
আপনার কি মনে হয় এই শিক্ষকরা শুধুমাত্র গানজুট্টিদের জন্যই পক্ষ নিয়েছে? অথবা দরদ দেখিয়ে উদ্ভ্রান্তদের পাশে দাড়িয়েছে? কিংবা যারা ফুটপাত দোকান করে খায় তাদের প্রতি সহানুভূতি???
আপনি আজকে থেকে টানা ১৫ দিন ঢাবি ক্যাম্পাস ও আশেপাশে উদ্ভ্রান্ত,টোকাই,দোকানি,গানজুট্টিদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন,সেনাবাহিনী বা প্রশাসন দিয়ে চতুর্দিকে নজরদারিতে রাখেন। বেশি না,মাত্র পনেরো দিন,দেখবেন দিল্লি পাগল হইয়া গেছে।
মনে রাইখেন ছাত্রলীগ যেদিন ঢাবি থেকে বিতাড়িত হইছে সেদিনই মূলত ফ্যাসিনার জীবন্ত আখিরাত শুরু হইছে। ঢাকাতে পরাজিত দিল্লি এখন নাকি নর্থ কোর্টে বসে ফ্যাসিনার জন্য নতুন সিলেবাস বানাচ্ছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে,ঢাবির স্টুডেন্টরা কিন্তু ফ্যাসিনার নোটবুকেই আগুন ধরাইছিলো।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৫ রাত ২:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


