somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নুশরাত, রাতুল এবং ম্যাজিক বিনের গল্প

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



নুশরাতের কথা

ক্লাস রুম থেকে বেরুতেই রাতুলকে দেখতে পেলাম । হাত দুটো পিছন দিক দিয়ে কেমন বোকার মত দাড়িয়ে আছে !
এই ছাগল টা ছাগলই রয়ে গেল ! আজকাল কার ছেলে গুলা এমন হতে পারে আমার ধারনাই ছিল না ! একবার মনে হল পাশ দিয়ে চলে যাই । ওর দিকে না তাকিয়েই ! এইভাবে কয়দিন এড়িয়েই চললেই বেটা মজা বুঝবে ! কিন্তু পরক্ষনেই চিন্তাটা বাদ দিয়ে দিলাম !
হাজার হলেও ছেলেটা আমাকে পছন্দ করে ! তার উপর আমি নিজেও একট আধটু ছেলেটাকে পছন্দ করি !
আরেকটু কাছে যেতেই ব্যাপারটা ভাল করে দেখতে পেলাম ! রাতুল নিজের হাতের পেছনে কিছু একটা লুকিয়ে রেখেছে ! নিশ্চই আমাকে কিছু দেবে !
নাকি অন্য কিছু !
যাক এতোদিনে গাধাটার মাথায় কিছু একটা আসলো !
কি দেবে ?
কোন চিঠি ?
ভালবাসি লেখা কোন কিছু ?
এই যুগে চিঠি পত্র কেউ লেখে না তবে রাতুলের কাছ থেকে চিঠি পেতে খুব একটা খারাপ লাগবে না !
আমি একটু একটু এগিয়ে গেলাম রাতুলের দিকে !
-নুশরাত !
যাক নাম ধরে ডেকেছে ! কিন্তু এখন গাধাটার গলা কাঁপছে ! আরে ভাই আমি তো আর ভুত না পেত্নীও না ! আমাকে এতো ভয় পাওয়ার কি আছে ! স্বাভাবিক ভাবে আমাকে ডাকা যায় না ? আমার সাথে কথা বলা যায় না ?
আমাকে পছন্দ কর এটা কেন আমাকে অন্য মানুষের কাছ থেকে শুনতে হবে ?
তুমি নিজের মুখে বলতে পারো না ?
পছন্দই তো কর ! অন্য কিছু তো না, নাকি ?
আমি ধীর পায়ে রাতুলের দিকে এগিয়ে গেলাম !
-বল !
-ক্লাস তো শেষ তাই না ?
না ক্লাস শেষ কেন হবে ? ক্লাস এখন শুরু ! গাধা ! কেন এই লাইন বলা যেত না যে কেমন আছো নুশরাত ? কিংবা বাহ ! তোমাকে তো আজকে বেশ সুন্দর লাগছে !
ক্লাস তো শেষ তাই না ?
ফাজিল ! বদ পুলা !
আমি বললাম
-তাই তো মনে হচ্ছে !
রাতুলের দিকে তাকিয়ে দেখি ওর মুখে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমতে শুরু করেছে । কি বলবে ঠিক বুঝতে পারছে না !
হায়রে আমার প্রেমিক ! আমার সামনে আসলেই তোমার এই অবস্থা হয়ে যায় তা আমাকে তুমি কিভাবে বলবে ভালবাসি ?

এই তো সেদিন বিজয় দিবস উপলক্ষে আমাদের একটা পিকনিক ছিল ! আমাদের ক্লাসের সবাই মিলে আমরা গাজীপুর বেড়াতে গেলাম ! পিকনিকের পুরাটা সময় রাতুল আমার আসে পাশে ঘুর ঘুর করেছে ! ওর বন্ধুরা এবং আমার বন্ধুরা এমন একটা ব্যবস্থা করেছিল যাতে রাতুল সব সময় আমার আসে পাশে থাকতে পারে এমন কি বাসে যাওয়া এবং আসার সময়ও রাতুল আমার পাশেই বসে ছিল !
কিন্তু ফল টা কি হল !
গাধাটা কেবল বসে বসে ঘেমেছে !
ঠিক মত একটা কথাও বলতে পারে নি ! এমন মেজাজ খারাপ হয়েছিল ! দুই ব্যাচ সিনিয়ার এক বড় ভাই বেশ কয়েক মাস ধরেই আমার পিছনে ঘুরছে ! একবার মনে হল কালকে ক্যাম্পাসে গিয়েই ঐ সিনিয়র ভাইকে হ্যা বলে দিবো ! তখন মজা বুঝবে গাধাটা !
কিন্তু শেষ পর্যন্ত আর করি নি !
মনে মনে রাতুল কে এই ভ্যালেনটাইন পর্যন্ত সময় দিয়েছি ! এর ভিতর যদি ও নিজে মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে তাহলে কিছু একটা হবে নইলে গাধাটাকে আর প্রশ্রয় দিবো না !
যে ছেলে নিজের পছন্দের মানুষটাকে ভালবাসি বলতে পারে না তার ভালবাসার কোন দরকার নাই !
আরে ভাই মুখে না বলতে পারিস লিখে তো দিতে পারিস ! আমার মোবাইল নাম্বার তোর কাছে আছে একটা মেসেজও কি দিতে পারিস না ?
আজিব !

রাতুল হঠাৎ পিছন থেকে একটা বাটি টাইপের কিছু আমার হাতে দিল !
আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম
-কি এটা ?
-একটা গাছ ?
-গাছ ?
-ঠিক গাছ না ! অঙ্কুর ! এখনও হয় নাই ! হবে ।
-এটা দিয়ে আমি কি করবো ?
-না মানে শুনলাম তুমি বাগান পছন্দ কর !
-তো ?
-না মানে এইটা তোমার শোবার ঘরে রেখে দিও । প্রতিদিন পানি দিবে ! তাহলে ৬/৭ দিনের ভিতর গাছ বেরুবে !

আমি প্লাস্টিকের টব টা হাতে নিলাম ! দেখতে খারাপ না ! একটা ঢাকনা দেওয়া ! আমি ঢাকনাটা খুলে দেখেলাম সেখানে মাটি রয়েছে !
ভাবেছিলাম কি দেবে আর কি দিলো !
যাক ! কিছু তো দিল !
রাতুল আবার বলল
-পানি দিবা ? কেমন ?
-আচ্ছা ! আর কিছু ?
-না আর কিছু না !
আমি এই কথাটা শোনার পরেই রাতুল এক প্রকার দৌড়েই চলে গেল !
আমি রাতুলের চলে যাওয়া পথের দিকে তাকিয়ে রইলাম !
এই ছেলেকে নিয়ে আমার কপালে দুঃখই আছে বুঝতে পারছি !

বাসায় এসে রাতুলের দেওয়া টবটা শোবার খাটের পাশেই রাখলাম ! যাই দিন রাতুল দিয়েছো তো ! একটু যত্ন করে রাখি ! কে জানি কি গাছ অঙ্কুরিত হবে !
রাতুলের কথা মত প্রতিদিন পানি দিতে লাগলাম ! দুতিন দিনের ভিতরই মাটি ফুড়ে একটা গুল্ম জাতীয় কিছু একটা বের হয়ে আসলো !
যাক ভাল তো ! নিশ্চই কোন ফুল জাতীয় কিছু একটা বের হবে !
আমি প্রতিদিন পানি দিতে থাকি !
গুল্মটার মাথার দিকে বড় মত দুটি পত্র দেখা যাচ্ছে ! আস্তে আস্তে বড় হচ্ছে ! কিছু একটা কালো কিংবা খয়েরী টাইপের দাগ দেখা যাচ্ছে সেই পত্রের গায়ে !
আমি আর অত লক্ষ্য করলাম না !

সপ্তাহ খানেক পরেই ভ্যালেনটাইন ! কিন্তু গাধাটা এর ভিতরেও কিছু বলল না ! এর ভিতরেই বেশ ব্যস্ত হয়ে গেলাম ! বড় মামার মেয়ের বিয়ে উপলক্ষ্যে সারা দিন দৌড়াদৌড়ি ! কোন দিকে তাকানোর সময় নাই ! বাড়ির কাজের মেয়েকে বলে গিয়েছিলাম যেন গাছটাতে অল্প অল্প পানি দেয় ! আমার হয়তো সময় হবে না !

১৩ তারিখ গভীর রাতে বাসায় আসলাম একেবারে বিয়ের সব কিছু শেষ করে ! এসেই ঘুম ! অন্য কোন দিকে আর লক্ষ্য দেওয়ার সময় নেই ! ঘুম ভাঙ্গলো ১৪ তারিখ সকাল বেলা !
ঘুম ভাঙ্গতেই সবার প্রথমে চোখ গেল আমার শোবার খাটের পাশে রাখা রাতুলের দেওয়া টবটার উপর ! এতোদিনে গাছ টা বেশ বড় হয়ে গেছে ! গাছটার দিকে ভাল করে তাকাতেই মুহুর্তের ভিতরেই আমার মন টা আনন্দের ভরে উঠলো !
গাধাটা এতোদিন পর একটা কাজ করলো !
কিছুক্ষন মন টা একটা অপূর্ব আনন্দে ডুবে রইলো !



রাতুলের কথা

-আরে এতো চিন্তা কেন করিস ?
সুমনের দিকে তাকিয়ে দেখি শালা মনের সুখে বিড়ি টানছে ! মনে হল শালাকে পিছন দিকে একটা লাথি মারি ! শালা টেনশন করবো না ? কতদিন হয় অপেক্ষা করছি । আজকে ১৪ তারিখ ! আজকে যদি না হয় তাহলে ?
আমি বললাম
-আচ্ছা । বুদ্ধিটা কাজ করবে তো ?
-১০০% ! কোন ভুল নাই !
-তাহলে কাজ করছে না কেন ? সেই ৯ দিন আগে ওকে টব টা দিয়েছি এতো দিনে তো হয়ে যাওয়া কথা !
-তা অবশ্য ঠিক বলেছিস !
-তাহলে ?
-মনে হয় নুশরাত ঠিক মত পানি দেয় নি !
-কি বলিস ? একবার ফোন দিয়ে দেখবো নাকি ?
-দেখতে পারিস !

আমি ফোনটা হাতে নিয়ে যেই না নুশরাতকে ফোন করতে যাবো ঠিক তখনই আমার ফোন টা বেজে উঠলো ! আমার বুকের ভতরটা ধস করে উঠলো ! কাজ কি হয়েছে ?
সত্যি কি হয়েছে ?
কে জানে ?
আমি ফোন রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে নুশরাতের কন্ঠ শুনতে পেলাম !
-কোথায় তুমি ?
-এইতো !
এক ঘন্টার ভিতর ক্যাম্পাসে আসো ! দেরি যেন না হয় !
আর কোন কথা কথা না বলে নুশরাত ফোন রেখে দিল ! মানে কি ?
এমন কড়া কন্ঠে তো ওকে আগে কথা বলতে শুনি নি !
আমার কদিন আগের কথা মনে পড়ে গেল ! আমি নিজেও খানিকটা জানতাম যে নুশরাতও আমাকে একটু আধটু পছন্দ করে ! কিন্তু আমার কাছ থেকে প্রথম প্রোপোজ আশা করছে ! প্রস্তাব পাঠালে ভেবে দেখবে !
কিন্তু আমি নিজেই কিছু করতে পারছিলাম না ! কিভাবে করবো ? সব কিছু ঠিক থাকে কেবল নুশরাতের কাছে আসলেই আমার হাত পা কাঁপা শুরু হয়ে যায় ! আমি হাজার চেষ্টা করেই সেটা পারি নি ! আমি তোমাকে ভালবাসি এই লাইন টা বলতে পারি নি !
এই রকম একটা কথাও শোনতে পেয়েছিলাম যে নুশরাতকে কোন এক সিনিওর ভাই পছন্দ করে আ আমি যদি কিছু তাড়াতাড়ি না করতে পারি তাহলে .....

আজকে ও আমাকে হঠাৎ এই ভাবে ডেকে পাঠালো কেন ? আর গলার ভয়েজ শুনে মনে তো ও বেশ রেগে আছে !


যখন ক্যাম্পাসে পৌছালাম তখন প্রায় এগারোটা বাজে ! বুকের মাঝে কেমন ধুক ধুক করছে ! ঠিক বুঝতে পারছি না নুশরাত কি করবে ! কি বলবে ?
আমাদের কাঁঠাল তলায় দেখলাম নুশরাত বসে আছে ! লাল রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরে আছে ! আমি ভয়ে ভয়ে ওর সামনে গেলাম ! আমার দিকে ওর চোখ পরতেই দেখি ও আমাকে বলল
-তুমি এগারো মিনিট লেট করেছ ?
-সরি !
-হুম ! আজকে প্রথম দিন বলে কিছু বললাম না ! এর পর থেকে যদি আর একটা মিনিটও দেরি হয় তাহলে কিন্তু খবর আছে !
-আচ্ছা আর দেরী হবে না !
এই কথা বলেই মনে হল আরে নুশরাত কি বলতে চাইছে ! এরপর থেকে আর দেরি করলে মানে কি ?
তাহলে কি ?
নুশরাত বলল
-জানো, আজকে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠেই তোমার ঐ গাছটার দিকে চোখ গেছে ! ইস ! মন টা এমন খুশি হয়ে গেল ! এতো দিন অপেক্ষা করিয়ে যে মেজাজ টা খারাপ করিয়েছ আজকে তার জন্য তোমাকে ক্ষমা করে দিলাম ! এই দেখো আমি ছবি তুলে এনেছি ! এই !
এই বলে নুশরাত আমাকে ওর মোবাইলে তোলা ছবি দেখালো !


ইশ কাজ করেছে !

সত্যি সত্যি কাজ করেছে !
আই লাভ ইউ বলতে পেরেছি ! আমার গাছ বলতে পেরেছে ! ইয়াহু !!
নুশরাত বলল
-এই চমৎকার বুদ্ধিটা পেয়েছো কোথায় বলত ?
-আসলে তোমাকে চমকে দিবো বলেই এতো দিন অপেক্ষা করেছি !
-তাই ?
-হুম !
-এই গাছটার নাম কি শুনি ?
-এটা ম্যাজিক বিন ! তোমার জন্য !
-হুম । বুঝলাম ! কিন্তু প্রোপোজের পরীক্ষায় তুমি উত্রে গেছো এখন কিন্তু প্রেমিকের পরীক্ষা বাকী আছে ! এবার যদি আগের মত আচরন কর তাহলে কিন্তু খবর আছে ! বুঝছো ?

আমি ভাবতেই পারছি না নুশরাত রাজি হয়ে গেছে ! ভাগ্য ভাল সেদিন জিনিসটা চোখ পড়েছিল ! আমি মনের আনন্দ নিয়ে সামনের দিনের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকি !



ম্যাজিক বিন
ম্যাজিক ট্রি
ম্যাজিক ট্রি

সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৫
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×