(কপি পেস্ট)
শেখ হাসিনা বলেন, 'সরকারের স্পর্ধা নিয়ে প্রশ্ন তোলার স্পর্ধা গণজাগরণ মঞ্চ পায় কোথায়? তাদের বক্তৃতার ড্রাফট কে লেখে, তার খোঁজ লাগান?' এ সময় সভাপতিমণ্ডলীল সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন বলেন, 'অনেকেই মনে করে গণজাগরণ মঞ্চের বক্তৃতা আমি ড্রাফট করে দেই, বিষয়টি সত্য নয়। আমিও মনে করি তাদের আন্দোলন এখন বন্ধ হয়ে যাওয়া উচিত।' মতিয়া চৌধুরী বলেন, 'তাদের আন্দোলন থেমে গিয়েছিল, কিন্তু ব্লগার রাজিব নিহত হওয়ার পরে তারা আবার আন্দোলন জোরদার করে।' এর জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, 'ইমোশন দিয়ে আন্দোলন ও রাজনীতি হয় না। এর জন্য বাস্তবতা অনুসরণ করতে হয়।'
ব্যাপক বিনুদুন পাইলাম! একটা প্রবাদ মনে পড়ে গেল - "ঠাকুর ঘরে কে রে? আমি কলা খাই না!"
শাহবাগ কি তবে এখন আওয়ামী লীগের গলার কাঁটা হয়ে গেল যে তাদেরই অনেকেই এখন ভাবছেন তাদের আন্দোলন এখনই বন্ধ করে দেওয়া উচিত? এতদিন যাদের আস্বস্ত করে রাজপথে ধরে রাখা হয়েছিল, যারা আপনাদের উপর আস্থা রেখে বলেছিল দাবী আদায় না করে আমরা মাঠ ছেড়ে যাবো না, যারা এখন বাস্তবতা উপলব্ধি করে রণে ভঙ্গ দেওয়ার অজুহাত তুলে বলছেন শাহবাগ কোন স্থান না, এটা একটা চেতনা আর রাজপথে থাকি বা না থাকি শাহবাগের অবস্থান মানুষের হৃদয়ে - তাদের সাথে হঠকারীতা বা প্রতারণা করা হচ্ছে না তো? এই ছোট্ট জীবনে চেতনা নিয়ে বাণিজ্য তো কম দেখলাম না, চেতনা বিক্রি করে কেউ কেউ ব্যক্তিগত অর্জনের পাহাড় গড়ে তুলছেন আর আমরা যারা চেতনাকে লালন করে দেশের জন্যে কিছু করার কথা ভাবি, করার চেষ্টা করি কিংবা নিদেন পক্ষে দেশের কল্যাণ কামনা করি তারা কেবল ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছি......... ঘর পোড়া গরু তাই, সিঁদুরে মেঘ দেখলেই এখন ভয় পাই.........
এই আন্দোলন পৃষ্ঠপোষকতা করার আগেই আওয়ামী লীগের ভাবা উচিত ছিল তারা যখাযথভাবে তা নিয়ন্ত্রন করতে পারবেন কিনা.....
গণজাগরণ মঞ্চের উক্তি নিয়ে আ. লীগে ক্ষোভ :: প্রথম পাতা :: কালের কণ্ঠ
kalerkantho.com

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


