somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আর কত বিশ্বজিতদের মরতে হবে?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানুষ হিসেবে জন্ম নিয়েছি। প্রকৃতির এক অকাট্য নিয়ম আমাদের মরতে হবে। সাধারণভাবেই সেই মৃত্যুটা যাতে স্বাভাবিক মরণ হয় - এমনটাই কামনা করি আমরা সকলে। কিন্তু ক'জনায় সেটা পাই? কারো সড়ক দুর্ঘটনায়, কারো খুনের মাধ্যমে, কারো আবার বোমাবাজির কবলে মরণকে বরণ করে নিতে হয়। কয়জন আমরা স্বাভাবিক বার্ধক্যজনিত রোগে মরার ভাগ্য নিয়ে জন্ম নেই? হয়ত কেউ কেউ বলবেন, সে তো অনেকেই। কিন্তু বাকিরা কি মনে করেন? আসলেই কি তাই?

বাংলাদেশ ছেড়ে নিউইয়র্কে পাড়ি দিয়েছি প্রায় দশ বছর আগে। এতদিনে অনেক পালা বদল ঘটেছে রাজনীতি তথা সামাজিক নানা বিষয়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় পরিবর্তন যদি বলতে হয় তা হলো আজ যখন ফেইসবুকে দেখলাম আমার বাংলাদেশে অবস্থাণরত বন্ধু-বান্ধবদের মধ্যে প্রায় ৯০%-র স্ট্যাটাসে লেখা - "বাড়ি কি ফিরতে পারব ভালো মতো?" ঠিক একই লেখা না হলেও এই হলো মূল বিষয়।

গতকালই অনলাইনের এইযুগে জানতে পারি বিশ্বজিৎ দাস নামক এক পথচারীর নির্মমভাবে মধ্যযুগীয় বর্বর স্টাইলে হত্যার কথা। যতগুলো ছবি, ভিডিও দেখতে পারলাম এত দূরে বসে, তাতে বুঝলাম ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের (ছাত্রলীগের) লোকজনই এতে দায়ী। কতটা সত্য, কতটা মিথ্যা - সেটা যারা দেশে আছেন, তারাই ভালো জানবেন। কিন্তু যতদূর বুঝলাম, ছাত্রলীগের মিছিলে যারা ছিলো, তারাই পরবর্তীতে বিশ্বজিতের হত্যার জন্য দায়ী।



ভিডিওর যতটুকু দেখেছি, তাতে মহাভারতে অভিমন্যুর মৃত্যুর কথা বারে বারে মনে পড়লো। কতগুলো বন্য কুকুর ঘিরে ধরে আছে একটা মানুষকে কামড়াবে বলে। মানুষটি বাঁচার তেষ্টায় চিৎকার করে বলতে থাকে "আমি হিন্দু, আমি হিন্দু।" কিন্তু না। সেই বন্য কুকুরগুলো শুনলো না সেই পথচারীর আর্জি।



কিছু লেখা পড়লাম যেগুলো পড়ে নিজের বিবেককে কিছুতেই বোঝাতে পারছিলাম না যে হয়ত আমার বন্ধুগুলোর মাঝে কারো কালকের হরতালে এরকম হতে পারে। সেইসব লেখাগুলোর কিছুগুলো নিচে তুলে ধরলাম -

___________________________

বিশ্বজিত এর মত হাজার খুন আমরা শুনে এড়িয়ে চলে জাই। রাস্তা-ঘাটে নিরবিকার কুপিয়ে হত্যা থেকে শুরু করে, কর্তবরত ডাক্তার কে ধর্ষন এর পর হত্যা করে ফেলাও আজকালের টাটকা খবর। এগুলো কেবল মাত্র দু’দিনের সংবাদ হয়ে খানিক মুহূরতে হারিয়ে যায়। আমরাও এসব নিয়ে পরে আর মাথা ঘামাইনা । “এ দেশটাই এরকম, এখাণে এসব কি নতুন কিছু” বলে সব ভুলে যাই।

আমিও হয়ত ভুলে যাব বিশ্বজিত কে। পরশু আরেক বিশ্বজিত এর লাশ দেখে মন টা একটু খারা
প হবে, তারপর সব ভুলে যাব। কারণ আমার জীবনটা চলমান ।

বিশ্বজিত আলোচণার কেন্দ্রবিন্দু আজ। নির্মম হত্যাকারী দের ছুরিকাঘাতে তার সকল আকুতি মিনতি ও হার মানিয়েছিল। হয়ত আমি ও আপনি এখন এটা মনে করতে পারি যে, সময় শুধু তার জন্য ভুল ছিল। না হলে এত মানুষ থাকতে বিশ্বজিত কে কেন প্রান দিতে হল ।

হত্যা চলাকালীন সময় সকল প্রত্যক্ষদশীদের সাথে এদেশের সবচেয়ে মূল্যবান নাগরিকরাও উপস্থিত ছিলেন। হ্যা, আমাদের সাংবাদিক দের কথা বলছি। যারা তখন জীবনবাজি রেখে ব্যস্ত ছিলেন রক্তমাখা বিশ্বজিত এর কয়েকটি কোটি টাকার ছবি তুলতে। এসব ছবি যে পরদিন সংবাদ মাধ্যমে তুমুল ঝড় তুলবে। ডজনখানেক সাংবাদিকরা তখন ব্যস্ত ছিলেন একটি হত্যাকাণ্ডের প্রমানসহ রচনা লিখতে। এরমধ্যে কেউ একজন রচনা বাদ দিয়ে যদি সাহসিকতার পরিচয় দিতেন, হত্যাকাণ্ডে বাঁধা দিয়ে বাঁচাতে পারতেন একটি তরতাজা প্রাণকে, হয়ত সংবাদ মাধ্যমে তার এ রচনা আসতনা, হয়ত তার চাকরি হারানোর আশংকা বহুগুনে বেড়ে যেত, কিন্তু প্রানে বেচে যেত একটি বিশ্বজিত ।

এসব সহিংসতা চলবেই, রাস্তা-ঘাটে ভাংচুর হবেই। অবাধে চলবে ধর্ষন, হত্যা । আর এসব টাটকা সব সংবাদ আমরা পাব কেবল সাংবাদিক দের কাছ থেকেই। অথচ আজ একটি সাংবাদিক মারা গেলে দৃশ্যপট হত পুরো উল্টো। রাস্তা-ঘাট ভরে যেত প্রতিবাদ আর অ্নশনে । মামলাও হতো, অপরাধীরা শাশ্তিও পেত। কিন্তু বিশ্বজিত এর মত অসহায় জনতার হত্যাকাণ্ডের বিচার হবেনা। বিশ্বজিত এর মত টাটকা প্রান বাঁচাতে একটি সাংবাদিকও এগিয়ে আসবেনা। ফলাফল, সংবাদমাধ্যম গুলোর ব্যবসা জমজমাট !

পরিশেষে এটুকুই বলব, আমার মত একটি আমজনতার ক্ষমতাও নেই এর বিরুদ্ধে কিছু করার। হয়ত দু’তিন টা স্ট্যাটাস দিয়ে খানিকটা প্রতিবাদ এর প্রচেষ্টা করতে পারি। কিন্তু আজ কোটি জনতার হয়ে একটি দাবী-ই রাখতে চাই, যেসব সাংবাদিকরা ব্যবসা বাদ দিয়ে একটি পাশবিক হত্যাকাণ রুখতে পারেনা, একটি অসহায় তাজা প্রান বাচাতে পারেনা, তাদের সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদ বা অ্নশনের কোন অধিকার নেই। ধিক্কার তোমাদের !

-বিকাশ ভট্টাচার্য

_________________________

আজকে বিশ্বজিত যদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাবুয়েটের কোন ছাত্র হত, তাহলে ছাত্ররা দফায় দফায় মিছিল করত, গাড়ি ভাঙচুর করতো।
আজকে যদি বিশ্বজিত ছাত্র দলের কোন কর্মী হত, তাহলে আরও একদিন হরতাল দিত বিএনপি।
আজকে যদি বিশ্বজিত শিবির এর কোন কর্মী হত, তাহলে তার আব্বুর গর্বে বুক ভরে যেত সন্তান শহিদ হয়েছে বলে।
আজকে যদি বিশ্বজিত ছাত্র লীগের কোন কর্মী হত,তাহলে পুলিস তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেত, এভাবে বিনা চিকিৎসায় সে মরত না। হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী তাকে দেখতে আসতেন। পরিবার বিশাল অঙ্কের অনুদান পেতো।
কিন্তু বিশ্বজিত এসবেরকিছুর মধ্যেই ছিল না। বিশ্বজিত ছিল সাধারণ মানুষ। অসাধারণ মানুষ গুলো সাধারণ মানুষকে হত্যা করলে তার কোন বিচার হয় না।
-N.c. Neel

_________________________

আবার এও দেখলাম যেখানে শাকিল নামক ছেলেটি যে বিশ্বজিতের হত্যায় যুক্ত ছিলো তার পুরোনো কিছু কান্ডকীর্তির খবর -



__________________________

(৯ এপ্রিল ২০১০)
এবার দুই সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর কাওরান বাজার মোড়ে কালের কণ্ঠ ও মানবজমিন পত্রিকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক জসীম রেজা ও সোলাইমান সালমানের ওপর এ হামলা চালানো হয়। সম্প্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নানা কর্মকাণ্ড নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁদের ওপর এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়
েছেন ওই দুই সাংবাদিক।
গত ৪ এপ্রিল রাজধানীর শাহবাগ থানার সামনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ কর্মীদের হামলার শিকার হন 'সাপ্তাহিক' পত্রিকার প্রতিবেদক আনিস রায়হান ও সাপ্তাহিক 'বুধবার' প্রতিবেদক আহম্মেদ ফায়েজ।
জসীম রেজা ও সোলাইমান সালমান বলেন, 'অফিসে যাওয়ার জন্য মিরপুরগামী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনির্বাণ বাস থেকে কাওরান বাজার মোড়ে নামলে ওই বাস থেকে ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী নেমে আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে লেগেছে কোন সাংবাদিক, শাকিল ও রানার বিরুদ্ধে নালিশ করেছে কারা, তাঁদের ধর, সাংবাদিকতা শিখিয়ে দিই_এমন কথা বলে উপর্যুপরি কিলঘুষি মারতে থাকে ওই কর্মীরা।'

_________________________

24 Nov 2011
চাদা চেয়ে জবিতে এক ছাত্রকে মারধরের প্রতিবাদে সাধারন ছাত্রছত্রী মানববন্ধন করেছে আজ। বৃহস্পতিবার সকাল ১০ঘটিকায় প্রক্টর বরাবর স্মারকলিপি প্রদানের পর মানববন্ধন করে ছাত্রছাত্রীরা।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয পরিবহন (উল্কা-১) বাসে শাকিল ও সৈকত নামে ছাত্রলীগ নামধারী দুইজন ছাত্র ইংরেজি বিভাগের ৩য় ব্যাচের শিক্ষার্থী রাহাতের কাছে নেশা করার জন্য টাকা চায়। রহাত টাকা দিতে আস্বিকার করলে তাকে ব্যাপক মারধর করে ঐ ছাত্ররা। এই ঘটনার প্রতিবাদে আজ মানবব›ধন করে ছাত্রছাত্রীরা। শাকিল ইসলামিক ইতিহাস বিভাগের ৪র্থ ব্যাচ এবং সৈকত নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৪র্থ ব্যচের ছাত্র। এদিকে আজ সকালে শাকিল এবং সৈকত রাহাতকে বাড়াবাড়ি না করার জন্য খুন করার ভয় দেখায়। এঘটনা জানার পর ছাত্রছাত্রীরা তীব্র নিন্দা জানায় এবং উপযুক্ত শাস্তির দাবি জানায়।
শাকিলের নামে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আসামাজিক কাজের আভিযোগ আছে বলে জানা যায়। ছাত্রলীগের নাম নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতর এবং আশেপাশে বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের ও আভিযোগ পাওয়া যায়।

___________________________

আর যে লেখাটি সবচেয়ে বেশী হৃদয়স্পর্শী বলে বোধ হয়েছে এবং যেটি পড়েই চোখে জলে এসে গেছে সেটা এটি।


আমি আওয়ামী লীগ, বিএনপি, কিংবা জামায়াত বুঝি না। আজ যদি ছেলেটি বিশ্বজিৎ না হয়ে শহীদুল হতো কিংবা যোশেফ হতো সেক্ষেত্রেও এতটাই কষ্ট লাগত এমন মৃত্যুতে যতটা আজ বিশ্বজিতের মৃত্যুতে হয়েছে। বাংলাদেশের সংস্কৃতি আদৌ বদলাবে কিনা জানিনা কারণ ইতিমধ্যে ক্ষমতাসীনরা এই কাজের দায় নিতে অপারগতা প্রকাশ করেছে । তাছাড়া সাগর-রুনীর মতো হাই-প্রোফাইল সাংবাদিকদের মৃত্যুরই কোনো হদিস হয় না, আর আমার-আপনার মতো সাধারণ পাবলিক। তাও আবার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের। ফলে ভয়ের চোটেই চুপ হয়ে যাবেন বিশ্বজিতের পরিবার যাতে তাদের আরেক সন্তান না হারাতে হয়।

দেশ ছেড়ে এসে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত, জাতীয় পার্টি - সকল দলের প্রতিই এক ক্ষোভ জন্মায়। এক সাধারণ নাগরিক হিসেবে (আমেরিকা ও বাংলাদেশের দ্বিনাগরিক) এসব দলগুলোর একে অপরের প্রতি কাদা ছোড়াছুড়ির রীতি হয়ত আর যাবে না। ফলে ধর্ম নিয়ে ব্যবসা করা বা ভোট ব্যাংক বাড়ানোর দল জামায়াত রাস্তা অবরোধ করে সকাল ১০:২৯ মিনিটে কুমিল্লায় নামাজ আদায় করে? সাধারণ মানুষ কি বোঝে না এই সকালে কোনো নামাজের বিধি নেই? নাকি মনে করে এতটুকু বোঝার ক্ষমতা নেই পাবলিকের?




প্রশ্ন হলো আর কত বিশ্বজিতদের মরতে হবে? অঝরে ঝড়তে হবে? কত প্রাণ গেলে এই সংস্কৃতি, এই রীতি-নীতি, এই আচার-ব্যবহার পরিবর্তন হবে? কত দিতে হবে রক্ত? কত বিচার অপূর্ণ রয়ে যাবে? কত মায়ের বুক শূণ্য হবে? কত আর্তনাদ উত্তরের আশায় পড়ে থাকবে? কবে আসলেই বদলাবে বাংলাদেশ?

~~~~~~~~মূলপোস্ট ~~~~~~~~~
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাকি চাহিয়া লজ্জা দিবেন না ********************

লিখেছেন মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫

যখন প্রথম পড়তে শিখেছি তখন যেখানেই কোন লেখা পেতাম পড়ার চেষ্টা করতাম। সেই সময় দোকানে কোন কিছু কিনতে গেলে সেই দোকানের লেখাগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়তাম। সচরাচর দোকানে যে তিনটি বাক্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×