শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বৈকুন্ঠের উইল গল্পটি আমার কখনো পড়া হয়নি। পড়া উচিত ছিল কিন্তু পড়তে পারিনি। তবে মানু সেনের পরিচালিত ১৯৫০ সালের ছবি বৈকুন্ঠের উইল সেদিন করে দেখলাম। চমৎকার লেগেছে সিনেমাটি। গল্পটা ছিল অসাধারণ!। আর সিনেমাটিতে আমার প্রিয় অভিনেতা তুলসী চক্রোবর্তি ছিল দেখে দেখার আগ্রহটা অনেক বেড়ে গেলো।
আমি আবারো বলছি বইটি আমার আগেই পড়া উচিত ছিল সে যাই হোক ইংরেজীতে একটা কথা আছে না: Nothing is too late। বইটি কালেকশনে রেখেছি পড়া শুরু করবো।
বৈকুন্ঠর দোকান রয়েছে। তার বউ মারা যাবার পর কে তার ছোট্ট ছেলেটিকে দেখবে সেটা চিন্তা করে সে আরেকটি বিয়ে করে। সে ঘরেও একটি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। তারা দুই ভাই বড় হয়ে উঠে কিন্তু বৈকুন্ঠ তার সম্পদ লিখে যায় প্রথম বউয়ের সন্তান গোকুলের নামে। এই নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে চলে বিরোধ। ইউটিউবের লিংক দিলাম সময় হলে দেখে নিতে পারেন।
করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন
একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন