সত্যের সেনানীরা নেব নাকো বিশ্রাম, আমাদের সংগ্রাম চলবেই অবিরাম
আমলে কোণঠাসা বাংলাদেশ
জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র
শিবিরের নেতাকর্মীরা গতকাল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ১৮ দলীয়
জোটের সমাবেশে ব্যাপক শোডাউন
করেছে।
বৃষ্টি উপেক্ষা করে সকালে রাজধানীর
বিভিন্ন
এলাকা থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল
সহকারে সমাবেশে আসা শুরু করে।
তাদের হাতে জামায়াত ও শিবিরের
নেতাকর্মীদের মুক্তির
দাবিতে বিভিন্ন ফেস্টুন
শোভা পাচ্ছিল। অনেকের মাথায়
শিবিরের ক্যাপ লক্ষ্য করা যায়। তাদের
প্লাকার্ড, ব্যানার ও ক্যাপ পথচারীদের
দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের
দেখে মুচকি হেসে ফেলেন। কেননা,
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর
থেকে জামায়াত ও শিবিরের
নেতাকর্মীরা রাস্তায় কোনো মিছিল
বা সমাবেশ করতে পারেনি। মিছিল
করলে পুলিশ তাদের
বাধা দিয়েছে এবং গ্রেফতার করেছে।
কিন্তু গতকাল ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশ
থাকায় তারা শাহবাগ, দৈনিক বাংলা,
মতিঝিল, পল্টন ও প্রেস ক্লাব এলাকায়
প্রকাশ্যে মিছিল করেছে।
গতকাল সকাল
থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ায় বিএনপিসহ
১৮ দলীয় জোটের
নেতাকর্মীরা আসতে দেরি করে। আর এ
সুযোগে তারা মূল মঞ্চের সামনে ও
ডানদিকে অবস্থান নেয়। সমাবেশে যখনই
কোনো ১৮ দলীয় জোটের
নেতা সরকারের
দেশবিরোধী কর্মকাণ্ডের
সমালোচনা করছিলেন তখনই জামায়াত ও
শিবিরের
নেতাকর্মীরা হাততালি দিয়ে সমর্থন
জানান। তারা ১৮ দলীয়
জোটনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার
বারবার দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেন।
তখন বেগম খালেদা জিয়াও তাদের হাত
নেড়ে শুভেচ্ছা জানান। সকাল ১০টায়
শিবিরের ঢাকা মহনগর উত্তরের
একটি বিশাল মিছিল
সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়।
তখন উপস্থিত জনতা তাদের
হাতে তালি দিয়ে স্বাগত জানায়।
পরে ওই মিছিলটি শাহবাগের কথিত
গণজাগরণ মঞ্চের দিকে রওনা হয়।
তারা ট্রাইব্যুনাল ভেঙে দেয়াসহ
বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান
দিতে থাকে। তখন শাহবাগের
মোড়ে ব্যাপক পুলিশ মোতায়েন ছিল।
তখন পুলিশ ও জামায়াত নেতাকর্মীদের
মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
পরে জামায়াত নেতাদের
হস্তক্ষেপে ওই মিছিলটি টেনিস
ক্লাবের রাস্তা ঘুরে আবার
সমাবেশস্থলে আসে।
সেখানে কোনো অপ্রীতিকর
ঘটনা ঘটেনি।
এ ব্যাপারে ঢাকা মহানগর
জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি ড.
রেজাউল করীম দৈনিক আমার
দেশকে জানান, আওয়ামী লীগের
রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে লক্ষাধিক
জামায়াত- শিবিরের
নেতাকর্মী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের
সমাবেশে হাজির হয়েছেন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি এখন
জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। শুধু
প্রধানমন্ত্রী বাদে সবাই তত্ত্বাবধায়ক
সরকারের পক্ষে। তাই দেশের জনগণ
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের
মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবি আদায়
করে ছাড়বে বলে তিনি সরকারকে হুশিয়ারি উচ্চারণ
করেন।
মিশন: কাঁসার থালা–বাটি
বড় ভাই–ভাবীর ম্যারেজ ডে। কিছু একটা উপহার দেওয়া দরকার। কিন্তু সমস্যা হলো—ভাই আমার পোশাক–আশাক বা লাইফস্টাইল নিয়ে খুবই উদাসীন। এসব কিনে দেওয়া মানে পুরো টাকা জ্বলে ঠালা! আগের দেওয়া অনেক... ...বাকিটুকু পড়ুন
আওয়ামী লীগের পাশাপাশি জামায়াতে ইসলামীকেও নিষিদ্ধ করা যেতে পারে ।

বাংলাদেশে আসলে দুইটা পক্ষের লোকজনই মূলত রাজনীতিটা নিয়ন্ত্রণ করে। একটা হলো স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি এবং অন্যটি হলো স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। এর মাঝে আধা পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি হিসেবে একটা রাজনৈতিক দল... ...বাকিটুকু পড়ুন
J K and Our liberation war১৯৭১


জ্যাঁ ক্যুয়ে ছিলেন একজন ফরাসি মানবতাবাদী যিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের একটি বিমান হাইজ্যাক করেছিলেন। তিনি ৩ ডিসেম্বর, ১৯৭১ তারিখে প্যারিসের অরলি... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
এবার ইউনুসের ২১শে অগাষ্ঠ ২০০৪ এর গ্রেনেড হামলার তদন্ত করা উচিৎ
২০০৪ সালের ২১ শে অগাষ্ঠে গ্রেনেড হামলার কারন হিসাবে বলা হয়েছিল , হাসিনা নাকি ভ্যানেটি ব্যাগে... ...বাকিটুকু পড়ুন
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন ছায়াযুদ্ধ: R থেকে MIT—কুয়াশার ভেতর নতুন ক্ষমতার সমীকরণ
কেন বিএনপি–জামায়াত–তুরস্ক প্রসঙ্গ এখন এত তপ্ত?
বাংলাদেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিন ধরে একটি পরিচিত ভয়–সংস্কৃতি কাজ করেছে—
“র”—ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা নিয়ে রাজনীতিতে গুজব,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।