somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুসলিম জীবনে 'সময়' - ৩

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:৪৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

[আপনাদের সাথে শেয়ার করতে, অপর একটি বাংলা ব্লগ থেকে লেখকের অনুমতিক্রমে প্রকাশিত]

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম!

[এই সিরিজের প্রথম ২টি লেখা আছে এখানে:
www.somewhereinblog.net/blog/peace55/29137422
www.somewhereinblog.net/blog/peace55/29138118]

উপর্যুক্ত বিষয়গুলোর মাঝে সময়ের অপচয়ের দিক থেকে বিচার করলে, TV পর্দার দিকে তাকিয়ে থেকে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান যে সম্পদ ‘সময়,’ সেটার অপচয়টা বিশাল এবং নিষ্ফল। এখন আমাদের নাগরিক জীবনে তো বটেই – একটু উন্নত গ্রামীণ জীবনেও তা এক প্রকার ব্যাধির পর্যায়ে উপনীত হয়েছে।

সময়কে জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ এই জন্য বললাম যে, আপনার জীবনে যেটুকু সময় আল্লাহ্ আপনাকে বেঁধে দিয়েছেন সেটুকুই আপনার জীবন। অন্যান্য সম্পদ জমা রাখা যায় বা সে সবের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করা যায়, কেবল সময় হচ্ছে এমন একটা সম্পদ যা আপনার জীবনের মতই ক্ষয়িষ্ণু – প্রতিমুহূর্তে কেবল কমেই যাচ্ছে – প্রয়োজনে আপনার সবচেয়ে আপন জনের কাছ থেকেও আপনি সময় ধার নিতে পারেন না, এবং একই ভাবে পারেন না তা ধার দিতে। সুতরাং, যে মুহূর্তটা চলে গেল, সেটাকে আর কাজে লাগানোর কোন উপায় নেই। অর্থ এখন কাজে না লাগিয়ে ছ’মাস পরে কাজে লাগানো যেতে পারে, কিন্তু সময়ের যে কোন একটি মুহূর্ত কেবল একদিকে প্রবহমান।

TV-র ব্যাধি আজ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের জীবনযাত্রা নিয়ন্ত্রিত হয় TV প্রোগ্রামকে কেন্দ্র করে। যেমন ধরুন গৃহকর্তা বাইরে যাচ্ছেন সবাইকে নিয়ে – হয়তো বলছেন “তাড়াতাড়ি চলো, যাতে ‘XYZ’ প্রোগ্রামটি শুরু হবার আগেই ফিরে আসতে পারি।” কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধু লন্ডন গিয়েছিলেন পেশাগত কাজে। তিনি বললেন যে, তিনি যে বাসায় ছিলেন, সে বাসায় তার অবস্থান কালে তাদের ‘পারিবারিক-বন্ধু’ এক পরিবার ঐ বাসায় বেড়াতে আসেন, যার মূল কারণ ছিল এরকম যে, একটা জনপ্রিয় সিরিয়ালের সময় প্রায় হয়ে এসেছিল এবং তারা তখন রাস্তায় ছিলেন – এমন জায়গায়, যেখান থেকে নিজেদের বাসায় যেতে যেতে সিরিয়ালের অনেকটুকু মিস্ করবেন তারা – তাই গাড়ি ঘুরিয়ে সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থিত এই ‘বন্ধু পরিবারের’ বাসায় চলে এলেন। এভাবেই TV প্রোগ্রামকে কেন্দ্র করে মানুষের জীবন আবর্তিত হয় এখন। অথচ মুসলিমের জীবন আবর্তিত হবার কথা নামাজের ওয়াক্ত/সময়কে কেন্দ্র করে – কারণ ‘তার জন্মই হয়েছে আল্লাহর ইবাদত করার জন্য’। বেশীদিন আগের কথা নয়, আমরা যখন বড় হচ্ছিলাম, তখনও মানুষ, বিশেষত গ্রাম অঞ্চলের মানুষ, মানুষের সাথে কার্যক্রম ঠিক করতে ‘আসরের পরে’ বা ‘বাদ-মাগরিব’ এমন কথা উচ্চারণ করতো – আজ হয়তো বলা হয় ‘অমুক নাটকের পরে’ বা ‘৮ টার খবরের পরে’।

TV-র ব্যাধি আরো যে অমূল্য সম্পদ আমাদের জীবন থেকে সন্তর্পণে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে, তা হচ্ছে ব্যক্তিগত ও পারস্পরিক সম্পর্কের উষ্ণতা। আধুনিকায়নের জন্য আমি সময়ের যে সাশ্রয়ের কথা উল্লেখ করেছি, সেটা শহুরে উন্নত জীবনে গ্রামীণ জীবনের চেয়ে বেশী হবার কথা। উদাহরণস্বরূপ শহরের একটা মধ্যবিত্ত বাসায় বর্তমানে একটা ফ্রিজ থাকতেই পারে। ‘এখন কিনুন এবং পরে কিস্তিতে মূল্য পরিশোধ করুন’ - ভোগ-সুখের ও ভোগ্যপণ্যের জয়জয়কারের যুগের এই ধরনের শ্লোগানের বদৌলতে একটা ওয়াশিং মেশিন ও রাইস কুকারও থাকতে পারে। গ্যাসের চুলা যে থাকবে সেটা প্রায় নিশ্চিত। তাহলে দেখুন একজন গৃহকর্তাকে হয়তো রোজ আর বাজারে যেতে হচ্ছে না, কাউকে হয়তো নিজের কাপড় আর কাচতে হচ্ছে না, জ্বালানি কাঠের ব্যবস্থা করতে হচ্ছে না, ভাত রাঁধতে হচ্ছে না – ইত্যাদি ইত্যাদি উপায়ে কোন পরিবারের স্বামী এবং স্ত্রী দু’জনেরই প্রচুর সময় সাশ্রয় হবার কথা। এক কালে এই ঢাকা শহরের কোন গৃহকর্তাকে যেখানে একই পরিমাণ অন্ন ও বস্ত্রের সংস্থানের জন্য (প্রয়োজনীয়টুকুর কথাই না হয় ধরা যাক) আরো বেশী সময় বাইরে থাকতে হতো, ফেরার পথে বাজার করতে হতো, সপ্তাহে একদিন রেশনের লাইনে দাঁড়াতে হতো – গৃহকর্ত্রীকে সারাদিন রান্নাঘরে কাটাতে হতো – বয়স্ক গরুর মাংস সারাদিন ধরে চুলায় চাপিয়ে সিদ্ধ করতে হতো (কারণ প্রেসার কুকার তখন আজকের মত সহজলভ্য ছিল না) – খুঁতখুঁতে স্বভাবের হলে নিজের/স্বামীর কাপড় নিজে কাচতে হতো – আজ বলতে গেলে ঐ একই সামাজিক অবস্থানের পরিবারের স্বামী-স্ত্রীকে এসবের কিছুই করতে হয় না। একদিন যে গৃহবধূটি ‘সংসারের ঝামেলায়’ এবং ‘সময়ের অভাবে’ ভালো করে স্বামীর কাছে বসে দু’টো মনের কথা বলতে পারেনি, আজকের দিনের তেমন একটি পরিবারের গৃহবধূর তো স্বামীর সোহাগে আকণ্ঠ ডুবে থাকার কথা! কিন্তু তাই কি হয়!! না প্রায়শই তা হয় না, কারণ দুজনেই হয়তো ঐ বেঁচে যাওয়া বাড়তি সময়ে TV দেখেন – TV যেন দুজনেরই ক্লীব প্রেমাস্পদ অথবা মধ্যবর্তী একটা সত্তা।

আমাদের মুরুব্বী এক মহিলা যার বড় ছেলের বয়স ৫০-এর বেশী – যিনি একটা এপার্টমেন্টে তার বৃদ্ধ স্বামীসহ একাকী বসবাস করতেন, তিনি একদিন আমাকে সিরিয়াসলি অভিযোগ করলেন যে, (স্যাটেলাইট ডিশের কল্যাণে ২৪ ঘণ্টাব্যাপী রঙিন স্বপ্নের রাজ্য, কেবল রিমোটের বোতাম চাপার অপোয় থাকে বলে এবং এখন যেহেতু TV স্টেশন চালু হবার বা বন্ধ হবার আর কোন ব্যাপার নেই) তার বৃদ্ধ জীবন সঙ্গীটি সারাদিন TV-র পর্দায় glued হয়ে থাকেন বা আঠার মত লেগে থাকেন। আমি বুঝলাম যে, ঐ বৃদ্ধা মহিলার বয়স অন্তত ৭০ বছর হওয়াতে এবং নানা প্রকার অসুস্থতা হেতু, তিনি তার জীবনের হেমন্ত পেরিয়ে তখন হাঁড় কাঁপানো শীতকালে পদার্পণ করেছেন – তার জীবনের মায়াকাননের পত্র-পল্লব শুকিয়ে ইতোমধ্যেই গেছে। তাই বুঝিবা তার চোখে তখন সব ধূসর বর্ণ বোধ হয়। এমনও হতে পারে যে তার স্বামী – যার বয়স তখন আনুমানিক ৭৫ তো হবেই – তিনি হয়তো তার জীবনের হেমন্তকাল তখনো পেরিয়ে আসেন নি – তার মায়াকাননে তখনো হয়তো হলুদ বর্ণ পত্র-পল্লব অবশিষ্ট রয়েছে। মালাইকা অরোরা বা প্রীতি জিনতার নিতম্বের ঝাঁকুনি – তখনো হয়তো তার চিত্তে পুলক সৃষ্টি করে। আমি মহিলাকে যা বললাম তা অনেকটা, বহু বছর আগে পড়া, শিবরাম চক্রবর্তীর একটা ব্যঙ্গোক্তির সারমর্ম :
“পারলে তো আগেই পারতে, এখন কি আর পারবার জো আছে, এখনতো অপার পারাবার।”

মহিলা নিজেও যে এক সময় এই নিরবচ্ছিন্ন TV দর্শনে আত্মনিয়োগ করেছেন, তা প্রায় নিশ্চিতই বলা যায়। যখন “বয়স” ছিল – তখন হয়তো তা বন্ধ করে একে অপরকে নিয়ে ব্যস্ত থাকতে পারতেন। কিন্তু তখন আসলে তারা ‘living together alone’-এর মত বসবাস করেছেন। এখন ভদ্রলোক স্ত্রীর জন্য নিজের ভালো লাগাটুকু বিসর্জন দেবেন কেন? ব্যাপারটা একাধারে করুণ ও নিষ্ঠুর এক বাস্তবতা।

আমরা যখন বড় হচ্ছিলাম, তখন বেশ অল্প বয়সেই স্কুলে না গেলে আমাকে বাজারে যেতে হতো – এছাড়া বড় ছেলে হবার বদৌলতে, অতিথি আপ্যায়ন থেকে শুরু করে মুদির দোকানে তেল নুন আনতে যাওয়া ইত্যাদি সবই করতে হতো। তবু যেন আমাদের কত ‘সময়’ ছিল। বাসার ভৃত্য থেকে শুরু করে গ্রাম থেকে আসা আত্মীয়-স্বজন (যতদূর মনে পড়ে অতিথি/মেহমান ছাড়া তখন খুব কম দিনই অতিবাহিত করতাম আমরা। একটা কারণ ছিল আমার গ্রাম্য আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে খুব কমেরই তখন ঢাকায় ‘উঠবার’ জায়গা ছিল। সুতরাং ডাক্তার দেখাতে আসা থেকে শুরু করে ‘লন্ডনী’ হতে বৃটেনে গমনেচ্ছু আত্মীয়-স্বজন – সবাই আমাদের বাসায় এসে ‘উঠতেন’ তখন), কারো সাথেই আলাপ করার বা কারো খোঁজ-খবর নেওয়ার সময়ের অভাব ছিল না আমাদের। আজ আপনি যদি আপনার কোন আলোকপ্রাপ্ত বন্ধু-বান্ধবের বাসায় বেড়াতে যান, তাহলে একঘণ্টা বসে থেকেও হয়তো বুঝতে পারবেন না যে, আপনার বন্ধুর যে ছেলেটি PhD-র গুরুত্ব সহকারে স্কুলের পড়াশোনা করতে করতে আধ ইঞ্চি পুরু চশমার কাঁচ পরিধান করতে বাধ্য হয়েছে, সে আদৌ বাসায় আছে কিনা। আপনার ভাগ্য প্রসন্ন হলে এক ঘণ্টা পরে হয়তো দেখা যাবে একঝলকের মত সে একবার সামনে এসে, রোবটের মত ‘স্লামালাইকুম’ বলে একবার হাত তুলে, বিমানবালার মত ১০০% মেকী একটা শুকনো হাসি আপনাকে উপহার দিয়ে, আবার তার PhD-টেবিলে গিয়ে বসলো তার নিজস্ব ঘরে – অথবা হয়তো পড়াশোনার চাপ নির্গত করতে ভিডিও গেম নিয়ে বসলো। তার মা হয়তো আপনাকে কৈফিয়ত দিলেন : “জানেন গত সপ্তাহের কাস টেস্টে সে ১০-এর ভিতর ৯.৮৫ পেয়ে খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল – সেজন্য আমি এবার বলেছি একটু সিরিয়াসলি পড়া দেখে যেতে।”

মাননীয় পাঠক, এখানেও কথা এসে যাচ্ছে ‘সময়ের’। রেশন, বাজার, হেঁটে স্কুলে যাওয়া, মুদির দোকানে যাওয়া, ঘুড়ি ওড়ানো, সাইকেল/রিক্সার পুরানো চাকার রীম চটা দিয়ে বাড়ি দিতে দিতে রাস্তায় চালিয়ে নিয়ে যাওয়া, লাট্টু ঘুরানো, ঘুড়ির সুতার মাঞ্জা দেয়া, ছোট ভাইবোনদের দেখাশোনা করা (যাতে মা ঘরের কোন কাজ নির্বিঘ্নে সারতে পারেন), গ্রামীণ আত্মীয়-স্বজনকে attend করা, শিলাবৃষ্টি হলে শিল কুড়ানো, সাপের খেলা বা বানর নাচ ইত্যাদি পাড়ায় আসলে তাদের পিছনে পিছনে সম্ভাব্য প্রদর্শনীর স্থানে যাওয়া – এসবের পিছনে আমাদের যে সময় ব্যয় হতো এবং এখনকার পায়রার খোপের মত প্রকোষ্ঠে বসবাসরত ছেলেদের যে সময় সাশ্রয় হয় – আমার মনে প্রশ্ন জেগেছে: বেঁচে যাওয়া ঐ সময় দিয়ে তারা কি করে? ভিডিও গেম খেলা, সিনেমা/টিভি দেখা অথবা ব্যান্ড-সঙ্গীতের সমাবেশে যাওয়া এ ধরনের একটি বা সবকয়টি "মহৎ" কাজে নিশ্চয়ই ব্যয় হয় সে সময়!

আজকালকার নাগরিক জীবনের ‘সুখী-পরিবারসমূহের’ বাসগৃহে বেড়াতে যেতেও আমার অস্বস্তি লাগে – অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল যারা, যাদের আর আমার ভিতর কোন অদৃশ্য দেয়াল রয়েছে বলে কখনো মনে হয়নি, তাদের বাসগৃহে যেতেও অস্বস্তি হয়। আমার ‘আলোকপ্রাপ্তি’ পর্যাপ্ত না হওয়াতে, টেলিফোন করে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে বা অনুমতি নিয়ে যাবার ব্যাপারটা এখনো ধাতস্থ হয়নি। কিন্তু খুব তাড়াতাড়িই এমন একটা সময় আসবে যখন টেলিফোনে অনুমতি না নিয়ে কোথাও যাবার প্রশ্নই আসবে না। এমনিতে কারো বাসায় ঢোকার আগে, অনুমতি নেয়া ১০০% ইসলামী – অনুমতি না নিয়ে অন্যের বাসগৃহে প্রবেশ করা ইসলাম-বিরুদ্ধ – কিন্তু এখনকার ব্যাপারটা প্রাইভেসির জন্যে অনুমতি নয়। এটা হচ্ছে হাই কালচারের ব্যাপার। এই হাই কালচার ইসলামী সঙ্ঘবদ্ধতার সম্পূর্ণ বিপরীতে, ‘যার যার তার তার’ অর্থাৎ individualism-এর উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা কুফফার সৃষ্ট কালচার বা আচার। ইসলাম যেখানে আপনার গৃহকে প্রশস্ত করতে বলে, অর্থাৎ মেহমান মুসাফিরকে স্বাগত জানাতে বলে – বিশেষত দ্বীনের আলাপ-আলোচনা ও শিক্ষার জন্য, এখানে ব্যাপারটা ঠিক উল্টো। এখানে সাধারণভাবে মেহমান/মুসাফিরকে উটকো ঝামেলা মনে করা হয়। আজকালকার “দুর্গ সদৃশ” এ্যাপার্টমেন্টগুলোর কঠিন লোহার গারদ পেরিয়ে, ফকির থেকে শুরু করে অনেক গরীব আত্মীয়-স্বজন, তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন না – অনেকে প্রহরীর বিব্রতকর জেরায় উত্তীর্ণ হয়ে কখনো ভিতরে যেতে পারলেও, পরের বার আসার সাধ তার মিটে যায় – কখনো হয়তো তওবাই করে ফেলেন; ভাবেন, “পথ ভুলে ভাই এসেছিলাম…।”

(চলবে ……..ইনশা’আল্লাহ্!)

সর্বশেষ এডিট : ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:৫৩
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বিজয় দিবসের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে, প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানিয়ে । সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান ২০২৫, ১৬ই ডিসেম্বর।

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৯




দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে ত্রিশ লক্ষ তাজা প্রানের এক সাগর রক্তের বিনিময়। দুই লক্ষাধিক মা বোনের সম্ভ্রম হারানো। লক্ষ শিশুর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত‍্যু। এক কোটি মানুষের বাস্তুহারা জিবন। লক্ষ কোটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×