somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বড় গল্পঃ কালো ফাইল ২

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রথম অধ্যায়


দুই


দরজায় কোন শব্দ হলে কিংবা দরজাটা পুরো খোলার আগে নিতুর ইদানিং কেমন যেন একটা ভয় কাজ করে । খুব ভাল করেই জানে ও এখন যেখানে আছে সেখানে ওর খোজ পাবার মত কেউ নেই তবুও ওর মনে হয় কেউ যেন ওর জন্য ওৎ পেতে আছে । যে কোন সময় ওর উপরে হামলা দিয়ে পড়বে । নিতু খুব ভাল করে জানে এখন আর কোন ভাবেই আর ফেরার কোন উপায় নেই । বন্দুকের গুলি যেমন একবার ছোড়া হয়ে গেলে ফিরিয়ে আনার আর কোন উপায় থাকে না ঠিক তেমনি ও যে পথে পা বাড়িয়েছে সেখান থেকে বের হয়ে আসার আর কোন উপায় নেই । এর শেষ না দেখে ও ফিরতে পারবে না ।

অবশ্য এই পথে আসার আগে ওর চিন্তা করার বেশ খানিকটা উপায় ছিল । ছিল সিন্ধান্ত নেওয়ার সময়, নিজেকে এর থেকে দুরে রাখারও বেশ সুযোগ ছিল । কিন্তু ও সিদ্ধান্ত নিয়েছে সামনে আসার । তবে যে সিদ্ধান্তটা ও নিয়েছে সেটা সঠিক কি সঠিক না সেটা নিতু এখনও ঠিক মত বলতে পারে না । এখনও ওর সামনে তেমন কোন বাঁধা কিংবা বিপদ আসে নি । অবশ্য এতো জলদি যে আসবে সেটা ও ভাবেও নি । তবে ও জানে আসবে । যদি সেই ম্যাসেজটা ঠিক থাকে তাহলে আসবেই ওর পেছনে । সেটা থেকে ওর নিজেকে বাঁচাতে হবে ।

নিতুর এখনও ওর ফোনে আসা পরপর মেসেজ গুলোর কথা পরিস্কার মনে আছে । এখনও যেন চোখের সামনে পরিস্কার দেখতে পাচ্ছে লেখা গুলো । সময়টা তখন দুপুরই বলা চলে । অফিসের কাজের ফাঁকে একটু বিরক্ত বোধ করছিলো ও । অবশ্য ও যে কাজটা করে সেটাতে শান্তি লাগার কোন উপায় নেই । সারা দিন বসে থাকা আর বিভিন্ন ফোন কল এটেন্ড করা । কোথা কে আছে কাকে ফোন দিতে হবে এই কাজ । মাঝে মাঝে ফাঁকা পাওয়া যায় কিন্তু কিছু কিছু সময় একইকথা বলতে বলতে বিরক্ত লেগে যায় । প্রত্যেকের কাছে একই কথা একই প্যাঁচাল ! "রকটেইল ইন্টারন্যাশনাল । কাকে চাই বলুক কিংবা আপনার জন্য কি করতে পারি"

নিতু মাঝে মাঝে মনে হত চাকরী ছেড়ে দিয়ে অন্য কোথাও চলে যায় । কিন্তু যতই বিরক্তিকর কাজই হোক না কনে এই চাকরিটাতে ও বেশ নিরাপদ অনুভব করতো । বিশেষ করে ঢাকা শহরে একা একটা মেয়ের জন্য চলা বেশ কষ্টকর আর নিরাপদ থাকাটা তো আরও কষ্টকর ।
নিতুর দিন চলে যেত । মহিলা হোস্টেল আর অফিস আর মাঝে মাঝে অল্প কজন পরিচিতের সাথে দেখা সাক্ষত । কিছুক্ষন আড্ডা । এভাবেই দিন চলে যাচ্ছিলো ওর ।

কিন্তু ঐ দিনের পর ওর জীবন টা কেমন করে পাল্টে গেল ও নিজেই বলতে পারবে না। কেমন করে পাল্টে গেল ।

মেসেজটা ওপেন করে কিছু টা সময় থমকে রইলো ও । কয়েকটা মেসেজ পরপর এসেছিল । লেখা গুলো এখনও ওর চোখে ভাসছে !

"কিছু টাকা পাঠাচ্ছি তোমার একাউন্টে । আর আগের ইমেইলে একটা মেইল"

এটাই ছিল প্রথম মেসেজ !
এরপরই পরপর মেসেজ গুলো আসতে শুরু করে ! মোট পাঁচ টা মেসেজ !
"খবরদার তোমাকে ট্রেস করা যায় এমন কোন যায়গা থেকে মেইলটা ওপেন করবে না । এমন কিছু আছে আছে ওটাতে যে তোমার জীবন পাল্টে দিতে পারে, সেই সাথে তোমাকে ফেলতে পারে চরম বিপদের ভেতরে"
"যদি মেইল টা কোন দিন ওপেন না কর তাহলে কোন সমস্যা নেই কিন্তু যদি একবার ওপেন কর তাহলে তাহলে আর ফেরার উপায় নেই ।"
"ফাইলটা এনক্রিপ্টেড অবস্থায় আছে যা কেবল তুমি খুলতে পারবে। জোর করে খুলতে গেলে সেটা অটোমেটিক ভাবে নষ্ট হয়ে যাবে । মনে রেখো তুমি আমার কাছে চাইতে সব সময় !"

"মেসেজটা ওপেন করতে পারলে বুঝতে পারবে কি করতে হবে । ভাল থেকো, আর মনে হয় দেখা হবে না কোন দিন ।
-তোমার বড় ভাই নিলয় !"

নিতু প্রথমে কিছু বুঝতে পারে নি । ওর বড় ভাইয়ের সাথে অনেক দিন ওর কোন যোগাযোগ নেই । আমেরিকা যাওয়ার পর মাঝে মাঝে কথা হত । মাঝে মাঝে টাকাও পাঠাতো কিন্তু গত ছয় মাসে একবারও কথা হয় নি ওর সাথে । নিতু ওর ভাইকে ঠিক ভাল ভাবেই চিনতো । সৎ পথে থাকার মানুষ সে কোন দিনই ছিল না । নিতুর কষ্ট হলেও তার নিলয়ের সাথে যোগাযোগ করতে চাইতো না । অবশ্য নিলয় নিজেও নিজের জীবনের সাথে নিতুর জীবন জড়াতে চাইতো না যাতে ও নিজে কোন বিপদে পড়লে সেটা যেন নিতু পর্যন্ত না আছে । তবে মাঝে মাঝে নিতুর একাউন্টে টাকা পাঠাতো ঠিকই ।

মেসেজ গুলো পাওয়ার পর নিতু কিছুক্ষন চুপ করে রইলো । কি করবে কিছুই বুঝতে পারলো না । ঠিক তখনই ওর মোবাইলে একটা মেসেজ এসে হাজির । ওপেন করে দেখে ব্যাংক থেকে এসেছে । এখনকার অনলাইন ব্যাংক গুলোতে টাকা লেনদেন হলেই সাথে সাথে সেটা সংশ্লিষ্ট মোবাইল নাম্বারে চলে আসে । কত টাকা বের হল কিংবা কত টাকা আসলো ।

নিতু প্রথমেই একটা বড় সড় ধাক্কার মত খেল টাকার এমাউন্ট টা দেখে । ওর ভাই মাঝে মাঝেই ওর একাউন্টে টাকা পাঠাতো তাবে সেটা কোন বারেই ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি নয় । কিন্তু এবার যে পরিমান টাকা পাঠিয়েছে সেটা প্রায় দুই লাখের কাছাকাছি । এতো টাকা কেন পাঠালো । তখনই ইচ্ছে হল ভাইয়ের পাঠানো ইমেল টা খুলে দেখতে । কিন্তু ভাইয়ের কড়া নিষেদের কারনে খুলতে পারলো না । টাকার গুলোর কথা নিয়ে ভাবতে লাগলো । একমনে । সেই সাথে বড় ভাইয়ের জন্য একটা চিন্তা হতে লাগলো । আর কোন দিন দেখাভবে না মানে কি । এই কথা কেন বলল সে । খানিকটা অস্থির হয়ে ওঠলো মনে মনেই । দু একবার অফিসের ফোন থেকে ভাইয়ের নাম্বার ফোন দিয়ে দেখলো । কিন্তু সেটা ততক্ষনে বন্ধ । অস্থিরতা যেন বাড়তেই ছিল ওর মনে । ওর বড় ভাইয়ের কি হল । সেই সাথে কি এমন আছে সেই ইমেলে ?

অফিস থেকে বের হয়ে ওর চোখ খুজছিল কোন সাইবার ক্যাফে । কিন্তু তারপরেই মনে হল যে জিনিস টা তার ভাই পাঠিয়েছে সেটা বের করা ঠিক হবে কি না । নিতুর মনে হল সে আগে একটু চিন্তা করে তারপর ইমেইল টা খুলবে কি সেটা দেখবে !

রাতের বেলা এসে সব থেকে বড় ধাক্কাটা খেলো । রাত তখন ১২টার মত বাজে । হোস্টের সবাই কর্মজীবি হওয়ায় সবাই তাড়াতাড়িই খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে । কারন সকাল হলেই আবার অফিসে দৌড়াতে হয় । নিতুও অন্যান্য দিন হলে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তো কিন্তু ঐ দিন ভাইয়ের কথা বারবার মনে পড়ছিল । বারবার চিন্তাটা ওর মনে ঘুরে ফিরেই আসছিলো । মন বলছিল ওর ভাইয়ের নিশ্চয় বড় কোন বিপদ হয়েছে । এই সব কারনেই ঘুম আসছিলনা । হল রুমের টিভির রিমোর্ট নাড়ছিল একটা একটা করে । ঠিক তখনই চোখ টা যায় নিউজের ওপর । সিএনএনের খবর দেখাচ্ছে । আমেরারিকার ভার্জিনিয়ার একটা বাসা থেকে দুজন মানুষের লাশ আবিষ্কার করেছে পুলিশ । দুজনেই পেশায় প্রোফেশনাল হ্যাকার । একজনের দেশ ইন্ডিয়া আরেকজন বাংলাদেশী । পুলিশ এরই ভেতরে তাদের নাম ঠিকানা আর ছবি সব যোগার করে ফেলেছে । তারা কি নামে আমেরিকায় থাকতো সেই তথ্য ।
নিতুর আর বেশি কিছু দেখার দরকার ছিল না । কেবল দুজনের ছবি দেখেই বেশ ভাল করেই চিনতে পেরেছিল । একজন কুমার অন্য জন্য রাফি । এই দুজন কেই নিতু ওর ভাই নিলয়ের সাথে দেখেছে । ওর এক সাথে আমেরিকায় থাকতো ! এক সাথে কাজ করতো । আর কিছু ভাবতে পারছিলো না নিতু । কেবল নিলয়ের পাঠানো শেষ ম্যাসেজটার কথা মনে পরছিলো বারেবার ।
আর মনে হয় দেখা হবে না !



দরজার ধাক্কাতে নিতু আবারও চমকে উঠলো । এতোক্ষন কদিন আগে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলোর ভেতরেই ছিল । দরজায় কড়া নাড়ায় শব্দে আবার বাস্তবে ফিরে এল ।
সেই ভয়টা আবারও ফিরে এল ।

-কে ?
-আফা আমি !
-রুবেল ?
-জে ! নাস্তা খাইবেন না ?
-হুম ! খাবো ।

নিতু উঠে গিয়ে দরজা খুলে দিল । দরজার সামনে ১২/১৩ বছরের রুবেল দাড়িয়ে আছে । রুবেল হচ্ছে এই লজটার বিশষ করে ওর রুমটার দেখা শুনার দায়িত্বে আছে । এখানে ওর রুমের মত আরও ৭ টা রুম আছে । বলতে গেলে সেন্টমার্টিনের সব থেকে ভাল মানের থাকার জায়গা গুলোর ভেতরে একটা । রুম গুলো ঠিক পাশা পাশি নয় । একটা থেকে আরেকটা রুম আলাদা । ঠিক যেমন বাংলো বাড়ি হয় সেরকম । একটা থেকে আরেকটা আলাদা ।
অনেক আগে যখন সেন্টমার্টিন এসেছিল তখনই এই লজটা তৈরিই হয় নি । এবার এসে প্রথম দেখাতেই প্রথমে দেখাতেই পছন্দ হয়ে যায় এটা ! টাকা পয়সার চিন্তা ছিল বিধায় তাই লজটা ভাড়া নিতে সমস্যা হয় নি । আর নিতু চাচ্ছিলো যেন একটু নিরিবিলি থাকতে । সামনে ওর জন্য কঠিন দিন আসতেছে । নিরিবিলি বসে সামনের দিন গুলোর কথা গভীর ভাবে ভাবতে হবে !




------
বেলালের সারাদিন বসে থাকা ছাড়া আর কোন কাজ নেই । সে যেখানে কাজ করে সেই কর্নকর্ড সাইবার ক্যাফেতে করার মত তেমন কোন কাজই নেই । বেলাল নিজে কম্পিউটার চালাতে পারে না । তার কেবল কাজ টা হচ্ছে নিজে চেয়ারে বসে থাকা আর মাথার উপরে যে ২১ ইঞ্চি টিভির দিকে তাকিয়ে ছাড়া । সার দিন সেখানে কত কিছু দেখানো হয় ।

বেলালের অবশ্য সব থেকে পছন্দ গান বাংলা আর সংগীত বাংলা চ্যানেল টা । কিন্তু তার মালিক যখন সাইবার ক্যাফেতে থাকে তখন সেটা দেখার কোন উপায় নেই । তখন বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে ঘুরাঘুরি করতে হয় । বেলালের তখন ভাল লাগে না । সে কেবল অপেক্ষা করে কখন তার মালিক ক্যাফে থেকে বের হবে । অবশ্য তার মালিক খুব বেশি ক্যাফে থাকেও না । পুরো ক্যাফে সিসি টিভি ক্যামেরায় আওতায় আনা আছে । বেলাল যে কোন কিছু চুরি করবে সেটার উপায় নেই । আর মালিকের বাসাও ক্যাফের থেকে খুব একটা দুরে নয় ।

প্রতিদিন সকালের মত আজকে সকালেও বেলাল ক্যাফে খুলে সব কিছু পরিস্কার করে কবলই টিভি ছেড়ে বসেছে । সংগীত বাংলায় দেবের একটা চমৎকার গান দিয়েছে । বেলালের আবার নায়ক দেব কে খুব পছন্দ । দেবের নাচ তার খুব ভাল লাগে ।

ঠিক এমন সময় দুজন লোক সাইবার ক্যাফের দরজা ঠেলে প্রবেশ করলো । বেলাল তাদের দিকে একবার তাকিয়ে আবারও চোখ টা টিভির দিকে নিয়ে গেল । এতো সকালে যদিও কেউ আসে না । আর কাজ থাকলে তারা সরাসরি ডেস্টপে গিয়েই বসবে !

-এই যে ছোট ভাই ?
-জে !
-এদিকে আসো !
-পিসিতে গিয়া বসেন সব ঠিক করা আছে ।
-আমরা পিসিতে বসবো না !

এবার বেলালের চোখ সরাতেই হল টিভি থেকে । দুজনের দিকেই ভাল করে তাকালো । একজন বয়সে যুবক । ২৪/২৫ বয়স হবে । অন্য জন আরেকটু বয়স্ক । বেলালের কেন জানি পাশের জনকে একটু অন্য রকম লাগলো । বড় মোচসের সাথে চুপ গুলোও কেমন লালচে চাইপের । এদেশে ছেলেদের এই টাইপের চুল স্বাধারনত দেখা যায় না । লোকটা ক্যাফে তে প্রবেশের সাথে সাথে চারিদিকে লক্ষ্য করতে শুর করেছে । সেটা কেন জানি বেলালের মোটেও ভাল লাগলো না !
বেলাল এগিয়ে গেল ।
-জে কন ? লাইন নিবেন ? মালিক তো এখনও আসে নাই । আরও ঘন্টা খানেক দেরি হইবো !
-না আমরা লইন নেব না !
তারপর যুবক লোকটা বয়স্ক লোকটার দিকে তাকালো । চোখের ইশারায় কি যেন বলল । তারপর আবারও বেলালকে সিসিটিভি ক্যামেরা দেখিয়ে বলল
-এই গুলার রেকডিং রাখো তোমরা ?
এবার বেলালের আসলেই একটু সন্দেহ হল ! তবুও বলল
-জে রাখি !
-কোথায় রাখো ?

ওদের ক্যাফের ভেতরেই একটা কাচে ঘেরা অফিস আছে ছোট । তার মালিক সেখানে বসে ।
বেলাল সেদিকে হাতের ইশায়া দেখালো । দেখিয়েই মনে হল ও একটা ভুল করে ফেলেছে । এদের কে দেখানো মোটেই ঠিক হয় নি । মানুষের একটা ষষ্ঠ ইন্দ্রীয় বলে আরেকটা অদৃশ্য অনুভুতি আছে । যেটা মানুষকে বিপদের আগাম একটা আভাষ দেয় । বেলালের কেবল মনে এখানে আর কোন ভাবেই থাকা ঠিক হবে না । যে কোন ভাবে দৌড়ে পালাতে হবে । কিন্তু ততক্ষনে অনেক দেরি হয়ে গেছে । মোচ ওয়ালা লোকটা পকেট থেকে কালো রংয়ের যন্ত্রটা বের করে ফেলেছে । বেলাল কেবল অবিশ্বাসের চোখে লোকটার দিকে তাকিয়ে রইলো । ও এখনও ঠিক বুঝতে পারছে না ওর সাথে এমন কেন হচ্ছে । ওর অপরাধটা কি !

সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩

বাংলাদেশ একদিন মাথা উঁচু করে দাঁড়াবেই

ছবি এআই জেনারেটেড।

ভিনদেশী আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে সত্যের বজ্রনিনাদে সোচ্চার হওয়ার কারণেই খুন হতে হয়েছে দেশপ্রেমিক আবরার ফাহাদকে। সেদিন আবরারের রক্তে লাল হয়েছিল বুয়েটের পবিত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজাকারের বিয়াইন

লিখেছেন প্রামানিক, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:০৪


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

রাজাকারের বিয়াইন তিনি
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান
ওদের সাথে দুস্তি করায়
যায় না রে সম্মান?

কিন্তু যদি মুক্তিযোদ্ধাও
বিপক্ষতে যায়
রাজাকারের ধুয়া তুলে
আচ্ছা পেটন খায়।

রাজাকাররা বিয়াই হলে
নয়তো তখন দুষি
মেয়ের শ্বশুর হওয়ার ফলে
মুক্তিযোদ্ধাও খুশি।

রচনা কালঃ ১৮-০৪-২০১৪ইং... ...বাকিটুকু পড়ুন

দাসত্বের শিকল ভাঙার স্বপ্ন দেখা এক ক্রান্তদর্শী ধূমকেতু ওসমান হাদী।

লিখেছেন মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল), ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২

বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে যে ধরণের রাজনৈতিক সংস্কৃতি চালু হয়েছে, তাহলো বিদেশী প্রভুরদের দাসত্ব বরণ করে রাজনৈতিক দলগুলোর রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দেশের মানুষের উপর প্রভুত্ব করা , আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×