ঘাম ছুটে গেছে ! এই ভিড়ের ভিতর কেউ আসে ?
কেউ না আসলেও আমি এসেছি ! একবার না পরপর দুবার !

সবাই জানে অন্য প্রকাশের সামনে এমনিতেই ভিড় লেগেই থাকে ! আসলে আমার মত অদিকাংশ মানুষই কেবল বই মেলেয় আসে হুমায়ুন স্যারের বই কিনতে ! আজকে আমিও এসেছিলাম ! প্রথম বারে অনেক কষ্ট দেয়াল আর হিজিবিজি কিনে বের হলাম !
ভিড় ঠেলে যখন বিজয়ীর বেসে বাইরে বেরিয়ে এলাম তখনই মেয়েটা কে দেখতে পেলাম । ভিড়ের সামনে একটু করুন মুখে দাড়িয়ে আছে । অন্য প্রকাশের সামনে যে পরিমান ভিড় আমাদের মত ছেলেরাই এর ভিতর ঢুকতে কয়েকবার চিন্তা করি । সেই হিসাবে একটা মেয়ের পক্ষে তো এই কাজ করার কথা চিন্তাই করা যয় না ।
মেয়েটির করুন মুখ দেখে আমার একটু মায়াই লাগলো ! আমি জানি এই লাইনটা দেখে অনেকেই ভাবছেন যে এই পোলা এতো ভাল হইলো কবে ?
আসলে আমি কোন দিনই এতো ভাল ছিলাম না । এই মেয়েটির জায়গায় অন্য কেউ হলে আমি মেয়েটির ধারে কাছে যেতাম না !
কিন্তু একে তো মেয়ে বলে কথা ! তার উপর সুন্দরী ! এই মেয়ের উপকার করতে না পারলে জীবনই বৃথা !
আমি মেয়েটির দিকে এগিয়ে গেলাম ! মেয়েটি তখনও ভিড়ের দিকে তাকিয়েই আছে । এমন একটা ভাব যেন ভীড় কমবে আর সে বই কিনতে পারবে !
আমি মেয়েটির পাশে গিয়ে একটু অপেক্ষা করলাম ! তারপর বলল
-ভীড় কমার অপেক্ষা করছেন ?
আমার কথায় যেন মেয়েটি প্রথমে বুঝতে পারলো না ! আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-জি ?
আমি বললাম
-আপনি কি ভিড় কমার অপেক্ষা করছেন ?
-জি !
-তাহলে আমি বলব বৃথা অপেক্ষা করে লাভ নাই ! এই ভীড় কমবে না !
-এখন ?
আপনি বরং বাসায় চলে যান ! মেলার শেষে অন্য প্রকাশ পাবলিক লাইব্রেরীর সামনে মেলার আয়োজন করে । ওখান থেকে কিনে নিবেন !
-এতোদিন অপেক্ষা করবো ?
মেয়েটির মুখ আরো একটু করুন হয়ে গেল ।
আমিও একটু চিন্তিত হবার ভাব নিলাম ! আসলে আমি চাইলেই এখন বলতে পারি যে আমি আপনার জন্য বইটা কিনে দিচ্ছি ! আর আমি বললেই মেয়েটি তা লুফে নিবে । কিন্তু আমি চাচ্ছিলাম মেয়েটি নিজ থেকে এই কথাটা বলুক !
মেয়েটির চোখ তখন গেল আমার কেনা বই দুটির উপর !
মেয়েটির মুখটা একটু যেন উজ্জল হয়ে উঠল ! আমার বইয়ের ব্যগের দিকে তাকিয়ে মেয়েটি বলল
-আপনি কিনেছেন ? দেখি একটু !
আমি দিলাম !
বই দুটি দেখে মেয়েটির আফসোস যেন আর একটু বেড়ে গেল !
মেয়েটির মুখ দিয়ে বেরিয়েই গেল কথাটা
-ইস ! কবে যে পড়তে পারবো ?
আমি আবারও একটু ভাব নেওয়ার চেষ্টা করলাম !
-একটু উপকার করবেন ?
-জি বলুন !
-দেখুন আপনি তো কিনেছেন ! আমার জন্য একটা কিনে আনবেন ! প্লিজ !
আমি তো এটার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম ! একটু ভাব নিয়ে বললাম
-আচ্ছা ! ঠিক আছে !
মেয়েটি খুব খুশি হয়ে গেল ! সঙ্গে সঙ্গেই টাজা বের করে দিল ! আমি আবার যুদ্ধ জয় করতে নেমে পড়লাম !

এবার সবার মত আমি ও বলতে শুরু করলাম
-ভাই একটা দেয়াল ! একটা দেয়াল দেন !
অন্য একজন বলল
-আরে ভাই আমাকে একটা দেয়াল দেন !
-একটা হিজিবিজি দেন !
-আরে ভাই একটা দেয়াল দেন না ?
আবার যখন বের হলাম দেয়াল নিয়ে তখন আমি খানিকটা যুদ্ধ বিদ্ধস্ত সৈনিকের মত ! যুদ্ধে জয় এসেছে কিন্তু ক্ষয়ক্ষতিও কম হয়নি ! আমাকে আসতে দেখে মেয়েটি মুখে একটু হাসি দেখবো আশা কে ছিলাম, মাঠে পরিশ্রমের পর কৃষক ঘরে ফিরলে তাদের বউ যেমন এগিয়ে আসে ! পানি আর গামছা নিয়ে ! কিন্তু মেয়েটি তখন আমার বই পড়তে ব্যস্ত !
আমি মেয়েটির সামনে গিয়ে দাড়ালাম । আমার দিকে মেয়েটা তাকিয়ে বলল
-এনেছেন ?
-এই নিন !
-দেয়াল ? আর একটা কই ? হিজিবিজি ?
এই মেয়ে আমাকে কই একটু ধন্যবাদ দিবে তা না বলে যে হিজিবিজি কই ?
আমি খানিকটা নমনীয় বললাম
-আপনি না বললেন দেয়াল আনতে !
মেয়েটি কিছু না বলে আমার মুখের দিকে আবার তাকালো করুন মুখে ! তারপর বলল
-আচ্ছা ঠিক আছে ! এতেই চলবে !

আর কোথায় যাবো ! সব কিছু এই পৃথবীতে সহ্য করা যায় কিন্তু মেয়েদের করুন মুখ কিছুতেই সহ্য করা যায় না ! আর মেয়ে যদি সুন্দরী হয় তাহলে তো কথাই নাই !

আমি আবার ঢুকে পড়লাম নতুন যদ্ধ জয়ে ! জানি না এবার সফল হব কি না ! আবার সেই ধাক্কা ধাক্কি ! পরান যায় জলিয়া রে !!
আচ্ছা পরিচিত কারো জন্য কি আমি এতো পরিশ্রম করেছি কিনা ঠিক বলতে পারছি না !
করি নি কোন দিন !
এমন কি নিজের জন্যও না !
নিজের জামা কাপড় পর্যন্ত ধুই না ! বাসায় যাই, একবারে সব ধুয়ে নিয়ে আসি । তারপর ময়লা হলে আবার নিয়ে যাই ! সকাল বেলা কষ্ট করে নিচে যেতে হবে দেখে আগের দিন এনে রাখা বাসি ব্রেড আর কলা দিয়ে নাস্তা সারি ! ঘর ঝাড়ু দেওয়ার জন্য তো বুয়া আছেই !
তাহলে এতো পরিশ্রম কেন করছি ?
মেয়েটার হাসির জন্য ?
নাকি মেয়েটার করুন মুখটা দেখে ?
আগেই বলেছি সুন্দরী মেয়েদের করুন মুখ কিছুতেই সহ্য যায় না !

আবার যখন আমি হিজিবিজি নিয়ে বের হলাম তখন আমি পরাজিত সৈনিক ! একই দিনে তিন তিন বার যুদ্ধ করার কোন মানে আছে ?
এবার দেখলাম মেয়েটা আর বইয়ের দিকে তাকিয়ে নেই ! আমার দিকেই তাকিয়ে আছে ।
আমাকে দেখে একটা মিষ্টি হাসি দিল !
আহা !!
আমি মেয়েটির দিকে এগিয়ে গেলাম !
আহা ! আবার একটা আনন্দের বাতাস বয়ে গেল মন জুড়ে !
আচ্ছা মেয়েটি এখন আমাকে নিশ্চই আমাকে ধন্যবাদ দিবে ! তারপর আমার নাম জানতে চাইবে !
নিজের নাম বলবে !
তারপর বলবে চলুন একটু হাটি !
আপনার সাথে একটু কথা বলি !
আহা ! আহা !

মেয়েটির মুখের হাসি আসলেই বিস্তৃত হল ! আমাকে বলল
-আপনাকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো ! আপনি ....
মেয়েটির কথা শেষ হল না ! তার আগেই মেয়েটির ফোন বেজে উঠল !
আমার মনটা আবার আনন্দের ভরে উঠল ।
আরে আমি তো মোবাইলের কথা চিন্তাই করি নি ! মেয়েটি কথা বলার এক ফাঁকে আমাকে আমার কাছে মোবাইল নাম্বার চাইবে ! নিজের টা দিবে !
তারপর আমরা রাতের কথা বলব !
অনেক কথা বলব !
আচ্ছা কি নিয়ে কথা বলা যায় !
লেট মি থিঙ্ক !!!

-আচ্ছা ! শুনুন !
আমি গদগদ হয়ে বললাম
-জি বলুন !
-আমার বয়ফ্রেন্ড গেটের কাছে দাড়িয়ে আছে । আমি যাই কেমন ?
আমার মাথার উপর যেন বট গাছের একটা ডাল ভেঙ্গে পরলো !

আরে বেটা মাথার উপর গাছের ডাল ভেঙ্গে পড়ে নাকি ? মাথার উপর তো আকাশ ভেঙ্গে পড়ে !
আরে দুর !
কি ভাবলাম আর কি হল !
এই মেয়ের জন্য এতো পরিশ্রম কেন করলাম ? বেকুব হয়ে গেলাম !
এবার থেকে কোন সুন্দর মেয়ের উপকার করার আগে অবশ্যই জেনে নেব যে তার কোন বয়ফ্রেন্ড আছে কিনা ?
এখন এমন মনে হচ্ছে মেয়েটার সামনে বসার জন্য চেয়ার আমি টান দিলাম আর সেখানে গিয়ে বসলো অন্য কেউ !

আমি মেয়েটার চলে যাওয়ার দিকে তাকিয়েই রইলাম ! ফাজিল মেয়েটা একটা বা পিছন ফিরে তাকিয়েও দেখলো না !
আমি দাড়িয়েই রইলাম অন্যপ্রকাশের সামনে ! আর শুনতে লাগলাম
-ভাই একটা দেয়াল দেন ?
-আমাকেও একটা দিয়েন !
-একটা দেয়াল এই দিকে !
-একটা হিজিবিজি !! একটা হিজিবিজি দেন !



ফেবু লিংক
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩১
২৩টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটা গাছ কাঠ হলো, কার কী তাতে আসে গেলো!

লিখেছেন নয়ন বড়ুয়া, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:০৬



ছবিঃ একটি ফেসবুক পেইজ থেকে

একটা গাছ আমাকে যতটা আগলে রাখতে চাই, ভালো রাখতে চাই, আমি ততটা সেই গাছের জন্য কিছুই করতে পারিনা...
তাকে কেউ হত্যা করতে চাইলে বাঁধাও দিতে পারিনা...
অথচ... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। কালবৈশাখী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:২৪



গত পরশু এমনটি ঘটেছিল , আজও ঘটলো । ৩৮ / ৩৯ সে, গরমে পুড়ে বিকেলে হটাৎ কালবৈশাখী রুদ্র বেশে হানা দিল । খুশি হলাম বেদম । রূপনগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×