somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাজনিতি-হরতাল-খুন এবং আমজনতা ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :






প্রিয় পাঠক বৃন্দ ! বাংলাদেশ থেকে জামাত-শিবির রাজনিতি নিশিদ্ধ করতে আওয়ামীলীগ কিছু বাম পন্থী দল ও কিছু বুদ্ধিজীবি মহল এক পায়ে দাড়িয়ে আছেন ।কিন্তু জামাত শিবিরের রাজনিতি বন্ধ করলেই কি এই হত্যা খুন ঘুম সহিংসতা বন্ধ হয়ে যাবে চিরতরে এই সুনারবাংলা থেকে ?অতিতেও দেখা গেছে বাংলাদেশ থেকে হিজবুত তাহরিব কে ব্যান করেছে বাংলাদেশ সরকার ।তার দ্বারা হিজবুত তাহরিবের সব কর্মকাণ্ড কি থেমে গেছে ? মাঝে মাঝে দেখা যায় তারা ঝটিকা মিছিল বের করছে । আচ্ছা ধরা হউক জামাত-শিবির বন্ধ করে দিলেন সরকার তাহলে এই দলের নেতা কর্মী গন রাজনিতি ছেড়ে দিবেন ? আর দেশ থেকে সব নৈরাজ্য খুন-খারাবী দূর হয়ে যাবে ? না কক্ষনো না বা সম্ভবও না আর এই নিশিদ্ধ নেতা কর্মী কোন এক দলে ডুকে যাবেন ।এভাবে নিষিদ্ধ করা দীর্ঘমেয়াদে ভালো হবে না। আগে পাড়ায় পাড়ায় লাইব্রেরী তৈরি করুন, নতুন প্রজন্মের মধ্যে একাডেমিক পড়াশোনার বাইরেও বিভিন্ন বিষয়ে বইপত্র পড়ার অভ্যাস তৈরি করুন। সমাজ মানস থেকেই জামাত–শিবির আপনা আপনি বিলুপ্ত হয়ে যাবে, আইন দিয়ে নিষিদ্ধ করার প্রয়োজন হবে না।
আর সেই পুরানু পরিস্থিতি ফিরে আসবে । আর আওয়ামিলীগ যে ধংসের রাজনিতি শুরু করছেন তা শুধু অসাধারন নৈতিকতার এক নতুন অধ্যায় রচনা করেছে এই সরকার ।গুম-হত্যা -ধর্ষণ এসব যেন সরকারের আদত হয়ে গেছে ।
জামায়াত নিষিদ্ধ করা ঠিক হবে না, কারণ এটা করলে এরা আণ্ডারগ্রাউন্ডে চলে যাবে এবং হয়ে উঠবে ভয়ঙ্কর আত্মঘাতী বোমাবাজ, দেশের অবস্থা হবে পাকিস্তানের মত। আর এদের অর্থসাহায্যের অভাব নেই, জঙ্গি হয়ে গেলে এদের অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উপর নজরদারী করা আরও কঠিন হয়ে যাবে।

প্রিয় পাঠক আমি এখন আলোচনা করব বেশ তিন বছর আগে হরতালে গঠে যাওয়া বিশ্বজিৎ খুনের কিছু কথা ।তা আপনারা নিজের বিবেক দিয়ে চিন্তা করবেন আশা করি ।আর একটি কথা এখানে জামাত-শিবিরের পক্ষে কথা বলার কারনে কেহ আমাকে তাদের দালাল মনে করলে ভুল করবেন ।আর একটি বিষয় উল্ল্যেখ করতে চাই আওয়ামীলিগ ভাষণ কথা দ্বারা মনে হচ্ছে যারা তাদের দল করে করবে তারাই স্বাধীনতার পক্ষে বাকিরা সব যুদ্ধাপরাধী ,বা স্বাধীনতার বিপক্ষে । মনে হয় তারাই দেশটা স্বাধীন করেছেন । আর সবাই রাজাকার আল-বদর স্বাধীনতার অপশক্তি । এই নিয়ে আর কথা নয় এখন আসি আমার মুল আলোচনায় আসি ।

সম্প্রতি বিশ্বজিৎ দাসের হত্যাকান্ড প্রতিটি বিবেকবান মানুষের অন্তরে দাগ কেটে গেছে। প্রকাশ্য দিবালোকে রাজধানী শহরে অসংখ্য চোখ ও ক্যামেরার সামনে একজন বনী আদমকে কুপিয়ে কুপিয়ে মৃত্যুমুখে পতিত করার এ ঘটনাকে হত্যাকান্ড না বলে মানব হত্যার প্রদর্শনী বললেই বেশি মানানসই হবে। এ নৃশংস পৈশাচিক কান্ড ইসলামপূর্ব জাহিলিয়াত তথা অন্ধকার যুগের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। এ বর্বর কান্ডটি ঘটার পর ইচ্ছে জেগেছিল এ বিষয়ে ব্লগে বা কোনো দৈনিক পত্রিকায় কিছু লেখার। যাতে এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে ইসলামের বিধি বিধান ও নির্দেশনাও উল্লেখ থাকবে। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই সে ইচ্ছায় ভাটা পড়ল যখন দেখলাম এ হত্যাকান্ডটিও আরও ১০টি হত্যাকান্ডের ভাগ্য বরণ করতে যাচ্ছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা হত্যাকারীদেরকে একটি বিশেষ দলের লোক চিহ্নিত করলেও তাদের মুরববী তথা সরকারের কর্তা ব্যক্তিরা তা সরাসরি অস্বীকার করে যাচ্ছেন। যদিও গণমাধ্যম এবার অনেক বেশি সরগরম রয়েছে (হয়তবা নিহত যুবকের নাম বিশ্বজিৎ হওয়ার কারণেও) তথাপিও বিশ্বজিতের পরিবার ও শান্তিকামী দেশবাসী একটি সুবিচার পাবে এমন কোনো আলামত এখনো দেখা যাচ্ছে না।

তখন চেনা মুখগুলো যেন এর প্রতিবাদে ফুঁসে উঠল। তাদের চিন্তা-চেতনা এ দেশের স্বার্থ ও মানুষের হাজার বছর থেকে লালিত সভ্যতার সাথে মানানসই কিনা, দেশের অন্তত ১% লোকও তাদেরকে সমর্থন করে কি না সেটা তো বিবেচনা করা দরকার। তাছাড়া মাত্র ৭০ বছরে (১৯২০-১৯৯০) তাদের পূর্বসুরীদের জুলুম-নির্যাতনের বিপ্লব ধুলিস্যাত হয়ে যাওয়ার বিষয়গুলো ঐ পন্ডিত ও নেতা ব্যক্তিরা তাদের কথা বলার সময় স্মরণে রাখেন বলে একেবারেই মনে হয় না। তা না হলে কোনো আইন বা বিচার হওয়ার আগেই শুধু হদ-কিসারের নাম শুনেই এ নিয়ে এত হৈ চৈ তারা কেন শুরু করে দিয়েছিল। ভাগ্যিস তিনি তাদের দলের নেত্রী। যদি তিনি হতেন অপর দলের নেত্রী তবে এলোকগুলো তাদের স্ব জাতি এক শ্রেণীর মিডিয়াকে সাথে নিয়ে কোথাকার পানি কোথায় নিয়ে ফেলত তা তো বলাই বাহুল্য।

যা হোক ভেবে চিন্তে আমি ব্লগের জন্য অন্য একটি বিষয়ে লেখা শুরু করে দিয়েছিলাম।
এরই মধ্যে ২০ /১২/১২ একটি দৈনিকের সম্পাদকীয় পাতায় চোখ বুলাতেই নজর পড়ল একটি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যায়ের অধ্যাপক এবং সুপরিচিত লেখক একজন ব্যক্তিত্বের কলাম। লেখার শিরোনাম ‘বিশ্বজিতের লালশার্ট’। অভ্যাসগতভাবে লেখার প্রথম দু’এক লাইন পড়ার পর উপসংহার দেখার জন্য শেষাংশে চোখ রাখলাম। তখনি অবাক না হয়ে পারলাম না। তিনি লেখাটির সমাপ্তি টেনেছেন পবিত্র কুরআন শরীফের বিখ্যাত একটি আয়াতের দু’টো অংশ লিখে। সূরা মায়িদার ৩২নং আয়াতের যে অংশ দু’ টো তিনি উদ্ধৃত করেছেন তা হচ্ছে (তরজমা) ‘‘যে কেউ প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ অথবা অনর্থ সৃষ্টি করা ছাড়া কাউকে হত্যা করল সে যেন সব মানুষকেই হত্যা করল এবং যে কারো জীবন রক্ষা করল সে যেন সকল মানুষের জীবন রক্ষা করল।’’ এরপর পুরো লেখাটি পড়লাম। আমার মনে হয়, যে কোনো নিরপেক্ষ লোক তার কথাগুলোর সাথে একমত হবেন। সংসদসদস্যের অধিবেশনে না যাওয়া, দর্বৃত্তদের প্রকাশ্যে হত্যাকান্ডে উৎসাহিত হওয়ার কারণ এবং দর্শক, সাংবাদিক ও ক্যামেরাম্যানগণ কর্তৃক তাদেরকে বাধা না দেওয়ার বিষয়গুলো তিনি যথাযথভাবেই ব্যাখ্যা করেছেন। যাহোক তাঁর লেখায় কুরআন মাজীদের আয়াতের উদ্ধৃতি দেখে আমি শুধু অবাকই হইনি, কিছুটা উৎসাহিতও হয়েছি। এর কয়েক দিন আগে বিজয় দিবসে লিখিত একটি প্রবন্ধে আমাদের দেশের আরেকজন মহৎ ব্যক্তিত্ব ও সাবেক প্রধান বিচারপতি তাঁর লেখায় কুরআনুল কারীমের জিহাদ সংক্রান্ত একটি আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়েছিলেন। এসব বড় ব্যক্তিদেরকে যখন আমরা কুরআনে মগ্ন হতে দেখি তখন মনে কিছুটা হলেও আশার সঞ্চার হয়। কারণ যে সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে তাঁরা বিভিন্ন সময়ে মতামত, সুপারিশ, প্রবন্ধ-নিবন্ধ লিখে থাকেন সেগুলোর প্রকৃত সমাধান কুরআনুল কারীম ও তার ভাষ্য হাদীসসমূহে ভালভাবেই বিদ্যমান রয়েছে। এখনো যদি কোনো জাতি সেগুলোকে আকড়ে ধরে তবে তার সফলতা ও কল্যাণ অবশ্যম্ভাবী। সুতরাং দেশের বুদ্ধিজীবী, শিক্ষাবিদ, বিচারক, সাংবাদিক ও কলামিস্টগণ যতবেশি কুরআনমুখি হবেন তত দ্রুতই জাতীয় কল্যাণ তরান্বিত হবে।
এবার মূল প্রসঙ্গে ফিরে আসি। বিশ্বজিৎ দাসকে হত্যা করা হয়েছে প্রায় তিন বছর হতে চললো (০৯/১২/১২)। কিন্তু এখনো হত্যাকারীদের কোনো শাস্তির লক্ষণ নেই। অথচ এটি সাংবিধানিকভাবে, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, বর্তমানে ‘ধর্মনিরেপেক্ষ’ও বটে। এখানে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ সকলেই আইনের দৃষ্টিতে সমান। ইদানীং বিভিন্ন অনুষ্ঠানের শুরুতে কুরআন তিলাওয়াতের সাথে গীতাও পাঠ করা হয়। এবার কল্পনা করুন যদি এটি হতো একটি ইসলামী রাষ্ট্র, এতে যদি শরীয়া আইন থাকতো তবে বিশ্বজিৎ অন্তর্ভুক্ত হতেন সংখ্যালঘুদের তালিকায়। কিন্তু সেক্ষেত্রে হত্যাকারীদের ফাসির কাষ্ঠে ঝুলতে হয়ত এত বিলম্ব হত না। ইসলামের সংখ্যালঘু সংক্রান্ত আইনগুলো যাদের জানা আছে তারা বিষয়টি সহজেই উপলব্ধি করতে পারবেন। এখানে একজন সংখ্যালঘুর জান, মাল ও ইজ্জতের মূল্য একজন মুসলমান নাগরিকের সমান। শরীয়তের ভাষায়-

دمائهم كدمائنا وأموالهم كأموالنا

(অর্থ) তাদের (ইসলামী রাষ্ট্রে বসবাসকারী অমুসলিমগণ) রক্ত আমাদের রক্তের মত এবং তাদের সম্পদ আমাদের সম্পদের মত মর্যাদাদাশীল।

সুতরাং দেশে ইসলামী শাসনব্যবস্থা থাকলে বিশ্বজিতের পরিবারকে তাদের প্রিয়জনের হত্যাকারীদের ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলন্ত দেখতে এতদিন অপেক্ষা করতে হত না। কারণ প্রকাশ্য দিবালোকে অসংখ্য মানুষের সামনে ঘটে যাওয়া এ ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করতে কোনোই অসুবিধা হত না। আর তারা স্বীকারোক্তি না দিলে সাক্ষীরও অভাব হত না। এভাবেই কার্যকর হত অপরাধীদের চরম পরিণতির রায়।

এবার নজর দেওয়া যাক এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে ইসলামের বিধি বিধানের দিকে। এ বিষয়টি মূলত: ‘আততাশরীউল জিনাইল ইসলামী’ তথা ইসলামের ফৌজদারী দন্ডবিধির আওতাভুক্ত বিষয়। আগেই বলেছি যে, কিছু অবোধ এবং কতক দুষ্ট লোকেরা এ বিষয়ে বিস্তর প্রোপাগান্ডা ছড়িয়েছে। তাই দরকার ছিল এ অধ্যায়টি বিস্তারিত আলোচনা করার। কিন্তু পত্রিকার সামান্য পরিসরে তা তো সম্ভব হয়ে ওঠার নয়। তাই আমরা শুধু আলোচিত ঘটনার ক্ষেত্রে ইসলামী আইনে শাস্তির বিধানটি উল্লেখ করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকব।

বিশ্বজিৎকে যেভাবে হত্যা করা হয়েছে এটি ইসলামী আইনে الحرابة (আলহিরাবাহ) বা قطع الطريق (কতউত তরীক) এর অন্তর্ভুক্ত। ‘আলহিরাবাহ’ বা ‘কতউত তরীক’ অর্থ হলো প্রকাশ্যে কাউকে হত্যা করা ও তার সম্পদ লুণ্ঠন করা অথবা এর যেকোনোটি সংঘটিত করা। কিংবা সশস্ত্র সন্ত্রাসের মাধ্যমে এসব কর্মের চেষ্টা করা যদিও জান-মালের ক্ষতি করতে সফল

না হোক।

সংক্ষেপে বলতে গেলে প্রকাশ্যে সংঘটিত যেকোনো সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ‘আলহিরাবাহ’ এর অন্তর্ভূক্ত। কুরআনুল কারীমের যে অংশটির বরাত উপরোল্লেখিত অধ্যাপক সাহেব দিয়েছেন ঠিক তার পরেই ‘আলহিরাবাহ’ অপরাধ ও এর শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা রয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন : (অর্থ) যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শুলিতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেওয়া হবে অথবা এলাকাছাড়া করা হবে। এটি হল তাদের জন্য ইহকালের লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি। (সূরা আলমায়িদাহ, আয়াত : ৩৩)

উপরোক্ত আয়াতে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারীদের জন্য ৪টি শাস্তির ঘোষণা দিয়েছেন। এবং অপরাধের মাত্রা ও ধরন অনুযায়ী উক্ত ৪টি শাস্তি থেকে যার জন্য যেটা প্রযোজ্য তা নির্ধারণ করার দায়িত্ব বিচারকের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে। যেমন কোনো সন্ত্রাসী কাউকে প্রকাশ্যে হত্যা করে যদি তার সম্পদও ছিনিয়ে নেয়, তবে তাকে হত্যাও করা হবে আবার শুলেও চড়ানো হবে। আবার কেউ যদি হত্যা না করে শুধু সম্পদ ছিনিয়ে নেয় সেক্ষেত্রে তার একদিকের হাত এবং অন্যদদেকের পা কেটে দেওয়া হবে। এভাবে অপরাধ ভেদে নির্ধারিত হবে ৪ শাস্তির কোনো ১টি।

কতল ও আলহিরাবাহ এক নয়

ইসলামের ফৌজদারী দন্ডবিধিতে হত্যা ও সন্ত্রাস তথা কতল ও আলহিরাবাহকে দু’টি পৃথক অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে এবং প্রকাশ্যে কাউকে হত্যা করা বা প্রকাশ্যে কারো সম্পদ লুণ্ঠন সাধারণ হত্যা ও চুরি থেকে অনেক বেশি জঘন্য অপরাধ হিসেবে ধর্তব্য হয়েছে। এ কারণেই ‘আলহিরাবাহ’-এর শাস্তি অন্য যেকোনো শাস্তির চেয়ে কঠোর।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৩
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×