somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবাস্তব গল্পঃ প্রিজন সেলে আগুন !!

১৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

লোকটর বয়স ৯১ বছর । কদিন আগেই তাকে ৯০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে । কিন্তু অসুস্থতা এবং বয়সের কারনে কাশিমপুরের কারাগারে তাকে রাখা যাচ্ছে না । এখন বর্তমানে শাহবাগের বঙ্গবন্ধু মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রিজন সেলে আছে ।
সাধারন ভাবে যে কোন বয়স্ক মানুষ দেখলেই মানুষের মনে একটা সহানুভুতি আসে কিন্তু সাহিনার কেন জানি এই ৯১ বছরের বৃদ্ধকে দেখলে একটা বমি বমি ভাব আসে । ইচ্ছা করে মুখ ভর্তি বমি করে দিতে ইচ্ছা করে লোক টার মুখের উপর ।
কিন্তু মানুষ চাইলেই তার বস ইচ্ছা পুরন করতে পারে না । সাহিনাও পারছএ না । সাহিনা হাসপাতালের প্রিজন সেলের একজন নিয়মিত নার্স । এখানে যারা আছে তাদের নিয়মিত চেকআপ করার জন্যই তাকে রাখা হয়েছে ।
-আপানর আর কিছু লাগবে ?
৯১ বছরের বৃদ্ধ এক অদ্ভুদ ভাবে হাসলেন । সঙ্গে সঙ্গেই সাহিনার বুকটা কেঁপে উঠল । কারো হাসি যে এতো ভয়ংকর হতে পারে সাহিনার জানা ছিল না ।
৯১ বয়সী বৃদ্ধ বললেন
-কাছে আসো ! অতো দুরে থ্যাইকা কি সব কিছু বলা যায় ?
আবার ৯১ বয়সী বৃদ্ধ হেসে উঠল ! সাহিনার গা গুলিয়ে উঠলো । না কাল থেকেই এখানে ডিউটি বদলাতে হবে । এই বুইড়ার কাছে কিছুতেই থাকা যাবে না । এমন ভাবে তাকায় মনে হয় একটা আস্ত একটা হায়না ।
সাহিনা বলল
-কি বলবেন বলেন ?
বৃদ্ধ বললেন
-তোমার নাম কি ?
-সাহিনা !
-আগে পিছে কছু নাই ?
-সাহিনা হায়দার !
বৃদ্ধ একটু যেন বিরক্ত হলেন ! বললেন
-নামের আগে কিছু গালাইতে হয় জানো না ?
-মোছাঃ সাহিনা হায়দার !
-এই তো ঠিক আছে !
-আর কিছু বলবেন ?
-তোমার বিবাহ হয়েছে ?
-কেন ?
বৃদ্ধ লোক আবারও হেসে উঠলো ! তারপর বলল
-এসিটা কালকে থেকে কাজ করতেছে না ।
-এসি নষ্ট । আগামী কাল লোক আসবে । এর আগে ঠিক হবে না । ফ্যান তো আছেই ।
-না ঠিক আছে । একটা মশায় কয়েল জোগার কইরা দাও । কালকে রাতে অনেক মশা কামড়াইছে । জানোই তো আমি নড়তে পারি না ঠিক মত । মশা গুলা আমার গায়ে হুল ফুটায়ে চলে যায় !
-আচ্ছা দেখতেছি !

৯১ বছরের বৃদ্ধ একটু উদাস হয়ে যান । আগে তিনি কি না করেছেন । তখন বয়স ছিল । গায়ে একটা অন্য রকম বল ছিল । পুরা পাকিস্তান যেন তার কথায় চলত ! আর এখন সামান্য একটা মশা তাকে কামড়িয়ে চলে যাচ্ছে তিনি কিছু করতে পারছেন না !
কদিন আগেই তাকে জেলে ঢুকানো হইছে ! তিনি কিছু করতে পারেন নাই । বাইরে থেকে অনেকেই চেষ্টা করতেছে । এমন কি তরস্ক থেকে এই সরকারের কাছে চিঠিও আইছে কিন্তু কিছু হয় নাই !
তবে তিনি কিছু বলেন না ! মনে মনে সহ্য করে নিলেন !

আর মাত্র কয়েকটা দিন । সরকার বদলাইলেই তিনি ছাড়া পেয়ে যাবেন । তখন সবাইকে দেখে নিবেন ! আর এই মশাকেও দেখে নিবেন । তখন এই বদ মশা মারার জন্য আলাদা একটা লোক রাখবেন । যাক আর কয় দিন ।
আবারও আগের দিন ফিরে আসবে । মরার আগে তিনি বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে রূপান্তরিত হয়ে যেতে দেখতে চান । তাহলে মরে একটু শান্তি পাবেন ।
৯১ বছরের বৃদ্ধ চোখ বন্ধ করে পুরানো দিনের কথা মনে করতে লাগলেন । তখন তার বয়স প্রায় পঞ্চাশের কাছাকাছি । দেশে বিরাট গন্ডগোল । একদল নাস্তিক তার প্রাণের পাকিস্তানকে ভেঙ্গে দুটুকরো করতে ব্যস্ত । তিনি এবং তার রাকাজার বাহিনী নাস্তিকদের ধরতে ব্যস্ত ! সাথে পাক বাহিনী !
তার মনে আছে এই রকমই একটা নাস্তিক পরিবারকে তার লোকেরা ধরে এনেছিল । এক বৃদ্ধ লোক ছিল পরিবারে । সত্তরের কাছাকাছি বয়স হবে । আর দুটো সাট-আট বছরের কচি ছেলে । সাথে ওদের মা । বৃদ্ধের ছেলে নাকি যুদ্ধে গেছিল ! তার উপর তারা নাকি মুক্তিযোদ্ধাদের খাবারের ব্যবস্থা করেছিল ।
এতো বড় অপরাধ ? যারা এই দেশের শত্রু তাদের আহারের ব্যবস্থা ।
তিনি নিজ মুখে তাদের হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন । ছেলে দুটোর মাকে পাঠানো হয় পাকিস্তানীদের মনোরঞ্জনের জন্য । আর বৃদ্ধকে বেনট দিয়ে খুচিয়ে খুচিয়ে তার সামনেই মেরে ফেলা হয় ।
বাচ্চা দুটো এতো ভয় পেয়েছিল যে অবাক হয়ে কেবল তাদের মৃত দাদুর দিকে তাকিয়ে ছিল । একটু পরেই স্টেনগানের গুলি যখন তাদের বুক ভেদ করে চলে গেল তখনও তাদের মুখে সেই অবাক হওয়া ছাপ ছিল ।

আর কদিন আগেই তার বিচার করা হল । বয়সের কারনেই সব কিছু প্রমান হওয়ার পরেও তাকে ৯০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে । ফাণসি দেওয়া হয় নাই ! বৃদ্ধ আবারও হেসে ফেলল মনে মনে ।
আর কয়দিন ।
মাত্র কদিন । মুখে একটা হাসি নিয়েই তিনি ঘুমিয়ে গেলেন ।

মাঝ রাতে হঠাৎ করেই তার ঘুম ভেঙ্গে গেল । প্রথমে কিছু বুঝতে না পারলেও একটু পরেই তিনি কিছুর একটা পোড়া গন্ধ পেতে লাগলেন । কিছু একটা পুড়ছে কোথাও ।
কোথাও কি আগুন লাগলো ?
আস্তে আস্তে পোড়া ঘন্ধটা তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে । তিনি চিৎ হয়ে শুয়েই আছেন । বয়সের ভারে ঠিক মত উঠতেও পারেন না । একজনের সাহায্য লাগে । তবুও তিনি মাথা তুলে তাকানোর চেষ্টা করলেন । ঘরে ডিম লাইটের আলো আছে তবুও এতো আলো কেন ?
বৃদ্ধার চোখ কোনার দিককার টেবিলের দিকে যেতেই বুকের ভিতরটা কেঁপে উঠল । একটুও বুঝতে কষ্ট হল না কি হচ্ছে ।

সাহিনাকে তিনি মশার কয়েল আনতে বলেছিলেন । সেই মশার কয়েলের ছাই যেন নিচে না পরে তাই মনে হয় নিচে পেপার দেওয়া হয়েছিল । কয়েল কোন ভাবে পেপারের উপরের পরে আগুন লেগে গেছে । বৃদ্ধ অল্প আগুনে পেপারটা জ্বলে যেতে দেখলেন । একটু নড়তে চেষ্টা করছেন কিন্তু কিছুতেই পারছেন না । আস্তে আস্তে পেপারের আগুন বাড়তে থাকে । বাড়তে থাকে আগুনের তাপমাত্রও ।

দেখতে দেখতে পুরো টেবিলের আগুন লেগে গেল । আর খুব বেশি বাকি নেই টেবিল থেকে বিছানায় চলে আসতে । বৃদ্ধ মনে মনে আতঙ্কবোধ করলেন। যদি বিছানায় আগুন আসার আগে কেউ না চলে আসে তাহলে তাকে জীবন্ত আগুনে পুড়ে মড়তে হবে ।

ফায়ার এলাম কোথায় ?
এখনও বাজতেছে না কেন ?
কেউ কি টের পাচ্ছে না ?

বৃদ্ধ চিৎকার করার চেষ্টা করল । কিন্তু খুব একটা কাজ হল বলে মনে হল না । গলা দিয়ে কোন স্বর বের হল না । কেবল ফাঁটা বাঁশের মত একটা খসখসে আওয়াজ বের হতে থাকলো ।

তিনি ইমার্জেন্সি সুইচটার দিকে হাত বাড়ানোর চেষ্টা করলো । কিন্তু খুব একটা লাভ হল না । ইমার্জেন্সি সুইচটা বেডটার একটু উপরে । তিনি যখন খাটের রেলিংয়ে হেলান দিয়ে থাকেন তখন হাতে পান । কিন্তু এখন পাচ্ছে না !

আবারও তিনি চিৎকার দিলেন । খুব বেশি আওয়াজ হল না !
কোথায় গেল সব !
কোথায় গেল ??
বৃদ্ধ চিৎকার করতে লাগলো ! আগুন চলে এসেছে । এই বেড সীটে লেগে গেছে ! আগুন লেগে গেছে !

বৃদ্ধ কেবল এগিয়ে আগুনের দিকে দিকে তাকিয়ে রইলো ! এগিয়ে আসা মৃত্যুর দিকে তাকিয়ে রইলো !

তখনই তিনি কাঁচে ঘেরা কেবিনটার ওপাশে একটা মুখ দেখতে পেলেন !
তার জানে পানি এল !
যাক ! এ যাত্রায় মনে হয় বেঁচে গেলেন তিনি ।
তিনি আল্লাহের কাছে শুকরিয়ে আদায় রকলেন !
কয়েক মিনিট এভাবেই চলে গেল ! আগুন আরো কাছে চলে এসেছে । তার পায়ে তাপ লাগছে । তিনি পায়ে সরানোর চেষ্টা করছেন আর অবাক হয়ে কাঁচের ওপাশে দাড়ালো লোকটা দিকে তাকিয়ে আছে ।

লোকটা একভাবেই দাড়িয়ে আছে ।
কো নড়া চড়া নাই ।
কেন নাই ?
তখনই বৃদ্ধর মনে হল লোকটা তাকে বাঁচাবে না । দাড়িয়ে দাড়িয়ে তার মৃত্যু দেখবে ! ঠিক যেমন টা তিনি দেখতেন ৭১ এ ! তার সামনে কত শত মানুষকে মেটে ফেলা হয়েছে । চাইলেই তিনি তাদের কে বাঁচাতে পারতেন কিন্তু তিনি না করেন নি । বরং তিনি আরো উস্কে দিয়েছেন !

হঠাৎ বৃদ্ধ চিৎকার করে উঠলো ! অশ্রাব্য ভাষায় গালী দিতে শুরু করলেন সামনে দাড়ানো লোকটাকে ।
কিন্তু কাঁচের কারনে কোন কিছুই লোকটা শুনতে পেল না !

আগুনে তার পা পুরে যাচ্ছে । বৃদ্ধ যন্ত্রনায় চিৎকার করছে !
কিন্তু সেই চিৎকার শোনা রকেউ নাই ! কেউ নাই !


মোহাম্মাদ আলীর ডিউটি এই প্রিজন সেলের ঠিক সামনেই ! যদিও সব গুলো এমনিতেই তালা দেওয়া থাকে তবুও রাতের বেলা তিনি সমানের একটা টুলে বসে সারা রাত ঘুমান তিনি । এই সেকশনে মোট তিনটা প্রিজন সেল রয়েছে । দুইটাই ফাকা । একটাতে এক ৯১ বছর বয়সী রাজাকার আছে ।
ঐ লোকটা কে আনার পর থেকে একবারও তিনি তাকে দেখতে যান নি !
তার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যুদ্ধে মারা গেছে ! এর থেকে আফসোসের আর কি হতে পারে একজন রাজাকার কে খানদানী পায়ারায় রাখা হয়েছে যার পাহারাদার এজকন মুক্তি যোদ্ধা ছেলে !

মোহাম্মাদ আলী এখানে আর থাকবে বলে ঠিক করেছে । এই রাজাকার কে পাহারা দেওয়া থেকে রিক্সা চালিয়ে খাওয়া ভাল ।

রাতে মোহাম্মাদ আলী ঘুমিয়েই পরেছিল কিন্তু হঠাৎ তার ঘুম ভেঙ্গে যায় ! একটু একটু পোড়ার ঘন্ধ পাচ্ছেন তিনি ! কোথাও আগুন লেগেছে !
কোথায় ?
একটু চোখ ডলে নিলেন হাত দিয়ে । তখনই করিডরের শেষ মাথায় আলো দেখতে পেলেন ।
পুরো হাসপাতাল ঘুমিয়ে আছে কিন্তু করিডরেরে শেষ মাথায় আলো ! মোহাম্মাদ আলীর বুঝতে কষ্ট হলে না যে আগুন ওখানেই লেগেছে । একদৌড়ে তিনি হেড ডাক্তারের কাছে যেতে চাইলেন । কারন সব প্রিজন সেলের চাবি তার কাছে আছে । মোহাম্মাদ আলী দৌড় লাগাবেন তখনই তার খিয়াল হল তিনি কি করতে যাচ্ছেন ?
আর কেনই বা করতে যাচ্ছেন ?
একটা রাজাকার কে বাঁচানোর জন্য ?

মোহাম্মাদ আলী পায়ে পায়ে প্রিজন সেলটার দিকে এগিয়ে গেল !
পুরো ঘরে প্রায় আগুন লেগে গেছে । ধোঁয়াও হচ্ছে বেশ । কাঁচ দিয়ে ঘেরা বিধায় বাইরে থেকে খুব একটা বোঝা যাচ্ছে না ! ধোঁয়াও খুব একটা বের হতে পারছে না ।

মোহাম্মাদ আলী বৃদ্ধ রাজাকারকে দেখতে পেলেন ! কিছু একটা বলার চেষ্টা করছে ।
কিন্তু মোহাম্মাদ আলী শুনতে পেলেন না ! শোনার চেষ্টাও করলনে না !
এই তো বিছানায় আগুন লেগে গেছে ।
রাজাকার চিৎকার করছে !
মোহাম্মাদ আলীর লোকটা কে বাঁচানোর উচিৎ কিন্তু মোহাম্মাদ আলী বিন্দু মাত্র করুনা বোধ করছে বৃদ্ধর জন্য !

এই তো । রাজাকারে গায়ে আগুন লেগে গেছে ! চিৎকার করছে ।
চিৎকার কর !
আরো চিৎকার কর !

মোহাম্মাদ আলী একটা পৌশাচিক আনন্দ অনুভব করতে লাগলো !
রাজাকার মরতেছে ।
যন্ত্রনা পেয়ে মরতেছে ! যে ভাবে মানুষ মারছে সেই ভাবে মরতেছে !!


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

একমাত্র আল্লাহর ইবাদত হবে আল্লাহ, রাসূল (সা.) ও আমিরের ইতায়াতে ওলামা তরিকায়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:১০



সূরাঃ ১ ফাতিহা, ৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪। আমরা আপনার ইবাদত করি এবং আপনার কাছে সাহায্য চাই।

সূরাঃ ৪ নিসার ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×