somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদন ডেসটিনি অবৈধ ব্যাংকিং করছে

৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ডেসটিনি গ্রুপের অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি অবৈধ ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়া তারা একদিকে যেমন আমানত সংগ্রহ করছে, অন্যদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হয়েও শেয়ার বিক্রি করছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক ডেসটিনি গ্রুপের এই প্রতিষ্ঠানের ওপর পরিচালিত বিশেষ পরিদর্শন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমবায় অধিদপ্তর থেকে নিবন্ধন নেওয়া এই প্রতিষ্ঠান জনগণের কাছ থেকে মাসে ২০ থেকে ২৫ কোটি টাকা তুলে নিচ্ছে। ৪০ লাখ প্রতিনিধির মাধ্যমে ব্যাংকের মতো রীতিমতো আমানত সংগ্রহ করছে তারা। অন্যদিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত না হয়েও বিক্রি করছে এর শেয়ার। তথাকথিত শেয়ার বিক্রি করেই প্রতিষ্ঠানটি হাতিয়ে নিয়েছে এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা।
ব্যাংকিং খাতে বর্তমানে যে তারল্য-সংকট রয়েছে, এর জন্য ডেসটিনির মতো মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটিগুলোর যোগসূত্র থাকতে পারে বলেও বাংলাদেশ ব্যাংকের ওই প্রতিবেদনে আশঙ্কা করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ব্যাংক বা পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ না করে সরাসরি জনগণের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করায় ব্যাংক ব্যবসা ও মূলধন বাজার ক্রমশ সংকুচিত হয়ে পড়তে পারে।
সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বহুসংখ্যক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির যোগসূত্র থাকায় অনেক সাধারণ মানুষ এর প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এই প্রতিবেদন গত রোববার অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের সভাপতি হলেন ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন। এ ছাড়া উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) মোহাম্মদ গোফরানুল হক, পরিচালক (অর্থ) মোহাম্মদ সাইদ-উর রহমান, পরিচালক (ক্রয়) মেজবাহ উদ্দীন, মোহাম্মদ হোসাইন প্রমুখ। এ ছাড়া ব্যবস্থাপনা ও উপদেষ্টা পর্ষদে তাঁদের আত্মীয়স্বজন রয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিনব মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) পদ্ধতি অবলম্বন করছে। বিনিময়ে আমানত সংগ্রহকারীদের কমিশন দেওয়া হচ্ছে, যা অবৈধ ও অনৈতিক। প্রতিষ্ঠানটির অস্তিত্ব ভবিষ্যতে হুমকির মুখে পড়তে পারে এবং প্রতারিত হতে পারে জনগণ।
বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, ২০০৮-০৯ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটি গবেষণা ও উন্নয়ন খাতে কোনো ব্যয় না করলেও ২০০৯-১০ অর্থবছরে ১৯৩ কোটি ২৭ লাখ টাকা এবং ২০১০-১১ অর্থবছরে ব্যয় দেখিয়েছে ৬৫৬ কোটি ৩২ লাখ টাকা। অথচ এর কোনো গবেষণাগার ও প্রশিক্ষণকেন্দ্র নেই।
অবৈধ ব্যাংকিং: প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিদ্যমান ২০০১ সালের সমবায় সমিতি আইনের অজুহাতে বাণিজ্যিক ব্যাংকের মতো আমানত সংগ্রহ করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১১ সাল পর্যন্ত সংগ্রহ করেছে দুই হাজার কোটি টাকা। সমিতির শেয়ারহোল্ডারদের দায়দায়িত্ব তাদের পরিশোধিত মূলধনের মাধ্যমে সীমাবদ্ধ নয়। তবে কখনো যদি অবসায়ন ঘটাতে হয়, তখন পরিসম্পদে ঘাটতি থাকলে সদস্যরা নিজ নিজ শেয়ার অনুপাতে দায়ী থাকবেন। প্রতিষ্ঠানের লাখ লাখ শেয়ারহোল্ডার এ সম্পর্কে অবগত নন। প্রতিষ্ঠানটি শেয়ার মূলধন ও শেয়ারহোল্ডারের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়িয়ে অত্যন্ত সুচতুরভাবে এর দায়দেনার সঙ্গে লাখ লাখ মানুষকে সম্পৃক্ত করছে, যা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
বেআইনি শেয়ার বিক্রি: ডেসটিনির সদস্য হলেই ‘ডিস্ট্রিবিউটরস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর’ (ডিআইএন) ও ‘কাস্টমারস আইডেন্টিফিকেশন’ (সিআইডি) দেওয়া হয়। বর্তমানে সিআইডি নম্বরধারীর সংখ্যা ৬৮ থেকে ৭০ লাখ এবং ডিআইএন নম্বরধারী ৪০ থেকে ৪৫ লাখ। ডিআইএন নম্বরধারীরাই ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের সদস্য।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ৪০টি শেয়ারের একটি লট ২০ হাজার টাকা করে বিক্রি করছে এই ডিআইএনরা। শেয়ার বিক্রি করতে পারলে ৫০০ পয়েন্ট ভ্যালু (পিভি) অর্জন করা যায়। আশ্চর্যজনক যে, পরিবেশক করা হয় ডেসটিনি গ্রুপের মূল প্রতিষ্ঠান ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের। আবার এই পরিবেশক হওয়াই ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির সদস্য হওয়ার পূর্বশর্ত। আবার এক লাখ টাকার মেয়াদি প্রকল্পে বিনিয়োগ করেও কোনো ব্যক্তি সদস্য হতে পারেন।
প্রলুব্ধ করে তহবিল বৃদ্ধি: পাঁচ বছর আগেও প্রতিষ্ঠানটির পরিশোধিত মূলধন ৫০ কোটি টাকা ছিল। বর্তমানে তা তিন হাজার কোটি টাকা, যা অস্বাভাবিক হারে বাড়ানো হয়েছে।
প্রতিবেদনমতে, প্রতিষ্ঠানটি ব্যাংকের মতো চলতি, স্থায়ী, সাড়ে পাঁচ বছরে দ্বিগুণ, মাসিক মুনাফা, শেয়ার মূলধন ইত্যাদি প্রকল্পের মাধ্যমে সদস্য সংগ্রহ করছে। এর জন্য প্রশিক্ষিত মাঠকর্মী তথা কমিশন এজেন্টদের ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে শহরের আনাচে-কানাচে ও প্রত্যন্ত গ্রামে।
এক হাজার ৪০০ কোটি টাকার শেয়ার সংগ্রহও আমানতেরই নামান্তর। ২০০৬-০৭ সালে ৭১ লাখ, ২০০৭-০৮ সালে সাত কোটি দুই লাখ, ২০০৮-০৯ সালে ১৭ কোটি ৫৬ লাখ, ২০০৯-১০ সালে ২২২ কোটি ১৮ লাখ এবং ২০১০-১১ সালে প্রতিষ্ঠানটি ৫২২ কোটি ৭৪ লাখ টাকা আমানত সংগ্রহ করেছে। এর মধ্যে বর্তমানে ৯৪ শতাংশ আমানতই দীর্ঘমেয়াদি আমানত।
আমানতের বিপরীতে সুদ দেওয়া হয় সর্বোচ্চ ১৬ শতাংশ। সমবায় আইন অনুযায়ী আয়ের টাকা যেহেতু করমুক্ত, তাই সুদের এত উচ্চহার অস্বাভাবিক। আমানত পরিশোধের দায়বদ্ধতা থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি অতিরিক্ত শেয়ার ক্রয়ে জনগণকে প্রলুব্ধ করে তহবিল বাড়াচ্ছে।
অস্বচ্ছ হিসাব পদ্ধতি: প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোনো চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নিরীক্ষার বাধ্যবাধকতা না থাকায় যেকোনো মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের মতো ডেসটিনিরও অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা করেছে সমবায় অধিদপ্তর। এতেও অনেক ত্রুটি ধরা পড়েছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরের শাখাওয়ারি সঞ্চয় সংগ্রহ, শেয়ার মূলধন, আয়-ব্যয়ের কোনো হিসাবই নেই। ওই বছর অনুমোদনবিহীন ব্যয় হয়েছে ২১২ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। সঞ্চয় ও শেয়ার মূলধন আহরণে কমিশন বাবদ ব্যয় হওয়া ২০০ কোটি টাকাকে গবেষণা ও উন্নয়ন ব্যয় দেখানো হয়েছে, যা হিসাবশাস্ত্রের রীতিনীতির পরিপন্থী।
স্থিতিপত্রে প্রাপ্তি ও প্রদানে কোনো মিল নেই এবং প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত চিত্র এতে প্রতিফলিত হয় না। প্রতিষ্ঠানটি জনগণের কাছ থেকে যে পরিমাণ সঞ্চয় ও শেয়ার মূলধন সংগ্রহ করেছে বলে নিরীক্ষা দলকে জানিয়েছে, তা-ও সঠিক নয়। বরং প্রকৃত সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশি।
নিজেদের প্রতিষ্ঠানে টাকা সরানো: প্রতিবেদনমতে, ডেসটিনি মাল্টিপারপাসের নামে জনগণের কাছ থেকে সংগৃহীত অর্থে মূলত জমি কেনা হচ্ছে। তবে জমির দলিল কার নামে হচ্ছে, তা স্পষ্ট নয়। আরও অর্থ নেওয়া হচ্ছে ডেসটিনি গ্রুপের ডেসটিনি ২০০০, ডেসটিনি ডায়মন্ড সিটিসহ ১৩টি সহযোগী প্রতিষ্ঠানে। প্রতিষ্ঠানটি এখন মুনাফা অর্জন করছে মনে হলেও গবেষণা ও উন্নয়ন খাতের কমিশন সমন্বয় করলে এর নিট ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় ১৪৪ কোটি টাকা। সে হিসাবে সমবায় সমিতির বিধিমালা অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানটিতে তারল্য ঘাটতি রয়েছে। তারল্য-সংকটের কারণে যেকোনো সময় আমানতের টাকা ফেরতে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে। আমানতকারীদের মধ্যেও দেখা দিতে পারে আস্থাহীনতার মনোভাব।
সচিবের কাছে চিঠি: প্রতিবেদন পাঠানোর পাশাপাশি অর্থ মন্ত্রণালয়ের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারীর কাছে একটি চিঠিও পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চিঠিতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সমন্বয়ে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে তদন্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক মনে করে, ডেসটিনির বর্তমান প্রতারণামূলক ও অভিনব এমএলএম কার্যক্রম, উচ্চ হারে ও অযৌক্তিকভাবে মূলধন বৃদ্ধি এবং সংগ্রহীত আমানত ও মূলধন সুকৌশলে অন্যান্য কোম্পানিতে সরিয়ে নেওয়া ইত্যাদি অনিয়মের বিষয় আইনি কাঠামোর মধ্যে এনে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে এ ধরনের উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা প্রয়োজন। বিস্তারিত তদন্ত করে ডেসটিনির বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতেও সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
যোগাযোগ করলে সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী প্রথম আলোকে বলেন, ডেসটিনির মতো আরও প্রতিষ্ঠান একই ধরনের কার্যক্রমে লিপ্ত। বিষয়টির সত্যিই একটি বিহিত করা দরকার।
বক্তব্য নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করলে ডেসটিনির গণমাধ্যম উপদেষ্টা মাহমুদ আল ফয়সাল প্রথম আলোকে বলেন, ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীন এই মুহূর্তে দেশের বাইরে অবস্থান করছেন এবং দেশে ফিরেই তিনি কথা বলবেন। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে বক্তব্য চাওয়া হলে তিনি বলেন, সবকিছুই এমডি। তিনি ছাড়া কারও পক্ষে কথা বলা সম্ভব নয়।

কপি+পেষ্ট
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জেনারেল রাও ফরমান আলী ছিল ইন্ডিয়ান 'র'-এর এজেন্ট

লিখেছেন ধূসর সন্ধ্যা, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২২



জেনারেল রাও ফরমান আলী ছিল ইন্ডিয়ান 'র'-এর একজন এজেন্ট। এই তথ্য কেউ জানতো না। তার ফ্যামিলিও জানতো না। ১৯৪১ সালে বর্ডার ক্রস করে সে ঢুকেছিল পাকিস্তান। তারপর আস্তে আস্তে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

বন্ডাই সৈকতের হামলাস্থল। ছবি: রয়টার্স

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৪



সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

লিখেছেন প্রামানিক, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:১৩


ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।

১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৮




ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×