somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জুনিয়র মেয়েটির সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



কমেন্টে টার দিকে আমি একটু অবাক হয়েই তাকিয়ে রইলাম ! কমেন্টকারীর নাম "দুষ্ট মেয়ে" !
মেয়েটি কমেন্টে লিখেছে
"আমি জানতাম আপনি এরকমই একটা স্টাটাস দিবেন"

কি হইলো মেয়েটা কেমন করে জানলো আমি এই রকম একটা স্টাটাস দিবো ?
আশ্চর্য ?
মেয়েটার তো কোন ভাবেই তো জানার কথা না !

সেমিনার রুমে বসে আছি ! আমার সামনের বসা তিন মেয়ের দিকে তাকালাম ! আমার পাশে আমার সাকিল আর জানিম বসে আছে ! কথা বলছে ! ওদের সাথে গল্প ব্যস্ত আমি নিজেও ! এবং কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে সামনের তিনটা মেয়ের একটা মেয়ের দিকে তাকাচ্ছি !
অবশ্য তাকানোর কারন আছে ! তিন জনের একজন আড় চোখে কখনও বা সরাসরি চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছে ! মুখে একটা মিষ্টি-দুষ্ট হাসি ! চোখে চোখে খেলা চলছে ! এবং এইটা নিয়েই আমি ফেসবুকে একটা স্টাটাস দিলাম ! হাতের কাছে ২৭০০ ক্লাসিক ফোনটা থাকে সব সময় ! কিছু হলেই টুক করে ফেসবুকে স্টাটাস !

আর সেই সেই স্টাটাসেই মেয়েটির কমেন্ট টা দেখে আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম ! যদিও মেয়েটা আমার লিস্টে নেই ! আমি আরেকবার ব্রাউজার টা রিফ্রেস করলাম ! এবং দেখলাম আরেকটা নটিফিকেশন এসেছে ! সেই দুষ্ট মেয়েই আরেকটা কমেন্ট করেছে !
আমি নটিফিকশন ওপেন করতেই আমার চোখ চরক গাছে । মেয়েটি লিখেছে
"আপনাকে খোঁচা খোঁচা দাড়িড়ে ভাল লাগছে, সাথে সাদা শার্ট টা মানিয়েছে"

আমি এই কমেন্ট পড়ে সত্যি আকাশ থেকে পড়লাম !
কি বলে এই মেয়ে ?
আমার মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি এই মেয়ে কিভাবে জানলো ? তার উপর আজকে আমি সাদা রংয়ের শার্ট পরেছি এই মেয়ে কিভাবে জানলো ?
জিরো ফেসবুক ব্যবহার করছিলাম, ফুল ভার্শনে গেলাম ! মেয়েটির প্রোফাইলে গিয়ে আমার চোখে আরে ধাপে গাছে উঠলো ! সামনে বসা সেই মেয়েটির ছবি ! যে কি না আমার সাথে চোখে চোখে খেলা করছিল !
খাইছে !
এই মেয়ে এই খানে কিভাবে এল ?

নাহ এখানে থাকা যাবে না ! কেটে পড়তে হবে ! মোটেই থাকা যাবে না !
আমি ব্যাগ নিয়ে উঠে পড়লাম !
শেষ বারের মত মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখলাম মেয়েটি আমার দিকে অদ্ভুদ ভাবে তাকিয়ে আছে, দুষ্টামি ভরা চোখে !

আমি দ্রুত সেমিনার রুম থেকে বেড়িয়ে গেলাম ! এতো দিন অনলাইনে যা করেছি, জেনে এসেছি তারা কেউই আমাকে চিনে না ! বলতে গেলে আমার ভার্চুয়াল জীবন আর বাস্তব জীবন টা একদম ভিন্ন ! দুটোর একটা সাথে অন্য টার কোন মিল নেই ! এমন কি দুই জগতের মানুষ গুলোও আলাদা ! কিন্তু আজকে এমন করে ধরা খেয়ে যাবো ভাবতে পারি নি !
এই মেয়ে আমাকে পেল কিভাবে কে জানে ?

আমাদের ডিপার্টমেন্টেই পড়ে মনে হচ্ছে ! উপরের ক্লাসে পরার সম্ভাবনা নাই ! নিচের কোন জুনিয়র ব্যাচ হবে হয় তো !

রাতের বেলা ফেসবুকে ঢুকে দেখি সেই দুষ্ট মেয়ের মেসেজে ! একবার ভাবলাম মেয়েটাকে এড়িয়ে চলি । কিংবা একটা ব্লক মেরে দেই । কিন্তু মেয়েদেরকে কিভাবে ব্লক মারি ! তার উপর এমন মায়াবী চোখের অধিকারী কোন মেয়ে কি ব্লক মারা যায় ?
আমি মেসেজের উত্তর দিলাম !
মেয়েটি মেসেজে লিখেছে
-আপনি আজকে ওভাবে চলে এলেন কেন ?
-এমনি ! কাজ ছিল ।
-কাজ ছিল না ছাই ! আমাকে দেখে ভয় পেয়েছেন ?
-আশ্চর্য তোমাকে ভয় পাওয়ার কি আছে ?
-তাই !
এই বলে কিছুটা হাসির ইমো !
আমি বললাম
-হাসির কি হল ?
-কিছু না ! যাক আজকে গল্প লিখবেন না ?
-আজকে ?
-হুম ! জুনিয়র মেয়েটির সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প !

আমি আবারও আকশ থেকে পড়লাম ! কি বলে এই মেয়ে ! এবং সত্যি আমি এরকম একটা গল্প লেখার কথাই ভাবছিলাম ! মেয়েটি কিভাবে জানলো আমার মনের কথা ! আজকে মেয়েটি আমাকে বেশ কয়েকবার চমকে দিয়েছে !

মেয়েটি আবারও জানতে চাইলো
-কি ব্যাপার কথা বলছেন না কেন ?
-কি বলবো ?
-লিখবেন না ?
-কি জানি ?
-আমি জানি আপনি লিখবেন ! শুন মেয়েটির বর্ণনা যখন দিবেন তখন মেয়েটির পরনে একটা বেগুনী রংয়ের সেলোয়ার কামিজ পরাবেন ! আর চুল লম্বা রাখবেন ! কেমন ?
-কেন ?
-কারন আমার পছন্দ তাই !
-তোমার চুল তো বেশ লম্বা ।
-বাহ ! ভালই লক্ষ্য করেছেন দেখছি !
একটু অপ্রসতুত হলাম মেয়েটি কথায় ! মেয়েটি বলল
-হুম ! তবে আমি তো একটু মোটা ! আপনার নায়িকারা তো সব সময় স্লিম হয় ! তাই না ?
-মোটেই না ! আমি কখনও মেয়েটি চিকন কি মোটা এই কথা লিখি নি !
-তাই ?
-হুম ! আচ্ছা একটা কথা জিজ্ঞেস করি ?
-করেন ?
-আমাকে পেলে কোথায় তুমি !
এই প্রশ্নের জবাব মেয়েটি কেবল হালো । কিছু বলল না !


যাই হোক একটা গল্প লিখেই ফেললাম ! জুনিয়র মেয়েটির সাথে আমার সম্ভাব্য প্রেমের গল্প ! পরদিন সকালে আমার জন্য আমার জন্য সত্যিই অন্য কিছু অপেক্ষা করছিল ! আমি এতোদিন আমার গল্পে কত মেয়ের বর্ননা দিয়েছি ! নিজের ইচ্ছে মত মেয়েদের সাজিয়েছি !
কিন্তু কোন দিন সেই মেয়েগুলো কে বাস্তবে দেখি নি ! তারা রয়ে গেছে কেবল আমার কল্পনায় আর আমার ব্লগের পাতায় !
পরদিন যখনই ক্লাসের ফাঁকে যখন বের হলাম তখনই সেই মেয়েটির দিকে চোখ গেল ! ফেসবুকে সেই দুষ্ট মেয়ে !

মেয়েটিকে দেখেই আমার বুকের ভেতর কেমন একটা কাঁপন শুরু হল ! কারন গত কাল রাতে আমি মেয়েটির যেই রকম বর্ণনা দিয়েছি মেয়েটি একদম সেই রকম ভাবেই হাজির হয়েছে ! যদিও মেয়েটি চেহারা আমার চোখের সামনে ভাবসছিল কিন্তু আমি নিজের কিছু পছন্দের জিনিসও বর্ণনায় ঢুকিয়ে দিয়েছিলাম, দেখলাম মেয়েটি ঠিক সেই রকম ভাবেই আমার সামনে এসে হাজরি হয়েছে !

আমি কিছুক্ষন কেবল দাড়িয়েই রইলাম ! কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না ! কিংবা কি বলা উচিৎ আমার ? মেয়েটি আমার সামনে এসে দাড়াল !
আমার কি বলা উচিৎ ?
কি বলবো ?
গল্পে আমার নায়কেরা কত সুন্দর করেই না মেয়েদের সাথে কথা বলে ! আর বাস্তবে মেয়েদের দেখলেই আমার বুকের ভেতর কেমন একটা কাঁপন শুরু হয়ে যায় ! এইডা কিছু হইলো ?
মেয়েটি বলল
-দেখুন তো আপনার কালকের গল্পের তিথির মত হয়েছে কি না ?
আমি কোন রকমে বললাম
-হুম !
-শুধু হুম ?
-না মানে একদম তিথিই লাগছে !
-আর কিছু না ?
আমি কথা হারিয়ে ফেললাম ! কি বলবো ? কি বলা উচিৎ ? কি বললে মেয়েটা খুশি হবে ?

গল্প লেখার সময় কত কথা মনে আসে অথচ একখন কিছু মনে হচ্ছে না ! এইটা কোন কথা !
কি বলবো ?
হঠাৎ দেখলাম মেয়েটার মুখ কালো হয়ে গেল । মেয়েটি বলল
-আসলেই কল্পনার জগৎ আর বাস্তবটা এক না তাই না ?
-অ্যা ? কি বললে ?
-বললাম, গল্পে আপনাকে যত খানি রোমান্টিক মনে হয় বাস্তবে আপনি ততখানি নন ! আসলে আমিই একটা গাধা !

মেয়েটি আমাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে পেছন ঘুরে চলে গেল ! এখন কি করা উচিৎ ?
মেয়েটির পিছনে যাওয়া উচিৎ ?
নাহ !
এই ভাবে একটা মেয়ের পিছনে যাওয়া ঠিক হবে না ! আর একটু পরে আমার ক্লাস শুরু হবে ! আর কিছু চিন্তা করতে করতে দেখি স্যার চলে এল !
কিন্তু কিছুতেই শান্তি পাচ্ছিলাম না ক্লাস রুমে ! কি যেন একটা অস্বস্তি লাগছিলই ! স্যার লেকচার দিচ্ছিল তার মাঝখানেই উঠে দাড়ালাম !
স্যার ভরু কুচকে বললেন
-কি চাই ?
-স্যার একটু বাইরে যাবো ?
কিছুক্ষন আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বললেন
-যাও ! তাড়াতাড়ি আসবা !

আমি রুম থেকে বের হয়েই সেমিনারের দিকে গেলাম ! মেয়েটি ঐ দিকেই গিয়েছিল কিন্তু সেখানে পেলাম না !
গেল কই ?
চলে গেল নাকি ?
গেলাম নিচে তলায় !
তারপর পাশের দুইটা ডিপার্টমেন্টেও গেলাম ! কোথাও নেই ! শেষ আর কোথায় যাওয়া যায় ভাবতে ভাবতে উপরের ক্লাস রুমের কথা মনে পড়লো ! অবশ্য ওখানে একা একটা মেয়ে যাবে না !
আমি তবুও শেষ ভরশায় গেলাম সেখানে ! একেবারে শেষ ক্লাস রুমের শেষ বেঞ্চে মেয়েটা বসে থাকতে দেখলাম ! দুর থেকেই দেখতে পারচ্ছিলাম মেয়েটা কাঁদছে !

কি করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলাম না ! মেয়েটির কাছে গিয়ে বসলাম ! আমাকে দেখে মেয়েটি চোখ মুছে অন্য দিকে তাকালো ! আমি মেয়েটির দিকে তাকিয়ে বললাম
-এখন আমার কি করা উচিৎ ?
-আমি কিভাবে বলব ?
-না মানে আসলে আমি এই রকম সিচুয়েশনে আগে পড়ি নি ! তুমি তো আমার গল্প পড়েছো তা তোমার কি মনে হচ্ছে আমার কি করা উচিৎ !
মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল
-জানি না ?
-আচ্ছা বল তো কি করলে তুমি খুশি হবে ! আসলে তুমি কিছু একটা আশা করেছিলে আমি সে রকম কিছু করি নি ! তাই দেখে তোমার মন খারাপ হয়েছে ! কিন্তু দেখো আমি কিন্ত এসেছি ! আসি নি ?
মেয়েটি এবার কিছু না বলে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো কেবল !
-আরে এভাবে তাকিয়ে থেকো না প্লিজ ! কিছু একটা বল প্লিজ !
মেয়েটি বলল
-কেন আসলেন ?
-জানি না !
-আমিও জানি না !
-তোমার পাশে কিছুক্ষন বসে থাকি ?
-কেন ?
-তোমার ভাল লাগতে পারে ! আমার ভাল লাগবে ! আমার গল্পের নায়িকাকে এভাবে আমার সামনে পেয়ে এভাবে সামনে দেখে আমার ভাল লাগবে ! তাই না ? কল্পনার জগতের কেউ এভাবে বাস্তবে লাফ দিয়ে চলে আসবে ভাবতেই পারি নি কোন দিন !
-তাই ?
-হুম ! এই দেখি আমার গায়ে গায়ে হাত দিয়ে ! এখনও কেমন একটা কাপন অনুভব করছি !

মেয়েটি সত্যি সত্যি আমার হাত ধরলো চট করেই ! তারপর আামকে অবাক করে দিয়ে আমার বুকে কান পাতলো ! আমি কেবল অনুভব করলাম আমার স্পন্দন বেড়ে গেছে আরও বহু গুলো !

মেয়েটি যখন আমার বুক থেকে কান সরালো তখন আমি যেন অন্য কোন জগতে ! এতোক্ষন পরে মেয়েটির মুখে একটু হাসি দেখতে পেলাম ! মেয়েটি বলল
-হুম ! বুঝলাম ! যান এইবারের মত আপনাকে ক্ষমা করলাম !
আরে আমি মাফ চাইলাম কখন ?
ক্ষমার কথা কেন আসছে !
মেয়েটি মুখে বাকিয়ে বলল
-আজকে বিকেল বেলা বেইলি রোডে আসবেন !
-মানে কি ?
-কোন মানে নেই ! আসতে বলছি আসবেন ?
-কেন ?
-আবার প্রশ্ন করে ? এতো প্রশ্নের জবাব দিতে পারবো না ! আসতে বলছি তাই আসবেন !
-আমার টিউশনী আছে !
-আমি জানি ! আপনার টিউশনী ওখানেই ! বিকেল বেলা আসবেন সন্ধ্যা বেলা চলে যাবেন ! ঠিক আছে ? দেরি যেননা হয় ! আর এখন যান ক্লাস করুন গিয়ে !

মেয়েটি আর কিছু না বলে হাটা দিল ! আমি বোকার মত তাকিয়ে মেয়েটির চলে যাওয়া দেখলাম ! সিড়ির কাছে মেয়েটি একটু পেছন ফিরে চাইলো ! তারপর হাত নেড়ে হাসলো ! তারপর হারিয়ে গেল !
আরে মেয়েটি নাম টাই তো জানা হল না !
যাবো নাকি আবার পিছনে ?
না থাক ! বিকেল বেলা তো দেখা হচ্ছেই দুষ্ট মেয়ের সাথে !

আমি ক্লাস রুমের দিকে হাটা দিল !
১৮টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=বেনারসী রঙে সাজিয়ে দিলাম চায়ের আসর=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২



©কাজী ফাতেমা ছবি
মনে কি পড়ে সেই স্মৃতিময় সময়, সেই লাজুক লাজুক দিন,
যেদিন তুমি আমি ভেবেছিলাম এ আমাদের সুদিন,
আহা খয়েরী চা রঙা টিপ কপালে, বউ সাজানো ক্ষণ,
এমন রঙবাহারী আসর,সাজিয়েছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজ্ঞানময় গ্রন্থ!

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪২

একটু আগে জনৈক ব্লগারের একটি পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম, কমেন্ট করার পর দেখি বেশ বড় একটি কমেন্ট হয়ে গেছে, তাই ভাবলাম জনস্বার্থে কমেন্ট'টি পোস্ট আকারে শেয়ার করি :-P । তাছাড়া বেশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

অস্ট্রেলিয়ার গল্প ২০২৪-৪

লিখেছেন শায়মা, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৫


চলে যাবার দিন ঘনিয়ে আসছিলো। ফুরিয়ে আসছিলো ছুটি। ছোট থেকেই দুদিনের জন্য কোথাও গেলেও ফিরে আসার সময় মানে বিদায় বেলা আমার কাছে বড়ই বেদনাদায়ক। সেদিন চ্যাটসউডের স্ট্রিট ফুড... ...বাকিটুকু পড়ুন

আপনি কি বেদ, উপনিষদ, পুরাণ, ঋগ্বেদ এর তত্ত্ব বিশ্বাস করেন?

লিখেছেন শেরজা তপন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫২


ব্লগে কেন বারবার কোরআন ও ইসলামকে টেনে আনা হয়? আর এই ধর্ম বিশ্বাসকে নিয়েই তর্ক বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে সবাই? অন্য ধর্ম কেন ব্লগে তেমন আলোচনা হয় না? আমাদের ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসের নায়িকাকে একদিন দেখতে গেলাম

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৫

যে মেয়েকে নিয়ে ‘অন্তরবাসিনী’ উপন্যাসটি লিখেছিলাম, তার নাম ভুলে গেছি। এ গল্প শেষ করার আগে তার নাম মনে পড়বে কিনা জানি না। গল্পের খাতিরে ওর নাম ‘অ’ ধরে নিচ্ছি।

... ...বাকিটুকু পড়ুন

×