somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ এ প্লাস পাওয়া ছেলেটি !

০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


কম্পিউটার মনিটরের দিকে রেদুয়ান এক ভাবেই তাকিয়ে আছে । প্রথম বার মনে হল হয়তো ভুল দেখছে কিন্তু আর একবার যখন রিফ্রেশ করে দেখলো তখনও গোটা গোটা কালো অক্ষর গুলোর কোন পরিবর্তন হল না । নাহ ঠিকই দেখেছে ।
রেদুয়ান আহমেদ । জিপিয়ে ফাইভ । যাক অবশেষে পাওয়া গেল । কাঙ্খিত রেজাল্টটা হাতের মুঠোও অবশেষে ধরা দিয়েছে ।
-ভাইয়া তুই এ প্লাস পেয়েছিস ?
পেছন থেকে কখন নীলু এসে হাজির হয়ে রেদুয়ান লক্ষ্যই করে নি । ও কিছু বলতে যাবে তার আগেই নীলু জোরে একটা চিতৎকার দিয়ে বাড়ি মাথায় তুলল ।
-আম্মু দেখে যাও ভাইয়া এ প্লাস পেয়েছে । তোমার ছেলে এ প্লাস পাইছে !
রেদুয়ানের রেজাল্ট নিয়ে বাসায় সবাই ই খুব চিন্তিত ছিল । বিশেষ করে রেদুয়ান যখন কলেজে ওঠে তখন থেকেই ওর পড়ালেখায় মন ছিল না একদম । সারা দিন টো টো করে ঘুরে বেড়াতো বন্ধুদের সাথে । এই বয়সে যা হয় সাধারনত ।
ফার্ষ্ট ইয়ারের ইয়ারচেঞ্জ পরীক্ষায় রেদুয়ান ঠিক মত পাশই করতে পারলো না । কলেজের প্রিন্সিপাল রেদুয়ানের বাবার পরিচিত ছিল বিধায় খুব একটা অসুবিধা হয় নি । আর আজকে রেদুয়ানের রেজাল্ট বেরিয়েছে । সে এ প্লাস পেয়েছ !

রেহানা পারভিন রান্না ঘরে ব্যস্ত ছিলেন । মনের ভিতর একটু চিন্তা কাজ করছিল । আজকে তার ছেলের রেজাল্ট দিবে । কদিন থেকেই খবরে শুনছে । দুইটার দিকে রেজাল্ট দেওয়ার কথা কিন্তু তার ছেলে এখনও ঘরেই বসে আছে । কয়েকবার তিনি দরজার সামনে থেকে ঘুরে এসেছেন । ছেলেকে দেখেছেন কম্পিউটারের সামনে ঝুকে বসে থাকতে ।
সারা দিন ঐ কম্পিউটারের সামনে বসা কি যে করে তিনি বোঝেন না । অন্তত এই রেজাল্টের দিন তো একটু এই রেজাল্ট নিয়ে চিন্তা করা উচিত্‍ । তিনি আর একবার যাবেন কি না বুঝতে পারছেন না । ছেলে বড় হয়েছে । জোর দিয়ে কিছু বলাও যায় না ।
রেহানা যখন ভাবলেন আর একবার ছেলের ঘরের সামনে যাওয়া উচিত্‍ তখনই মেয়ের চিৎকার শুনতে পেলেন । মেয়ে চিৎকার করে সারা বাড়ি মাথায় তুলছে ।
-মা ভাইয়া এ প্লাস পেয়েছে । ভাইয়া এ প্লাস পেয়েছে ।
রেহানা প্রথমে ভাবলেন হয়তো নীলু ইয়ার্কি মারছে । তিনি রান্না ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন । ততক্ষনে নীলু চলে এসেছে ।
-মা । ভাইয়া এ প্লাস পেয়েছে ?
-তুই কিভাবে জানলি । মা । তুমি বারে বার ভুলে যাও কেন ? বাসায় ইন্টারনেট আছে না ? এখন ইন্টারনেটে সব রেজাল্ট দেখা যায় ।
-চল তো আমি একটু দেখি ।
রেহানা তার ছেলের ঘরের দিকে রওনা দিলেন ।মনের ভিতর একটা আনন্দ অনুভব হচ্ছে । মাথার উপর যেন একটা কালো ছায়া সরে গেল !

ঘরে ঢুকে দেখেন রেদুয়ান প্যান্ট শার্ট পরে রেডি ।
-কোথায় যাচ্ছিস ভাইয়া ?
-একটু বাইরে যাচ্ছি । একজনের সাথে দেখা করতে হবে ।
-কার সাথে ?
-আছে একজনের সাথে ।
রেদুয়ান আর কথা বাড়ালো না । দরজার দিকে পা বাড়ালো ।

বাসা থেকে বের হতেই রেদুয়ানের মোবাইলটা বেজে উঠলো !
-হ্যালো ?
-স্যার বলেন !
-সুসংবাদ দাও !
-এ প্লাস পাইছি স্যার ।
-আমি জানতাম ! আমি বলেছিলাম না পাবা !
হুম ! রেদুয়ান নিজেও জানে তার এপ্লাস পাওয়ার পেছনে যে কয়জনের হাত আছে তার ভিতর তার এই সুমন স্যার অন্যতম ! আর একজন অসশ্য আছে ! অরিন !
আর সব চেয়ে মজার কথা হল এই দুইজন মানুষই তার জীবনে এক সাথে এসেছে !
ফোন রেখে দিয়ে রেদুয়ান আবা রহাটা দিল !
আজকে সকাল থেকেই রেদুয়ানের খুব অস্থিরতায় কেটেছে । বারবার মনে হচ্ছিল কখন রেজাল্ট হবে আর কখন সে অরিনের সাথে দেখা করবে ।
হুম । অরিন এমন কথাই বলেছিল । বলেছিল যদি এ প্লাস পাও তাহলেই আমাদের দেখা হবে । রেদুয়ান জানতে চেয়েছিল তুমি কিভাবে জানবে যে আমি এ প্লাস পেয়েছি । প্রতি উত্তরে অরিন কেবল একটু হাসির ইমো দিয়েছিল ! । বলেছিল তোমাকে যেভাব খুজে পেয়েছি । ঠিক যেভাবে তোমার খোজ খবর পাই । ঠিক সেভাবে আমি তোমার খোজ পেয়ে যাবো ।
রেদুয়ানের কাছে এখনও ব্যাপারটা খানিকটা ধোঁয়াশাই লাগে । কিভাবে এই মেয়েটার সাথে নিজেকে জড়িয়ে ফেলল ও নিজেকে । ওর স্পষ্ট মনে আছে সেদিন ওর ইয়ারচেঞ্জ পরীক্ষার রেজাল্ট বেরিয়েছে । রেজাল্ট খারাপ ছিল । বাসায় ওর বাবা বেশ রাগারাগি করছিল । রেদুয়ানের অবশ্য তাতে খুব একটা যায় আসে না ।
তখন সিগারেট খাওয়াটা বেশ ভাল করেই রপ্ত করেছে ও । নিজের ঘরের দরজা আটকে কম্পিউটার ছেড়ে দিল ও । তারপর ফেসবুকে লগ ইন করেই একটা সিগারেট ধরালো । ফেসবুকের পুরো পেইজ আসতেই দেখলো ওকে মেসেজ পাঠিয়েছে । ওর বন্ধু না । অপরিচিত । একটু অবাক হল কারন বার্তা প্রেরণ কারী একজন মেয়ে । অরিন আহমেদ নাম ! বার্তাটা ও খানিকট অন্য রকম ।
-আপনি এমন কেন ?
রেদুয়ান প্রথমে মনে করলো হয়তো ভুল করেই মেসেজটা চলে এসেছে । রেদুয়ান লিখলো ।
-সরি । ঠিক বুঝলাম না ।
প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই রিপ্লে এসে হাজির ।
-কেন ? না বোঝার কি আছে । পরিস্কার বাংলায় তো লিখেছি ।
-এই প্রশ্ন আমার কাছে করার মানে কি ? আমি কি আপনাকে চিনি ?
-হুম । আপনি আমাকে না চিনলেও আমি আপনাকে চিনি ভাল করেই । এরপর মেয়েটি আস্তে আস্তে অনেক কথাই বলা শুরু করলো । রেদুয়ানের আসলেই মনে হল যে মেয়েটি ওকে চিনে ।
সেই থেকে মেয়েটির সাথে কথা বার্তা হতে থাকে রেদুয়ানের । আস্তে আস্তে মেয়েটা রেদুয়ানের উপর খবরদারী শুরু করে । বন্ধুদের সাথে বেশি বেশি আড্ডা দিতে দেখলেই মেয়েটি রাগ করা শুরু করে । রেদুয়ান প্রথম প্রথম পাত্তা না দিলেও আস্তে আস্তে পাত্তা দিতে শুরু করে । আস্তে আস্তে রেদুয়ানের সব খারাপ অভ্যাস ছুটে যেতে থাকে । পড়াশুনায় মনোযোগী হতে শুরু করে । অরিনই বলতে গেলে রেদুয়ানকে এই পর্যন্ত নিয়ে এসেছে । প্রতিদিন নিয়ম করে ওর সাথে আধা ঘন্টা ফেসবুকে চ্যাটিং হত । চ্যাটিং তো না অরিন ওকে দিক নির্দেশনা দিত । এই কাজ কর । এইটা করতে হবে । ঐ কাজটা কেন করলে । ইত্যাদি ইত্যাদি ।
মাঝখানে একবার রেদুয়ান খুব জেদ ধরেছিল অরিনের সাথে দেখা করার জন্য । কারন ততদিন রেদুয়ান অরিনের উপর বেশ ভাল ভাবেই ক্রাশ খেয়ে । কিন্তু অরিন রাজি হয় নি । অরিনের কেবল এক কথা । আগে ইন্টারে এ প্লাস পাও তারপর দেখা হবে ।
আজকে সেই সময় চলে এসেছে । রেদুয়ান আর একটু জোরে পা চালায় । অরিন বলেছিল রেজাল্টের দিন ওদের কলেজ মাঠেই ওর জন্য ফুল নিয়ে দাড়িয়ে থাকবে ও । আজকে অরিনের সাথে দেখা হবে এটা ভাবতেই রেদুয়ানের মনে একটা অদ্ভুদ আলোড়ল সৃষ্টি হচ্ছে । আজ কে তাহলে দেখা হবে !

কলেজ মাঠে গিয়ে দেখে অনেকেই সেখানে হাজির । এখনও নাকি নোটিশ টাঙ্গায় নি । কিন্তু প্রায় সবাই জানে তাদের রেজাল্ট কি ! কেউ কেউ রেদুয়ানকে জিজ্ঞেস করছে ওর রেজাল্ট কি । এ প্লাস পেয়েছে শুনে অনেকে একটু অবাক হচ্ছে । রেদুয়ানের মজাই লাগছে । শত মানুষের ভিড়ে রেদুয়ান কাঙ্খিত চোখটা খুজে বেড়াচ্ছে ।
-এই রেদু !
হঠাৎই একটা রেদুয়ান ওর কাধে একটা হাত অনুভব করলো ! পিছনে তাকিয়ে দেখে সাবিহা আর মলি ! ওর সাথেই পড়ে ।
সাবিহা বলল
-তুই এ প্লাস পেলি কিভাবে ?
-কেন ?
-তোকে কোন দিন ঠিক মত পড়াশুনা করতে দেখি নি ! কিভাবে পেলি বলতো !
রেদুয়ান কিছু বলতে যাবে তখনই মলির হাতে একটা লাল গোলাপ দেখতে পেল ! রেদুয়ানের মনে হল এই মলিই অরিন নয় তো ? হতে পারে নাম বদলে ওর সাথে এসব করেছে !
-কি রে বললি না ?
-না তেমন কিছু না !
মলি বলল
-কোন মেয়ে ঘটিত ব্যাপার না তো ?
রেদুয়ানের সন্দেহ টা আরো জোরদার হল । কিন্তু কিছু বলতে পারলো না ! শেষে আবার কি বলতে গিয়ে বেঈজ্জত হবে !
অবশ্য রেদুয়ানের অনেক আগে থেকেই সন্দেহ যে ওদের ক্লাসেরই কেউ এমন টা করছে । তা হলে ওর এতো খবর কিভাবে কেউ জানতে পারবে ! মলি হওয়ার সম্ভাবনা আছে !
রেদুয়ান মলিকে উদ্দেশ্য করে বলল
-এই ফুল কার জন্য !
-কেন ?
-না এমনি !
মলি কিছু বলার আগেই সাবিহা বলল
-ওর বয়ফ্রেন্ড ওকে দিয়েছে ! এ প্লাস পেয়েছে তো । এই জন্য !
যাহ ! রেদুয়ানের আশায় গুড়ে বালি ! যা আশা করে ছিল তার কিছুই হয় নাই !
ওরা আরো কিছুক্ষন কথা বলে চলে গেল !
রেদুয়ান অরিন কে কোথাও খুজে পেল না ! দেখতে দেখতে সন্ধ্যা হয়ে গেল ! রেদুয়ান চুপ করেই কলেজ মাঠে বসেই রইলো !

রাতে বাসায় ফিরে দেখে বাসায় একটা উৎসব উৎসব ভাব ! চারিদিকে মিষ্টির ছড়াছড়ি ! নীলুর বেশ কয়েক জন বান্ধবী চলে এসেছে । সারা বাড়ি জুড়ে হিহিহি হাহাহা করে বেরাচ্ছে । রান্না ঘর থেকে পোলায়ের সুগন্ধ ভেসে আসছে ! রেদুয়ানের বাবা বাড়িয়ালার সাথে ড্রয়িং রুমে বসে হেসে কথা বলছে !
কিন্তু এসবের কিছুই যেন রেদুয়ান কে স্পর্শ করছে না । রেদুয়ান আবার ঘরে গিয়ে পিসি চালু করলো !
ফেসবুকের ওপেন করে অরিন কে খুজলো কিন্তু পেল না কোথাও । মেসেজ অপশন গিয়ে দেখল অরিন আহমেদ নাম টা কালো অক্ষরে লেখা ! একটুও বুঝতে কষ্ট হল না যে অরিন তার একাউন্ট ডিএকটিভেট করেছে ।
কাল রাতেই ওর সাথে কথা হয়েছিল । আর আজকে একাউন্ট ডিএকটিভ !
তবে রেদুয়ান মেসেজে শেষ একটা মেসেজ দেখতে পেল সময়টা ঘন্টা খানেক আগের !
সেখানে লেখা
রেদু, আমার উপর অনেক রাগ হচ্ছে না ? রাগ কর না । এটা দরকার ছিল । তোমার জন্য । তোমার পরিবারের জন্য ! আমার কথা চিন্তা কর না কেবল নিজের বাবা মা আর বোনে রদিকে একটু তাকাও । দেখো তারা আজ কত খুশি ! কেব তোমার জন্য !
ভাল থেকে আর জেনে রেখো কোন এক অরিন সত্যি সত্যি তোমার জন্য অপেক্ষা করছে !

মেসেজটার দিকে কিছুক্ষন তাকিয়েই রইলো !
-এই ভাইয়া ! এই !
-কি হল !
-তুই এখানে বসে আছিস কেন ! সবাই তোর জন্য বসে আছে আর তুই এখানে ! চল চল !
-আমার ভাল লাগছে না !
-ভাইয়া চল না !
রেদুয়ান কিছু বলতে যাবে এই ভিতর নীলুর এক বান্ধবী বলে উঠলো
-নীল তোর ভাইয়ের ভাব হয়েছে বেশি ! এ প্লাশ পেয়েছে না ! ভাব নিচ্ছে !

রেদু কিছুক্ষনের জন্য কিছু বলতে পারলো না । কেবল মেয়েটার দিকে তাকিয় রইলো !
এই টুকু পিচ্চি ! কেমন করে তাকাচ্ছে ! আর কথা বলার ধরন কি !
মাই গড !

রেদুয়ান নিজের ঘর থেকে বাইরে বের হল । ড্রয়িংরুমে এখন রেদুর বাবা হাসি মুখে গল্প করেই যাচ্ছে । অন্যান্য দিনের চেয়ে আজকে তার চেহারায় একটা আলো বেরিয়েছে । থাকবে না কেন ?
ছেলে ভাল রেজাল্ট করেছে ।
রান্না ঘরের দিকে সেখানেও তার মা আনন্দ নিয়ে রান্নায় ব্যস্ত ! হাসি মুখে !
রেদুয়ানের কেন জানি মনে এই সব আনন্দ কেবল তার জন্য ! মুহুর্তের ভিতরেই রেদুয়ানের মন ভাল হয়ে গেল !
যে সন্তানের কারনে বাবা মায়ের মন ভাল হয় তার থেকে সৌভাগ্যবান আর কে আছে !



পরিশিষ্টঃ বড পোলাপাইনদের লাইনের আনার জন্য টিচারদের মাঝে মাঝে অনেক কিছু করা লাগে ! সুমন কেবল সে রকম একটা ট্রিকস কাজে লাগিয়েছিল ! কোন ভাবেই যখন আর রেদু কে পথে আনতে পারে নি তখনই অরিন আহমেদ কে সামনে আসনে হয়েছে ! এতেই যে এমন ফল হবে ভাবতে পারে নি !


Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫২
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×