somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভুল স্পর্শে ভরা স্পর্শীয়ার গল্প !

০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-ভাইয়া জানিস আমাদের পাশের বাসায় কারা এসেছে ?
একটা গুরুত্বপূর্ণ লেখা লিখছিলাম সামুতে । খানিকটা বিরক্ত হলাম এনীর কথার । বললাম
-জ্বালাস না তো । দুর হ ।
এনীর চেহারায় বিন্দু মাত্র ভ্রুক্ষেপ দেখলাম না ।
-আহা ভাইয়া শোন না ? ঐ যে এয়ার টেলের এড করে না স্পর্শীয়া !
-কে ? স্পর্শীয়া কে ?
-তুই স্পর্শীয়াকে চিনিস না ?
এনী এমন অবিশ্বাসের চোখে আমার দিকে তাকালো মনে হল যেন আমি স্পর্শীয়াকে না চিনে বড় অপরাধ করে ফেলেছি ।
-তুই আসলেই একটা পায়জামা । সারা দিন আছিস কম্পিউটার আর গিটার নিয়ে । কাজের কাজ তো কিছুই না ।
কথা সত্য । আমি সারা দিন কম্পিউটার নিয়ে বসে থাকি । রাত হলে ছাদে গিয়ে গিটার বাজাই ইচ্ছা হলে । ইদানিং অবশ্য প্রায় প্রতিদিন রাতেই ছাদে উঠে গিটার বাজাই । পাশের বাড়ির সুপ্তি নামের একটা দেখি খুব বারান্দায় ঘোরাফেরা করছে । বিশেষ করে আমি যখন গিটার বাজাই তখন ।

এনী ঘর থেকে চলে গেল । এনী যেতেই আমি ইন্টার্নেটে স্পর্শীয়া লিখে সার্চ দিলাম । একটু দেখা দরকার এনী কাকে নিয়ে এতো মাতামাতি করছে ।
কে এই ইস্টার ।
গুগলে সার্চ দিতে বেরিয়ে এল মেয়েটার ছবি । বাহ ! বেশ কিউট তো !
পিচ্চি পিচ্চি মনে হচ্ছে ! চেহারায় একটা মিষ্টি ভাব আছে !
এই মেয়ে আমাদের পাশের ফ্ল্যাটে এসেছে । ভাল তো !
কিন্তু এতো খুশি হওয়ার কিছু নাই । এই মেয়ে এমনিতেও সুন্দরী তার উপর আবার মিডিয়া জগতের লোক । এর তো ভাবই হবে অন্য রকম । এর পেছনে ঘুরে কোন লাভ নাই ।
আমি বরং পাশের বাড়ির সুপ্তির দিকে মন নিবেস করি । ওখানে কিছু একটা হলেও হতে পারে ।
মডেল কন্যার আগমনে আমার জীবনের খুব একটা পরিবর্তন হল না । আগের মতই আমি আমার কাজ করতে লাগলাম । কিন্তু আমাদের এলাকায় একটা বেশ বড় সড় পরিবর্তন এল । আমাদের এলাকাটা আবাসিক তাই খুব একটা দোকান পার্ট এখানে নাই । কেবল গলির শুরুর মাথায় রমিজ মামার একটা বড় মুদি দোকান রয়েছে ।
আর আমাদের বাসাটা হল গলির একদম শেষ বাসা । এর পর থেকে আবার রাস্তা । আমাদের বাসার পিছন দিকে একটা ছোট খাটো দোকান । এই যা । আর বাদ বাকী গুলো সব রাস্তার ও পাশে । পাড়ার ছেলেদের আড্ডার স্থানও হল ঐ রমিজ মামার দোকানের সামনেই ছিল ।
কিন্তু মডেল কন্যার আগমনের ফলে রমিজ মামার দোকানের আড্ডা প্রতিস্থাপিত হয়ে আমাদের বাড়ির পিছনে চলে এল ।

একদিন প্রায় সামনা সামনি স্পর্শীয়ার সাথে দেখা হয়ে গেল । দুপুরের দিকে একটা ক্লাস ছিল । আমি গেট দিয়ে বের হতেই স্পর্শীয়া কে দেখতে পেলাম । সাধারনত মিডিয়া জগতের লোক গুলো বাস্তবে অততা সুন্দর হয় না কিন্তু স্পর্শীয়া আসলেই দেখলাম দেখতে বেশ সুন্দর । বিশেষ করে ওর চোখ আর পাতলা ঠোট আসলেই পাগল করা ।
আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রন করলাম ।
আকাশ মিয়া ?
চাঁন্দের দেখো ভাল কথা ! তার দিকে হাত বাড়াইও না । এর চেয়ে যে তোমার লেভেলে আছে সেদিকে মন নিবেস কর !

স্পর্শীয়া মনে হয় কোথাও গিয়েছিল । দেখলাম একটা সুদর্শন আর পাংকু মত ছেলে ওকে বাইকে করে বাড়ির সামনে নামিয়ে দিল । নিশ্চই বয়ফ্রেন্ড হবে । নাও হতে পারে ! আমি যেমন ওর দিকে তাকিয়ে ছিলাম পাড়ার ঐ ছেলেদের জটলাটাও দেখলাম একই দিকে তাকিয়ে আছে ।
কি দেখছে কে জানে ?
আর আমিই বা কি দেখছি ? আমি এভাবে তাকিয়ে আছি কেন ?
স্পর্শীয়া ধীরে সুস্থে নামল বাইক থেকে । পাংকু ছেলেটাকে বিদায় দিল । তারপর যখন বাড়ির দিকে আসল আমাকে দেখে একটু হাসল । আমি একটু বিভ্রান্ত হল ।
আন্তরিক আর মিষ্টি হাসি । কিন্তু সমস্যা হল আমাকে দেখে স্পর্শীয়া হাসবে কেন ?
-আকাশ ভাইয়া ভাল আছেন ?
এই সেরেছে ! আবার কুশলও জানতে চাচ্ছে ! পাড়ার ছেলে গুলো তখনও আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে । আমি আসলে স্পর্শিয়ার এমন আচরনের জন্য প্রস্তুত ছিলাম না । কোন রকম বললাম
-এই তো আছি । তুমি ভাল ?
তুমি করেই বললাম । ইদানিং দেখি এনীর সাথে স্পর্শীয়ার খুব ভাব হয়েছে । এনীতো সারা দিন ওদের বাসাতেই থাকে । এই সুবাদেই তুমি বললাম । স্পর্শীয়া বলল
-ভাল আছি । কোথাও যাচ্ছেন ?
-হুম । একটা ক্লাস আছে ।
-ও । আচ্ছা !
এই বলে স্পর্শীয়া আবার হাসি দিল । তারপর গেট দিয়ে ভিতরে চলে গেল ।
একটু ভাল লাগল । কিন্তু নিজেকে নিয়ন্ত্রন করে নিলাম আবার ।
আকাশ মিয়া ! তোমার নাম আকাশ হলেও তুমি থাকো মাটিতেই । আর তার নাম স্পর্শীয়া হলেও তাকে স্পর্শ করার অনুমুতি তুমি পাবা না । তার চেয়ে বরং তুমি সুপ্তির দিকে মনযোগ দাও ।

এভাবেই দিন কাটতে লাগলো । আমি রাতে ছাদে যাই । গুন গুন করে গান গাই । আর গিটার বাজাই । সুপ্তিকে দেখি বারান্দায় হাটা করতে । আমি মোটামুটি নিশ্চিত যে ও আমার জন্যই আসে । ভালই লাগে ।
আমার বন্ধু সজিব বলে শোন প্রত্যেক মেয়ের সাথে প্রেম করার প্রধান শর্ত হচ্ছে মেয়েদের ইশারা বা ইঙ্গিত বুঝতে পারা । প্রত্যেক মেয়েই কিছু না কিছু ইঙ্গিত দেয় । তুই যদি ঠিক ঠাক মত ইঙ্গিতটা বুঝতে পারিস তাহলেই কেল্লা ফতে !
আমি সেই কেল্লা ফতের জন্যই অপেক্ষা করতে লাগলাম । একদিন সেই কাঙ্খিত ইশারা চলেও এল । এখন কেবল ঠিক মত কাজে লাগানো টা বাকি ! ঐ রাতে শরীর ভাল লাগছিল না । তাই গিটার না বাজিয়ে এমনি এমনি ছাদে হাটাহাটি করছিলাম । হাটাহাটি বলতে যে দিকটায় সুপ্তিদের বাসা সেদিকেই ছিলাম ।
হঠাৎ সুপ্তিকে বলতে শুনলাম কালকে ।
-কেএফসিতে । অবশ্যই আসবেন । বিকেল পাঁচ টায় । না আসলে কিন্তু খুব রাগ করবো ।
আমার প্রথমে মনে হল যেন সুপ্তি ফোনে কাউকে বলছে কিন্তু তারপরেই মনে হল নাহ !
এটাই সেই ইঙ্গিত । সুপ্তি খুব জোরে কথা বলছে । এমনিতেই রাত ফোনে কথা বললে এতো জোরে কথা বলার কোন প্রয়োজন ছিল না । তাহলে এতো জোরে কথা বলতেছে কেন ?
নিশ্চই আমাকে শোনানের জন্য ।
অবশ্যই আমাকে বলছে কথাটা । তার মানে কালকে আমার সাথে সে দেখা করতে চায় !
ওয়াও !!
বাহ ! মেয়েটার তো বেশ ভাল বুদ্ধি আছে !!
রাতের বেলা বেশ আনন্দ নিয়েই ঘুমাতে গেলাম । অবশেষে শুভ দিন আসলো তাহলে ।

পরদিন ঠিক সময়ের একটু আগেই হাজির হয়ে গেলাম কেএফসিতে । ওয়েটারকে বলে বিশেষ একটা ব্যবস্তা করলাম । বললাম একজন আসবে । সেই আসলেই যেন সব কিছু পরিবেশন করা হয় ।
ওয়েটারের হাতে একটা একশ টাকার নোট গুজে দিতেই ওয়েটার ঘাড় বাকা করে সম্মতি জানিয়ে চলে গেল ।
আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম সুপ্তির জন্য । ঘড়ির কাটার দিকে তাকিয়ে দেখি সেটা যেন আর নড়েই না ।
সাড়ে চারটা ।
চারটা পয়ত্রিশ ।
চারটা চল্লিস ।
...........।
অবশেষে সময় এল । সুপ্তি এল ঠিক পাঁচটা বাজার পাঁচ মিনিট আগে । কেএফসির দরজা দিয়ে ঢুকেই একটা হাসি দিল এদিকে তাকিয়ে । আমি হাসলাম । অনুভর করলাম আমার বুকের স্পন্দন বেড়ে গেছে ।
এই তো । আসছে !
অবশেষে আমার ....
আমার মনের কথা মনেই রয়ে গেল । অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম সুপ্তি এগিয়ে ঠিক আমার সামনের টেবিলে বসে পড়ল । আমার দিকে ফিরেও তাকালো না !
ওখানে আগে থেকেই একজন বসে অপেক্ষা করছিল !
তাহলে ?
কাল রাতে সুপ্তি আসলেই ফোনে কথা বলছিল !
আমিই একটু ভুল বুঝেছি ! ভুল না আমি একটু বেশি বুঝেছি । বেশি বোঝার ফল কোন দিন ভাল হয় না !

-হাই !
চোখ তুলে তাকিয়ে দেখি সামনে স্পর্শীয়া । হাসি মুখে দাড়িয়ে আছে ।
-হ্যালো ।
-আপনি এখানে ?
-এই তো ! এমনি । তুমি এখানে ?
-আমিও এমনি এসেছি । ক্লাস শেষ হয়েছ তো । আপনার সাথে বসলে আপত্তি নাই তো ?
-না না । আপত্তি কেন থাকবে ? বস ।
-আকাশ ভাইয়া । আপনাকে একটা কথা বলি ?
-হ্যা । বল ।
-আপনি এখানে কার সাথে দেখা করতে এসেছেন ?
আমি কোন কথা না বলে চুপ করে রইলাম ! কি বলবো ? আর কি বলার আছে !
স্পর্শীয়া বলল
-থাক বলতে হবে না ! আপনাকে আর একটা কথা বলি !
-বল !
-আপনি খুব সুন্দর গিটার বাজান । প্রতিদিন রাতে যখন ছাদে উঠে বাজান আমি মন দিয়ে শুনি ।
আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম । ঠিক তখনই ওয়েটার এসে হাজির । হাতে এক গাদা খাবার ।
ওমাইগড !
আমি ওয়েটার কে বলেছিলাম কেউ এসে আসবে আসলেই যেন অর্ডার নিয়ে আসে । সব কিছু আগে থেকেই বলা ছিল ।
স্পর্শীয়া এসে বসেছে । ওয়েটার মনে করেছে এই সেই মেয়ে ।
-ম্যাম ।
ওয়েটার বলল
স্পর্শীয়া কৌতুহল নিয়ে ওয়েটারের দিকে তাকাল ।
-এই কেকটা স্যার আপনার জন্য স্পেশালী অর্ডার দিয়েছে । প্রতিদিন কেবল এক পিচই বানাই আমরা । আজকে আপনার জন্য । এ সিম্বল অব লাভ ! স্যারের পক্ষ্য থেকে !
আমার বুকের ভিতর ঘন্টা বেজে উঠল ।
আজকে গিয়েছি ।
আজকে আমি গেছি নিশ্চিত !
এই ওয়েটার বেটা এখন একটা ধোলাই দেওয়া দরকার ।
বেটা তুই কার ছেলে কার কোলে দিল ?
আমি স্পর্শীয়ার কাছ থেকে মোটামুটি একটা ঝাড়ি খাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নিলাম । আচ্ছা ও কি টাইপের ঝাড়ি আমাকে দিতে পারে ?
আপনার সাহসতো কম না ? হাসি মুখে দুটো কথা বলেছি বলে ...
নাহ এটা ঠিক যাচ্ছে না । তাহলে ?
নাহ । ভাবতে পারছি না !
আমি স্পর্শীয়ার দিকে তাকিয়ে আছি । ওখানে রাগ কিংবা বিরক্তি থাকার কথা কিন্তু অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম ওর মুখটা আশ্চার্য রকম শান্ত । মুখে কেমন একটা দুষ্টামীর হাসি !
-এতো কিছুর দরকার ছিল ?
আমি কোন মতে বললাম
-ছিল না ?
-উহু ।
-এনীকে বললেই হত । কালকে নিশ্চই এনীর কাছ থেকে শুনেছেন যে আমি আজ ক্লাস শেষে এখানে আসবো । তাই না ?
আমি একটু হাসার চেষ্টা করলাম । কিন্তু খুব বেশি হাসি বের হল না ।
-আমি খুব খুশি হয়েছি । খুব ।

আমি আর কিছু বলতেই পারলাম না । আসলে স্পর্শীয়ার হাসি মাখা মুখ দেখে আমি আর আর কিছু বলতে পারলাম না ।
কেবল ওর দিকে তাকিয়ে রইলাম !
আকাশের চাঁদ হাতের ভিতর চলেই এল শেষ পর্যন্ত !



উৎসর্গঃ প্রিয় জেমস বন্ডকে ;);)


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×