somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার শৈশব এবং জাদুর শহর (প্রথম কিস্তি)

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

খুব বেশি দিন আগে নয়, ঢাকা তখনও একটি সুন্দর শহর।

বড় বড় রেইন ট্রি ঘেরা ছায়াময় একটি শহর। মুড়ির টিন বাস গুলো তখনো চলছিলো। টেম্পু নামক বিভীষিকা তখনো পথে নামেনি। আমার বেশ মনে আছে আমাদের ধান্মন্ডীর বাসার ছাদ থেকে আমরা বাস গুনতাম, আর আট নম্বর রোডের উপর দিয়ে কয়টা গাড়ি আসতো যেত কমবেশি তাও জানতাম। বাসার সামনেই বিশাল মাঠ, প্রাচীর দিয়ে ঘেরা ছিলো না আজকের মত। কি বিশাল লাগতো। উলটো দিকে ছিলও শায়লা আপাদের বাসা, টিভিতে নাটক করতেন, আমার বড় ভাইএর সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। আমরা থাকতাম আজকে যেখানে ওরিয়েন্টাল রিয়েল এস্টেটের আকাশচুম্বী এপার্টমেন্টটা দুর্বিনীত ভঙ্গিমায় দাঁড়িয়ে সেখানটাতে, বিশাল সবুজ লন, ছিমছাম তিনতলা একটা বাসা। আমরা নির্ভীক ঢুকে যেতাম মাঠে, কখনো লেকের ধারে বেড়াতে যেতাম, অত জৌলুশ ছিলও না লেকটার তখন কিন্তু ছিল মায়া, একটা কাঠের সাঁকো ছিল, ছোট্ট দ্বীপটাতে যাওয়ার জন্য, নিলচে কাঠের ক্রস ক্রস, ঠিক গাঁয়ের সলাজ ষোড়শীর মতন। গাঁয়ের সেই ছোট্ট সলাজ ষোড়শীটিকে শহরে এনে তার কালি তোলা কাজল তুলে মাস্কারা, টাস্কারা লাগালে, কচি কলাপাতা ডুরে শাড়িটি পাল্টে টপ স্কারট পরালে যেমন টি হবে, ঠিক তেমনটি লাগে এখন, সেই ছায়া ছায়া লেইকটি দেখলে। বড় নির্মম! কি ভয়াবহ !! ক্রমশ এ শহর কিম্ভূতকিমাকার হচ্ছে।

খুব মনে আছে, বিকেলে ছাদে উঠলে দেখতাম অজস্র টিয়ে পাখি, ঘুরছে আর ঘুরছে। আর ছিলও কৃষ্ণচূড়া গাছ শহরটা জুড়ে। কি সুন্দর লালচে কমলা, কোমল মায়া! ঝিরি ঝিরি পাতা, কি অদ্ভুত শব্দ হত। দূর থেকে ক্রেইন দেখতে পেতাম, সংসদ ভবনের কাজ চলছে। কি বিশাল হলদে রঙের, আর তখন খুব মজার একটা গাড়ি চলত, ঠিক ক্রেইনের মত হলুদ রঙের, ছাদ খোলা, শুনেছিলাম সেগুল নাকি অস্ট্রেলিয়ান্ গাড়ি। আমার খুব ভাল লাগতো। আর ভালো লাগতো বিশাল ট্রাক গুলো, কি সুন্দর ছবি ওয়ালা, সামনে একটা কাঠি দিয়ে ঘুরাত, ঘুরাত ঘুরাত হঠাত, খটাং শব্দে চালু হত, এঞ্জিন। একটা ছবি থাকতো এক পেশীবহুল লোক সমগ্র পৃথিবীটাকে তাঁর ঘাড়ে তুলে রেখেছেন। ভাবতাম কবে বড় হব আর এই লোকটার মত হব, শক্ত পোক্ত, গাট্টা গোটটা। খুব ইচ্ছে হত অমন হই। কেউ জিজ্ঞেস করতো যদি “ বাবু তুমি কি হতে চাও, বাবার মত ডাক্তার?” আমি বলতাম “মুক্তি যোদ্ধা” আসলে বলতে চাইতাম “মুষ্টিযোদ্ধা”, ক্লে এর মত, মোহাম্মদ আলী ক্লে, আশৈশব আমার হিরো। খুব মনে আছে ল্যারি হোমসের সাথে খেলাটা যেদিন টিভিতে দেখিয়েছিল, সেদিন বাসায় মটরশুঁটি দিয়ে কই মাছ রান্না হয়েছিলো, আর মোহাম্মদ আলির হেরে যাওয়া ভাবলে এখনো বুকটা টন টন করে। আজ এত বছর পরেও। সেদিন ঢাকা শহর টাই ফাঁকা হয়ে গিয়েছিলো। কই গেল সেই দিন গুলি! মোহাম্মদ আলিকে বাংলাদেশ সম্মানজনক নাগরিকত্ব দিয়েছিলো। আর কক্সবাজারে এক টুকরো জমি। কে জানে কোন ভুমি দস্যুর করাল গ্রাসে গেছে সে জমি?

আর দেশে হিরো ছিলও ফুটবলার সালাহ উদ্দিন। তখন কারুর সাথে নতুন বন্ধু হলেই বলতাম “তুমি আবাহনী? না মহামেডান?”, আমি চিরকাল আবাহনীর দলে। বুঝি বা না বুঝি উত্তেজনাটা ছিলও খুব। আমি ছিলাম বরিস বেকার, আমার বোন ছিল জন ম্যাকেন্র, আমরা ছিলাম দুপক্ষ, আমার সিক্স মিলিওন ডলার ম্যান তো ওর বাইওনিক ওমেন, ওর রুনা লাইলা তো আমার সাবিনা ইয়াসমিন, কোন ছাড় নেই, আবার এক মুহূর্তও তাকে ছাড়া চলতো না আমার। স্কুল থেকে ফিরলেই আমরা রং রং খেলতাম, এক বিচিত্র খেলা! বাসার চৌখুপি মোজাইক মেঝেতে, বেশিটাই ছিল সাদা, দূরে দূরে কিছু নীল, হলদে মোজাইক ছিল, একটা থেকে আরেকটায় দৌড়ে যেতাম, আর ছুয়ে দিলেই চোর হতাম। বলাই বাহুল্য এ খেলাটি, তাঁরি আবিষ্কার, যেমন বাসা বাসা খেললে অবধারিতও ভাবে আমাকেই চাকর হতে হত, আর তাঁর সৃষ্টিশীল খ্যাপানোর শিকার হতে হত। বাবার কাছে যেতাম বিচার দিতে, সুন্দর বিচার করতেন, বলতেন হ্যাঁ বাসায় তো একটা কাজের লোকও লাগে, কি আর করা, ততাস্থু! কিন্তু ব্যডমিন্টন কিংবা ফ্রিসবি খেলার সময়, হারিয়ে নিতাম প্রতিশোধ, হায় আজ যদি পেতাম সব হারিয়েও তোকেই চাইতাম।

কখন বাসার পুলিশ কিংবা বড়দের ফাঁকি দিয়ে মোড়ের কনফেকশনারিতে যেতাম, কোন ভয় ছিল না শহরে,কত আর বড় তখন মেরিগোল্ড কিন্ডারগার্টেনে কেজি ওয়ান এ পড়ি। সবচেয়ে প্রিয় ছিল মিল্ক ভিটা চকলেট মিল্ক, আহা কি স্বাদ। এত্ত ভালো লাগতো যার আর পর নেই। আর আইস্ক্রিম ওয়ালার ঘ্নটির শব্দ, অমন মধুর ধ্বনি কমই ছিল। তখন সব এত আনায়েসেই পেতাম না। ভালো আইস্ক্রিম খেতে যেতে হত নিউ মার্কেটে, নভেলটি আইস্ক্রিম, কী সুন্দর ছিল, কাঁচ দিয়ে ঘেরা, ছোট্ট একটু দোতলাও ছিল, আইস্ক্রিম কাপ ভরা স্কুপটা দিত। আহা অমন ভালো জিনিশ, কদাচ জুটত। সে যুগে ছোটদের আইস্ক্রিম খাওয়া মানেই “হুম্ম ঠান্ডা লাগবে, টন্সিল ফুল্বে”।বায়না করার মত সুযোগ ছিল না তখন। নিউ মার্কেট ছিল যেন পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মার্কেট, কী বিশাল। আর কী মজা! আমার নানা ছিলেন এই মার্কেট এর এঞ্জিনিয়ারিং টিম এর একজন, আর তাই ছোট্ট বেলা থেকেই বেশ একটা নিজের নিজের ভাব ছিল, সে অনেক আগে নানার দোকান টোকান ও ছিল, হাত বেহাত হওয়ার পরেও দু একজন তাঁর ভাড়াটিয়া ছিলেন, যেখানে প্রভুত খাতির যত্ন পেতাম, যার মুল একটা আকর্ষণ ছিল লাইটস এর “ক্রিম্- রোল”! এর সাথে আর কিসের তুলনা চলে, যারা খেয়েছেন তারাই জানেন। আর গেইটের বাইরে লোক গুলা বসে থাকতো বুঝি আমাদের জন্যই, ছোট ছোট, এরপ্লেইন, হ্যাজাক বাতি, গাড়ি, ভর্তি একমুঠো রঙ্গিন মৌরি, যেন এক মুঠো আনন্দ। আর ছিল “ম্যাচবক্স” এর গাড়ি, বাংলাদেশে আর পাওয়া যায় না। আমার দু খানা ছিল, সবুজ আর কালচে লাল। দু বোনের দেয়া, কোথায় হারিয়ে গেছে! কিন্তু এখনো রয়ে গেছে সে ভালো লাগা, সেই গর্বিত মালিকানার রেশ। আমাদের যুগে সবচেয়ে “হট টয়” ছিল জু সেট আর সোলজার সেট, নিখুঁত সুন্দর ছিল, এমন কি সিংহ কিংবা ষাঁড় এর প্রাইভেট পার্ট টুকুও নিখুঁত মোল্ডে বানানো থাকতো। সব হারিয়ে গেছে, হারিয়েই যায়, স্থান, কাল, পাত্র সবই বুঝি হারাবারি জন্য!

আমাদেরস বাসা থেকে নিউমার্কেট মনে হত বুঝি গাড়িতে উঠলাম আর নামলাম, এত্ত কাছে! কই ছিল এই ট্রাফিক আর কই ছিল এত্ত মানুষ! রিক্সা দিয়ে গেলে সবচেয়ে ভালো লাগতো, সদ্য বানান করতে শিখা আমি বড় বড় সাইন বোর্ড আর দোকানের নামগুলা পড়তে পড়তে যেতাম হকার’স মার্কেটের লাগাতার দোকান! এ, বি, সি হোসিয়ারি না এ, বি সিদ্দিক হোসিয়ারি একটা দোকান ছিল, সে নামটা এখনো মনে আছে, হয়তো তার গ্রাফিক্স টার জন্যে। দুষ্টু ছেলেদের মনে থাকার কথা এখনো। নিয়ন সাইন গুলো খুব ভালো লাগতো, জ্বলত নিবত কি সুন্দর! আর সন্ধ্যা হলেই সব মোটা মুটি শুন শান, এত্ত হট্ট মেলা ছিল না শহর টা। অত আর্কিটেক্ট, অত আরবান ডিজাইনার ছিলনা তবু অনেক সুন্দর ছিল সব। বাড়ি ঘড় গুলো অনেক সুন্দর ছিল, খোলা জায়গা ছিল,অমন দশ ফুট বাই দশ ফুট মাপা হাসি চাপা কান্না ছিল না আমাদের অন্দর মহল। পথে ঘাটে ডর ভয় বলতে কিছুই ছিল না তেমন। তবে একটা ভয় ছিল, সে এক বীভৎস ভয়! আমার নানার বাসা ছিল আজিমপুরের অরফেনেজ রোডে, সেখান থেকেই এসছিল ভয়টা। আজিমপুর গোরস্থানে তখন একটা লোক এর আনাগোনা ছিল, কলিজা খোর্‌ “কইলজা খাওরা খালিলুল্লাহ” নামেই সব্বাই চিনতো, দুপুরে না ঘুমালে, রোদরে খেলতে চাইলে, মোক্ষম দাওয়াই ছিলও এই খালিলুল্লাহ, দীর্ঘদিন ছিল ভয়টা, বয়সকালে বেচারাকে চাক্ষুস দেখে মায়াই হয়েছিলো। বার দুয়েক তার দেখা পেয়েছিলাম। যাক সে ভয় আর নেই, দুপুরে না ঘুমালে বলবার কেউ নেই, ঘুমাবার সময়ও নেই। বাবা বলতেন, এখন ঘুমাও না একদিন ঘুমাতে চাইবে সময় পাবে না, আসলেই, দূর দৃষ্টি ছিল উনার, ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন সামনে কি দিন আসছে। হায় এখন বুঝি ছুটির দিনগুলোও কাটে এমন নির্ঘুম দুপুর।

আমার স্কুল ছিল কলাবাগান ফার্স্ট লেনে, কাজিনরা সে স্কুলে পড়ত আমাকেও ভর্তি করা হল, বেশ মনে আছে লাল সুটকেইস নিয়ে হাজির হয়েছিলাম স্কুলে, বন্ধুরা ছিল মামদুদ, মোহাম্মদ আলী, মিলন, দেবনাথ ওরা হারিয়ে গেছে বহুযুগ। মিলন কে পেয়েছিলাম ক্লাস নাইন এ সে আবারও হারিয়ে গেছে। আজ আর কাউকে পাব না, তবু মনে পরে। তখন স্কুলটির বেশ নাম ডাক হচছিল তখন। ছোট্ট এক চিলতে খেলার মাঠও ছিল, ছিল একটা বিশাল ঝাউ গাছ । বদ্ধ ঘর গুলোতে ইরেজার, বাচ্চাদের টিফিন, আর ঘাম ঘাম একটা গন্ধ আটকে থাকতো, এখনো গন্ধটা পাই, এমন কি আমার ছেলেদের ক্লাসে গেলেও সেই একই গন্ধ পাই। কি যে অদ্ভুত লাগে। কোন মানে নেই তবু ভালো লাগে। আর আমার ইমিডিয়েট বড় দুই বোন পড়ত শের-ই-বাংলা গার্লস স্কুলে। কোন একদিন, হয়তো দিন দুএক আমি স্কুলে আসিনি স্কুল যে বন্ধ জানা ছিলনা, গাড়ী আমাকে স্কুলের গেইটে নামিয়ে বোনদের নিয়ে ওদের স্কুলে চলে গেছে, আমি গেইট খুলে ভিতরে ঢুকে দেখি ওমা স্কুল বন্ধ! এখন! কি আর করা আমি বাসায় ফেরার পথ ধরলাম, কেজি ওয়ান পড়ুয়া আমি মিরপুর রোড পার হয়ে বাসায় ফিরলাম বীর বেশে, বেশ ভাব্লাম,সবাই বাহবা দিবে উল্টো কিনা বকাই জুটল, কেন স্কুলেই অপেক্ষা করলাম না। শুধু বাবাই বলেছিলেন “গুড”! ভাবা যায়! আর এখন তো মিরপুর রোড পার হতে দামড়া আমারই ভয় করে। সাধে কি আর “নিরাপদ সড়ক চাই”- আন্দোলন করতে হয় নায়ক কে।

শহরটা আজ ভয়ের শহরে পরিণত হয়েছে। অ্যারো টিভি সিরিয়ালে যেমন বলতো “ ইউ ফেইল্ড স্টারলিং সিটি”, বলেই একটা অ্যারো ছুড়ে দিত, এখন শহরের হয়েছে এই অবস্থা। ঈশ্বর চন্দ্র গুপ্ত যেমন লিখেছলেন “রেতে মশা দিনে মাছি, এই নিয়ে কলকাতায় আছি” ঠিক সে রকম, দিনে ট্রাফিক রাতে ছিন্তাই, শুধু নয় তাই শুধু নয় তাই, গুম খুন আর রাহাজানি, সাথে পুলিসি হয়রানি... এর আর শেষ নেই। এক সময় ঢাকা ছিল “সিটি অফ মস্ক” এখন হয়েছে “সিটি অফ আগলি বিল্ডিংস”, দায়টা আমিও এড়াতে পারিনা একজন স্থপতি হিশাবে, তবে আপ্রান চেষ্টা করছি,তবে কোন মনিটরিং বডি না থাকলে যা হবার তাই হচ্ছে, যে যা খুশী বানাচ্ছে। গণচীন ঘোষণা দিয়েছে “নো মোর বিজার আরকিটেকচার”, আমাদের বোধোদয় কবে হবে কে জানে। আদৌ কি হবে? কিভাবে হবে আমরা মধ্যবিত্তরা পলায়নপর, যারা এক জেনারেশন আগে দেশ ত্যাগ করে্ননি তারা এই জেনারেশন দেশ ত্যাগ করছেন। যারা এখনো কিছু করে উঠতে পারেন নি তারা ভাবছেন এ দেশের কি হবে! এ শহর এ দেশ, সবার কাছে একটা প্ল্যাট ফর্ম, কে কখন কোন গাড়ীটা ধরবেন সে চিন্তায় অস্থির! একটা প্ল্যাট ফর্মের ভালো মন্দে কার কি এসে যায়, যে ঢাকা থেকে চিটাগং যাবে ভৈরবের ভালো মন্দে তার কি কাজ। গ্লোবাল হওয়া দূরে থাকুক, নিজের ঘরের বাইরে, নিজের পরিজনদের বাইরেই আমরা চিন্তা করতে পারিনা। এ সত্যি! গভীর সত্যি, এড়ানোর উপায় নেই! পালানোর পথ নেই!!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
১০টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজকের ব্লগার ভাবনা: ব্লগাররা বিষয়টি কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪১


ছবি- আমার তুলা।
বেলা ১২ টার দিকে ঘর থেক বের হলাম। রাস্তায় খুব বেশি যে জ্যাম তা নয়। যে রোডে ড্রাইভ করছিলাম সেটি অনেকটা ফাঁকা। কিন্তু গাড়ির সংখ্যা খুব কম।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাপ, ইদুর ও প্রণোদনার গল্প

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ০৯ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৪

বৃটিশ আমলের ঘটনা। দিল্লীতে একবার ব্যাপকভাবে গোখরা সাপের উৎপাত বেড়ে যায়। বৃটিশরা বিষধর এই সাপকে খুব ভয় পেতো। তখনকার দিনে চিকিৎসা ছিলনা। কামড়ালেই নির্ঘাৎ মৃত্যূ। বৃটিশ সরকার এই বিষধর সাপ... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

×