somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সৃষ্টির সর্ব সেরা জীব

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খুব ধীরে হাটতে হচ্ছে । শামীম খুব ভাল করে জানে জঙ্গলের এদিক ওদিক অনেকেই আছে । হয়তো ওদের কে খুজছে । যদি ধরা পরে তাহলে খবর ই আছে । তবে এখন রাত হয়ে গেছে । এই সারভাইভাল ট্রেনিংয়ের এই সময়টা সাধারনত খুব একটা হার্ড হয় ।
সমস্যা হচ্ছে সারা দিনে শামীম আর ওর টিমের বাকী দুই জনের উপর খুব ধকল গেছে । ওরা প্রথম বারের মত এই সারভাইভাল ট্রেনিং এ এসেছে । তাই ধকলটা সহ্য হচ্ছে না । তার উপর আজকে সারাদিনে কিছুই পেটে পড়ে নাই । এমন হাড় ভাঙ্গা খাটুনি ওদের তিন জনের কারওি করার অভ্যাস নাই ।
কিন্তু এখন তো আর এই সব বলে লাভ নাই । শামীমের বন্ধু আর টিমমেট ইসতিয়াক বলছিল এবার ফিরে গিয়েই সব কিচু ছেড়ে দিবে । এতো কষ্ট আর ভাল লাগছে না ।
শামীম হাসতে হাসতে বলল
-এই সব বলে আর এখন লাভ নাই । আগে বাসায় গিয়ে দেখা যাবে । কিন্তু এখন কি করবি ?
ইসতিয়াক বলল
-খুব পিপাসা পেয়েছে রে । কিছু একটা না খেলেই না ।
-আচ্ছা । তোরা এখানে থাক । আমি দেখি আশে পাশে কিছু পাওয়া যায় নাকি ?
-এই জঙ্গলে কি পাবি ?
-জঙ্গলে না পাই । আশে পাশে যদি কোন বাড়ি থেকে কিছু পাওয়া যায় !
সাহেল ঠিক ওদের পাশেই শুয়ে ছিল । বেচারা অবস্থা আরো খারাপ । শামীমের কথা শুনে বলল
-ধরা পরলে কি হবে একবার চিন্তা করেছিস ?
-ধরা পরলে তো ! শোন তোরা এখানে থাক । আমি যাচ্ছি । ঠিক আছে ? আর যদি কেউ চলে আছে তাহলে ঠিক ঐ বড় পাথরটার কাছে চলে যাবি । ওকে ?
ইশতিয়াক বলল
-যাবি ? আমি কি আসবো ?
-না থাক । তুই এখানে থাক । সাহেল কে দেখিস । ওর অবস্থা ভাল না । আমি যাচ্ছি !
তখনও শামীম বেরিয়েছে । আসে পাশের বাড়ি থেকে আর কিছু না পাওয়া যাক পানি তো পাওয়া যাবে । পানি না খেলে আর এক মুহুর্ত বাঁচবে না এমন মনে হচ্ছে ওর কাছে !
শামীম যখন জঙ্গলের একাবারে ধারে চলে এসেছে তখন ওর অবস্থা খুবই খারাপ । পুরো দেহটার ভার যেন ওর কাছে সহ্যই হচ্ছে না । যে কোন সময় ও পরে যাবে । ওর মনে হল আর বুঝি ওর পাওয়া হবে না ।
তখনই শামীম টিমটিমে একটা আলো দেখতে পেল ।
মনে হল হ্যারিকেনের আলো । কেউ মনে হচ্ছে প্রাকৃতির ডাকে সাড়া দিতে বের হয়েছে । নাকি ?
শামীম ডাকবে কি বুঝতে পারছে না ।
আবার চোর বলে চিৎকার করে উঠেব না তো !


ফুলির রাতের বেলা গল্প শোনার খুব শখ । বিশেষ করে যখন রাতে ওর দাদী চোখ বন্ধ করে ওকে নানা গল্প করে তখন । ফুলির সব চেয়ে ভাল লাগে ভুতের গল্প । একটু ভয় ভয় অবশ্য করে কিন্তু দাদীর শরীরের সাথে একদম নিজেকে চেপে ধরে গল্প শুনতে ভাল লাগে । কিন্তু সমস্যা হল রাতের খাওয়া না হলে দাদী কিছুতেই গল্প শুরু করে না । আর এখনও রাতের খাওয়া শুরু হয় নি ।
ফুলি ওর মায়ের কাছে গিয়ে বলল
-মা আর কতক্ষন ? ক্ষুদা লাগছে ।
ফুলির মা চোখ গরম করে বলল
-এই তুই না একটু আগে খাইলি ! আবার খিদা লাগছে ?
ফুলি একটু হাসি দিল ! বলল
-না ! খামু না । গফ শুনমু ! দাদিরে খাইতে দাও ।
-দাদীর খাওয়া নিয়ে তোর চিন্তা করা লাগবে না । তার খাওয়ের এখনও দেরী আছে ।
ফুলি রান্না ঘর থেকে বের হয়ে বারান্দায় দাড়ালো । বাইরের এখন ঘন অন্ধকার । ফুলি জানে একটু আগে তার বাবা বাথরুমে গেছে । এখই চলে আসবে । তখন বাবা কে বলল মা নিশ্চই তাদের কে তাড়াতাড়ি খেতে দিবে । আর যত তাড়াতাড়ি খাওয়া যাবে তত তাড়াতাড়ি দাদীর কাছে গল্প শোনা যাবে ।
ঐ তো বাবা আসছে । অন্ধকারের ভিতরে আব্বা হ্যারিকেন নিয়ে আসতেছে । পরিষ্কার না দেখা গেলেও অওবয়টা ভালই বোঝা যাচ্ছে । কিন্তু সাথে এই কে ?
আব্বার বন্ধ ইস্রাফিল চাচা নাকি ?
নাহ ! এতো রাতে চাচা তো আসবে না ! তাহলে ?
যখন আরো কাছে চলে এল তখন ফুলি দুজন কে ভাল করে দেখতে পেল । একজন অপরিচিত মানুষ । গায়ে কেমন কাদা মাটি লেগে আছে । আর লোকটা কেমন জানি ফুলির বাবার বাবার ঘাড়ে ভর দিয়ে আসতেছে । মনে হয় শরীর ভাল না !
ফুলি কে দেখেই ফুলির আব্বা হুমায়ুন আলী বলল
-এই ফুলি, বারিন্দায় বিছান ডা পাড় দেখি ।
ফুলি ঘর থেকে চট জলদি খেজুরের পাতার পাটিটা এনে বিছিয়ে দেয় । হুমায়ুন আলী ধরে লোকটাকে পাটিতে বসিয়ে দেয় ।
ফুলি দেখলো লোকটার গায়ে কেমন যেন একটা পোষাক ! ওর বাবা চাচা আর যেমন কাপড় পরে সেই রককম না । পায়েও কেমন বড় বড় জুতা ! আর লোকটা কে আসলেই কেমন জানি লাগতেছিল । ফুলির বাবা যখন মাঠ থেকে কাজ করে বাড়িয়ে আছে তখন তার চেহারায় একটা ক্লান্তির ভাব থাকে । ফুলির কাছে মনে হচ্ছে এ লোকটা অনেক দিন থেকেই না খাইয়া কেমল কাজই করে যাচ্ছিল । চেহারায় খুব পরিশ্রমের একটা ছাপ ।
লোকটা হঠাৎ বলল
-একটু পানি খাওয়াবেন ?
ফুলির মনেই হচ্ছিল যে লোকটা এখনই পানি খেতে চাইবে । ফুলি নিজেই দৌড়ে চলে গেল ঘরের ভিতর পানি আনতে । গ্লাস ভর্তি করে পানি নিয়ে এল ।
লোকটা এক ঢোকেই সব টুকু পানি খেয়ে ফেলল। গ্লাস টা আরো একবার এগিয়ে দিল ফুমির দিকে ।
আরো চায় !
ফুলি আর পানি আনতে গেলে হুমায়ুন আলী বলল
-পুরা কলসিটা নিয়া আয় । গ্লাস গ্লাস কইরা কি আনোস ।
ফুলি তাই করলো ।
ফুলি অবাক হয়ে দেখলো লোকটা আসলেই দেখতে দেখতে ছোট কলসটার পুরা পানি খেয়ে ফেলল। মনে হচ্ছিল যেন কত দিন পানি খায় নাই !
যখন কলস খালি শেষ হল ফুলির আব্বা বলল
-আরো খাইবেন ?
-না ! ধন্যবাদ । অনেক ধন্যবাদ । এখন যদি একটা কলস দিতেন, আমার দুজন বন্ধুও পানির তেষ্টাতে কষ্ট পাচ্ছে । আর আমাকে এখনও যেতে হবে ।
-আইচ্ছা যাইবেন ! কিন্তু আপনার শরীর ভালা মনে হতাছে না । রাতে কিছু খাইছেন ?
মানুষটা কোন কথা বলল না ।
হুমায়ুন আলী বলল
-যখন এই গরীবের বাড়ি চইলাই আইছেন তখন দুইটা খাইয়া যান ।
-না ! না ! ঠিক আছে । আমার বন্ধুরা অপেক্ষা করছে ।

ততক্ষনে বাড়ির সবাই ই চলে এসেছে । হুমায়ুন আলী ফুলর মা কে ডেকে ভাত বাড়তে বলল । হুমায়ুন আলী নিজেই ভাত বেড়ে দিল ! মুখে না বললেও মানুষটা গোগ্রাসে খেল সব টুকু ভাত । মনে হচ্ছি যেন কত দিন খাই নাই কিছু !
যখন খাওয়া শেষ হল লোকটা বলল
-আপনাদের কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো ?
-কুনো ব্যাপার না । আপনে আমাদের বাড়ির মেহমান । তবুও তো কিছু করতেই পারলাম না ।
-এই অনেক করেছেন । এইবার আর একটু কষ্ট যদি করতেন । কিছু খাবার পানির ব্যাবস্থা করতেন । আমার বন্ধু দুইটা কষ্টে পাচ্ছে ।
-হেরাও তো কিছু খায় নাই ?
-হুম !
হুমায়ুন আলী মানুষটা কে কেবল পানিই দিলেন না সাথে দুজনজের জন্য ভাত বেধে দিলেন ! কিছু দুর এগিয়েও দিয়ে আসলেন !

মানুষটা চলে গেলে যখন বাসায় আসলেন তখন দেখলেন বাসায় খাওয়ার মত আর কিছু নাই ।
বউকে বলল
-কিছু কি নাই ? আমার খাওন লাবো না । ঘরে মুড়ি আছে না ? ফুলি আর মাইরে দাও ! তুমিও খাইয়া লও !
ফুলির মা বলল
-একদিন না খাইলে কিছু হইবো না !
তখন ফুলি এসে বলল
-আমারও খিদা নাই বাবা ! আমিতো একটু আগেই খাইছি !
হুমায়ুন আলী একটু হাসলো কেবল । ফুলিরে কাছে নিয়ে বলল
-এই তো আমার মাইয়া !


দুই বছর পরের কথা !
হুমায়ুন আলীর অবস্থা বেশ খারাপ হয়ে গেছে । কয়েকদিন আগে এই এলাকার উপর দিয়ে বিশাল ঝড় বয়ে গেছে । ফুলিদের বাড়ি উড়ে গেছে, ফসল নষ্ট হয়ে গেছে । হুমায়ুন আলীর হাতে ঠিক মত কাজও নাই । দুই তিন ধরে ঠিক মত চুলা জ্বলে নাই ।
হুমায়ুন বাড়ির উঠনে চুপ করে বসে আছে । একটু আগে কাজের সন্ধানে গিয়েছিল কিন্তু পাই নাই ! এলাকার অনেকেই নাকি দুর দেশে পাড়ি দিতেছে কাজের জন্য । হুমায়ুন আলীও যাবে কি ভাবছে । এই ভাবে আর কয় দিন !
-মা খুদা লাগছে !
ফুলির মা হুমায়ুন আলির দিকে করুন চোখে তাকালো । চোখের ইশারায় বুঝে গেল যে আজকেও কিছু হয় নাই ! আজকেও চুলা জ্বলবে না । আজকেও না খেয়ে থাকতে হবে । গত কাল কেবল হুমায়ুন আলী আর সে কেবল পানি খেয়ে ছিল । কোন মতে ফুলি কে কিছু খাইয়েছে ।
ভাগ্য ভাল যে ফুলির দাদী ওর ছোট চাচার বাড়িতে গেছে তা না হলে তার খাওয়ার ব্যাবস্থা কিভাবে হট তা ফুলির মা জানে না !
হুমায়ুন আলী বলল
-দেহি কিছু করা যায় নাকি ?
-কি করবা ?
-দেহি !
যদিও বলল যে দেখি কিন্তু হুমায়ুন আলী জানে না কি করবে !
উঠানে পা দিয়েছে ঠিক তখন হুমায়ুন আলী দেখতে পেল একটা ভদ্রলোক মতন লোক একটা ভ্যান নিয়ে ওদের বাড়ির ভিতর এস ঢুকলো । লোকটার মুখ কেমন হাসি হাসি !
আর কেমন জানি চেনা চেনা লাগছে তার কাছে । মানুষটা যে ভ্যানে করে এসেছে সেখানে দেখলো বেশ কিছু বাজার সদাই !
মানুষটা আর একটু কাছে এসে বলল
-ভাল আছেন ?
-ঠিক তখনই হুমায়ুম আলি তাকে চিনে ফেলল । আরে এ তো সেই লোকটা ! কিন্তু কেমন জানি একটু বয়স বয়স কম কম মনে হচ্ছে । সেদিন অবশ্য রাতের বেলা ছিল আর তখন মানুষটার গায়ে ইউনিফর্ম ছিল তাই বয়স একটু বেশ মনে হচ্ছিল । কিন্তু আজকে কেমন পোলাপাইন মনে হচ্ছে ।
হুমায়ুন আলী একটু হাসার চেষ্টা করে বলল
-আছি ! আপনে কেমন আছেন ?
-আমি ভাল আছি ।
তারপর লোকটা ভ্যানয়ালাকে ভ্যান থেকে সব কিছু নামাতে বলল !
ভ্যানয়ালা সব কিছু বাড়ির ভিতর নিয়ে যাচ্ছিল তখন হুমায়ুন আলী অবাক হয়ে বলল
-আরে কি করেন ? কি করেন ?
-কিছু না । সেদিন আপনারা আমার উপর যে সহানুভুতি দেখিয়েছিলেন তার অল্প একটু প্রতিদান । আর কিছু না ।
-না ! না ! তা কি করে হয় ?
-দয়া করে মানা করবেন না । এখানে কেবল আমার না সেদিন আমি আর আমার সেই দুই বন্ধুকে আপনারা বাঁচিয়েছিলেন আমরা ঠিক করেই রেখেছিল যে আমাদের তিনজনের বেতনের টাকা দিয়ে কিছু টা হলেও আপনাদের জন্য কিছু করবো ! দয়া করে মানা করবেন না ! এটা আমরা করছি আমার মন থেকে !

কেন জানি হুমায়ুন আলীর চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে আসে । আজ কদিন থেকে তারা কি কষ্ট করতাছে ! কেউ তাদের দিকে এগিয়ে আসে নাই । কিন্তু সেই কত দিন একটু ডালভাত খাইয়ে এই লোকটা ঠিকই মনে রেখেছে ।
হুমায়ুন আলী কেবল ঐ বাজার সদাইয়ের দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলো । যা যা আনা হয়েছে মোটামুটি মাস খানেক তাদের খুব ভাল করেই চলে যাবে ।
হুমায়ুন আলী বলল
-ভাই সাহেব আপনার নামটা কইবেন ? সেদিনও মনে আছিল না !
-আরে আমাকে আপনি করে বলবেন না ! আমাকে তুমি করে ডাকবেন । আট আমার নাম শামীম !
হুমায়ুন আলী ফুলি কে জোরে জোরে ডাকতে লাগলো !
ফুলি দৌড়ে এল ।
-এই দেখ ! চিনতে পারোস ?
ফুলি কিছুক্ষন তাকয়ে থেকে বলল
-হুম ! হেই সেদিন রাতে আইছিল আমাগো বাড়ি ।
শামীম বলল
-তাই । আমাকে চিনতে পেরেছ ?
ফুমি মিষ্টি করে হাসলো । শামীম বাজারের প্যাকেট থেকে কয়েক প্যাকেট চকলেট বের করে দিল ফুলি কে ।
-এই নাও ! তোমার জন্য নিয়ে এসেছি ! আর আজকে কিন্তু তোমাদের বাড়ি থেকে দুপুরে খেয়ে তারপর যাবো ।
হুমায়ন আলী বলল
-আরে তা কয়ন লাগবো না । এই ফুলির মা ! কই গেলা । মেহমান আইছে । ফুলির মা !




মনে হচ্ছে কেবল গল্পেই এমন হয় ! কিন্তু এটা কোন গল্প না । একদম বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া । Shamim Shorif Susom নামের একজন Air Force অফিসারের জীবন থেকে নেওয়া আসলেই এমন কিছু মানুষের জন্য মনে হয় বলা হয় মানুষ সৃষ্টির সর্ব সেরা জীব !
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০১
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×