প্রতিহিংসাজনিত ভাইরাস ফিভারে ভুগছে বিরোধী দল।সংঘাত,ভাংচুর,হত্যা ভিত্তিক হরতাল কখনো গনতন্ত্রের ভাষা হতে পারেনা।আর এসব যারা করে তারাও রাষ্ট্র ও মানুষের যোগ্য প্রতিনিধি হতে পারেনা।আমার কষ্ট লাগে তবুও কিছু দিকভ্রান্ত বিভ্রান্ত মানুষ এদের কথাই বলে।তারা কখোনই লক্ষ্য করেনা তারা শান্তিপুর্ন আন্দোলনের নামে কেমন অশান্তি চালায়।...আন্দোলন মানে সংঘাত নয়।আন্দোলন মানে গনমানুষের অধিকার আদায়ে কাজ করা।যা আওয়ামীলীগ করে দেখিয়েছে।শুধুমাত্র ক্ষমতালোভী না হয়ে কিভাবে দেশ ও দশের মানুষের জন্য জীবন বাজী রাখতে হয় তা আওয়ামীলীগ জানে।
এখোনো বিরোধী দলের জনসভায় কোনো নোংড়া হামলা হয়নি।বিরোধী দলীয় নেত্রীর সাথে ঘটেনি একুশে আগষ্টের মত ঘটনা।তারপরো ওরা বলবে আওয়ামীলীগ নিরাপত্তা দিতে জানেনা।
তাহলে তারা কি চায়?তারা কুকুর হয়ে ওপরকেও দলে ভেরাতে চায়?
আওয়ামীলীগের ইতিহাস এতটা নিকৃষ্ট নয়।আওয়ামীলীগ নিজের জন্য কাজ করেনা,তারা মানি লন্ডারিং করে নিজের আখের গোছানোয় ব্যাস্ত থাকেনা।গড়ে তোলেনা হাওয়া ভবনের মত জনগনের অকল্যাণ বয়ে আনা শয়তানের হেড কোয়ার্টার।
আওয়ামীলীগের সময় জঙীবাদের উত্থান হয়না,অবিরত লোডশেডিং,খাম্বা মেকানিজম ঘটেনা।বিরোধী দলের নেতাদের বাসায় গিয়ে গিয়ে জবাই করেনা আওয়ামীলীগ।তারা যখন বিরোধী দল ছিলো তখনো এটা করেনি।
ইতিহাস বলে দেবে,আওয়ামীলীগের প্রতিটা আন্দোলন কতটা শান্তিপুর্ন ও স্বার্থক।আওয়ামীলীগ স্বার্থপর নয়।বিরোধী দলের কোন কর্মসূচিতে বাঁধা দেবার নজির নেই।দিয়েছে তখনি যখন তারা সহিংস আচরন করেছে।
আওয়ামীলীগ জানে গনতন্ত্র কি,গনমানুষের অধিকার কাকে বলে।
তাই আসুন দেশ ও মানুষের স্বার্থে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগ কে জয়যুক্ত করে বঙবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮