somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

সৈয়দ হাসানুজ্জামান (নয়ন)
জীবন চলার পথে অনেক কিছু দেখেছি জেনেছি । অনেক দিন থেকেই লেখার চেষ্টা করছি কিন্তু সাহস পাই না । অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম ভাল, খারাপ যাই হোক লিখব । ব্লগের সকলের সহযোগিতা চাই ।n

নাগরিক, গণতন্ত্র, সুশাসন ও নির্বাচন

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাষ্ট্র গঠনের একটি পূর্বশর্ত হল জনসমষ্টি। যখন একটি রাষ্ট্র পূর্ণাঙ্গভাবে আত্মপ্রকাশ করে তখন সেই জনসমষ্টি রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে বিবেচিত হয়। রাষ্ট্রের সঙ্গে নাগরিকের সম্পর্ক অত্যন্ত নিবিড়। রাষ্ট্রের নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্যজ্ঞানের উপর রাষ্ট্রের কার্যক্রমের সফলতা ও ব্যর্থতা নির্ভর করে। অতএব, নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য এবং কীভাবে সুনাগরিক হওয়া যায় তা আমাদের জানতে হবে। নাগরিকত্ব বলতে বোঝায়, রাষ্ট্রের রাজনৈতিক অধিকার এবং নাগরিক সুবিধা ভোগ করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বাধ্য হওয়া। নাগরিক হচ্ছেন তিনি যিনি ঐ রাষ্ট্রে স্থায়িভাবে বসবাস করেন এবং রাষ্ট্রের আইন, সংবিধান এবং অন্যান্য নির্দেশের প্রতি আনুগত্য প্রদর্শন করেন। রাষ্ট্রের কল্যাণ সাধনে নিজের কর্মের মাধ্যমে ভূমিকা রাখেন এবং রাষ্ট্র কর্তৃক বন্টনকৃত সকল সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক অধিকার ভোগ করেন। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে সকলেই সমান এবং আধুনিক নাগরিকত্বে সমাজের নারীপুরুষ, সকল ধর্ম, গোত্র সকলেই নাগরিকত্ব অর্জন করতে পারে। কিন্তু অত্যান্ত দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি যে আমাদের দেশের নাগরিকগণ তাদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, চিকিৎসা, শিক্ষাসহ সর্বক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ সুবিধা ভোগ করতে পারছেন না। অন্যদিকে একজন সুনাগরিক হিসেবে রাষ্ট্রের প্রতি, সমাজের প্রতি, মানুষের প্রতি যে দায়িত্ব তা পালন করছেন না। রাষ্ট্র যারা পরিচালনা করেন নাগরিকদের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে সরকারের ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে রাষ্ট্রে নাগরিকদের অধিকার থাকবে সরকারের সমালোচনা করার। এর জন্য সরকার যদি ক্ষমতার অপব্যবহার করে সে ক্ষেত্রে নাগরিকদের অধিকার রক্ষায় এবং জনগণের অধিকার রক্ষায় ও কল্যাণে বিভিন্ন বিরোধী রাজনৈতিক সংগঠন প্রতিবাদ করে সরকারকে সঠিক আচরণের পথে আনতে বাধ্য করবে। বাংলাদেশের অধিকার ও মানবাধিকার ১৯৭২ সালের সংবিধানে বিধিবদ্ধ রয়েছে। এ অধিকারগুলোর মধ্যে রয়েছে আইনের চোখে সবাই সমান। ধর্ম, জাতি, জাত, বর্ণ, লিঙ্গ অথবা অনুদানের নিরিখে কোনো ধরনের বৈষম্য করা যাবে না। রাষ্ট্র সব ক্ষেত্রে জনজীবনে নরনারীর সমান অধিকার রক্ষা করবে। বেআইনিভাবে গ্রেফতার ও আটক রাখার অধিকার রাষ্ট্রের নেই। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে, প্রবিদ্ধির হার বেড়েছে, বেড়েছে বৈদেশিক রেমিটেন্সের হারও। কিন্তু উন্নয়নের পথ ধরে দুর্নীতি যে ছত্রাকারে চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে, তাতে সন্দেহ নাই। সুশাসন কায়েম করতে হলে শক্তিশালী বিরোধী দল থকাতে হবে। সমালোচনার সুযোগ থাকতে হবে। পার্লামেন্টে বিরোধী দলের বলিষ্ঠ ভূমিকা সরকারি দলের জন্য সহায়ক। ঘরের শত্রু যে বিভীষণ, এ সত্যটি আমরা ভুলে যাই। এই বিভীষণদের কারণেই যুগে যুগে ঘটে বলেছে দলাদলি, সংঘাত আর বিয়োজন। যুগ যুগের অভিজ্ঞতার ফসল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা। দেশের সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে, শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে আগামী দিনের জনপ্রিয় ও জনসম্পৃক্ত জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচন করা অতি প্রয়োজন। জনগণকে পাশ কাটিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নিলে বর্তমান মেধাবী তরুণ প্রজন্ম ও বিশ্বের রজানীতির পরিমণ্ডলে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য হিসেবে চালানো যাবে না। আজ বাংলাদেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট পর্যলোচনা করলে বুঝা যায় দেশের মানুষ নিরাপদ কিনা? দেশের মানুষের জানমালের হেফাজত আছে কিনা? মানুষ ঘর থেকে বের হলে নিরাপদে স্বগৃহে ফিরে আসার গ্যারান্টি আছে কিনা? খুন, গুম, হত্যা ও অপহরণ মুক্ত আমার দেশ আছে কিনা? মানুষ শান্তিতে, স্বস্তিতে, নিরাপদে থাকার জন্য রাষ্ট্র সফলভাবে নিরাপত্তা দিতে পারছে কিনা? রাষ্ট্রের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সরকার আন্তরীক কিনা? এ প্রশ্নগুলোর সদুত্তর আজ জাতি উৎকণ্ঠার সাথে জানতে চায়। জাতি একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশে মহান স্বাধীনতার নেতৃত্ব দানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও তার সরকারের কাছে সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রাপ্তির আশাতো মানুষ করতেই পারে? অন্যান্য রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদীদল ও বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি রাষ্ট্র পরিচালনায় অতীতে কোথায় সফল হয়নি, কোথায় আরও সফল হতে পারতো, আরো দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্রে পরিচালনায় দেশের জনগণের প্রত্যাশা পুরণে সার্থক অবদান রাখতে পারতো। সে বিচার বিশ্লেষণের ভার কোন সরকার বা রাজনৈতিক দলের উপর নয়। তাদের ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, দুর্নীতি-দুঃসাশন, সফলতা-ব্যর্থতা তার বিচারের ভার জনগণের উপর। তারাই বিচার বিশ্লেষণ করে নির্বাচন এলে আগামী নির্বাচনে তাদের মতামত ও রায়ের মধ্যে দিয়ে যারা জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে তারাই নির্বাচিত হবে, তারাই সংখ্যা গরিষ্ঠ হয়ে সরকার গঠন করবে। অন্যান্যরা সবাই বিরুধীদলে আসন গ্রহণ করবে। এটাই একটি রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক সৌন্দর্য্য। এভাবেই গণতন্ত্র বিকশিত হয়। এই সৌন্দর্যকে লালন করা, ধারন করা, বিশ্বাস করা, সর্ব ক্ষেত্রে আন্তরীকাতা দিয়ে তা প্রয়োগ করা। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে এখন আর এই প্রক্রিয়াগুলো চোখে পড়ে না। সরকারি দল যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় থাকতে চায়, আর বিরোধী দল যে কোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে চায়। অন্যদিকে সরকারি দল বিরোধী দলকে রাজনীতি করার সুযোগ সীমিত করে দেয় আবার অন্যদল গ্রেনেড দিয়ে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করতে চায়। এই অপসংস্কৃতি থেকে আমাদের দেশকে বেরিয়ে আসতে হবে। যত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসতে পারবে ততই জাতির মঙ্গল। দেশের জনগণ বুকের তাজা রক্ত দিয়ে, জীবন দিয়ে, সীমাহীন আত্ম-ত্যাগের মধ্যে দিয়ে ৯ মাস সশস্ত্র যুদ্ধকরে যে বাংলাদেশ মানুষ চেয়েছে সে বাংলাদেশ তারা কি পেয়েছে? এই স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে স্বাধীনভাবে রাজনীতি করার গণতান্ত্রিক অধিকার কি মানুষ পেয়েছে? এই প্রশ্নবানে আজ বিবেকবান মানুষগুলো ধুঁকে ধুঁকে মরছে। রাজনৈতিন স্বাধীনতা, গণতন্ত্রের স্বাধীনতা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা, বাক-ব্যক্তির স্বাধীনতা, বিচারালয়ের স্বাধীনতা, দেশে সু-শাসন প্রতিষ্ঠা, ভোটার বিহিন রাজনীতির সংস্কৃতি, গুম, হত্যা, খুন, অপহারণ, দুর্নীতি জাতীয়করণ, আবাধে ব্যাংকিং সেক্টরে লুট, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার, সকল সেক্টরে রাজনীতিকরণ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীনতার হাত থেকে জনগণকে রক্ষা করার নামে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী অর্থের বিনিময়ে যারা মানুষ হত্যা করে, গুমের সাথে জড়িত থাকে, তাদেরকে শৃঙ্খলার মধ্যে পেশাদারিত্বে ফিরিয়ে আনা, কঠোর হস্তে দমন করা। শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার আওতায় আনা, তাদেরকে সরকার বুঝিয়ে দেয়া, তোমাদের দায়িত্ব কোন রাজনৈতিক দলকে বা কোন সন্ত্রাসীকে প্রশ্রয় দেয়া নয়। তোমাদের দায়িত্ব দেশের জনগণকে সুরক্ষা দেওয়া, নিরাপত্তা বিধান করা। দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মানুষের অতংক নয়, তারা মানুষের বন্ধু। এই বিশ্বাস দেশবাসীর কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। আজ আর ১৫ ফেব্র“য়ারির নির্বাচন নয়। ৫ই জানুয়ারির মতো বিনাভোটের নির্বাচন জাতি আর দেখতে চায় না। একটি অর্থবহ, জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেশবাসী দেখতে চায়। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর সরকার বলেছিলেন, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় রাষ্ট্রের প্রয়োজনে একটি নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে নির্বাচন নিয়ে আমরা শিগগিরই আলোচনা করবো। সবার সাথে আলোচনা করে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করবো। কিন্তু দুঃখজনকভাবে বাস্তবতা ভিন্ন। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে সারাদেশে ঝড়োহাওয়া বইছে। রাজনৈতিক দলগুলো নড়েচড়ে বসেছে। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। নির্বাচনই কি গণতন্ত্র? না এটা গণতন্ত্রের উপাদান মাত্র। যেখানে সংসদ কার্যকর থাকে না, গণতন্ত্র থাকবে না, আইনের শাসন থাকবে না, সুশাসন কার্যকর থাকবে না, ঘুুষ, দুর্নীতি, খুন, হত্যা অúহরণ সর্বক্ষেত্রে দলীয়কারণের রাজনীতি বন্ধ হবে না। ততক্ষণ পর্যন্ত নির্বাচন ও গণতন্ত্রের পরিবেশ সৃষ্টি হবে না। দেশবাসী আশা করে এবং মনে প্রাণে বিশ্বাস করে উপরোল্লেখিত বিষয়গুলি নিয়ে আগে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের সাথে, বিরোধী দলগুলোর সাথে আলোচনা করে সিদ্বান্ত গ্রহণ করে একটি কার্র্যকার সমঝোতায় এসে তারপর নির্বাচন কি দলীয় সরকারের অধীনে হবে? নাকি সহায়ক সরকারের অধীনে হবে? নাকি সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সমন্বয়ে সরকারের আন্তরিকতা, নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা, সবার সাথে একটি জাতীয় সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতায় এসে দেশবাসীকে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের ব্যবস্থা দেশবাসী আশা করে এবং বিশ্বাস করে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪০
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

এশিয়ান র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান !!

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:২০

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী 'টাইমস হায়ার এডুকেশন' ২০২৪ সালে এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।তালিকায় ভারতের ৪০, পাকিস্তানের ১২টি, মালয়েশিয়ার ১১টি বিশ্ববিদ্যালয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা শহর ইতিমধ্যে পচে গেছে।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



স্থান: গুলিস্থান, ঢাকা।

ঢাকার মধ্যে গুলিস্থান কোন লেভেলের নোংড়া সেটার বিবরন আপনাদের দেয়া লাগবে না। সেটা আপনারা জানেন। যেখানে সেখানে প্রসাবের গন্ধ। কোথাও কোথাও গু/পায়খানার গন্ধ। ড্রেন থেকে আসছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×