somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আফগান নয়, ইসরাইল হচ্ছে বাংলাদেশ

১০ ই জুলাই, ২০১০ রাত ২:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আফগান নয়, ইসরাইল হচ্ছে বাংলাদেশ

যারা ঢাকা চিড়িয়াখানায় ভল্লুক দেখেছেন তারা ভল্লুকের গায়ে কালোরঙের পশম দেখতে পান। কিন্তু তার এ দেখাকেই যদি চিরন্তন সত্যি ভাবেন তবে ভুল হবে। মেরু অঞ্চলের কোন দেশে শ্বেত ভল্লুকের মুখোমুখি হয়ে একে ভেড়া জাতীয় কোন পশু ভেবে নির্ভয় থাকেন, তবে তার মাশুল প্রাণদিয়ে গুণতে হতে পারে। একই পশু বিভিন্ন রঙের হতে পারে, বিভিন্ন গড়নের হতে পারে। সাপ বলতে যদি কেউ অজগরকেই বুঝে থাকেন তবে গোখরো সাপের কামড়ে তার মরার সমূহ সম্ভাবনা। সাপের বিভিন্ন জাত থাকতে পারে, ভিন্ন রঙ থাকতে পারে, ভিন্ন আকার আকৃতি থাকতে পারে, তবে স্বভাব সবার কিন্তু একই, কামড়ে দেয়া। তাই সাপ চিনতে হয় সাপের স্বভাব দেখে, আকার দেখে নয়। জীবনের জন্য যা হুমকির কারণ তা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন, ভাসা ভাসা জ্ঞান ক্ষতির কারন।

ইহুদি, খৃষ্টান কিংবা ব্রাহ্মণ্যবাদীরা ইসলামের বন্ধু ছিলনা কোন কালেও। আজো নয়। তাদের কাজ যতটা না তাদের ধর্মের প্রচার, তার চেয়ে হাজার গুণ ব্যস্ততা তাদের ইসলামের ক্ষতি সাধনে। তাই ইসলামের শত্রুদের চিনতে হবে। বিভিন্ন দেশে তাদের ভিন্ন নাম থাকতে পারে, ভিন্ন পোষাক থাকতে পারে, ভিন্ন ভাষা থাকতে পারে, এমনকি তাদের এজেন্টদের ইসলামী নামও থাকতে পারে কিন্তু তাদের সবারই স্বভাব একই ধরণের, ইসলামের ক্ষতি সাধণ।

ইসরাইল বরাবরই ইসলামের শত্রু ছিল, আজো আছে। মুসলমানদের প্রথম কেবলা মসজিদুল আকসা বারবার আক্রান্ত হয়েছে ইহুদীদের হাতে, আগুন জ্বালিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে, দিনের পর দিন তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। একই ভাবে খৃস্টান শক্তিও মুসলমানদের পবিত্রঘর গুলো অপবিত্র করেছে। আর এ কথা মুসলমান মাত্রই জানেন যে, ইউরোপ থেকে মুলসমানদের নির্মূলে খৃষ্টানরা কিরূপ আচরণ করেছিল মুসলমানদের সাথে। কোনঠাসা মুসলমানদের সর্বশেষ আশ্রয় মসজিদে ঢুকিয়ে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল সে সময়। একই ভাবে পার্শ্ববর্তী দেশেও বিভিন্ন সময়ে নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছে মুসলমানদের, বাবরী মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছে, হজরতবাল মসজিদ আক্রান্ত হয়েছে, এখনো তালাবদ্ধ অনেক মসজিদ।

বাংলাদেশেও এদের আজ্ঞাবহ লোকের অভাব নেই। কেন নেই? কারণ ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে বেপরোয়া জীবন যাপন করা যায় না, লুটে পুটে অন্যের সম্পদ ভোগ করা যায় না, ইচ্ছে হলেই যেমন খুশি তেমন বৈধ অবৈধ বাণিজ্য দিয়ে অর্থের কুমির হওয়া যায় না, ইচ্ছে হলেই যাকে খুশি তাকে ভোগের সামগ্রিতে পরিণত করা যায় না, হত্যা, সন্ত্রাস, ধর্ষণের মহোৎসব করা যায় না। ইসলামে সবকিছুরই সীমা নির্ধারিত, হালাল হারামের ভেদ আছে, ন্যায় অন্যায়ের সুস্পষ্ট পার্থক্য আছে, মানবতা আছে, পরমত সহিষ্ণুতা আছে। আছে দেশ প্রেম, আছে স্বাধীনভাবে নিজ নিজ ধর্মপালনের অধিকার, আছে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় কাজকে সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দেয়ার বিধান। আর তাই স্বাভাবিক ভাবেই ইসলামের অগ্রযাত্রাকে স্তব্ধ করে দিতে সবসময়ই ষড়যন্ত্র ছিল, এখনও আছে।

২০০১ সালের কথা মনে পড়ে। সে বছর এপ্রিলে বায়তুল মোকাররম মসজিদকে অপবিত্র করেছিল ওরা। ইসলামী আন্দোলনের শত শত নেতা-কর্মী যখন পুলিশের বর্বর নির্যাতনে দিশেহারা হয়ে আশ্রয় নিয়েছিল আল্লাহর ঘর বায়তুল মোকাররমে, তৎকালীন আওয়ামী সরকারের লেলিয়ে দেয়া পেটোয়া বাহিনী জুতো পায়ে অপবিত্র করেছিল মসজিদ, দাড়িটুপি, আর পাঞ্জাবীওয়ালা যাকে পেয়েছে তাকেই পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের জন্য দেশটি আতংকের জনপদে পরিণত হয়েছিল সে দিনগুলো। যেখানেই দাড়ি টুপি সেখানেই নির্যাতন, যেখানে পায়জামা পাঞ্জাবী সেখানেই হুমকি ধমকি, যেখানে বোরকা, সেখানেই লাঞ্ছণা, এমনই অরাজক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল সে সময়। এমনকি দাড়ি রাখার কারণে চট্টগ্রামে এক হিন্দুকেও প্রাণ দিতে হয়েছিল ওদের হাতে। অনেকেই তখন দাড়ি চেঁছে ফেলেছিল ভয়ে, অনেকেই পায়জামা পাঞ্জাবী ছেড়ে শার্ট প্যান্ট পরিধানে বাঁচতে চেয়েছে। বায়তুল মোকাররম মসজিদ যে মজলুমদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছিল, সে মজলুমের আহাজারি বৃথা যায় নি। অবশেষে অবসান হয়েছিল সে কালো রাত্রির কারণ আল্লাহ মজলুমের দোয়া ফিরিয়ে দেন না। তাই সেদিনের সে ইসলাম বিরোধী শক্তিকে সাধারণ মানুষ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছিল।

একই অরাজক পরিস্থিতির মুখোমুখি দেশবাসী। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আজ শংকিত। গতকাল জুমুয়ার নামাজ পড়তে মসজিদে গিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হতে হয়েছে অনেককেই। মসজিদে পেটোয়া পুলিশ বাহিনী। যাকে তাকে তল্লাশী করেছে, যাকে তাকে প্রশ্নবানে জর্জরিত করেছে এবং যাদের পছন্দ হয়েছে তাদের তুলে নিয়ে গেছে হাজতে। জিয়া নামের ছেলেটি গ্রাম থেকে এসেছিল ডাক্তার দেখাতে। অনেক দিন ধরেই মস্তিষ্কের রোগে ভুগছে ছেলেটি। মাদরাসার ছাত্র হওয়ায় মুখে দাড়ি, মাথায় টুপি, গায়ে পায়জামা পাঞ্জাবী। স্বাভাবিক ভাবেই অনেকটা নম্রভদ্র, সাথে অসুস্থতাজনিত দুর্বলতা। এমন নিরীহ শত্রু পেয়ে আওয়ামী পুলিশের হাত নিশপিশ করে, তাই পুলিশের নির্মমতায় শেষ পর্যন্ত শ্রীঘরেই আশ্রয় হয়েছে ছেলেটির।

এভাবেই যারা ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী তাদের পথ চলতে সমূহ বিপদ। গর্ব করে আমরা বলতাম পর্দানশীল নারীদের বখাটেরা বিরক্ত করে না। কিন্ত দিন বদল হয়েছে, পর্দা যে কার্যকরী কোন কৌশল নয় তা প্রমাণে “বোরকা পড়া মেয়ে পাগল করেছে” গানে গানে চলে পর্দানশীল নারীদের নির্যাতন। দাড়ি-টুপি, পায়জামা পাঞ্জাবী তথা ইসলামের গন্ধ পেলেই তেড়ে আসছে ওরা। ওরা এতদিন বলে বেড়িয়েছে, মোল্লারা দেশটাকে আফগানিস্তান বানিয়ে ফেলবে। জঙ্গীবাদ জঙ্গীবাদ জপে ঠিকই বিদেশী প্রভূদের মনোরঞ্জনে সক্ষম হয়েছিল ওরা। তাই ইসলামী মূল্যবোধ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী শক্তিকে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পরাভূত করে ঠিকই ক্ষমতায় এসেছে বাকশাল। না দেশটা আর আফগান হবে না, বরং দেশটাকে আরেকটা ইসরাইল বানানোর যে ষড়যন্ত্র চলছে তা পরিস্কার। এ দেশে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কোন স্থান নেই, এ দেশে বসবাস করতে হলে হিন্দু-খৃষ্টান-ইহুদী প্রভূদের অনুমোদিত ও নির্দেশিত ইসলামকে মেনে নিতে হবে, ধর্মনিরপেক্ষতার নামে ধর্মহীন হয়ে চলতে হবে। যে ইসলামে পূঁজোতে বাধা নেই, যে ইসলামে নেতানেত্রীদের সেজদায় বাধা নেই, যে ইসলামে সিঁদুর পড়ায় বাধা নেই, যে ইসলামে ধুতি পৈতায় বাধা নেই, খলিফাতুল মুসলেমিন বঙ্গবন্ধুর সে ইসলামকে মানতে হবে। যে ইসলাম কোরআন ও হাদীসভিত্তিক, যে ইসলাম তাওহীদ ভিত্তিক সে ইসলাম জানায় ও মানায় যত বিরোধ। তাইতো আওয়ামী লীগ অতীতের মতো এবারও ক্ষমতায় এসে মসজিদে তালা ঝুলিয়েছে।

আমার ছোটবেলার কথাই না হয় বলি, প্রতিবেশী পরিবারগুলোর অধিকাংশই হিন্দুধর্মাবলম্বী ছিল। দু’য়েকটি গরীব পরিবার ছিল মুসলমান। এরা ইসলাম বলতে মাঝে মাঝে জুমুয়ার নামাজ ও মিলাদকেই বুঝত। আমি নিজেও দেখেছি আমার প্রতিবেশী মুসলমান মায়েদের সকাল সকাল মনসা পুজা দিতে। রাতে হয়তো সাপে কামড়ে দেয়ার স্বপ্ন দেখেছেন, সকালেই সাপের কামড় থেকে নিরাপত্তার আশায় মনসাকে তুষ্ট করতে ছুটতেন মন্দিরে। আমার বাড়ীর পাশেই মন্দির। ছোটবেলায় দেখেছি পাড়ার মুসলমান যুবক ছেলেদের হরি মন্দিরে হিন্দুদের সাথে ধুঁপ নিয়ে আরতী দিতে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এদেশে ইসলামী আন্দোলন বেগবান হয়েছে, মুসলমানদের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে, সত্যিকারের ইসলাম কি সে সর্ম্পকে অনেকেরই জানার সুযোগ হয়েছে এবং এখন আর সরাসরি কাউকে হিন্দুদের সাথে পুঁজো দিতে দেখা যায় না।

আর এ সচেতনতা কিছুতেই ইসলাম বিরোধী শক্তি মেনে নিতে পারে না। তাই বার বার ইসলামকে নির্যাতন নিষ্পেষণ চালিয়েছে ইসলাম বিরোধী শক্তি। ইতোমধ্যেই বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসাগুলোতে বামপন্থী ও আওয়ামী নেতা-কর্মীরা কঠোর নজরদারি শুরু করেছে, ইসলাম ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী শক্তি কিছুতেই যাতে ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোতে আশ্রয় না পায় সে জন্য কঠোর কর্মসূচী ঘোষণা করেছে আওয়ামী পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর আইজি। ইসলামী তৌহিদী জনতাকে নির্যাতনে নির্যাতনে দূর্বল করে দিয়ে ভৌগলিক দিক থেকে আকর্ষণীয় বাংলাদেশটাকে প্রভূদের সরাইখানায় পরিণত করতে উঠেপড়ে লেগেছে ইসলাম বিরোধী শক্তি।

আগেই বলেছি, ইসলামের শত্রুদের চিনতে হবে তাদের ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ড দেখে, নাম যাই হোক না কেন, ‘নামে কি বা যায় আসে’, তাই নামে বিভ্রান্ত হওয়ার সুযোগ নেই। যারা ইসলামের রজ্জুকে গলদেশ থেকে ছুড়ে ফেলেছে, যারা ‘আওয়ামী মুসলিম লীগ’ দল থেকে ‘ইসলম’ কে বিতাড়িত করে ‘আওয়ামী লীগ’ নাম ধারণ করে ব্রাহ্মণ্যবাদের অভয়ারণ্যে পরিনত করেছে তারা সমাজে যে নামেই চলুক না কেন তারা ইসলামের দুশমন। ওরা যতই মুসলমানদের নির্যাতন করুক না কেন, ভয়ের কিছু নেই, কারণ আল্লাহই আমাদের আশ্রয়। তাই ওদের ভয় না করে আল্লাহর উপর আস্থা রেখে ধৈর্য ধারন করতে হবে, আর ইসলামের শত্রুকে অবশ্যই সঠিকভাবে চিনতে হবে, যাতে মুসলিম কোন নাম দেখে বিভ্রান্তি না আসে। কারন সাপ সাপই, হোক না সে অজগর, সঙ্খচূড়, কিংবা পদ্মগোখরো।
১৭টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিশন: কাঁসার থালা–বাটি

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৪৫


বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন

J K and Our liberation war১৯৭১

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৯



জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন

এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ

লিখেছেন এ আর ১৫, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪০



এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ


২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৪



বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ

কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×