somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রুবেল হোসেনের করা বলটি কোনোভাবেই 'নো' ছিল না বলে মনে করেন মাইকেল হোল্ডিং, মার্টিন ক্রো ও অজিত আগারকার। আম্পায়ার আলিম দার ও ইয়ান গৌল্ড বলটিতে ভারতের রোহিত শর্মাকে আউট না দিয়ে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন এই তিন সাবেক ক্রিকেটার।

১৯ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রুবেল হোসেনের করা বলটি কোনোভাবেই 'নো' ছিল না বলে মনে করেন মাইকেল হোল্ডিং, মার্টিন ক্রো ও অজিত আগারকার। আম্পায়ার আলিম দার ও ইয়ান গৌল্ড বলটিতে ভারতের রোহিত শর্মাকে আউট না দিয়ে ভুল সিদ্ধান্ত দিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন এই তিন সাবেক ক্রিকেটার।
বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে কোয়ার্টার-ফাইনালে ভারতের কাছে বাংলাদেশ ১০৯ রানে হেরে যায়। ম্যাচটিতে ভারতের ইনিংসের ৪০তম ওভারে মাঠের আম্পায়ারদের দেওয়া একটি 'নো' বলের সিদ্ধান্ত নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।

উচ্চতার কারণে ফুলটস বলটিকে 'নো' ডাকার সিদ্ধান্ত ভুল ছিল বলে মনে করেন সাবেক ক্রিকেটার ও ক্রিকেট পণ্ডিতরা। টিভি ধারাভাষ্যকারাও তখনই এটিকে ভুল সিদ্ধান্ত বলে উল্লেখ করেন।

ইএসপিএনক্রিকইনফোর ক্রিকেট পণ্ডিত ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ক্রিকেটার হোল্ডিং তার বিশ্লেষণে সিদ্ধান্তটিকে বেশ কয়েকবার ভুল উল্লেখ করে বলেন, "মাঠের আম্পায়ারদের সিদ্ধান্তের জন্য তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে যাওয়া উচিৎ ছিল।"

আরেক বিশ্লেষক নিউ জিল্যান্ডের কিংবদন্তি ক্রিকেটার ক্রো হোল্ডিংয়ের সঙ্গে সুর মেলান।

"তারা (আম্পায়াররা) এটা তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে যাচাই করতে দিতে পারত।"

তিন বিশ্লেষকের একজন ছিলেন ভারতের সাবেক পেসার আগারকার। আম্পায়ারদের এই সিদ্ধান্তটি নিয়ে তিনি বলেন, "এটা ভুল সিদ্ধান্ত।"

ভারতের ৪০তম ওভারের চতুর্থ বলটি চতুর্থ বলটি ফুলটস দিয়েছিলেন রুবেল। বলটিতে বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দেন ভারতের ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা। কিন্তু বলটি কোমরের ওপরে ছিল উল্লেখ করে লেগ আম্পায়ার দার বোলিং প্রান্তে থাকা ইয়ান গৌল্ডকে 'নো' বলের সঙ্কেত দেন। ইংল্যান্ডের আম্পায়ার গৌল্ড তখন 'নো' ডাকলে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা।

এই সিদ্ধান্ত নিয়ে তখনই সমালোচনা করেন ধারাভাষ্যকার শেন ওয়ার্ন। অস্ট্রেলিয়ার কিংবদন্তি লেগ স্পিনার মন্তব্য করেন, দারের মতো একজন আম্পায়ারের কাছ থেকে এমন সিদ্ধান্ত হতাশাজনক।

সিদ্ধান্তটি দেওয়ার পরপরই টুইটারের মতো অনলাইনে যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ভারতের সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী, সাবেক ব্যাটসম্যান ভিভিএস লক্ষণসহ প্রখ্যাত সাংবাদিক সম্বিত বলও এটিকে ভুল সিদ্ধান্ত বলে উল্লেখ করেন।
খেলার হার-জিত নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। আইসিসিসহ সারা পৃথিবীর ক্রিকেট ভক্তদের শুধু এটাই দেখানো দরকার বাংলাদেশের মানুষ অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে না। জাস্ট এতোটুকুই।

‘এমন বাজে আম্পায়ারিং জীবনে দেখিনি’ আতাহার

রোহিত শর্মাকে রুবেল হোসেনের করা ৪০তম ওভারের চতুর্থ বলে আম্পায়ারের ‘নো’ ডাকা নিয়ে ক্রিকেট দুনিয়ায় ঢের বিতর্ক। আম্পায়ার ইয়ান গৌল্ডের দেওয়া ‘নো’ বলটা যে স্পষ্ট ভুল ছিল, তা প্রমাণ হয়েছে এরই মধ্যে। প্রশ্ন আছে মাহমুদউল্লাহর আউটটি নিয়েও। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে এমন আম্পায়ারিংয়ে ক্ষুব্ধ, স্তব্ধ বাংলাদেশের দর্শক-সমর্থকেরা। একই প্রতিক্রিয়া জানালেন বাংলাদেশ দলের সাবেক তারকা ও বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আতহার আলী খানও।
ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে। ঘরোয়া ক্রিকেট, কখনো কখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও বাজে আম্পায়ারিং দেখেছেন। তাই বলে বিশ্বকাপে এমন গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে! সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে ক্ষোভের সঙ্গেই আতহার বললেন, ‘কোয়ার্টার ফাইনালে এমন বাজে আম্পায়ারিং! বিশ্বাসই করতে পারছি না এমন প্রশ্নবিদ্ধ আম্পায়ারিং দেখতে হবে। আই অ্যাম শকড!’

কেন ওই সময় তৃতীয় আম্পায়ারের সহায়তা নিলেন না মাঠের দুই আম্পায়ার, প্রশ্ন আতহারের, ‘জানি হাতে প্রযুক্তি আছে। তবুও কেন মাঠের দুই আম্পায়ার তৃতীয় আম্পায়ারের সহযোগিতা নিলেন না? বিশ্বাসই হচ্ছে না ব্যাপারটা! রুবেলের বলটা দুই আম্পায়ারই ‘নো বল’ ডেকেছেন। প্রথমে গৌল্ড ডাকলেন, এরপর আলিম দারও। যেকোনো আউটের সময় কিন্তু ব্যাটসম্যানকে দাঁড় করিয়ে দেন আম্পায়াররা। কারণ, সিদ্ধান্ত পরিষ্কার হতে কিছুটা সময় লাগে। কিন্তু রোহিতের বেলায় কিছুই করলেন না দুজন! যদি তাঁরা একটু সময় নিতেন, টিভি রিপ্লে দেখতেন, তাহলে সিদ্ধান্ত বোলারের পক্ষেই থাকত। ধারাভাষ্যে থাকা শেন ওয়ার্ন পর্যন্ত বললেন, এটা বাজে সিদ্ধান্ত। কিছুতেই নো বল হয়নি।’

আইসিসিকে বিষয়টি খতিয়ে দেখারও দাবি জানালেন আতহার, ‘জানি না, আইসিসির আইনে কী বলা আছে। তবে বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখা উচিত আইসিসির। ‘‘বেনেফিট অব ডাউট’’ কখন হয়? যখন বিষয়টা পরিষ্কার বোঝা যায় না। তখনই থার্ড আম্পায়ারের সহায়তা নেওয়া হয়। এ ম্যাচে তা হলো কি? তবে দেখেন, মাহমুদউল্লাহর আউটটা আবার তৃতীয় আম্পায়ারের কাছে গিয়েছে। কিন্তু এমন সিদ্ধান্তের সময় বারবার ক্যামেরা জুম করে দেখতে হয়। প্রশ্ন ছিল, ধাওয়ানের পা দড়ি স্পর্শ করেছে কি করেনি। এমন প্রশ্নের উত্তর পেতে দূর থেকে দেখার মানে হয় না! ক্যামেরা জুম করে বারবার ধাওয়ানের বাঁ পা দেখতে পারতেন তৃতীয় আম্পায়ার। কিন্তু তিনি ওই অ্যাঙ্গেলে দেখলেনই না। কী অবাক কাণ্ড!’
এটা ঠিক, রোহিতের আউটটা হলেই যে বাংলাদেশ জিতত, তা নয়। তবে ম্যাচের চেহারাটা নিশ্চয় অন্য রকম হতে পারত। কারণ, আম্পায়ারের ওই ভুল সিদ্ধান্তের সময় রোহিতের রান ছিল ৯০। এরপর বাকি ৪৭ রান করলেন ২৫ বলে। আতহার তাই বললেন, ‘সন্দেহ নেই, ভারত আমাদের চেয়ে শক্তিশালী দল। বলছি না, সিদ্ধান্ত ভিন্ন হলেই বাংলাদেশ জিতে যেত। কিন্তু রোহিত ওই সময় আউট হলে ভারতের সংগ্রহ কম থাকত। ৩০০ রানের বেশি তাড়া করা আর ৩০০ রানের কম তাড়া করা—দুটো ভিন্ন বিষয়।’
তবে এ বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রাপ্তি অনেক। যে লক্ষ্যে খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ, সেটি পূরণ হয়েছে। এ কারণে মাশরাফিদের ‘স্যালুট’ দিচ্ছেন আতহার, ‘আমাদের নায়কদের প্রাপ্য মর্যাদা দিতেই হবে। কখনো ভাবিনি, বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে। যে খেলা তারা উপহার দিয়েছে, সাধুবাদ জানাতেই হবে। হ্যাটস অফ টু আওয়ার হিরোজ! ’

বাংলাদেশ-ভারত কোয়ার্টার ফাইনাল বিতর্কিত আম্পায়ারিং নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। ভারতের ইনিংসে বিতর্কিত নো বল থেকে শুরু করে মাহমুদুল্লাহর আউট হওয়াসহ - আম্পায়ারদের বেশ কয়েকটি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে চলচ্চিত্র, টিভি এবং সংগীতাঙ্গনের অনেক তারকাই সরব হয়েছেন ফেইসবুকে। ভারতীয় ক্রিকেট দল এবং আইসিসিকে প্রতারক হিসেবেও অভিহিত করেছেন তারা।



অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস খেলা শেষে ফেইসবুকে স্ট্যাটাসে লিখেন, “মন খারাপ করে লাভ নেই। আমরাই জিতেছি। সারা বিশ্ব আজ দেখেছে আমাদের সাথে কী কী অন্যায় করা হয়েছে। সারা বিশ্ব মনে রাখবে আজকের এই দিনটির কথা।”

এরপর এই খেলা নিয়ে তার পেইজে এসে ভারতীয়দের বিরূপ মন্তব্য করার অভিযোগও তোলেন এই অভিনেত্রী।

“কিছু ইন্ডিয়ান পেজে ম্যাসেজ দিচ্ছে। আমরা কি এমন করলাম যে গালি যুক্ত ম্যাসেজ দিচ্ছে। এটা খুব বেশি বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ কখনোই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলায় চিটারি করে নি। আজ আমাদের সাথে যা হয়েছে সেটা পুরো বিশ্বের কাছে পরিস্কার। পানির মত ক্লিয়ার। মওকা মওকা আমরা আগে তৈরী করিনি। আমরা কখনো কোন দেশকে নিয়ে খারাপ মন্তব্য বা ব্যঙ্গ করিনি। আমাদের প্রতারণা করে খেলা জেতার কোন আশাও নেই। তবুও কেন আমাদের নিয়ে ইন্ডিয়ার মানুষ বাজে কথা বলবে?”

তিনি আরও লেখেন, “আমাদের বাংলাদেশ অনেক ভালো খেলেছে। তারা খেলে হেরেছে। উপর থেকে সেট করে খেলেনি। আমরা কখনো এমন প্রতারনা করতেও পারবো না কোন দিন। তাই দয়া করে উল্টা পাল্টা মন্তব্য করবেন না। ছোট দেশ বাংলাদেশ। সোনার দেশ বাংলাদেশ। আমরা আয়তনে ছোট, জনসংখ্যার দিক দিয়েও কম। কিন্তু মনের দিক থেকে আপনাদের থেকে অনেক উন্নত।”

গাজি টিভিতে ক্রিকেট বিশ্বকাপ নিয়ে প্রচারিত অনুষ্ঠানের সঞ্চালকের দায়িত্বে থাকা উপস্থাপিকা ও অভিনেত্রী মারিয়া নূর লিখেছেন, “হাহ! নো বল, ৫১%। ব্যাপারটা উচ্চস্বরে জানানো যে তোমরা ইন্ডিয়ার সাপোর্টার। ঠিক আছে। খেলা তাহলে একের বিপক্ষে দুই। চলুক। আমরাও বাঘের জাত মাম্মা।”
মেলবোর্নের এমএসজি স্টেডিয়ামে ভারত যখন ব্যাট করছে তখন রুবেলের ফুলটস বলে ইমরুল কায়েসের হাতে রোহিত শর্মা ধরা পড়লেও কোমরের ওপরে বল উঠেছে দাবি করে ‘নো বল’ ডাকেন আম্পায়াররা।

ইংল্যান্ডের আম্পায়ার গৌল্ডের এই সিদ্ধান্তে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যান বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা।তখন ধারাভাষ্য দিতে থাকা শেন ওয়ার্নও বিষয়টি নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করেন। বলটি খেলার সময় রোহিত ঝুঁকে ছিলেন উল্লেখ করে তিনি মন্তব্য করেন, "নো বল দেওয়ার মতো যথেষ্ট উঁচুতে ছিল না বলটি।"

এছাড়া আগের দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি করা ব্যাটসম্যান মাহমুদুল্লাহর আউটের সিদ্ধান্তও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী দীর্ঘ এক স্ট্যাটাসে নিজের হতাশা প্রকাশ করেন।
“আমি দুঃখিত, কিন্তু বলতে বাধ্য হচ্ছি, আইসিসি পুরোপুরি ফালতু। কেউ আমাকে বলতে আসবেন না এই ম্যাচটি স্বচ্ছ এবং বিশ্বমানের। আমার যুক্তিকে পরিস্কারভাবে বোঝাতে একটাই প্রশ্ন করবো। ফুটবল বিশ্বকাপে কী কোনো ভাবে সম্ভব এমন করে কোয়ার্টার ফাইনালের ম্যাচের দিন এবং স্থান পরিবর্তন করা? আমি জানি, ফিফা দুর্নীতির জন্য পরিচিত, কিন্তু তারাও এতোটা নির্লজ্জ হতে পারবে না।”

“এর সঙ্গে যোগ করুন আম্পায়দের আজকের নির্লজ্জ কর্মকাণ্ডকে। তাহলেই বুঝবেন কেন আমি আইসসিকে দুষছি। এটা নো বল ছিল না জনাব আম্পায়ার! বলটি কোমরের নিচেই ছিল এবং পরিস্কার আউট ছিল। তাছাড়া রায়নার এলবিডব্লিউয়ের আবেদনের ফলও ইতিবাচক হতে পারতো। এটা স্রেফ নির্লজ্জতা।”

“নিরপেক্ষ খেলা হলে হেরে যাওয়া নিয়ে আমাদের কোনো সমস্যা ছিল না। ভারত শক্ত প্রতিপক্ষ এবং তাদের বিপক্ষে হারতে আমাদের কোনো লজ্জা ছিল না। কিন্তু এটা ছিল অন্যায়। এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ভুক্তভোগী।”

ব্যান্ডদল  মাইলসের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হামিন আহমেদ তার ক্ষোভ প্রকাশ করে লেখেন, “দারুণ! এটাই প্রত্যাশিত ছিল। ওই নো বলের সিদ্ধান্তটা পুরোপুরি লজ্জার এবং ইনিংসের এক সংকটময় মুহূর্তেই এটা আসতে হল।”
তবে ভারতের বিপক্ষে এই হারের পরেও বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের পিঠ চাপড়ে দিয়েছেন হামিন।

“ভালো খেলেছো টাইগাররা। এই বিশ্বকাপে আমাদের গর্বিত করেছো তোমরা। কোনো আফসোস নেই। চালিয়ে যাও।”

অভিনেত্রী মৌটুসি বিশ্বাস ভারতীয় ক্রিকেট দলের উদ্দেশ্যে লিখেছেন, “খামাখা সেমিফাইনাল আর ফাইনাল খেলার কী দরকার? আজকেই ট্রফি বাসায় নিয়ে যাও। টাইগারদের নিয়ে গর্বিত, যারা এরপরেও ভদ্রভাবে খেলা চালিয়ে গেছে।
প্রথম আলোর পাঠক ঃ --- Hossain Ahamed
২০১৫-০৩-১৯ ২০:২৮ via computer
২২

ICC যদি তাদের কাপ দেওয়ার এত শখ জেগে তাকে তাহলে এত নাটকের কি দরকার ছিল? কাপটা তাদের হাতে তুলে দিয়ে ইন্ডিয়া পাঠিয়ে দিলে-ই তো হয়। আবার শুনলাম স্লো-ওভার রেটিংয়ের কারণে টাইগার অধিনায়ক মাশরাফিকে এক ম্যাচ বহিষ্কার এবং ম্যাচ ফি’র ৪০ শতাংশ জরিমানা করেছে আইসিসি। মরার উপর খাঁড়ার ঘা।

Md. Aminul Islam
২০১৫-০৩-১৯ ২১:১৪ via computer


ICC ও ম্যাচ ফিক্সিং এর সাথে জড়িত।

M. H. Rahmatullah Babu
২০১৫-০৩-১৯ ২২:৩৭ via computer


বাংলাদেশের অধিনায়ক রিভিউ চাইলো না কেন?

Nashid Qurishy
২০১৫-০৩-১৯ ২৩:০৩ via computer


আগামি জুনে নাকি ভারত আসবে বাংলাদেশে. . বিসিবি কে অনুরোধ করছি ভারত কে আসতে নিষেধ করুন । কারন আমরা জেন্টেলম্যানস গেম - ক্রিকেটের নামে নিরলজ্জ , কুতসিত সার্কাস দেখতে চাইনা।

তািরক ইমাম
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৩০ via phone
২৭

রোহিতের জন্য হাঁটুর সমান বলই নো বল আর মাহমুদুল্লা ছয় মারার অপরাধে আউট!!!!!!

Moon
২০১৫-০৩-১৯ ২০:১৭ via computer

১০
আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। এক কথায় দুর্ভাগ্য।

Abu Chowdhury
২০১৫-০৩-১৯ ২১:৫৯ via phone
১০

এটা কোন দুর্ভাগ্য ছিল না এটা ছিল জঘন্য পক্ষপাতদুষ্ট, বিষয়টিকে শুধু দুর্ভাগ্য বলছেন কেন?

মেহেদী হাসান মানিক
২০১৫-০৩-১৯ ২৩:০১ via computer


এইটা দুর্ভাগ্য ছিল ছিল আম্পায়ারদের পক্ষপাতিত্ব

Mohammed Khan
২০১৫-০৩-১৯ ২০:২০ via computer


হারার ঝাল ঝেড়েছে এই আর কি ।

Sarif Taher
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৪০ via phone
১৩

ইয়ান গোল্ডকে বাংলাদেশে অবাঞ্চিত করা হলো, আম্পায়ার ইয়ান গৌল্ডের দেওয়া ‘নো’ বলটা যে স্পষ্ট ভুল ছিল, তা প্রমাণ হয়েছে এরই মধ্যে।

Suntono
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৪১ via computer
১১

ফ্রন্টফুট নো বলের জন্য আম্পায়াররা প্রায়ই দেখি থার্ড আম্পায়রের কাছে যায়! "ওয়েস্ট হাই" এর জন্য যায়না কেন? - আমি কোন লজিক খুঁজে পেলামনা! কি ধরনের আম্পায়ারিং এটা?

enamul kabir mamun
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৪৪ via phone
২১

’সাধুবাদ আইসিসিকে (ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল)। সত্যিই তোমরা (আম্পায়াররা) বিক্রি হয়ে গেলে।’ রমিজ রাজার টুইটার

Muhammad Atiquzzaman
২০১৫-০৩-১৯ ২১:৩৯ via computer


ছি ছি আমপায়ার ..... ছি

Obaid Ullah
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৫৪ via computer
১১

দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার সারা পৃথিবী দেখেছে । আমরা হারিনি, হেরেছে নৈতিকতা, হেরেছে ক্রিকেট, হেরেছে আইসিসি, গোটা বিশ্বের চোখের দেখা নাটক স্মরণ কালের সেরা দূর্নীতি, আমরা দুর্নিতির কাছেই হেরে গেছি...কিন্তু আমাদের আশা আমাদের আত্মবিশ্বাস আমাদের যুগ যুগ ধরে বাচিয়ে রাখবে... ধীক্কার তাদেরকে যারা সবলদের মত এসব রাঘব বোয়ালেদের আপোষ করে যাচ্ছে প্রতিনিয়িত... আইসিসির নৈতিকতার বিষয়টিও এখন প্রশ্নবিদ্ধ ।

Azmol Hoda
২০১৫-০৩-১৯ ২০:৫৬ via phone
১১

আমরা হারিনি হেরেছে অন্যায়ের কাছে ন্যায়, আজ আমরা শুধু ভারতের বিপক্ষে খেলিনি খেলেছি নাপাকিস্থানের ও ইংল্যান্ডের
বিপক্ষে। এখন চিন্তা করুন আমাদের দেশ এবারই প্রথম কোয়াটারফাইনালে কিভাবে এই তিনটি দেশের বিরুদ্ধে কিভাবে খেলবে আমাদের
ছেলেরা, এর আগেও কি অন্য কোনদেশ খেলেছে?! বিশ্বের নামকরা ক্রিকেটার রা যেমন আফ্রিকার ক্যাপ্টেন ডি ভিলির্য়াস তার
ফেসবুকে প্রোফাইলে মাহামুদুল্লাহ্র আউট টি হয়নি, শেন ওর্য়ান, ও ভারতের ভিভিএস লাক্সম্যান বলেছেন রুবেলের বলটি নো বল
হয়নি ওটা আলিমদার ইয়ান গুল্ড কে নো জলের ইশারা দেয়। রহিত শর্মার এলবিডাব্লিও টি আউট দেওয়া যেত তার বড় কারন ৫১
শতাংশ বল মিড উইকেটে লাগছিল বলেছেন ইংলান্ডের সাবেক ব্যাটসম্যান নাসির হুুসেইন।
এতগুলো বাধার পর কিভাবে টিকবে একটু চিন্তা করবেন আপনারা, আমাদের এই হারে কোন লজ্জা নেই আমারা সততার সাথে লড়েছি,
আমরা ভারতের সাথে হারিনি হেরেছি মিথ্যা, নীতির কাছে, এই জয়ে ভারতের কোন গৌরব নেই, গৌরব আমাদের কারন আমরা ম্যাচ
থেকে ছিটকে গিয়েছি আলিমদার, ইয়ান গুুল্ড, স্টিভ ডিভাস এর বিতর্কিত সিদ্ধান্তে।

এস দেওয়ান
২০১৫-০৩-১৯ ২১:০৭ via computer
১১

আইসিসি নাকি ভারতের টাকায় চলে তাই তো আম্পায়াররা পক্ষে কাজ করলো । ষড়যন্ত্রের জয় কখনো সুখের হয় না । ভারত সেমিতেই মার খাবে । সব দেশ বাংলাদেশ নয় ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২০১৫-০৩-১৯ ২১:২৪ via computer


বাংলাদেশ হেরেছে ভারত জিতেছে তো কী হয়েছে?

মাঈনউদ্দিন মইনুল
২০১৫-০৩-১৯ ২১:৪০ via computer


বাংলাদেশের উচিত বিষয়টি আইসিসি’র সামনে উত্থাপন করা.। এভাবে ছেড়ে দিলে ভবিষ্যত আরও খারাপ হবে।

Hassan Mahmud
২০১৫-০৩-১৯ ২১:৪৬ via phone


জীবনে এমন কাঁন্না কাঁদিনী,ICC এতটা নোংরামি করবে আামাদের সাথে ভাবিনি।।।।।। চি:ইন্ডিয়া চি:....

Md. Luluwal Marjan
২০১৫-০৩-১৯ ২২:১৭ via computer


ধনন বাদ

Sojib Tusar
২০১৫-০৩-১৯ ২২:৩৪ via computer


আই সি সি কে ...... উচিত।

Tamjid Hossain
২০১৫-০৩-১৯ ২৩:১৫ via computer


ভারতের চামচামি না করলে এলিট প‌্যানেলে থাকা যায় না। তাই পাকিস্থানি আলিম দার ও আজ ভারতের ,.,.,.।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২০১৫-০৩-১৯ ২৩:৪৪ via computer


সারা পৃথিবী বলছে আম্পায়াররা সুস্পষ্ট পক্ষপাতিত্ব করেছে এবং একাধিক বার, বার বার। তবুও ওরা গলা বাজি করছে। সত্যকে সত্য হিসেবে মেনে নিতে এত লজ্জা যাদের তাদের আবার খেলার নামে নাটকের কি দরকার? ফোন করে বলে দিলেই তো ঘরের কাপ ঘরে রাখতে পারে তারা। আয়, ছি ছি! যা ছি ছি!!

Tanmoy Sarkar
২০১৫-০৩-১৯ ২৩:৩৫ via phone


পরের সমালোচনা করার আগে নিজেদের দিকে দেখাটা অত্যন্ত দরকার। উদাহরণ হিসাবে তাঁরা শ্রীলঙ্কার কথা বলেছেন। শ্রীলঙ্কা টেস্ট খেলার স্বীকৃতি পাওয়ার ১৫ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেছিল। বাংলাদেশও গত ১৫ বছর ধরে টেস্ট খেলছে। তবে আজ পর্যন্ত একটা সঙ্গকারা বা জয়বর্ধনে উঠে আসেনি সে দেশ থেকে। ফলে অন্যের দিকে আঙুল তুলে নিজেদের খামতি ঢাকার নির্লজ্জ প্রয়াস বন্ধ হোক। শুভ বুদ্ধির উদয় হোক।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৯
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×