
সরকার ঘোষিত ১কোটি টিসিবি`র কার্ড কীভাবে পাবেন? সেটা সাধারণ মানুষ জানে না।
পণ্য বিতরণের পর আমরা জানতে পারলাম-
ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সদস্য রা বা ইউপি চেয়ারম্যানরা নিজ দ্বায়ীত্বে নিজ নিজ এলেজায় কার্ড বিতরণ করেছে /করবে। অর্থাৎ -
ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সদস্যদের আত্মীয় স্বজন ও পরিচিতরাই ১কোটি টিসিবি কার্ড পেয়েছেন ও পাবেন (ব্যাতিক্রম আছে তবে নগন্য )।
ফলে টিসিবি`র পণ্য সাধারণ মানুষের পাওয়ার প্রশ্নই নেই। আজ
ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মু. মাহমুদ উল্লাহ কার্ড নেওয়ার প্রক্রিয়ার বিষয়ে বলেন, টিসিবির কার্ড নেওয়ার সুযোগ নেই। সিটি করপোরেশনে ওয়ার্ড কাউন্সিলদের মাধ্যমে তালিকা করে কার্ড বাসায় পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। কাউন্সিলরা তালিকা করছেন আর্থিক অবস্থা দেখে। দরিদ্র জনগোষ্ঠীই প্রাধান্য পাচ্ছেন। পাশাপাশি ওয়ার্ডগুলোতে একটি কমিটিও করে দেওয়া হয়েছে। কাউকে নিজ থেকে এসে যোগাযোগ করতে হচ্ছে না।
ফলে -
কাউন্সিলর ও স্থানীয় প্রভাবশালীদের পরিচিত ব্যক্তিরাই কার্ড বেশি পাচ্ছেন।
অর্থাৎ সাধারণদের বেশি দামেই বাজার থেকে পণ্য কিনতে হবে।
সাধারণ মধ্যবিত্ব পরিবার টিসিবি`র পণ্যতো পাবেই না বরং সরকারের দারুন নীতির ফলে নিম্নবিত্ত্ব পরিবারও পণ্য পাবেনা। যেমন -
চট্টগ্রামে আজ রোববার থেকে সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করছে সরকারি সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। তবে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কার্ড না থাকায় অনেকে পণ্য নিতে পারছেন না। কারণ তাদের কার্ড নেই। এবং তারা জানে না। জানার কোথাও না।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:১৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




