somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিশি, আমি আর আমাদের ব্রেকআপের গল্প !! :#> :!>

২২ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নাহ ! আর সহ্য করা যাচ্ছে না ! এই মেয়ের একটা কিছু করতেই হবে ! কোন ছাড়াছাড়ি নাই !
আর কোন ছাড়াছাড়ি নাই
আমি সিদ্ধন্ত নিয়ে নিয়েছি !
কাল রাত থেকেই আমি ভাবলাম এমন কিছু একটা ! ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম ! স্বপ্নেই পেয়ে গেলাম সেই সমাধানটা ! আসলেই তো তাই ! এমন করে গাধার মত জীবন টানার কোন মানে হয় না !
আমি এবার মুক্ত হতে চাই !!
একেবারে মুক্ত !
নিশির সাথে ব্রেকআপের সিদ্ধান্ত তা নিয়েই নিলাম ! আজকে বিকালে ওর সাথে দেখা হবার কথা আছে ! আজকেই জানিয়ে দিব !
ওকে বলবো যে আমি তোমার প্রেমিক হতে এসেছিলাম ! তুমি আমাকে তোমার পোষ্য প্রানী বানিয়ে ফেলেছ ! সুতরাং আর না !
আজ থেকে নতুন কাউকে খুজে নিও !
আমাকে আর কলুর বলদ হতে পারবে না !
আমি জানি প্রথমে হয়তো ও বিশ্বাস করতে চাইবে না ! একটু চোখ গরম করবে !
কিন্তু হু কেয়াস ম্যান ?
আমি আর ডরাই নাকি ?
আমি আজ থেকে মুক্ত !!

সিদ্ধান্ত নেওয়ার পর থেকেই মনটা ফুরফুরে লাগছে ! আমি গোসল করতে গেলাম ! ঠান্ডা পানি মাথায় পরতেই নিশির সেই দিনের কথা মনে পরে গেল ।
মনে আছে একবার নিশি আমাকে পরপর দুই সপ্তাহ গোসল করতে দেয়নি ! তখন নিশির সাথে সবে মাত্র রিলেশন হয়েছে । সারাদিন কেবল ওর কথাই মনে পরে ! সেদিন ওর সাথে কোথায় যেন যাওয়ার কথা ছিল !
ও হ্যা মন পড়েছে !
উত্তরার দিকে ! ওর নাকি কাজ আছে ।
আগের দিন নিশি আমাকে বলেছিল যে আমি সকাল বেলাতেই গোসল করেই রেডি হয়ে থাকি ! আমি একটু নাহু নাহু করতেছিল ! এমনিতেও শীতের বেলা ! তার উপর সকাল বেলা ! এতো সকাল বেলা কি ঠান্ডা পানি দিয়ে গোছল করা যায় নাকি ?
আমি কি করলাম , একটু মাথা ভিজিয়ে চেলে গেলাম ! আমি ভেবেছিলাম নিশি হয়তো বুঝতে পারবে না ! কিন্তু নিশি ঠিকই বুঝে ফেলল !
তখন সে কি রাগ !
তার কেবল একটাই কথা ! আমি কেন তার কথা শুনলাম না !
কেন শুনলাম না !
তাই শাস্তি স্বরূপ বলল যে আমি যেন দুই সপ্তাহ গোছল না করি ! যদি করি তাহলে আমার খরব আছে !
আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো ও ঠাট্টা করছে কিন্তু যখন বুঝতে পারলাম যে সে সিরিয়াস, আমার তো অবস্থা খারাপ হয়ে গেল !
কত ভাবে বোঝানো চেষ্টা করলাম কিন্তু কে শোনে কার কথা !
তার কেবল একটাই কথা আমার যখন গোছল করতে এতোই কষ্ট তখন সেই কষ্ট যেন আমি নাকি !
তখনই একবার মনে হয়ে ছিল যে সব ল্যাটা চুকিয়ে দেই ! কিন্তু মন সাই দিচ্ছিল না !
৭ দিন গোসল না করতেই গা দিয়ে বিকট সুঘ্রান হওয়া শুরু হল ! আমার রুম মেট আমার রুম ছেড়ে পাশের রুমে চলে গেল ! তবুও আমি গোছল করার সাহস পেলাম না ! পাছে নিশিকে হারাতে হয় !

ইস তখনই যদি করতাম এই কাজটা তাহলেই বরং ভাল হত ! তাহলে এতো ঝামেলা হতই না !
তারপর থেকেই আমি একটু সাবধান ছিলাম ! সব কাজেই একটু সাবধান থাকার চেষ্টা করতাম ! কিন্তু তবুও একটু এদিক ওদিক হয়ে যেত !
আমি চুপচাপ সহ্য করে নিতাম ! আমার কেন জানি মনে হত নিশি আমার সাথে যত যাই করুক এই মেয়েটা আমাকে ভালবাসে !
যখন ওর সাথে রিক্সায় উঠি অথবা ও যখন আমার হাত ধরে কেমন একটা অদ্ভুদ আনন্দের অনুভুতি হয় ! সব থেকে আশ্চার্য লাগে ওকে যখন হলে রেখে আসি তখন ! প্রতিবার যখন বিদায় নিয়ে চলে আসি তখনই কেমন লাগে ! নিশির মুখের দিকে যতবার তাকাই ততবারই এমন টা মনে হয় ! আর সব থেকে বড় কথা নিশির মুখটাও কেমন যেন মলিন হয়ে যায় ! এইটাও আমার কাছে ভাল লাগে !
তাই নিশিকে ছেড়ে যাই নি ! কিন্তু গত দিন ও আমাকে যা করতে বলেছে আমি সত্যি অবাক হয়েছি ! এই কাজটা ও কিভাবে করতে বলল কে জানে ?

ওর সাথে নিউমার্কেটে গিয়েছিলাম ! যদিও শপিং করতে আমার একদম ভাল লাগে না ! একদম বিরক্ত লাগে কিন্তু কিছু করার নাই ! আমি ওর সাথে সাথে হাটছিলাম ! হঠাৎ দেখলাম নিশি কিছু সস্তা আর কেমন উৎকট টাইপের একটা কামিজ কিনল ! সাথে লাল রংয়ের একটা টাইস ! আমি ওকে বললাম
-এটা কি কিনছো ? তোমাকে মানাবে না !
-এটা আমার জন্য না !
-ও আচ্ছা !
দোকান থেকে বের হতে হতে নিশি বলল
-এটা তোমার জন্য !
প্রথমে মনে হল আমি হয়তো ভুল শুনছি ! আমি ওর দিকে খানিকটা অবাক হওয়ার চোখে তাকিয়ে বললাম
-কি বললা ?
নিশি মিষ্টি হেসে বলল
-এটা তোমার জন্য !
-আমার জন্য ?
-হুম ! তুমি এটা পরে আমার জন্য বিভিন্ন পোজে ছবি তুলবে ! তারপর আমাকে দিবা !
আমি যেন আকাশ থেকে পরলাম !
-কেন ?
-আমি আমার বন্ধুদের দেখাবো ?
-মানে ?
-মানে ! আমাদের বান্ধবীদের যাদের যাদের বয়ফ্রেন্ড আছে সবাই এটা করবে ! আমরা সব ছবি গুলো এনে একসাথে দেখবো কার বয়ফ্রেন্ড বেশি সুইট লাগে !
-এটা পাগলামো !
-হোক পাগলামো ! আমি যা বলছি করবা ! ঠিক আছে ? এই নাও !
নিশি আমাকে কামিজের প্যাকেট টা দিয়ে চলে গেল ! আমি বিমুঢ় হয়ে দাড়িয়ে রইলাম কিছুক্ষন !
এই মেয়ের সমস্যা কি ?
আমি মেয়েদের এমন উৎকট পোষাক পরে দাড়িয়ে আছি আর কয়েকটা মেয়ে আমাকে দেখছে আর হাসা হাসি করছে এটা ভাবতেই আমার গা কেমন গুলিয়ে আসলো !
নাহ ! এটা হতে পারে না !
আমি এই কাজ করবো না !
কিছুতেই না !

বিকেল বেলা নিশির সাথে দেখা হতেই প্রথমে আমার কাছে ছবি চাইলো !
আমি বললাম
-নাই !
-নাই মানে কি ?
আমি খানিকটা ড্যাম কেয়ার ভাব নিয়ে বললাম
-নাই মানে নাই ! তুলি নাই !
নিশি খানিকটা অবাব হওয়ার ভা নিয়ে বলল
-তুলো না মানে ?
-বাংলা কথা বুঝ না ? ইচ্ছা হয় নাই তাই তুলি নাই !
আগের থেকেও আরো বেশি অবাক হেয় নিশি বলল
-আমি তোমাকে একটা কাজ করতে বললাম আর তুমি সেটা করলা না ?
-দেখ, তুমি যাই বলবে তাই তো আমি করবো না ! তুমি যদি এখন বল দশতলা বিল্ডিং থেকে লাফ দিতে আমি কি দিবো ?
-হ্যা দিতে হবে ! আমার সাথে রিলেশন রাখতে হলে তাই করতে হবে !
আমি একটু হাসলাম !
এই ভয়টা নিশি আমাকে অনেকবার দেখিয়েছে ! আর আমি ভয় পেয়েছিও বটে !
আমি হাসি মুখে বললাম
-সেই দিন আর নাই গো মমিন !
-কি বলতে চাও তুমি ?
-দেখ নিশি তোমাকে ভালবাসি তার মানে এ না তোমার সব অন্যায় আবদার আমি রাখবো ! এতে যদি তুমি আমার সাথে রিলেশন না রাখতে চাও, ফাইন ! গো টু হেল !
আমি দেখলাম নিশির কেবল একরাশ বিশ্ময় নিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছি !
আমি আবার বললাম
-আমি তোমার প্রেমিক হতে এসেছিলাম তুমি আমাকে পালতু কুকুর বানিয়ে দিয়েছ ! কিন্তু আর না !
আর থামলাম না !
-এই অপু ! যাবে না বলতেছি !!
নিশি পেছন থেকে ডাক দিল ! কিন্তু এখন শোনার টাইম নাই !আসলেই নাই !
আজ আমি মুক্ত !!
কারো কথা শোনার টাইম নাই !


কিন্তু দুদিন যেতে না যেতেই বুঝলাম আসলে ব্যপারটা তেমন সহজ হল না যেমন টা ভেবেছিলাম । নিশিকে যেন খুব বেশি মনে পড়তে লাগলো !
আচ্ছা নিশির কাছে কি ফোন করবো ?
নাহ !
করবো না !
কোন দরকার নাই !
সত্যি কি দরকার নাই ?

ভাবছি ভাবছি যে নিশিকে ফোন করবো কি না ঠিক তখনই নিশি ফোন করে ফেলল !
আল্লাহ ! ও কি আমার মনে কথা বুঝে ফেলল নাকি ?
এখন যদি ঝারি মারা শুরু করে ?

আমি ফোন রিসিভ করলাম !
-হ্যালো !
ওপাশ থেকে খানিকক্ষন নিরবতা ! তারপর কান্নার আওয়াজ ! আমি বললাম
-কি হল ! কাঁদছো কেন ?
-কাঁদবো না ! কি করবো ! হাসবো ?
-কাঁন্না কাটির তো কিছু নাই !
-কান্না কাটির কিছু নাই ?
নিশি যেন চিৎকার করে উঠলো ! তারপর বলল
-আমার কাছের মানুষটি আমাকে ডাম্প করে চলে গেছে আর আমি কাঁদবো না ?
আমি একটু যেন সাহস পেলাম ! নাহ ! এই মেয়ে কিছু বুঝে নাই !
আমি বললাম
-এই কথা আগেই চিন্তা করার দরকার ছিল !
ওপাশে থেকে নিরবতা ! লম্বা নিরবতা !
আমি বললাম
-কি কিছু বললবা নাকি আমি ফোন রেখে দিবো !
আগে এই ফোন রাখার কথা বললেই আমার খবর ছিল ! নিশি বলত কেন আমার কথা কথা বলতে ভাল লাগছে না ! অন্য কাউকে দরকার !
কিন্তু আজকে কিছু বলল না ! আমিও চুপ করে রইলাম ! একটু পরে নিশি নিজেই বলল
-জানো এ দুই দিনে আমি আমি তোমাকে অনেক মিস করেছি ! অনেক বেশি ! বারে বার মনে হচ্ছিল কি যেন নাই ! আমার কি যেন হারিয়ে গেছে !!
-তাই ?
-তোমার মনে হয় নি ?
-হুম হয়েছে !
-একটা কথা বলবো তোমাকে ?
-বল !
-আসলে তোমার সোজা করার জন্য আমি এমনটা করেছি !
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম !
-সোজা ?? আমাকে ?
-হুম ! আমি এইটাই বলতে তোমাকে ডেকেছিলাম ! তুমি আমার সব কথা এমন বিনা বাক্যে মেনে নিতে কেন ? যা বলতাম তাই করতা ! কেন ?
আমি কিছু বুঝলাম না নিশির কথা !
নিশি আবার বলল
-ছেলে মানুষ হবে ছেলে মানুষের মত ! আমি তোমাকে যা বলি তুমি চুপ চাপ তাই মেনে নাও এটার কোন মানে হয় ! ভেড়া !
-ভেড়া ?
-তা নয়তো কি ? শুনো মেয়েরা এমনি ভয় দেখায় কিন্তু কখনও ছেড়ে যায় না ! এটা একটা কথস বল ! তাই তো আমি এমন টা করেছি ! আমার জন্য কেন তুমি তোমাকে পরিবর্তন করবে ! তোমার যেটা পছন্দ হবে না সেটা কেন করবে ?
-তাই ?
-মেয়েটা ভেড়া মার্কা ছেলেদের পছন্দ করে না বুঝছো ! এখন মনে হচ্ছে আমি একটা ছেলের সাথে প্রেম করছি !
-এতো দিন কি মনে হয়েছে ?
-বললাম না একটু আগে ! ভেড়া !
আমি তাড়াতাড়ি বললাম
-আচ্ছা আচ্ছা ঠিক আছে ! আর বলতে হবে না ! আমি একদম বুঝে গেছি !
নিশি বলল
-আচ্ছা ঠিক আছে ! আচ্ছা শুন ! কালকে আমার একটা কাজ আছে সাভারে ! আমার সাথে যেতে হবে !
-কখন ?
-সকালে !
-আচ্ছা ! কোন সমস্যা নাই !
-আচ্ছা কালকে সময় মত পৌছে যাবা কিন্তু ! আমাকে যেন দাড়িয়ে থাকতে না হয় !
-হুম ! হুম ! কোন সমস্যা নাই !

আমি ফোন রেখে দিলাম ! তারপর মনে এইটা কি হলো ! যেই লাউ সেই কদু ! আমি রাজি হলাম কেন ? আমার কালকে সকাল বেলা ক্লাস আছে !
ফোন টা হাতে নিয়ে ফোন করতে গিয়েও করলাম না ! আসলে এতো দিনের অভ্যাস এতো সহজে কি যায় !!!!

ফেবু লিংক
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৪
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×