হার্ট: মনে পড়ছে খুব ওর কথা,একটা ফোন দি। .দিবো?নাকি দিবনা!উমম। .
ব্রেইন: নাহ,ফোন দিবানা।কেন দিবা?লাভ কি?ও এখন তোমার কেউ না..ও চলে গেছে। তাহলে কেন কথা বলবে তুমি?
হার্ট: একবার দেই।কি হবে দিলে?ভালোবাসি তো।আমার হবেনা আর জানি।কিন্তু মাঝে মাঝে একটু কথা বলতে ইচ্ছা করে,দেখতে ইচ্ছা করে।
ব্রেইন: তাঁতে যে আরো কষ্ট পাবে।এটা বোঝনা?একসাথে থাকা হবেনা জেনেও যদি ওর কাছে যেতে চাও,বার্বার তাঁতে আঘাত পাবে তুমি। নিজের অজান্তেই আবার সপ্ন দেখা শুরু করে দিবে।যেটা ও চায়না পুরন করতে।এটা কি ভালো হবে?
হার্ট: জানিনা।এত কথা শুনতে চাইনা।চুপ করো।শুনবো না তোমার কথা।
ব্রেইন: শুনতে হবে তোমার। তুমি তো যুক্তি বোঝনা।বাস্তব বোঝনা।বেশিরভাগ সময় অন্ধ থাকো।অবাস্তব এর দুনিয়া তে থাকো।আমি তোমাকে বাস্তবতা দেখাই।যুক্তি বোঝাই।আমার কথা না শুনে যাবে কই তুমি?
হার্ট: তুমি ঠিক আমি জানি।কিন্তু তবুও,আমার ইচ্ছা করে যে। .
ব্রেইন: ইচ্ছেটা কে দমিয়ে রাখো।ইচ্ছের বহিপ্রকাশ করোনা। নাহলে আবার কষ্ট পাবে।আবার মরবে।
হার্ট: প্লিজ,একটু দেই।একবার ই।দিলে কি হবে?
ব্রেইন: দেয়ার আগে ভাবো,ও চলে গেছে। তুমি যে ওকে ছাড়া দুর্বল এটা প্রকাশ হয়ে যাবেনা?একবার কথা বললে কি বারবার ইচ্ছে করবেনা?
হার্ট: হুম...কিন্তু জানোই তো,আমি কোনও যুক্তি মানিনে..
ব্রেইন: হা জানি।এজন্যই তো আমি তোমাকে সবসময় বোঝাই।যুক্তি দেখাই।ভালো মন্দ দেখাই..
হার্ট: তোমার সাথে বেশিরভাগ সময় মেলেনা কেন আমার?কেন তোমার আমার যুদ্ধ করা লাগে এত?
ব্রেইন: কারন তুমি রহস্যময়।আর আমি রহস্য কে সাধারণ রুপ দিয়ে দিই