somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পাঁচটি অনু গল্প ! (চারটি একদমই কুট্টি আর শেষের টা অনু গল্প) :):)

০১ লা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অনু গল্পঃ ০১

-এই ! এই ! এই !
আমি তাকিয়ে দেখি লিরা দাড়িয়ে আছে মুখ ভার করে । একটু অবাক লাগলো ! লিরার এখানে আসার কথা না । লিরা কেন কোন মানুষেরই এখানে আসার কথা না । আমি স্বেচ্ছায় নির্বাসনে এসেছি । আমি বললাম
-কি ! কি ! কি !
লিরা ওর স্বভাব সুলভ মুখ ভঙ্গি করে বলল
-এই । পাজি ছেলে !
-কি পাজি ছেলের গার্লফ্রেন্ড ?
-এই ।
-কি ?
-মাইর খাবা ।
-না । মাইর খাবো না । অন্য কিছু খাবো ।
লিরা চোখ পাকিয়ে বলল
-খুব দুষ্ট হয়েছ, না ? পাজি ছেলে ।
আমি লিরার হাত ধরলাম । মনে হল কতদিন পরে যেন ওর হাত ধরলাম । কেমন একটু ঠান্ডা ঠান্ডা লাগল । বললাম
-তুমি এখানে ? কিভাবে ?
লিরার মুখ আবার ভার হয়ে গেল ।
-তুমি আমাকে রেখে চলে এলে কেন ? আমার বুঝি কষ্ট লাগে না ?
হঠাত্‍ লিরার চোখে পানি দেখলাম । চোখের কোন গড়িয়ে পড়ার আগেই বললাম
-কই তোমাকে একা রেখেছি ? তুমিতো এই বুকের ভিতর আছো ।
-তাই বুঝি ?
-হুম ।
-সত্যি ?
-সত্যি !
-আর আমাকে ছেড়ে যাবা না তো ?
-না । কোন দিন যাবো না ।
লিরার মুখে হাসি ফোটে । আমিও আর কিছু চিন্তা করি না । লিরার হাত ধরে হাটতে থাকি পাড় ঘেষে ।
যত দুর চোখ যায় কেবল ধূ ধূ জলরাশি । আমরা কিনার ধরে হেটে চলেছি একে অন্যের হাত ধরে ।


অনু গল্পঃ ০২

-এই খবরদার কিন্তু !
-কি খবরদার কিন্তু ? তুমি জানো না আমি ইংরেজিতে কত ভাল !
-হুম জানি তো । কিন্তু তুমি খবরদার ঐ লাইনটার ইংরেজি করার চেষ্টা করবা না ।
-আহা শুনো না ।
-না । শুনবো না ।
-আরে শুনো, কে হায় তার মানে হু এলাস ...
-এই চুপ চুপ । আমি শুনবো না ।
আমি বুঝি না এই মেয়ের সমস্যা কি ? আরে আমি ইংরেজির টিচার । আমার স্টুডেন্ট সব সময় এ প্লাস পায় ইংরেজিতে । আর আমাকে ইংরেজি করতে দিচ্ছে না এই মেয়ে ।
আরে একটা মাত্র লাইনই তো । এ আর এমন কঠিন কি ?
"কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে" এই লাইনের ইংরেজি কি আমি করতে পারবো না ।
-এই আছো ?
-হুম ।
-বলি না ?
-না খবরদার কিন্তু ।
-দেখো খুব সহজ ইংরেজি । দেখো, কে হায় এইটা হবে হু এলাস ।
-চুপ ।
-হৃদয় খুড়ে এটা হবে হার্ট ডিগিং ।
-এই চুপ ।
-বেদনা জাগাতে ভালবাসে এই হবে স্যাড এওয়াক লাভ । তাইলে একসাথে কি হয় !
-এই খবরদার কিন্তু । একদম খুন করে ফেলবো কিন্তু । এতো সুন্দর একটা লাইনের এরকম বিদঘুটে ইংরেজি করলে !
আমি আরও কিছু বলতে গেলাম । কিন্তু হৈম এতো জোরে চুপ বলল আর কি বলতেই পারলাম না । এই মেয়ে আমার ইংরেজি প্রতিভা বিকশিত হতে দিল না ।
বদ মেয়ে !
-এই কি বললা ?
-কিছু বলি নাই পাখি !


অনু গল্পঃ ০৩

-এই !
কোন সাড়া নাই । আবার ডাক দিলাম ।
-কি হল ? এই !
-হুম । কথা বল না কেন ?
-এই তো বলছি ।
-কই বলছো ?
-বলছি তো !
-কি হয়েছে ?
-কিছু হয় নি ।
-কিছু তো অবশ্যই হয়েছে । তবে ছেলে বা মেয়ে হয় নি এটা সিওর ।
খানিক্ষন নিরবতা । তারপর
-ফাজলামো করবা না । ছেলে মেয়ে হয় নি মানে ?
-না মানে যদি হত তাইলে তো কান্তো !
-আবার ?
-আহা ! কি হইছে বল না ?
-জানি না ।
-বিকেল বেলা বললা না মন খারাপ । তখন কথা বললা না । এখন বল । তুমি জানো না তোমার মন খারাপ থাকলে আমার ভাল লাগে না ।
আবারও খানিক্ষন নিরবতা ! মনে হল যেন অনন্ত কাল আমি কারো কথা শোনার জন্য অপেক্ষা করে আছি । আমি জানি এই মন খারাপের ঔষধ কি ? মোবাইলটা আর একটু কাছে নিয়ে বললাম
-আই লাভ ইউ ।
কোন কথা নাই । আবার বললাম । তবুও চুপ । ৩য় বারের মত বললাম । কি করবো কিভাবে ওর মন ভাল করবো ভাবছি তখনই ও বলল
-আবার বল !
-কি ?
-যা বললা একটু আগে ।
-কি বললাম ?
-দেখো আমি কিন্তু ফোন রেখে দিবো !
-আরে আমি তো কত কথাই বললাম । কোনটা বলবা তো !
নিরবতা । একটু হেসে বললাম
-আই লাভ ইউ ।
-আবার !
-আই লাভ ইউ ।
-আবার বল !
-আই লাভ ইউ !
-বলতেই থাকো ।
-আরে আমি কি টেপ রেকর্ডার নাকি ?
-বল !
-আই লাভ ইউ ! হয়েছে ?
-হুম !


অনু গল্পঃ ০৪

-এই ! এই !
-হুম ।
-কথা বলো না কেন ?
-বৃষ্টি দেখি ।
-আল্লাহ সত্যি ? তোমাদের ওখানে বৃষ্টি হচ্ছে ?
-হুম ।
-টিপটিপ করে নাকি ঝুম বৃষ্টি ?
-কুকুর মেকুরে বৃষ্টি ।
-এই কুকুর মেকুর আবার কি কথা ? সুন্দর করে বল ।
-আরে আমাদের এখানে বিড়ালকে মেকুর বলে । কুকুর মেকুর । কেটস এন্ড ডগস ।
-তাই বুঝি ?
-হুম । আচ্ছা আমি এখন রাখি । বৃষ্টিতে ভিজবে ।
হৈম খানিকটা আদুরে গলায় বলল
-আমিও ভিজবো ।
-ভিজো । আমি এখানে ভিজি আর তুমি ওখানে ভিজো ।
-উউউমম । এখানে তো বৃষ্টি হচ্ছে না ।
-তাহলে এক কাজ কর তুমি বাতাসে ভিজো আমি বৃষ্টিতে ভিজি ।
-এই দুষ্টামী করবা না ।
-শোন তাহলে বাধরুমে গিয়ে ঝর্নার নিচে দাড়াও ।
-এই আবার দুষ্টামী কর ? আমি তোমার সাথে বৃষ্টিতে ভিজবো ।
এই মেয়ের জন্য এখন আমি বৃষ্টি কিভাবে পাই ? ফোন রাখার পরেও অনেকক্ষন দরজার কাছে দাড়িয়ে রইলাম । এখনও ঝুম বৃষ্টি হচ্ছে ।
কিন্তু কেন জানি বৃষ্টিতে ভিজতে ইচ্ছা করছে না । বারবার হৈমর কথা মনে পরছে ।
"আমি তোমার সাথে বৃষ্টিতে ভিজবো"
মেয়েটা আমার কাছে কিছু চায় না কখনও । কোন কিছু দিতেও পারি না ওকে ।
থাক আজ না হয় নাই ভিজলাম ।
-এই ভিজেছ ?
-উহু ।
-কেন ?
-তুলে রাখলাম । তোমার সাথে ভিজবো একদিন ।


অনু গল্পঃ ০৫

-নিশি ! ছাতাটা একটু নামিয়ে রাখবো ?
নিশি আমার দিকে এমন শীতল দৃষ্টিতে তাকালো যেন আমি ওর কাছে ওর কিডনি দুটো চেয়েছি !
নিশি তোমার কিডনি দুইটা আমাকে দিবা ?
আশ্চার্য ।
আমার মাঝে মাঝে ভাবতে অবাক লাগে এতো সুন্দর চেহারার মানুষ এতো কঠিন করে তাকায় কিভাবে ? আর আমি অযৌক্তিক কিছু বলেছি বলে তো মনে হচ্ছে না ।
চারিদিকে তুমুল বৃষ্টি হচ্ছে । আমি আর নিশি ভার্সিটি থেকে আজিমপুরের দিকে যাচ্ছিলাম । ওর এক কোন চাচা না মামার বাসায় । আমার দায়িত্ব পরেছে ওকে ঐ বাসা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসা তারপর আবার একই রিক্সায় ফেরত্‍ আসা ।
যে রিক্সাটা ঠিক করেছি সেটা নিশির পছন্দ হয় নাই । আরে বাবা রিক্সাই তো এতে আবার পছন্দ আর অপছন্দের কি আছে ?
কিন্তু এই মেয়েদের মন ! কখন কোন টা কিভাবে আর কেন যে পছন্দ করবে আবার পছন্দ করবে তা স্বয়ং উপরওয়ালা ছাড়া আর কেউ বলতে পারে না । আমি তো অনুমানও করতে পারি না ।
রিক্সাতে উঠেই তাই নিশির মেজাজ একটু খারাপ ছিল । নীলক্ষেত মোড় পার হয়েছি এমন সময় কোথা থেকে যেন ঝুম বৃষ্টি আরাম্ভ হয়ে গেল । আমি রিক্সাওয়ালা মামাকে বললাম
-মামা জলদি পর্দা বের করেন ।
রিক্সাওয়ালা দাঁত বের করে বলল
-মামা নাইক্কা । আপারে একটু ধইরা বসেন তাইলে আর ভিজবেন না ।
এই বলেই রিক্সাওয়ালা আবার দাঁত বের করে হাসি দিল যেন খুব মজার কিছু বলেছে ! আমি নিশির দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখ গম্ভীর । ও যেন আগেই জানতো এমন কিছু হবে ।
মুখ গম্ভীর করলেও নিশি কিছু বলল না । হাত ব্যাগ থেকে একটা ছাতা বের করে দল আমার দিকে । রিক্সার হুড আর ছাতি দিয়ে বৃষ্টি আটকানোর চেষ্টা করতে লাগলাম । কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হচ্ছিল না । কিছুক্ষনের ভিতর আমরা দুজনেই ভিজে গেলাম । এই জন্য ছাতাটা নামিয়ে রাখতে বলছিলাম ।

বৃষ্টির পানি এমনিতেই ঠান্ডা লাগছে নিশি তার থেকেও ঠান্ডা গলায় বলল
-তোমার কি এখন ঢং করতে ইচ্ছা করছে ? একসাথে রিক্সায় করে দুজন বৃষ্টিতে ভিজবো এন্ড অল দ্যাট ?
আমি খানিকটা সংকুচিত গলায় বললাম
-না মানে এমনিতেই তো ভিজে যাচ্ছি । খামোখা ছাতি ধরে রেখে লাভ কি ?
-চুপচাপ ধরে রাখ ।
আমি ছাতি ধরে বসে রইলাম ।
এই মেয়েটা ইদানিং আমার উপর এমন কর্তৃত্ব ফলায় । আগেই ভাল ছিল । আমরা বন্ধু ছিলাম । এখন সে আমার মেয়ে বন্ধু ইংরেজিতে যেটাতে গার্লফ্রেন্ড । আসলেই কোন মহান লুল গল্পকার বলেছিল ফ্রেন্ড যখন গার্লফ্রেন্ড হয় তখন কত ঝামেলাই সৃষ্টি হয় ! আমি এখন সেই ঝামেলা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি ।
অবশ্য আগেও নিশি আমার উপর কর্তৃত্ব ফলানোর চেষ্টা করতো কিন্তু কেবলই বন্ধু হবার কারনে গলায় জোর ছিল কম ।
একদিন নিশিকে নিয়ে নিউমার্কেটে গেছি । ও কেনাকাটা করছে আর ব্যাগ গুলো আমার হাতে দিয়ে বলল
-এগুলা ধর তো !
আমি খানিকটা ভাব নিয়ে বললাম
-তোর ব্যাগ তুই ধর । আমাকে তোর বয়ফ্রেন্ড পেয়েছিস নাকি ?
নিশি এমন একটা মুখভাব করলো যেন এর থেকে অবাক হওয়ার কথা সে আর শোনেই নি । কেবল বলল
-দাড়া তোকে মজা দেখাচ্ছি ।
আসলেই কদিনের ভিতরেই ও আমাকে মজা দেখিয়ে ছাড়ল । এখন নিশি কোথাও গেলেই আমাকে ওর সাথে সাথে যেতে হয় আর বাধ্য বয়ফ্রেন্ডের মত ওর কেনাকাটার ব্যাগ টানতে হয় ।
আগে তো কোন একটা বিষয় নিয়ে তর্কাতর্কি হত কিন্তু এখন সে বাকশালী সরকারে পরিনত হয়েছে । যা বলবে তাই শুনতে হবে ।
একবার মন বিদ্রোহ করে উঠেছিল । বন্ধুদের সাথে ট্যুরে যাবার প্লান ছিল । যদিও সময়টা ঠিক ছিল না । বর্ষাকালে কেউ সাধারনত সেন্টমার্টিন যায় না । তখন সাগর নাকি খুব উত্তাল থাকে । যাওয়াটা খানিকটা বিপদজনক । এই কথা শোনার পর থেকেই নিশির এক কথা আমার যাওয়া চলবে না । কিন্তু আমি যাবোই । ওর কথায় কানই দিলাম না । যেদিন সকালবেলা যাবো তার আগের দিন রাতে নিশি কাটার দিয়ে নিজের হাত কেটে ফেলল । রক্ততক্ত বের হয়ে কি অবস্থা ! ডাক্তার কাছে নিয়ে যাওয়া হল সেই রাতেই । ভাগ্যভাল যে হাতের রগ কাটে নাই । তবুও সেলাই দিতে হল । আমার যাওয়া বাতিল হয়ে গেল ।
তারপর থেকেই আমি চুপ । মেয়েটার জন্য কেমন যেন একটা মায়া জন্মে গেছে । মনে হয় আমার জন্যই তো এমনটা করছে ।
করি না হয় সহ্য !

বৃষ্টির বেগ যেন প্রতি মুহুর্তে বাড়ছে । সেই সাথে বাড়ছে বাতাস । রিক্সাওয়ালা একটা বড় গাছের কাছে এসে রিক্সা থামিয়ে দিল । আমার কিছু বলার আগেই নিশি রিক্সাওয়ালাকে একটা ধমকের সুরে বলে উঠল
-কি ব্যাপার রিক্সা থামালেন কেন ?
-আফা মনি খুউব বাতাস দিতাছে । চালাইতে পারি না ।
আসলেই খুব বাতাস দিচ্ছে । সেই সাথে পাল্লা দিয়ে বৃষ্টি । এর ভিতর রিক্সা চালানো একটু কষ্টকরই বটে ।
রিক্সা ছেড়ে দিলাম । নিশির সেই মামা নাকি চাচার বাসা খুব বেশি দুরে না । হেটে গেলে দশ পনের মিনিট লাগবে ।

একটা ছাতা নিয়ে আমি আর নিশি হাটতে লাগলাম বৃষ্টির ভিতর । একটু দুরে গেছি তখনই একটা বাতাসের ঝটকা এল । এতো জোড়ে যে আমার হাত থেকে ছাতি উড়ে গেল । মাথার উপর থেকে ছাতি সরে যেতেই যেটুকু ভিজতে বাকি ছিল সেটুকুও ভিজে গেল । নিশি আমার দিকে তাকিয়ে কিছু বলতে যাবার আগেই আমি বললাম
-দেখ । আমি কিছু করি নাই ।
এই বলে যখন ছাতার পিছনে দৌড় দিলাম । ছাতা এনে দেখি নিশি দুই হাত মেলে বৃষ্টিতে ভিজছে । ওর মুখে একটা নমনীয় ভাব । আমি কাছে এসে ছাতা মেলতে গেলে ও বলল
ওটার আর দরকার নাই । চল ।
আমি ছাতা বন্ধ করে নিশির পাশে হাটতে লাগলাম ।
কি চমত্‍কার একটা সময় !
চারিদিকে বৃষ্টি পড়ছে । আমি আর নিশি পাশাপাশি হাটছি । যে কোন প্রেমিক প্রেমিকার জন্যই এটা একটা স্বরনীও মুহুর্ত !
এখন কেবল নিশির হাতটা ধরতে পারলেই হল ।
আমি আমার সেন্ডেল খুলে হাতে নিলাম । নিশিও তাই করলো । সেন্ডেল আর ছাতাটা একই হাতে নিলাম যাতে করে অন্য হাতটা ফাঁকা থাকে ওর হাত ধরার জন্য । ওকে হাত ধরতে বলবো কিনা ভাবছি ঠিক এই সময়েই ও আমার হাত ধরলো ।

ঠান্ডা বৃষ্টির পানিতে একটু একটু কাঁপছিলাম । নিশির হাতটা ধরে বুকের ভিতরেও ঠিক একই রকম কাঁপন অনুভব করতে শুরু করলাম ।
বৃষ্টির বেগ বাড়ছেই । আমার সেদিকে আর খিয়াল নেই । আমি নিশির হাত ধরে হাটছি । কেন জানি পৃথিবীর সব থেকে সুখি মানুষ মনে হচ্ছে নিজেকে ।
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×