somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ ঐ ছেলেটি কে ?

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-তোমার ম্যাও এর নাম কি ?
-আপনাকে কেন বলবো ?
-না বললে নাই ! বাচ্চা মেয়েদের মত বিড়াল কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে ! নাম বলবে না ?
-না ! আপনাকে বলবো না !
-আচ্ছা বল না !

এই বলে ছেলেটা আবার নিজের গিটারের দিকে মন দিল ! অহীনের মেজাজটা একটু খারাপ হল ! ছেলেটা এমন ভাব নিচ্ছে কেন ? এমনিতেই ওর মন মেজাজ একটু খারাপ ছিল, ছেলেটার ভাব দেখে আর একটু বেড়ে গেল ! একবার মনে হল ছেলেটা কে একটা ধমক দিয়ে বাসার সামনে থেকে চলে যেতে বলে কিন্তু কিছু বলতে পারলো না ! কারন ছেলেটা আবার সেই গানের সুর ধরেছে !

বিন্দু আমি !
তুমি আমায় ঘিরে .....।
বৃত্তের মাঝে শুধু তুমি আছো ......

অহীন কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেল ! অপুর খুব পছন্দের গান এটা ! যখনই অহীনের সাথে ও কোথাও যায় গানটা একবার না একবার গাইবেই ! অহীন রাগ করলেও অপু এই গান গেয়ে ওর রাগ ভাঙ্গে ! অহীন একদিন জানতে চাইলো
-কি ব্যাপার তুমি কেবল এই একটা গান গাও কেন ?
অপু কেবল হেসে বলল
-আমার বৃত্তের মাঝে কেবল তুমি তাই ! তুমি ছাড়া আর কেউ নেই !
-তাই !
-হুম !

আবার !! অহীনের মেজাজটা আবার গরম হয়ে গেল ! অন্য কারো উপর না । নিজের উপর ! আবার ও ঐ পাজি ছেলেটার কথা চিন্তা করছে !
না !
নিজেকে আবার একটু ধমক দিল !
খবরদার অহীন তুই ওর বদমাশটার কথা একটুও ভাববি না ! বেটার সাহস কত !! আমাকে ধমকায় !

নিজের সাথে বোঝা পড়া শেষ হলে অহীন আবার গিটারওয়ালা ছেলেটার দিকে তাকালো ! মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি ! পরনে একটা ময়লা সবুজ রংয়ের শার্ট আর রং চটা কালো জিনস ! তবে হাতের গিটার টা বেশ চকচকে ! বোঝা যাচ্ছে জামা কাপড়ের প্রতি নজর না দিলেও গিটারে দিকে বেশ ভাল যত্ন নেয় সে !

প্রতিদিন বিকেল বেলা অহীন ওদের বাড়ির সামনে হেটে বেড়ায় ! হাটতে খারাপ লাগে না ! ওদের এলাকাটা ঢাকার অন্যান্য এলাকার মত না ! এখানে সরকারী সব উচু লেভের মানুষদের বাস ! কোন বড় বড় বিল্ডিং নাই ! তার বদলে রয়েছে একতলা আর দুইতলা ডুপ্লেক্স ভিলা ! সামনে একচিলে বাগান ! তাতে নানা রকমের ফুল গাছ লাগানো !


-কি ব্যাপার মিস ! মেজাজ গরম ?
-আপনি কিভাবে জানেন ?
-এই টুকু জানতে কোন জ্যোতিষী হওয়া লাগে না ! তোমার চেহারার বিরক্তি ভাব দেখলেই বোঝা যায় !
-তাই ?
-হুম ! কি কারনে মেজাজ খারাপ ?
-আপনাকে কেন বলবো ?
-ওকে না বল ! তোমার ম্যাও কে জিজ্ঞেস করি ?
-করেন !
-আচ্ছা এই খানটাতে বস !

অহীন ওর কোলে বসে থাকা টিংকুর মাথায় হাত দিয়ে আদর করতে লাগলো ! তারপর ছেলেটার পাশে গিয়ে বসলো ! একটু দুরুত্ব বজায় রেখে ! প্রথমে মনে হল বসবে না । কিন্তু তারপর কি মনে পরে বসে পড়লো !
অপু যদি ওকে এভাবে কোন ছেলের সাথে রাস্তায় বসে থাকতে দেখে তাহলে চিৎকার চেঁচামিচি করে একাকার করে ফেলবে !
কিন্তু এখন অহীন এসবের কিছুই কেয়ার করে না !
কে রাগ করলো না করলো কি যায় আসে !
কাল রাতেই অপুর সাথে ওর ব্রেক আপ হয়েছে ! যদিও প্রায়ই এমন টা হয় ওদের মাঝে ! এখন ও কার সাথে বসবে না বসবে তা এখন অহীনের একদমই নিজেরই ব্যাপার !

-এই ম্যাও ! কি নাম তোর ?
অহীন দেখলো ছেলেটার ওর টিংকুর দিকে তাকিয়ে আছে ! আবার বলল -কি নাম তোর ?
ইস ! ছেলেটার কি আদর মাখা চোখে টিংকুর দিকে তাকিয়ে আছে !
টিংকু বলল
-মিয়াও ! মিয়াও !
-আচ্ছা ! তোর নাম টিংকু !
অহীন চমকে উঠলো ! কি ব্যাপার ছেলেটা কিভাবে জানলো ওর নাম টিংকু ! এক বার ছেলেটার সাথে চোখাচোখি হল ! কোন ভাবেই ছেলেটা টিংকুর নাম জানতে পারে না ! ছেলেটাকে এর আগে কোন দিন দেখে নাই সে ! এই এলাকাতে তো নয়ই ওর কোন পরিচিত জায়গাতেও না ! তাহলে ?
কথা বলার সময় কোন ভাবে কি টিংকুর নাম টা সে উচ্চারন করেছে ?
মনে করতে পারলো না ! অহীন আবার ছেলেটার দিকে তাকালো !
কিন্তু ছেলেটা তখন টিংকুর দিকে তাকিয়ে !
অহীন বলল
-আপনি টিংকুর নাম কিভাবে জানলেন ?
-টিংকু বলল !
-মিথ্যা কথা !
-আরে মিথ্যা কথা কেন হহবে ? তোমার সামনেই তো বলল ! শোনো নাই ? মিয়াও !
ছেলেটার মুখ থেকে মিয়াও শুনে টিংকু আবার বলল
-মিয়াও !
ছেলেটা বলল
-দেখলে আবার বলল !
-তাই !
-হুম ! তোমার নাম জিজ্ঞেস করবো ?
-করেন !
ছেলেটা টিংকুর দিকে তাকিয়ে আবার বলল
-এই তোর আপুর নাম কি বলতো !
-মিয়াও ! মিয়াও !
-কি বললি ?
-মিয়াও মিয়াও !!
-হুম ! অদিতি ! তাই না ?
-মিয়াও !
ছেলেটার হাসলো ! অহীনে দিকে তাকিয়ে বলল
-মিয়াও তো আপনার নাম ঠিক বলে দিল !
অহীন বলল
-জি না আমার নাম অদিতি না ! আমি অহীন !
-অহীন ! ও ! তাহলে টিংকু মিথ্যা বলল ? ভেরি ব্যাড টিংকু ! ভেরি ব্যাড !

অহীন ছেলেটার দিকেই তাকিয়ে দেখে ছেলেটার চোখে একটা দুষ্টামীর হাসি ! তখনই ছেলেটার চালাকী ধরে ফেলল !

-আপনি একটা বদ ছেলে !
-আমি ? কিভাবে ?
-এই ধোঁকা দিয়ে আমার নাম জেনে ফেললেন !
-হাহাহাহাহা ! ধোঁকা কোথায় দিলাম ? তোমার টিংকু আমার কাছে মিথ্যা বলেছে !
-তাই না ? আমি যাই ! আপনার সাথে কথা বলার ইচ্ছা নাই আমার !
অহীন উঠতে গেলে ছেলেটা বলল
-তোমার মন খারাপ খুব না ? মন খারাপটা লুকানোর জন্য সকাল থেকে সবার সাথে খারাপ ব্যাবহার করছো ?
অহীন উঠতে গিয়েও উঠলো না ! একটু অবাক করা চোখে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইলো !
ছেলেটা এতো কিছু কিভাবে জানে ? কিভাবে ?
-আপনি কিভাবে জানেন ? বলেন কিভাবে জানেন ?
-তোমার টিংকু বলেছে !
-ঠাট্টা করবেন না প্লিজ !
-আরে সত্যি বলছি ! কি টিংকু বলেছিস না ?
তখনই টিংকু বলল
-মিয়াও !
-এই টিংকু চুপ ! বলেন কিভাবে জানেন ?
ছেলটা কিচুক্ষন চুপ করে রইলো ! তারপর বলল
-সত্যি কি সেটা জানার দরকার আছে ! কথা গুলো সত্য কিনা বল ?
অহীন কিছু সময় চয়প করে রইলো ! কি বলবে কিছুই বুঝতে পারছে না !

ছেলেটা হয়তো ট্রিকস করে ওর নাম জেনে ফেলেছে কিন্তু ও যে সকাল থেকে বাসার সবার সাথেই খারাপ ব্যাবহার করে আসছে এটা কিছুতেই এই ছেলেটার জানার কথা না !
তাহলে কিভাবে জানলো !
ছেলেটা হঠাৎ বলল
-অহীন একজনের জন্য পরিবারে সবার সাথে কি খারাপ ব্যাবহার করাটা কি ঠিক ?
অহীন চুপ করে রইলো !
-জানো তোমার বাবা আজকে সারাটা দিন অফিসে মন মরা হয়ে কাজ করছে ! তুমি তার সাথে ওমনটা না করলে পারতে !

আচ্ছা তাহলে আব্বার কাছ থেকে শুনেছে ছেলেটা ! সকালের ঘটনা আবার মনে পড়ে গেল ! অহীনে আসলেই একটু বেশি রাগারাগি করে ফেলছিল ওর বাবা সাথে ! না বাসায় আসলে অবশ্যই তাকে সরি বলতে হবে !
ছেলেটা আবার হাসলো !
-আপনি হাসছেন কেন ?
-এমনি ! আর একটা কথা বলবো ?
-বলেন !
-যার জন্য এমন টা করছো একটা বার কি তার দিকটা ভেবে দেখেছো !
-মানে ?
-সে কিন্তু তোমাকে সত্যিই ভালবাসে ! আর এটা তুমি নিজেও জানো ! জানো না ?

অহীন আবারও চুপ করে রইলো ! সে জানে ! সে সত্যটা জানে ! অপু আসলেই অহীন কে ভালবাসে ! আর কোন সমস্যাও নেই ওর ! সব সময় ও খুব কেয়ারিং ! একটা মেয়ে ঠিক যেই রকম ছেলে মনের মানুষ হিসাবে চায় অপুর ভিতরে তার সব গুনই আছে কিন্তু কেবল একটা সমস্যা অপু !
অহীনের পাশে অন্য কোন ছেলেকে দেখলেই অপুর মাথা গরম হয়ে যায় !
তখন কি করে না কে ঠিক থাকে না !

ছেলেটা আবার বলল
-কি কথা বলছো না কেন ?
-কি বলবো ?
-দেখো ? তুমি অপুকে ছাড়া ভাল থাকবে না ! এটা আমি যেমন জানি তুমিও জানো ! আর তোমাকে ছাড়া অপুও ভাল নেই !
-আপনি কিভাবে জানেন ?
-আমি কিভাবে জানি সেটা আসলো কথা না ! কথা হল তোমরা দুজনেই কষ্ট পাচ্ছ ! দরকার কি ? একটু ছাড় কি দেওয়া যায় না ?
-না ! যায় না ! অপুর সাহস তো কম না ! আমার উপর খবরদারি করে ! আমি কার সাথে কথা বলব না বলবো সেটা ওর কাছ থেকে শুনতে হবে ?
ছেলেটা আবার হাসলো !
-তোমার মন কিন্তু সেই কথা বলছে না !
অহীন কিছুতেই ভেবে পাচ্ছে না ! ছেলেটা কিভাবে জানে এতো কিছু ! এমন কি ওর মনের কথাও কিভাবে বুঝে ফেলছে !

ছেলেটা বলল
-অপু কিন্তু তোমার সব কিছু মেনে নিয়েছে ! কেবল একটা জিনিস বাদে ! তুমিও কি পারো না ? দেখো না একটু চেষ্টা করে !
-জি না ! আমি দেখতে চাই না !
-ওকে তোমার যা ইচ্ছা ! আমি যাই ! আর......
-আর ?
-ঐ যে গলি দেখছো না ?
অহীন মেইন রাস্তায় বা দিকের গলির দিকে তাকালো !
-হুম ! সমস্যা কি ?
-ওখানে অপু বসে আছে ! সেই দুপুর থেকে ! ইচ্ছা হলে দেখা করে আসতে পারো !

ছেলেয়টা উঠে দাড়ালো ! গিটার নিয়ে ! হাটতে লাগলো উল্টো দিকে !
অহীন একবার গলিরটার দিকে তাকালো ! আর একবার তাকালো চলে যাওয়ার ছেলেটার দিকে !
-এই ! আপনার নামটা বলে যান !
ছেলেটা পিছন ফিরে তাকালো ! একটু হেসে আবার হাটা শুরু করলো !

অহীন গলির টার দিকে হাটতে লাগলো ! দেখতে চায় সত্যি অপু ওখানে বসে আছে কি না !
অহীনের কোলে এখনও টিংকুর বসে আছে !
-মিয়াও ! মিয়াও !
-এই চুপ !

গলির মুখে যাওয়ার আগে অহীন আবার তাকালো পিছনে । ছেলেটা কোন দিকে গেল দেখতে চায় ! কিন্তু খানিকটা অবাক হয়ে দেখলো কোথাও কেউ নাই ! পুরো রাস্তাটা একদম ফাঁকা ! এক মিনিটও হয় নি এর ভিতর কোন ভাবেই ছেলেটা রাস্তার শেষ মাথায় যাওয়া সম্ভব না ! আর একদম সোজা রাস্তা । কোন গলিটলি নাই ঐ দিকে ! তাহলে ছেলেটা গেল কই ?

তখনই অহীনের একটু ভয় মত লাগলো ! আর একটু পা চালিয়ে গলির মাথায় চলে এল ! অপু আসলেই সেখানে চুপ করে বসে আছে ! ওকে দেখেই উঠে দাড়ালো ! অহীন ওর সামনে গিয়ে দাড়লো !
কিছুক্ষন কেউ কোন কথা বলল না !
কথা বলল টিংকু !
-মিয়াও ! মিয়াও !
-মিয়াও !
-এই ! তুমি মিয়াও কেন কর ?
অপু বলল
-তুমি তো কথা বলছো না ! টিংকুর সাথেই কথা বলি !
-এখানে তুমি টিংকুর সাথে কথা বলতে এসেছো ?
-হুম !
-কি ?
-হুম ! টিংকু আর টিংকুর মালিকের সাথে !
-টিংকুর মালিক ?
-না ! টিংকুর মালিক না ! আমি হৃদয়ের মালিক !
-তাই না ?
-হুম !
-তুমি খুব খারাপ !
-হুম ! খারাপ তো ! তাই তো তোমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করেছি !
-এই কথাটা কালকে মনে ছিল না ?
অপু কোন কথা বলল না ! চুপ করে রইলো !
কিছু সমসয় পরে বলল
-কালকে মাথা ঠিক ছিল না ! তুমি তো জানোই !
-হুম ! ঘোড়ার ডিম ! এইবারের মত মাফ করতে পারি ! কিন্তু !
-কিন্তু !
-ঐ গানটা আবার গাও !
-বিন্দু !
-হুম !
-আচ্ছা গাচ্ছি ! কিন্তু তুমি হঠাৎ করে এদিয়ে এলে কেন বল তো ? আমি কখন থেকে দেখছি তুমি তোমাদের বাড়ির সামনে বসে আছো
-আর কাউকে দেখো নি ?
-আর কাকে দেখবো ? কেবল তুমি আর টিংকু ! কত বার মনে হল সামনে যাই । কিন্তু সাহস হচ্ছিল না !

অহীন কোন কথা না বলে অপুর দিকে তাকিয়ে রইলো ! বোঝার চেষ্টা করছে অপু সত্যি কথা বলছে কি না ! সত্যিই বলছে মনে হয় ! কারন অহীনের পাশে অন্য কোন ছেলে বসে থাকতে দেখলে অপু এখানে বসে থাকতো না । মেজাজ গরম করে চলে যেত !
তাহলে ?
কে ঐ ছেলেটা ?
কিভাবে এতো কিছু জানলো ??

ততক্ষনে অপু ওকে নিয়ে রাস্তার পাশে বেদিতে বসে পরেছে । গানও শুরু করে দিয়েছে !

বিন্দু আমি !
তুমি আমায় ঘিরে .....।
বৃত্তের মাঝে শুধু তুমি আছো ......


নিজের ব্লগ
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
৭টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ভারত সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫২



শেখ হাসিনা ভারতে বসে ষড়যন্ত্র-অপপ্রচার করছেন। ভারত চাচ্ছে বাংলাদেশে একটি অশান্তি হোক। কারণ ভারত একটি মসনদ হারিয়েছে। সোনার ডিম পাড়া হাঁস হারিয়েছে।

আওয়ামী লীগ প্রতিদিন একটি সোনার ডিম পেড়ে নরেন্দ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

তারেক রহমানের এখনই সময়।

লিখেছেন শাহিন-৯৯, ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮




দেশ এখন বেশ বহুমুখী চ্যালেন্জ মুখাবেলা করছে বিশেষ করে ভারতের মিডিয়াগুলোর সর্বদা মিথ্যচার বেশ অস্বস্থিকর অবস্থা তৈরি হচ্ছে।
বর্তমান সরকার অবশ্য বেশ শান্ত মেজাজে সব কিছু চমৎকারভাবে হ্যান্ডেল করছে তবুও জনপ্রতিনিধির... ...বাকিটুকু পড়ুন

পত্রিকায় শেখ মুজিবের শাসন-আমল ১৯৭২,১৯৭৪

লিখেছেন রাকু হাসান, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০২



ইতিহাস বহমান নদীর মত। তাকে তার মত চলতে দেওয়াই শ্রেয়। সে নদীতে কেউ পূর্ণার্থে
স্নান কিংবা সে পানি পান করবে না ,সেটা একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার । যে বই,ইতিহাস উগ্রবাদ,জঙ্গিবাদ কিংবা... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনধিকার চর্চা নয়, শান্তিরক্ষি ভারতে প্রয়োজন

লিখেছেন মোহাম্মদ সজল রহমান, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৫

বাংলাদেশে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় অভিযুক্ত এবং ইসকন সংগঠন থেকে বহিঃস্কৃত ধর্ম প্রচারক বিতর্কিত চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তার মুক্তির জন্য প্রতিবেশী দেশ ভারতের এক শ্রেণীর জনগণ যেভাবে ক্ষেপে উঠেছে, তাতে মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। আমরা উকিলরা কেউ চিন্ময়ের পক্ষে দাঁড়াবো না , না এবং না

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪২




সাবাস বাংলাদেশের উকিল । ...বাকিটুকু পড়ুন

×