(সতর্কীকরণঃ-যারা চেতনা বাজ আছেন তাদের এই পোস্ট পড়া নিষেধ। কারণ চেতনা দন্ড দাড়াইয়া গেলে আমি দায়ী নই)
মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনালের আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ড থেকে রেহাই পেতে রাষ্ট্রপতির কাছে করা প্রাণভিক্ষার আবেদন মুলত সরকারই করেছে।
আর এ জন্য সরকার কিছুটা বাকা পথ অবলম্বন করে বিষয়টি মিডিয়ায় প্রচার করার এক অপকৌশলে লিপ্ত হয়েছে যা এখন জাতির কাছে এখন পরিষ্কার।
দন্ডিত দু'জন ফাঁসির আসামীকে তাদের পরিবার, আইনজীবী এবং গোটা জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন করে ম্যাজিস্ট্রেট পাঠিয়ে যখন বলা হয়, সেই মহামনবেরা mercy petition করেছেন। তখন আর যাই হোক, জন্ম নেয়া কোনো পিতার সন্তান এই কথাটুকু বিশ্বাস করবেনা..!
রাষ্ট্রপতি কাছে কোন আসামী যদি প্রাণভিক্ষার আবেদন করে তাহলে নিয়ম অনুযায়ী আসামীর পরিবার ও আইনজীবিরা সবার আগে জানবে কিন্তু তারা কেউ জানেনা জানে শুধু সরকার ও নিরপেক্ষ(?) মিডিয়া।
এ সব ভন্ডামী ছাড়েন সত্যের পথে আসুন। মিথ্যাকে বাদ দেন। জনগনকে বোকা মনে করবেন না। জনগন বোকা নয়। জনগনকে যারা বোকা মনে করে তারা হচ্ছে আসল বোকা
জুডিশিয়াল মার্ডারের(বিচারিক হত্যাকান্ড) এক জঘণ্য বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন বাংলাদেশ!
ক্ষমতাধররা জানেনা হয়তো যে রাত যতো গভীর হয় প্রভাত ততো ঘনিয়ে আসে, শয়তানে শয়তানি যখন সিমা ছাড়িয়ে যায়,আল্লাহতালার গজব তখন ই নাজিল হয়,ক্ষমতাধর থেকেও শত গুন শক্তিধর ছিল ফেরাউন নমরুদ আবুজাহেল গং তাই সে দীন বেশি দুরে নয় দুনিয়া বাসি দেখবে এই নবো ফেরাউনের পরিনতি,ইনশা আললাহ।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪