somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

প্রথম প্রেম এবং প্রথম প্রেমিকার গল্প

২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




সময়ের সাথে সব কিছু আস্তে আস্তে সব সম্পর্ক গুলোর রং পরিবর্তন হতে থাকে ! যাকে ছাড়া একদিনও বাঁচবো না এমন মনে হত আগে, সময় যাওয়ার সাথে সাথে তার চেহারাটা কেমন ঝাঁপসা হয়ে আসে ।

আজকে মোবাইলে এলার্ম না বাজলে তো তার কথা মনেই হত না কিন্তু একটা সময় ছিল কেবল এই দিন নয়, বছরের পুরোটা দিন জুড়ে কেবল সে ই ছিল ! তাকে ছাড়া একটা নিঃশ্বাসও যেন নিতে পারতাম না ! আর আজকে ?
মোবাইলের রিমাইন্ডার তার কথা মনে করিয়ে দিল ?

কার কথা বলছি ?
বলছি আমার প্রথম প্রেমিকার কথা ! আমার জীবনের প্রথম মেয়েটির কথা যার প্রেমে পড়েছিলাম আশ্চার্য ভাবে প্রথম দেখাতেই ! প্রথম দেখাতে প্রেম যাকে বলে !
ইভা !
ইভা রহমান মনে করে ভুল করবেন না দয়া করে ! তার ভাল নাল তাসনিম আরা ইভা ! আমার ক্লাস মেইট, আমার জীবনের প্রথম প্রেম ! আজকে এসেছি তার গল্প করার জন্য !
বানিয়ে বানিয়ে গল্প লিখি বলে দয়া করে এটাও মনে করবেন না যে এইটাও বানানো গল্প !

প্রথমে বলি কিভাবে প্রথমে তার প্রেমে পড়লাম !

আমার সেই দিনের কথা এখনও মনে আছে । ক্লাস সেভেনে পড়ি ! শনিবার, ৬ জানুয়ারি, ২০০১ সাল ! আমাদের তখন ছেলে মেয়ে এক সাথে ক্লাস হত !
স্যার আসে নি তাই বসে আছি ক্লাস রুমে ! চরিদিকে হইচই হচ্ছে । আমি বরাবর চুপচাপ ! মেয়েদের সারির দিকে চোখ গেল ! তখনই মেয়েটাকে আমি দেখলাম ! নীল জিন্সের জ্যাকেট পরে মেয়েটা পুরো ক্লাস জুড়ে হেটে বেড়াচ্ছে । সবার সাথে কথা বলছে, হাসছে !
আমি জানি না, আমার বুকের মাঝে কি হল ! কেবল লক্ষ্য করলাম আমার অন্য রকম একটা অনুভুতি হচ্ছে ! বুকটা একটু যেন বেশি জোরে কাঁপছে ! এই অনুভুতি আমার কাছে নতুন ছিল !
ছোট বেলা থেকেই আমি ভালা পুলা হিসাবে পরিচিত । মেয়েদের দিকে একদম তাকাতাম না, কথা তো দুরে থাকুক !
কিন্তু মেয়েটার দিক থেকে চোখ সরাতে পারলাম না !

তার কয়েক সপ্তাহ পরে মেয়েটির সাথে আমার মুখোমুখি দেখা হয়ে গেল ! একদম মুখোমুখি ! আমি যে স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়তাম সেও সেখানে পড়ত ! দেখা হল সেদিন বৃষ্টি হচ্ছিল ! স্যারের বাসায় দরজার কাছে গিয়েছি ঠিক তখনই মেয়েটা এসে হাজির ! একদম মুখোমুখি ! সে কিছুক্ষন চেয়ে রইলো আমি কিছুক্ষন ! মেয়েটা সেদিন বাদামী রংয়ের কামিজ আর বাদামী ল্যাগিংস পরেছিল ! চুল গুলো একটু যেন ভেজা ভেজা ছিল !

তারপর ইভার সাথে প্রাইভেটে দেখা হত ! কোন দিন কথা হত না ! ক্লাস এইটে ওঠার পর আমরা একসাথে বৃত্তি কোচিং করতাম ! দেখা হতে লাগলো আরও ভাল ভাবে কিন্তু কথা হয় নি ! ক্লাস নাইন গেল, এল ক্লাস টেন ! ২০০৪ সাল !
বলতে গেলে এই বছরটাই আমার জীবনের একটা অর্থ পূর্ন দিন !
আমাদের স্কুলে ছেলেমেয়ে উভয়ই পড়লেও হলেও ছেলে মেয়ে আলাদা ক্লাস হত । কেবল ক্লাস টেন এ ছেলে মেয়ে এক সাথে ক্লাস হত !

আসল গল্প এখান থেকেই শুরু !

তখন আমার কয়েক জনের সাথে আমার বন্ধুত্ব খুব ভাবে জমে ওঠে ! একদিন সেই একজনের সাথে ক্লাসের ফাঁকে বসে বসে গল্প করছি । আমার সেই বন্ধুটা খুব হাসতেছে হঠাৎই ! আমি হাসির কারন জানতে চাইলেই সে আমাকে একটা চিঠি ধরিয়ে দিল ! চিঠিটা ছিল আমাদের ক্লাসের একটা মেয়ের ! এবং মেয়েটা ইভার খুব কাছের এক বান্ধবী !
ঘটনা হল আমার সেই বন্ধুটি কিভাবে সেই মেয়ের সাথে রিলেশন করে ফেলেছে ! আমি কিছু জানিই না !

আমার মনে কেন জানি আবার ইভার কথা টা খুব বেশি করে মনে পড়ে গেল ! বারবার মনে হল, ইস ! ইভা যদি আমাকে এই ভাবে চিঠি লিখতো !
তার কদিন পরেই আমার সেই বন্ধু আমার কাছে জানতে চায় যে আমার কোন পছন্দ আছে নাকি ?
এতোদিন লজ্জার কারনে কথা টা কারও কাছে বলতে না পারলেই সেদিন বলে দিলাম যে আমার কাকে পছন্দ !

তার দিন পনের পরেই খবর এল যে ইভাও নাকি আমাকে খুব পছন্দ করে ! আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম ! বলে কি ?
অবশ্য ক্লাসে আমি সহ কয়েকজন বেশ জনপ্রিয় ছিলাম ! আর সত্যি সত্যি ভালা পুলা হিসাবে একটা সুনাম ছিল !
কিন্তু কথা হল যে আমাকে আগে প্রেমের অফার পাঠাতে হবে । তাহলেই নাকি সে রাজি হবে !
অনেক দ্বিধা দ্বন্দ্ব কাটিয়ে পাঠিয়ে দিলাম প্রেমে প্রস্তাব !

অফ পিরিয়ড ছিল ! দুই বন্ধুর কাছে একটা রুমালে একটা কাগজ লিখে পাঠালাম ! আমি তো ধরেই নিয়েছিলাম যে উত্তর হ্যা আসছে কিন্তু উত্তর এল "না" !
তার বান্ধবী টেনে টেনে বলতে লাগলো "দেখো এখন ও এই সব কোন সম্পর্কে জড়াতে চাচ্ছে না" !
আমি যেন আকাশ থেকে পড়লাম !

আসলে আমার বন্ধুরা আমার কাছে মিথ্যে বলেছিল ! ইভার সাথে আমার ব্যাপারে তাদের কোন কথা হয় নি ! তার মানে আমি প্রথম প্রেমে ছ্যাঁকা খেয়ে গেলাম ! তারা আমাকে দিয়ে কেবল প্রেমের প্রস্তাব পাঠাতে চেয়েছিল ! তাদেরও একটা আশা ছিল যে ইভা নিশ্চই রাজি হয়ে যাবে !
কিন্তু সে রাজি হল না !
এইডা কুনো কথা !!

খাওয়া দাওয়া করে যখন আবার ক্লাস রুমে আসলাম তখন পুরো ক্লাস জেনে গেছে যে আমি ইভাকে প্রোপোজ করেছিলাম কিন্তু সে রিজেক্ট করে দিয়েছে !
লজ্জায় মাটির সাথে মিশে যেতে ইচ্ছে হল !

ছুটির সময় যখন সাইকেল স্ট্যান্ডে সাইকেল নিতে যাবো দেখি ইভা তার বান্ধবী সহ এসে হাজির ! বলতে গেলে এই প্রথম সে আমার মুখোমুখি হল ! আমি চলে যেতে চাইলে আমার সাইকেল আটকে দাড়ালো !
আমার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে বলল
-তুমি রাগ করেছ !
আমার তখন মনে হয়েছিল না রাগ করবো কেন ? আমি তো অনেক খুশি হয়েছি ফাজিল মেয়ে !
কিছু বলললাম না ! ইভা বলল
-দেখো আমরা একই সাথে পড়ি ! আমরা কি ভাল বন্ধু হতে পারি না ?
বন্ধু ! আমি তো বন্ধু হতে চাইছি ? থাপড়ায়া দাঁত ফেলে দেওয়া উচিৎ !
কিন্তু কিছু বলতে পারলাম না ! বললাম
-আচ্ছা !
-বল তুমি এবার থেকে আমার সাথে কথা বলবা ! তুমি এমনিতে কারো সাথে কথা বল না ! বলবা তো কথা ?
-হুম বলব !

তারপর ইভার সাথে টুকটাক কথা হতে থাকে ! ইভা নিজ থেকে কথা বলতো, মাঝে সাঝে চকলেট খাওয়াতো ! ঝালমুড়ি খাওয়াতো !
কিন্তু মন ভরছিল না ! ইভাকে নিজের প্রেমিকা না বানানো পর্যন্ত যেন শান্তি পাচ্ছিলাম না ! তারপর থেকে একটা পাগলামো শুরু করি ! নিজের হাত কেটে কাগজে চিঠি লিখে ওকে দিলাম !

মনে হল যেন কাজ হল ! ওর বান্ধবীর ছোট বোনের জন্মদিনে ওর সাথে দেখা হল ! ও নিজে হাতে আমাকে কেক খাইয়ে ছিল ! কিছুটা নাকে ঘষে দিল ! তারপর নিজ থেকেই আমাদের বাসায় যাওয়ার দাওয়াত নিল !

ঠিক হল পহেলা বৈশাখের দিন তারা আমার বাসায় যাবে ! ঠিক ঠিক এসে হাজির ! ততদিনে ইভার মন গলে গেছে !

ওরা চার বান্ধবী আমাদের বসার ঘরে বসে রয়েছে ! এই সময়ে ইভা আমাকে ডেকে বারান্দায় নিয়ে গেল ! আমি চুপ করে ছিলাম । কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! ইভা বলল
-আমাকে কিছু বলতে চাও না ?
-উহু !
-তোমার কিছু বলার নেই ?
-আছে তো !
-তাহলে বল না কেন ?
-মুখে কিভাবে বলবো ? লিখে দেই ?

শুনতে হাস্যকর হলেও সেদিন এই কথাটাই বলেছিলাম !
তারপর কাগজে লিখলাম

ডু ইউ লাভ মি ? ইয়েস / নো !

সে আমার হাত থেকে কলম টা নিয়ে ইয়েস এ টিক দিয়ে নো টা কেটে দিল !
পুরাই মাল্টিপল চয়েজ প্রোপোজ !

তারপর ব্যাগ থেকে ছোট একটা উপহার ধরিয়ে দিল আমার হাতে !
তখন মনের ভিতর কি পরিমান আনন্দ হচ্ছিল বলে বোঝানো যাবে না !

আবার যখন রুমে ফিরে এলাম তখন আমি যেন অন্য জগতে ছিলাম ! আমাদের বন্ধু এবং ওর বান্ধবীরা জিজ্ঞাসু চোখে আমাদের দিকে তাকিয়ে ! ইভা রহস্যময় হাসি দিয়ে অন্য কথায় ব্যস্ত হয়ে গেল ! ওর এক বান্ধবী আমাকে বলল সব ঠিক আছে ? আমি বললাম ঠিক আছে !


ঠিক আছে মানে ? ঠিক না থেকে পারে ! তখনই একটা কাজ হল ! টেবিলের উপর আমার কাটার টা ছিল যেটা দিয়ে আমি হাত কেটে রক্ত বের করে ইভার কাছে চিঠি লিখে পাঠাতাম ! ইভা ওটা হাতে নিয়ে বলল
-এটা দিয়ে হাত কাটতে ?
আমি খানিকটা গর্বের স্বরেই বললাম
-হু !
-এখন কাটো তো !
নিজের কাছে কেমন যেন লাগলো ! যদি না কাটতে পারি তাহলে ছোট হয়ে যাবো ওর কাছে ! কাটার টা নিয়ে কেবল বা হাতের কব্জির নিচে একটা টান দিলাম ! কোন কিছু না ভেবেই ! প্রথমে কিছুক্ষন কিছুই হল না কিন্তু অনুভব করলাম একটু পরেই !

আআআআআআআআআআআ !! মুখ দিয়ে কোন আওয়াজ না বেরুলেও কি পরিমান জ্বলতেছিল আমি জানি ! হাত কেটে রক্তারক্তি অবস্থা ! পাঞ্জাবী পরা ছিল । সাদা পাঞ্জাবীতে রক্ত লেগে গেল !
অন্যরা আমাকে নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়লেও ইভা চুপ করে ছিল ! ওর চোখে একটা অন্য রকম আনন্দ দেখতে পাচ্ছিলাম ! চাপা আনন্দ !

সেই কাটা দাগ এখনও আমার আছে !

এর পরেই আমার অন্য রকম একটা জীবন শুরু হল ! ইভার সাথে মোট ১০ মাস রিলেশন ছিল ! বলতে কোন বাঁধা নেই কোন দ্বিধা নেই দশটি মাসের প্রতিদিনই আমি আমি কাটিয়েছি অন্য এক জগতে ! জীবনে অন্য রকম একটা আনন্দময় সময় ছিল সেটা !

ওকে চিঠি লিখতাম খুব বেশি ! এত্তবড় বড় সব চিঠি ! একটা ঠিক চিঠি না লিখলে ওর রাগ কে দেখতো !

ওকে নিয়ে সাইকেল ভ্রমনে যেতাম প্রায়ই ! দুইজনের সকালের প্রাইভেট কামাই দিয়ে চলে যেতাম যেদিকে চোখ যায় !

মাঝে মাঝে এমনও হয়েছে আমাদের দেখাই হয় নি ! ও আমাকে এক জায়গায় দাড়াতে বলেছে আমি বুঝি নি, দাড়িয়ে রয়েছি অন্য জায়গায় ! ও রাগ করে আছে আমিও রাগ করে আছি !

এরকম কত স্মৃতি যে আমাদের রয়েছে । কতদিন হয়ে গেল তবুও যেন চোখের সামনে যেন সব ভাসে !

ওর সাথে সম্পর্কের পুরোটা সময়ে আমি আসলেই অন্য এক জগতে ছিলাম ! ছোট ছোট অনে ঘটনা ইচ্ছে করলে বর্ণনা করা যায় তাহলে আজকে আর শেষ হবে না !

একটা সময় নিজেদের ভুলের কারনে সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যায় ! দোষ ছিল দুজনেরই ! কারও বেশি কারও কম ! কে বেশি দোষী ছিল সেটা আজকে আর নাই বলি !

সেই কবেকার কথা ! প্রথম প্রেম ছিল, কোন চিন্তা ভাবনা ছিল না কেবল আবেগ ছিল ! আজও আছে মনের কোথাও ! আজও তাকে মনে পড়ে !
এর আগেও তাকে নিয়ে ব্লগ লিখেছি বেশ কয়েকটা ! আজকে লেখার কারন হচ্ছে আজে তার জন্মদিন ! আমাদের সম্পর্ক থাকা সময়ে তার জন্মদিন টা আমি পাইনি ! তার জন্মদিনের পরে সম্পর্ক শুরু আর পরের টা আসার আগেই শেষ !


শুভ জন্মদিন প্রথম প্রেমিকা !
হয়তো আজকে আমাকে আর আগের মত মনে পড়ে না ! মনের গভীরে কোথাও আমার স্মৃতি গুলো ফেলে রেখেছো অবহেলায় ! তবে এই টুকু নিশ্চিত জানি আমাকে তুমি মনে রেখেছো ! মনের কোথাও না কোথাও আমার কথা কোন এক বিষন্ন বিকেলে ঠিকই মনে পড়ে তোমার ! যেমন টি আমার মনে পড়ে !


সবার শেষে তার কয়েকটা লাইন দিয়ে শেষ করি ! সে একটা চিঠিতে আমাকে লিখেছিল !
When I will Die,
Come to my grave
No Cry, No pray
On just Say "I love you"
সর্বশেষ এডিট : ২৮ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৬
২৭টি মন্তব্য ২৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×