somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ফলোয়ার !

১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-একটা ছেলে আমাকে ফলো করে ।
-আরে তাই নাকি ? ভাল তো ।
-ভাল ?
-হুম । জানিসতো এখন ফেসবুকে যার যত বেশি ফলোয়ার তার ডিমান্ড তত বেশি । আমাদের ইমরান সরকারকে চিনিস না ? ঐ যে কিউট মত ছেলেটা ? জানিস অনার না একান্ন হাজার ফলোয়ার ।
সুমি কথা গুলো প্রায় একদমে বলে ফেলল । অনীনদিতা কি বলবে ঠিক বুঝতে পারল না ।
মানুষ এতো বেকুব কিসিমের হয় কেমনে ?
আশ্চার্য !
অনীনদিতার মুখ গম্ভীর দেখে সুমি বলল
-কি ? আমি ভুল কি বললাম ? এমন ভাবে তাকিয়ে আছিস ক্যান ?
-শোন তোর কাছে কথাটা বলাই আমার ভুল হয়েছে । আমি বললাম একটা ছেলে আমাকে ফলো করে আর কথা থেকে ইমরান সরকারের ফেসবুক ফলোয়ারকে টেনে আনলি !
-তো ভুল বললাম কোথায় ?
-আরে গাধা । ঐ ছেলেটা আমাকে ফেসবুকে না সরাসরি বাস্তব জীবনেই ফলো করে ।
অনীনদিতার কথা শুনে সুমি যেন আকাশ থেকে পড়ল ! ছেলেরা যে মেয়েদের ফেসবুকের বাইরে বাস্তব জীবনেও ফলো করতে পারে এটা যেন ওর ধারনার বাইরে ছিল ।
আসলেই অনীনদিতা কদিন থেকে ছেলেটার উপর বেশ বিরক্ত । এভাবে দিনের পর দিন অনুসরন করার কোন মানে আছে ? ছেলেটাকে সেদিন মুখের উপরেই বলে দিয়েছিল যে সে এইসব একদম পছন্দ করে না । তারপরেও ছেলেটা কোন কথা শুনে না ।
একদম সরাসরি খারাপ ব্যাবহারও করা যাচ্ছে না । ছেলেটা আবার অনীনদিতার এক বান্ধবীয় বড় ভাই ।
আসলে যত দোষ ঐ পোষাকটার । অনীনদিতার সেদিন একটা বিয়ের অনুষ্ঠানে দাওয়াত ছিল । ওর বাড়ির কাছেই একটা কমিউনিটি সেন্টারে । বিয়ের যাওয়ার জন্য সেদিন ও কালো আর লালের কাজ করা একটা শাড়ি পরেছিল । এমনিতে অনীনদিতা দেখতে বেশ সুন্দরী তার উপর বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য যে সাজ দিয়েছিল তাতে যে কারো মাথা ঘুরে যাবার কথা । সাজ সজ্জা শেষে যখন নিজেকে আয়নায় দেখলো তখন নিজেই খানিকটা খুশি হয়ে গেল । পেছন থেকে ওর ছোট বোন ওকে জড়িয়ে ধরে বলল
-আপু তোকে তো অনেক সুন্দর লাগছে ।
-হুম । বলেছে তোকে ?
-না আপু সত্যি ! তোর ঐ ব্লগার যদি তোকে এখন দেখে নির্ঘাত গল্প বাদ দিয়ে মহা কাব্য লেখা শুরু করবে তোকে নিয়ে ।
-যা ভাগ !
ভাগ বললেও মনে মনে ও খুশিই হল । কথাটা নেহাত্‍ মিথ্যাও না ।
কমিউনিটি সেন্টারে অনীনদিতার এক বান্দবীর সাথে দেখা হয়ে গেল । বান্ধবীর নাম নুপুর । নুপুরের সাথে ও একসাথে কলেজে পড়াশুনা করেছে । অনেক দিন পরে দেখা তবুও চিন্তে কারওই খুব একটা অসুবিধা হল না । সেই অনুষ্ঠানেই অনীনদিতাকে দেখে ছেলেটা । ছেলেটা নুপুরের বড় ভাই নিলয় । ব্যাংকে জব করে । দেখতে শুনতেও চমত্‍কার ।
নুপুরই নিলয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় । সারাটা অনুষ্ঠানে অনীনদিতা স্পষ্টই বুঝতে পারছিল যে ওর উপর এক জোড়া চোখ নিবদ্ধ আছে । একটু অস্বস্থি লাগলেও অনীনদিতা কিছু বলে নাই ।
কিন্তু যখন অনুষ্ঠান শেষে বের হতে যাবে তখনই নুপুর ওকে দাড় করিয়ে ওর ভাইয়ার বিয়ের ব্যাপারে বলে । নুপুরের ভাইয়া নাকি ওকে অনেক পছন্দ করেছে । বিয়ে করতে চায় । একটু অবাক হলেও সামলে নিলো !
অনীনদিতা প্রায় পরিস্কার ভাবেই বলে দেয় যে ও বিয়েতে আগ্রহী না ।
তারপর থেকেই শুরু হয়েছে অনুসরন । প্রথম দুদিন ও ঠিক মত বুঝতে পারে নাই ।
কিন্তু এক সময় অবাক হয়ে আবিষ্কার করে যে নিলয় নিয়মিত ওকে অনুসরন করে । অনীনদিতা প্রতিদিন অফিস যাওয়ার জন্য মোহাম্মাদপুর বাস স্টান্ডে আসে । ওখান থেকেই বাসে ওঠে । কয়েকদিন পরেই ও লক্ষ্য কর নিলয়ও ঠিক একই জায়গা থেকে বাসে ওঠে এবং একই বাসে ওঠা । যদিও নুপুর দের বাসা মোহাম্মাদপুরে না !
বাসের ভিতর বসে ওর দুতিন সিট পেছনে এবং প্রায় একই ভাবে ওর দিকে তাকিয়ে থাকে ।
অফিস থেকে ফেরার পথেও ঠিক একই কাজ । অফিস ছুটির সময়ে কোথা থেকে যেন ওর অফিসের সামনে এসে অপেক্ষা করে । ও যেখান থেকে বাসে ওঠে নিলয়ও সেখান থেকে সেই বাসে ওঠে ।
প্রথম প্রথম ব্যাপারটা গায়ে না মাখলেও এক সময় অনীনদিতা বেশ বিরক্ত বোধ করা শুরু করল । একদিন খুব ভদ্রভাবেই মানা করলো । কিন্তু খুব একটা লাভ হল না ।
সেই থেকে অনীনদিতা খুবই বিরক্ত ছেলেটার উপর ।

সুমির কাছে বলে মনে হচ্ছে বিরক্তিটা আরো বেশি বেড়ে গেল । সুমি বলল
-তোর ঐ বান্ধবীকে বল ব্যাপারটা !
-না । ব্যাপারটা কেমন হয়ে যায় না ?
-তাহলে এক কাজ কর । আমাদের এলাকায় মুরগি মাসুদ নামে এক মাস্তান আছে । ওকে দিয়ে একটা পেদানী খাওয়াই ?
অনীনদিতা আবার বিরক্তি ভরা চোখে তাকালো সুমির দিকে ।
-আচ্ছা তাহলে আমার এক চাচাতো ভাই আছে RAB এ । ক্যাপ্টেন আরমান । ওকে বলি । ক্যাম্পে নিয়ে একটা ছ্যাচা দিয়ে দিবে ।
-সুমি তুই চুপ থাক । তোর প্যাচাল ভাল লাগছে না ।
-আরে শোন না ! আর একটা বুদ্ধি আছে !
-কি ?
-তোর ঐ ব্লগার বন্ধুকে বল । ব্লগে একটা জ্বালাময়ী পোষ্ট লিখুক । শিরোনাম হবে সামুর মহিলা ব্লগার যখন ইভটিজিংয়ের স্বীকার ! দেখবি কাজ হবে ।
অনীনদিতা এবার সত্যিই বিরক্ত হল ।
-শোন তোর কোন বুদ্ধি দেওয়া লাগবে না । আমাকে একটু ভাবতে দে ।
তবে মুরগি মাসুদ আর ক্যাপ্টেন আরমানের কথা অনীনদিতার মনে ধরেছে । দেখা যাক আর একবার কঠিন করে ও নিজেই ওয়ার্নিং দেবে । কাজ না হলে অন্য ব্যবস্থা ।

পরদিনই বাস্ট্যান্ড অনীনদিতা কঠিন কন্ঠে নিলয় কে ওকে অনুসরন করতে করতে মানা করলো । কথাবার্তার এক পর্যায় আসে পাশে লোক জনও জড় হয়ে গেল । নিলয়কে বেশ অপদস্থ করে ছাড়ল । তারপর থেকেই অনুসরন বন্ধ হল ।
অন্তত অনীনদিতার মনে হল যে ওকে কেউ ফলো করতেছে না । দিনকাল আবার স্বাভাবিক হয়ে এল ।

একদিন সুমির বাসা থেকে বের হতে হতে একটু রাত হয়ে গিয়েছিল । যদিও কাছাকাছিই ওদের বাসা তবে মাঝখানের এই পথটা একটু সুবিধার না । সুমি বলল
-তুই যেতে পারবি তো ?
-হুম পারবো ।
-না আমি আসি তোকে এগিয়ে দিতে ?
-তারপর তোকে এগিয়ে দিতে কে আসবে ?
-কেন তুই আসবি !
-তারপর আবার আমি তোকে এগিয়ে দিতে যাবো ? এভাবে সারা রাত চলবে তাই । শোন চিন্তার কোন কারন নাই । আমি চলে যাবো ।
সুমি বলল
-আচ্ছা ঠিক আছে । গলির ভিতর দিয়ে যাস না । একটু ঘুরে যেতে হলেও বড় রাস্তা দিয়ে যাস ।
-ঠিক আছে ! আচ্ছা । সমস্যা হবে না ।

সুমিকে যদিও বলল যে গলির ভিতর দিয়ে যাবে না কিন্তু অনীনদিতা গলির ভিতর দিয়েই যাবার সিদ্ধান্ত নিল । ঘুরে গেল আধা ঘন্টার উপরে লাগবে । আর গলিটা দিয়ে গেলে দশ মিনিট বড় জোর । আর এখনও রাত খুব বেশি হয় নাই সুতরাং সমস্যা নাই ।
কিন্তু গলির ভিতর ঢুকেই মনে হল হয়তো একটু ভুল করে ফেলল । পুরো গলীটা একেবারে অন্ধকার হয়ে আছে । মনের ভিতর একটা কু ডেকে উঠল । তবুও অনীনদিতা পাত্তা দিল না ।
মোবাইলে টর্চ জ্বালিয়ে এগিয়ে যেতে লাগল । মোবাইলের ক্ষুদ্র টর্চ গলির অন্ধকার তো দুর করলোই না বরং আরো একটু গুমট করে তুলল । অনীনদিতা এগুতে লাগলো !
কয়েক পা এগিয়েছে তখনই অনীনদিতা পেছনে কার যেন আওয়াজ শুনতে পেল । মৃদু হাটার আওয়াজ । ওর সাথে সাথে এগিয়ে আসছে ।
অনীনদিতা গলির মাঝ বরাবর থেমে গেল । পায়ে আওয়াজও থেমে গেল । অনীনদিতার বুকের ভেতর কেমন একটা ভয় ভয় করছে । পেছন যে আছে যদি এই গলির ভিতর ওকে চেপে ধরে কিছু একটা করে ফেলে তাহলে ওর কিছুই করার থাকবে না ।
না এখান দিয়ে আসাটা ওর একদম ঠিক হয় নাই । ঘুরেই আসা দরকার ছিল ।
অনীনদিতা আবার কয়েক কদম হাটল । পেছন থেকেও আবার কয়েক কদম হাটার আওয়াজ ।
কি করবে এখন ?
সামনের দিকে দৌড় দিবে ?
কোন ভাবে গলির মাথায় যেতে পারলে আর কোন সমস্যা নাই । নাকি পেছনে ঘুরে দেখবে । পেছনে যে আছে নিশ্চই প্রস্তুত হয়েই আছে । দৌড় দিতে গেলে খপ করে ধরে ফেলতে পারে । তার চেয়ে পেছন ফিরে ব্যাটা কে একটা ধাক্কা দেওয়া যাক । লোকটা নিশ্চই ভাববে না যে অনীনদিতা পেছন ফিরে চাইবে । এতে করে কিছু সময় পাওয়া যাবে । যেই ভাবা সেই কাজ । অনীনদিতা ঝট করে পিছন ফিরে চাইলে । ঠিক তকনই ওর মনে হল দ্রুত একটা আকৃতি ওর পেছন থেকে সরে গেল !
কিন্তু খুব বেশি দ্রুত সরে যেতে পারলো না । মোবাইলের মৃদু আলোতে ঠিকই অনীনদিতা নিলয়ের চেহারাটা দেখে ফেলল !
মূহুর্তের ভিতরেই অনীনদিতার সব ভয় রাগে রূপান্তরিত হয়ে গেল !
ব্যাটা ফাজিল !
এখনও ওকে অনুসরন করে !
কালকেই এর একটা বিহিত করতে হবে !

পরডিন সকালের দিকেই অনীনদিতা নুপুরের বাসায় হাজির হল । নুপুর কিছু কোথাও যাওয়ার প্রস্তুতু নিচ্ছিল ! অনীনদিতাকে দেখে খানিকটা অবাক হল !
-তুই এখানে ?
-কোথাও যাচ্ছিস ?
-হুম ! এতো সকালে ? কোন জরুরী কিছু !
-হুম !
অনীনদিতা বেশ গম্ভীর কন্ঠেই বলল ! তারপর আস্তে আস্তে সব কিছু খুলে বলল ! প্রথম প্রথম কিছু না বললেই যখনই অনীনদিতা গত রাতের কথা বলল নুপুর যেন আকাশ থেকে পড়লো !
কিছুক্ষন চুপ করে থেকে বলল
-তোর সব কথাই আমি মেনে নিচ্ছি ! ভাইয়াটা একটু এরকমই ছিল ! তোকে তার অনেক মনে ধরে ছিল ! কিন্তু কালকের যে কথাটা তুই বললি তা সম্ভব না কিছুতেই !
-মানে কি ? তুই কি বলতে চাস আমি বানিয়ে বানিয়ে বলছি !
-তা আমি বলতে পারবো না তবে কালকে ভাইয়া কিছুতেই ওঐ গলির ভিতর আসতে পারে না !
-কে পারে না ? কেন ? দুই মাস ধরে আমি যেখানেই গেছি তোর ভাই আমাকে ছায়ার মত ফলো করেছে কালকে কেন নয় ?
-কারন .........। কারন ভাইয়া মারা গেছে ?
-মানে ?
নুপুর বেশ কিছুক্ষন চুপ করে রইলো ! অনীনদিতা কিছুই যেন বুঝতে পারছিল না !
নুপুর বলল
-তুই সেদিন বলার পর ভাইয়া আর যায় নাই । তারপর একটা স্কলারশিপ নিয়ে চলে যায় জার্মানী ! কিন্তু জার্মানী পৌছাতে পারে নাই ! পথেই প্লেন ক্রাস করে !
অনীনদিতা প্রথমে যান বিশ্বাসই করতে পারলো না কি বলছে নুপুর ।
তারপর নুপুর একটা পত্রিকা এনে দিল ! সেখানে মোটামুটি সব কিছুই লেখা ছিল !

নুপুর আর দাড়ালো না ! কিছুতেই যেন মেলাতে পারছে না কিছু ! কালকে ও স্পষ্টই দেখেছে ! তাহলে ?
কাকে দেখলো ?
ভুল কিছু দেখেছে ?
এ প্রশ্নের জবাব কিভাবে পাবে !!


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৫
১৩টি মন্তব্য ১৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×