বই পড়া, সিনেমা দেখা, কবিতা-গল্প লেখা, মদ্যপান করা, বন্ধুদের সাথে আড্ডা মারা আর ঘুরতে যাওয়া আমার নেশা। নারীসঙ্গ বলতে যা বোঝায় তা আমার নেশার মধ্যে পরে না; তা আমার পেশার মধ্যে পরে। পেশার কথা বললাম এই কারণেই, কারণ আমি ফটোগ্রাফার। সব ধরনের ছবি তোলাই আমার কাজ, তবে ক্লায়েন্টদের কারণে আমাকে নারী দেহের ছবি তুলতে হয়। বেশিরভাগ ছবি মেয়েদের অর্ধনগ্ন, নগ্ন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে নারীর বিশেষ অঙ্গের ছবির পোর্টেট আমাকে তুলতে হয়।
ছোটবেলা থেকেই ছবি তুলতে ভালবাসি। আমাকে ছবি তোলা শিখিয়েছিল যে লোকটা এবং প্রথম ক্যামেরা কিনে দিয়েছিল যে; তার সঙ্গেই চলে গিয়েছিল আমার মা; বাবাকে আর আমাকে ছেড়ে। কিছুদিনের মধ্যে বাবাও চলে গিয়েছিল অন্য একটা মেয়েকে বিয়ে করে। আমি বড় হয়েছি দাদা- দাদির কাছে।
এখন আমি একাই থাকি। দু’রুমের বাসাটি আমার স্টুডিও। এক রুমে আমি থাকি এবং অন্য রুমটা ব্যবহার করি ছবি তোলার কাজে। চাকরি করলেও আমার নেশা ছবি তোলা নিয়ে। আমি যে ধরনের ছবি তুলি তাতে আমার নির্দিষ্ট একজন মডেলের দরকার হয়। এ পর্যন্ত অনেক মেয়েরই ছবি তুলেছি; কিন্তু তারা কেউই আমার সাথে কাজ করতে আগ্রহী নয়। তাদের কথা, তারা দেহের বিনিময়ে টাকা পায়, প্রতিদিন এখানে থাকলে তাদের সংসার কে চালাবে? প্রতিদিন তো আর আমি তাদেরকে সে পরিমাণ টাকা দিতে পারবো না। আমার তোলা মেয়েদের নগ্ন পোর্টেট বিক্রি হওয়ার পরই আমি তাদেরকে টাকা পরিশোধ করি। এই কারনেই কেউ এখানে স্থায়ীভাবে থাকতে চায় না।
বিদেশী এক ক্লায়েন্টের কিছু ছবি লাগবে। সে পুরো নগ্ন নয়, কিন্তু আকষর্ণীয় কিছু ছবি চাচ্ছিল আমার কাছ থেকে। কিন্তু আমার কাছে যে মেয়ে মডেলগুলো আছে, তাদের কারো দিয়েই তার মনের মতো ছবি আমি তুলতে পারবো না। তাই রাতে বেরিয়েছিলাম সেরকম মেয়ে খোঁজার জন্য। রাতে বেরিয়েছি এই কারণেই; কারণ দিনের বেলা এই ধরনের মেয়ে পাওয়া যায় না। ছবির মডেল হওয়ার জন্য অনেকেই রাজি, কিন্তু নগ্ন হয়ে ছবি তুলতে হবে শুনলেই আমার ধারের কাছেও আর থাকে না। অনেক রাত পর্যন্ত খোঁজার পরও যখন না পেয়ে ফিরে আসছিলাম, সেই সময় কিছুটা দুরে ল্যাম্পপোস্টের সাদা আলোর নিচে; সাদা সেলোয়ার আর সাদা জামা পরা একটি মেয়ে, বুকের কাছে ওড়না নেই। সুডৌল স্তনগুলো অনেক দূর থেকে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। সোডিয়াম লাইটের আলোয় অর্ধেক বেরিয়ে আসা স্তনগুলোর রঙ অদ্ভুত এক দূত্যি ছড়াচ্ছে। মেয়েটার সেদিকে কোনো খেয়াল নেই। দৃশ্যটি মনে হচ্ছে কেউ আর্ট করে প্রদশর্নীর জন্য টাঙ্গিয়ে রেখেছে। মেয়েটার মুখে এক ধরনের অস্থিরতা। মেদহীন শরীরটায় নিতম্বের কাছে যেন সব কিছু জড়ো করা। আমি অনেক মেয়ের ছবি তুলেছি- কিন্তু এরকম দেখিনি। কোনো মেয়ের ফিগার এত পারফেক্ট হতে পারে, আমার ধারনাতেই ছিল না। কোথাও না কোথাও মেয়েদের শরীরে একটু হলেও ঘাটতি থাকে। মেয়েটার অনুমতি ছাড়াই তুলে ফেললাম কয়েকটি ছবি। হঠাৎ মেয়েটি আমার সামনে এসে বললো- আমার ছবি কেন তুললেন? তার কথার কোন উত্তরই আমি দিতে পারলাম না। মেয়েটার মধ্যে তখনও এক ধরণের অস্থিরতা কাজ করছিল। আমি তার নাম জিজ্ঞেস করতেই চটপট উত্তর দিল সীমা। তারপর কোনো কিছু না বলেই উল্টো দৌড় দিল এক গলির দিকে। আমিও অনুসরণ করলাম। অনেক দুর থেকে দেখলাম এক বুড়ো লোককে রাস্তা থেকে তুলতে চেষ্টা করছে, কিন্তু পারছে না। একটু এগিয়ে গিয়ে আমিও বৃদ্ধ লোকটি কে ধরে বললাম -
- আপনার কোন সমস্যা না হলে আমি আপনাদেরকে এগিয়ে দেই
- কেন?
- আপনি একাই পাচ্ছেন না বলে।
- আমি একাই পারবো। আর আপনি আমার ছবি তুলেছেন কেন?
- এসব কথা পরে হবে, আগে চলুন ওনাকে বাড়ি নিয়ে যাই। মেয়েটি আর কোনো কথা বললো না। বৃদ্ধকে নিয়ে একটা গলির ভেতরে আসলাম, অনেকগুলো ঘর সারিসারি, একটার পর একটা ঘর পার হয়ে একটা ঘরের সামনে এস দাড়ালাম। এক রুমের একটি বাসা। ওখানেই রান্নাবান্না, ওখানেই ঘুম। সেদিনের মতো চলে আসলাম। কিন্তু অন্ধকারের মধ্যে অল্প আলোয় সীমার সেই ছবিটা এখনও আমার চোখে ভাসছে। সেই অদ্ভুত আলো, সুডৌল স্তন, ভারী নিতম্ব। ছবিগুলো কোনোরকম পরিবর্তন না করেই পাঠিয়ে দিলাম সেই বিদেশী ক্লায়েন্টের কাছে। এক সপ্তাহের মধ্যে পেমেন্ট পেয়ে গেলাম। পেমেন্ট পাওয়ার পর সীমার বাসায় গেলাম টাকাগুলো দিয়ে আসার জন্য। টাকাগুলো কেন যেন আমার নিতে ইচ্ছে করছিল না, বারবার মনে হচ্ছিল এই টাকাগুলোর একমাত্র দাবীদার সেই। কিন্তু সে সময় সীমাকে বাসায় পাইনি, পেয়েছিলাম ওর বাবকে। সেই রাতেই আবার গেলাম সীমা’র বাসায়। সীমার হতে টাকাগুলো দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বললো
- এগুলো কিসের টাকা?
-আমি একজন ফটোগ্রাফার। সেদিন রাতে যে আপনার ছবি তুলেছিলাম, সেগুলো আমার এক বিদেশী ক্লায়েন্টের কাছে পাঠিয়েছিলাম। তারা ছবিগুলো অনেক পছন্দ করেছে; এবং ছবিগুলো কিনে নিয়েছে। এগুলো সেই ছবিরই টাকা।
টাকাগুলো পাওয়ার পর সীমার মুখে অদ্ভুত এক হাসি দেখেছিলাম। ফিরে আসার সময় তাকে আমার মোবাইল নম্বরটা দিয়ে এসেছিলাম যোগাযোগ করার জন্য। তারপর অনেকটা মাস কেটেছে, সীমার সঙ্গে আমার যোগাযোগ হয়নি কাজের ব্যস্ততার কারণে। সীমাও আমাকে কখনো ফোন করেনি। নতুন বছরে ক্যালেন্ডারের ছবি তোলার কাজ পেয়েছি; আর নিজের একটা ছবি প্রদশর্নীর কথাও চিন্তা করছিলাম। প্রদশর্নীর শিরোনাম ঠিক করে ফেলেছিলাম “আলোÑআধারিতে নগ্ন নারী”। যে কোম্পানীর ক্যালেন্ডারের কাজ পেয়েছিলাম তাদের ক্যালেন্ডারের জন্য সুন্দর মুখের একটি মেয়ে লাগবে। মেয়েটাকে ব্যকগ্রাউন্ড করে তারা তাদের পণ্যের প্রচার চালাবে। সুন্দর মুখের কথা চিন্তা করতেই সীমার কথা মনে পরে গেল। সেদনই ঠিক করলাম রাতে সীমার বাসায় যাবো।
দুপুরে একটি মেয়েকে আসতে বলেছিলাম। নগ্ন মডেল হতে হবে শুনে রেট বাড়িয়ে দিয়েছিল, তারপরও আসতে বলেছিলাম। সেই মেয়েটি এসেছে। তাকে নিয়ে স্টুডিও রুমে ঢুকলাম। তুলতে শুরু করলাম তার ছবি; প্রথমে কাপড় পরা অবস্থায়, তারপর শরীর থেকে একটা একটা করে কাপড় কমতে থাকবে; আর মেয়েটি হবে নগ্ন। ছবির থিমটি ছিল এরকম। কিন্তু যতই মেয়েটি কাপড় খুলছে ততই আমার ছবি তোলার আগ্রহ কমে যাচ্ছে। তাকে বললাম কাপড় পরে নিতে। সে বললো - আর কিছু করবেন না?
- আর কি করবো?
একটি নারী দেহ পেলে একজন পুরুষ যা করে।
আমি উঠে গিয়ে তার দিকে একটি প্যাকেট এগিয়ে দিয়ে বললাম, তোমার কাজ শেষ, তমি চলে যাও। মেয়েটি চলে যাবার পর ক্যামেরা থেকে তার সবগুলো ছবি ডিলিট করেছিলাম। কেন করেছিলাম তাও জানি না। রাতে সীমার বাসায় গেলাম। আমাকে দেখে সীমা অবাক হলো-
- আপনি এতদিন পর কোথা থেকে? আমি আপনাকে মনে মনে কত খুজেছি?
- কেন আমি তো তোমাকে আমার মোবাইল নম্বর দিয়ে গিয়েছি।
-দিয়েছিলেন। কিন্তু ওটা আমি হারিয়ে ফেলেছি। তারপর কত কেঁদেছি, আর মনে মনে ভেবেছি আজ হয়তো আপনি আসবেন। কিন্তু সেই আপনি এলেন এতদিন পর। আপনি আবার ভবাবেন না যে আপনাকে কাজের জন্য খুঁজছিলাম। আপনাকে কেন যেন খুব দেখতে ইচ্ছে হচ্ছিল, তাই মনে মনে খুঁজছিলাম।
- তাই। ভেতরে আসতে বলবে না।
- ছোট্ট একটি ঘরে দরজা কি আর ভেতর কি। আপনাকে বসতে দেওয়ার মতো কিছুই নেই আমাদের ঘরে।
- শুধু কি ঘরেই বসতে দেওয়া যায়?
- মানে?
- মানে কিছু না। আচ্ছা এটা আমার মোবাইল নম্বর, ভালো করে রেখে দিও। আর আমারও তোমাকে দেখতে ইচ্ছে হচ্ছিল, তাই এসেছিলাম।
- আর একটু থাকবেন আমার কাছে।
- মনে মনে বললাম তোমার কাছে সারা জীবন থাকতে পারি, যদি তুমি চাও। কিন্তু মুখে বললাম কাজের তাড়া আছে; আজ যাই, তুমি সময় পেলে আমার অফিসে চলে এসো। বলে আর এক মুহূর্ত দাড়াইনি। আমার ভেতরে কেন এমন হচ্ছে তা আমি বুঝতে পারছি না। এত মেয়ের সাথে আমার ওঠা বসা, কাউকে আমার এত ভালো লাগেনি। মেয়ে বলতে আমি বুজতাম পণ্য, তাদের দেহ যতদিন আছে, বাজারে তাদের দামও ততদিন আছে। আমি মেয়েদের টাকা দিতাম তাদের দেহের ছবি তুলেই। কিন্তু এই একটি মেয়ে আমার সব চিন্তা ধারাগুলোকে উল্টে পাল্টে দিয়েছে; দিচ্ছে। আজ আবার সীমাকে দেখার পর তার প্রতি আমার দুর্বলতা যেন আরও বেড়ে গেছে। কোনো কাজেই যেন ঠিকমত মন বসাতে পারছি না। সীমাকে আমার ভালো লাগে, তাকে কিভাবে আমি আমার ফটোগ্রাফির নগ্ন মডেল হতে বলি। এইভাবেই কেটে গেল পুরো এক সপ্তাহ। কোন কাজই ঠিকমত করতে পারছিলাম না। সীমার কথাই বারবার মনে আসছিল। হঠাৎ আমর মেবাইল ফোনটা বেজে উঠলো, অপর প্রান্তে সীমা। কাঁপা কাঁপা গলায় শুধূ এতটুকু বললো-আমার বাবা, আমার বাবা। করুনা থেকে নাকি মায়া থেকে জানি না ওর প্রতি আমার ভালোবাসা আরও বেড়ে গেল। ওকে আর তেমন কিছুই বলতে পারলাম না।
ছবি জমা দেওয়ার আর মাত্র একদিন বাকি, স্টুডিওর ভিতরে বসে আছি আর ভাবছি; এবার মনে হয় ছবি জমা দেওয়া হবে না। মাথা নিচু করে ভাবছি, হঠাৎ আমার মাথায় হাত। তাকিয়ে দেখি সীমা
- এভাবে বসে আছেন কেন?
- কাল ছবি জমা দেওয়ার শেষ দিন, এখনও একটি ছবি তুলতে পারিনি। অবশ্য ছবিটির বিষয়টাই এমন কেউ রাজি হচ্ছিল না। যদিও বা রাজি হচ্ছিল রেট অনেক বেশি চাচ্ছিল। তাই বসে বসে ভাবছি কি করা যায়।
- কি বিষয়ের ছবি তুলতে হবে আপনাকে?
- তোমাকে বলা যাবে না। চলো বাইরে গিয়ে বসি। চা খেতে খেতে গল্প করা যাবে।
- চা খেতে পারি তবে এক শর্তে
- কি শর্ত
- আপনাকে বলতে হবে ছবির বিষয় কি?
- ছবির বিষয় হচ্ছে নগ্ন নারী। নারীর পুরো শরীরের ছবি। কথাটি এত তাড়াতাড়ি বলে ফেলেছি যে সীমা কিছুক্ষন আমার মুখের দিকে তাকিয়ে থেকে বললো- আমি করবো। আমার অনেক টাকার প্রয়োজন। আমার বাবাকে বাচাঁতে হওে আমার অনেক টাকা রোজগার করতে হবে।
- কি হয়েছে তোমার বাবার?
- ব্লাডক্যান্সার।
- সীমা, তোমার বাবার চিকিৎসা করতে যে টাকা লাগবে তা আমি দেব, কিন্তু তুমি, তোমাকে আমি আমার পণ্য বানাতে পারবো না।
- আমার দিকে তাকান। আপনি যখন কারণে অকারণে আমার বাসায় যেতেন, আমার দিকে তাকিয়ে কি যেন ভাবতেন: আমি তখনই আন্দাজ করে নিয়েছিলাম আপনি হয়ত আমাকে পছন্দ করা শুরু করেছেন। তারপর হঠাৎ করে আপনি আসা বন্ধ করে দিলেন। তখন আপনাকে দেখার জন্য আমার মনের ভিতর কেমন করতে লাগলো। তখন বুঝতে পারলাম, আমিও হয়ত আপনাকে...
- কিন্ত
- কোন কিন্তু নয়, আপনি এতদিন আপনার পেশার জন্য মেয়েদের নগ্ন ছবি তুলেছেন। আজ তুলবেন ভালোবাসা দিয়ে। আর এটাই হবে আপনার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ ছবি।
আমার চোখের তারায় তখন ভালোবাসা। আর আমার ক্যামেরায় আমার স্বপ্ন।
void(1);
আলোচিত ব্লগ
লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?
মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন
আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়
প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)
সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন
যেকোন বাংগালীর ইন্টারভিউর সময়, 'লাই-ডিটেক্টটর' যোগ করে ইন্টারভিউ নেয়ার দরকার।
আপনার এনলাকার এমপি, প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী কামাল সাহেব, যেকোন সেক্রেটারী, যেকোন মেয়র, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান, বিএনপি'র রিজভী, আওয়ামী লীগের ওয়ায়দুল কাদের, আপনার থানার ওসি, সীমান্তের একজন বিজিবি সদস্য, ঢাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন
তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?
আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন