somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

*কালজয়ী*
গবেষক, পাঠক ও লেখক -- Reader, Thinker And Writer। কালজয়ী- কালের অর্থ নির্দিষ্ট সময় বা Time। কালজয়ী অর্থ কোন নির্দিষ্ট সময়ে মানুষের মেধা, শ্রম, বুদ্ধি, আধ্যাত্মিকতা ও লেখনীর বিজয়। বিজয় হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী চিন্তার বিজয়।

আনবিক শক্তিকেন্দ্র ও বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পঃ নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎশক্তির উৎস ও বাংলাদেশ...........৫

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তিঃ

বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য শক্তি বলতে বোঝায় নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদন। বর্তমানে নবায়নযোগ্য শক্তি আসে ব্যায়োগ্যাস থেকে যার উৎপত্তি ব্যায়োম্যাস, হাইড্রো-পাওয়ার, সৌর এবং বায়ু।

উপাদানসমূহঃ

১। সৌর শক্তি
২। বায়ু শক্তি
৩। জোয়ার-ভাটার শক্তি
৪। সামুদ্রিক/নদীর ঢেউয়ের শক্তি
৫। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ
৬। ব্যায়োগ্যাস
৭। জিওথার্মাল শক্তি

বাংলাদেশের প্রথম ব্যায়োম্যাস বিদ্যুৎকেন্দ্রঃ

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো উন্নয়ন কোম্পানি (IDCOL) মাইক্রো শক্তি কোম্পানি নিয়ে কাজ করছে। এর নাম স্বাপ্নিক শক্তি (DreamsPower) যা বিশ্বব্যাংকের সহায়তা ও পরামর্শে পরিচালিত এবং বৈশ্বিক পরিবেশ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য কাজ করছে। এটি দেশের প্রথম অগ্রিম ও কেন্দ্র থেকে বিচ্ছিন্ন ব্যায়োম্যাস শক্তিকেন্দ্র চালু করেছে। পল্লী-বিদ্যুতায়তন প্রকল্পের লক্ষ্য হচ্ছে এর আওতাভুক্ত গাজীপুর জেলার কাপাশিয়ার বিদ্যুৎহীন মফস্বল শহর ও অঞ্চলের ৭০ হাজার নাগরিকের জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছানো।

বাংলাদেশের প্রথম (green) সবুজ শক্তি কেন্দ্রের সক্ষমতা ২৫০ কিলোওয়াট (ব্যায়োম্যাস গ্যাসীয় সুবিধা সম্বলিত) যা কৃষিজ অবশিষ্টাংশ (যেমনঃ ধানের তুস, গমের ভুসি) থেকে নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প কাজে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অবকাঠামো উন্নয়ন কোম্পানি (IDCOL) বিশেষ ঋণ সুবিধা সরবরাহ করে যা আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (IDA) ও বৈশ্বিক পরিবেশ সুবিধা (GEF) এর অন্তর্ভুক্ত। উক্ত প্রকল্পে বিশ্ব ব্যাংক ৬০% অর্থ সরবরাহ করে যেখানে পুরো প্রজেক্টের মূল্য ২৫ মিলিয়ন টাকা (২৫০০০০ ইউরো)।
স্বাপ্নিক শক্তির উদ্যোগ শুরু করেন একজন পোল্ট্রি কৃষক যে কঠিন পরিস্থিতির সম্পর্কে অভিজ্ঞ। কঠিন পরিস্থিতি হচ্ছে বিদ্যুৎ ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করা। সামাজিক অবস্থার উপর ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে তিনি নিজেই মাইক্রো শক্তি কোম্পানি সৃস্টি করেন।

কয়েক বছর আগে আমি ভারত গিয়েছিলাম এবং ভুসি ও তুস দিয়ে তৈরি শক্তি কেন্দ্র সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করি। আমি মনে করেছিলাম বাংলাদেশেও এরকম শক্তিকেন্দ্র নির্মান সম্ভব যেহেতু ভুসি ও তুস আমাদের প্রচুর পরিমানে আছে। এই ধরনের শক্তিকেন্দ্র ভারতে সর্বত্র। কিন্তু আমরা শক্তি সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে যেখানে আমাদের নিজেদের থামবাহিত বৈদ্যুতিক তারজালি ব্যবহৃত হয় যা দক্ষিন এশিয়ায় অদ্বিতীয়। একথা বলেছেন, স্বাপ্নিক শক্তি ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুজ্জামান মানিক।

অবিদ্যুতায়িত এলাকায় হওয়ায় শক্তিকেন্দ্র এখন পরিবেশবান্ধব থামবাহিত বৈদ্যুতিক তারজালির সাহায্যে উন্নতমানের শক্তি বানিজ্যিক ক্ষেত্রে ও ৫০০ গৃহে সরবরাহ করছে। কেন্দ্র থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় এই অদ্বিতীয় শক্তি প্রকল্প প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করছে যার অন্য কোথাও থেকে শক্তির প্রয়োজন নেই। সবমিলিয়ে ২২০ জন ভোক্তা আঞ্চলিক গ্রিডের সাথে যুক্ত যেখানে ২৩০০ জন আবেদন করেছেন ও অপেক্ষায় আছেন সংযোগের জন্য।

পল্লী বিদ্যুতায়তন এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উন্নয়ন প্রকল্প (RERED) ও বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশে এই ধরনের ভূমিকার সমর্থন করে যাচ্ছে। এই প্রজেক্টের অন্তর্গত (IDCOL) হাজার হাজার গৃহে সৌর শক্তি এবং ব্যায়োগ্যাস পদ্ধতি স্থাপন করছে। পল্লী-বিদ্যুতায়তন বোর্ড এখন ব্যায়োম্যাস শক্তিকেন্দ্রের জন্য পুনঃচেষ্টা চায়। স্বাপ্নিক শক্তি ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুজ্জামান মানিকের মতে, বর্তমানে বাংলাদেশের জনগনের মধ্যে একমাত্র ৩৮% এর বিদ্যুৎ সুবিধা আছে। পল্লী-বিদ্যুতায়তনের সম্প্রসারণ হচ্ছে গ্রামীণ প্রগতি ও উন্নয়নের চাবিকাঠি।

অর্থনৈতিক উন্নয়ন সরাসরি বিদ্যুৎ সুবিধার উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত। বিদ্যুতায়তন সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য প্রয়োজন। প্রতিষেধকের জন্য শক্তি প্রয়োজন যা শীতল শৃঙ্খলা বজায় রাখে। নতুন নতুন কর্মক্ষেত্র সৃস্টি ও উপার্জন বৃদ্ধির জন্য বিদ্যুতের প্রয়োজন অপরিহার্য। বিশ্বব্যাংক প্রত্যাশা করে (IDCOL) বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে ব্যায়োমাস শক্তিকেন্দ্র নির্মানে কাজ করবে। ব্যায়োমাস শক্তিকেন্দ্রের প্রধান উদ্দেশ্য হবে বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে বিদ্যুতের চাহিদা পূরণে নতুন নতুন উদ্যোক্তার ব্যবস্থা করা। এটি বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে।

নিয়মমাফিক গ্রীড ভিত্তিক বৈদ্যুতিক সেক্টর প্রকল্পের সমর্থনের পাশাপাশি নবায়নযোগ্য শক্তি উৎসে বাংলাদেশের তুলনামূলক সুবিধা স্বীকৃত। বিশ্বব্যাংক বলেছে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে সরকারীভাবে নবায়নযোগ্য শক্তি সেক্টরের উন্নয়ন প্রয়োজন। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ সরবরাহের কম সক্ষমতার দিক মাথায় রেখে কেন্দ্র থেকে বিচ্ছিন্ন নবায়নযোগ্য শক্তিকেন্দ্রের প্রস্তাবনার দিক মাথায় গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে যাতে দেশ শক্তি নিরাপত্তা এবং শক্তি চাহিদা পূরণে সক্ষম হয়।

বাংলাদেশ ১০০% নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের পক্ষে – বাস্তবতা কততুকু??

দ্রুত নগরায়ন, স্থিতিশীল অর্থনৈতিক প্রগতি বাংলাদেশের সৃষ্টি করেছে বিপুল শক্তি চাহিদা ও সম্ভাবনা। একথা অনস্বীকার্য যে শক্তি দারিদ্র দূরীকরণ, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, টেকসই অব-কাঠামোগত উন্নয়ন এবং দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণ। বাংলাদেশে সবচেয়ে বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত শক্তির ধরন হচ্ছে বিদ্যুৎ।

বর্তমানে (২০১৭ সালের তথ্য) জনগনের ৭২% শতাংশের বিদ্যুৎ সুবিধা আছে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহের পর্যাপ্ততা কম। বিগত কয়েক দশক থেকে বাংলাদেশ শক্তির অভাবে আছে যখন থেকে এটি শক্তি সরবরাহের ব্যাপারে প্রধানত আমদানিকৃত জীবাশ্ম জ্বালানি এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের উপর নির্ভরশীল হয়েছে। বর্তমান সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদনে সফলতা অর্জন করতে চায় যদিও গ্রীড ভিত্তিক বিদ্যুৎ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে অপর্যাপ্ত অবকাঠামোগত এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্টন সুবিধার অভাবে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্ব সবুজ বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের দিকে ঝুঁকছে কার্বন-ডাই-অক্সাইড ও গ্রীনহাউজ গ্যাস নির্গমন রোধ করার জন্য।

বিশ্বজুড়েই জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব স্পষ্ট হয়ে উঠছে। ঐতিহ্যগত ভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের প্রাথমিক উৎস। বর্তমানে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারন ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবক। বাংলাদেশ ৪৮ টা দেশের মধ্যে জলবায়ুগত ভাবে ভঙ্গুর। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবনাক্ততা বৃদ্ধি, ভারী বৃষ্টিপাত, বন্যা এবং ভূমিধ্বসের সৃষ্টি হয়। দুর্বল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের প্রাইভেট-পাব্লিক সেক্টরের নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের দিকে যাত্রা পরিবেশের সুরক্ষা এবং উন্নত জীবনযাত্রার জন্য গুরুত্বপুর্ন।

সরকার SREDA ধারণা প্রতিষ্ঠা করেছে নীতিমালা সরবরাহ করার জন্য এবং টেকসই নবায়নযোগ্য শক্তির উন্নয়নের জন্য। বাংলাদেশ সরকার গ্রামীণ প্রতিটি গৃহে বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে। সৌর এবং অন্যান্য নবায়নযোগ্য শক্তি হতে পারে এই উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্যের প্রধান নিয়ামক। বাংলাদেশের গ্রামীণ এলাকাগুলোতে, জনগন প্রধানত গ্রীড সংযোগ থেকে দূরে বাস করে যাতে উন্নয়নের জন্য নির্ভরযোগ্য, সামর্থ্যবান এবং কার্যকর বিদ্যুৎ সংযোগ পেতে পারে।

শক্তি প্রবেশ নিশ্চিত করার জন্য দূষণমুক্ত এবং শক্তি নিরাপত্তা সবার জন্য। বর্তমানে বাংলাদেশে সৌর বিদ্যুতের অল্প অংশ আছে। ২০১৭ সালে, বাংলাদেশের অর্জনে যুক্ত হয়েছে বৃহৎ (Solar Home System-SHS) কর্মযজ্ঞ যা প্রায় ৫ মিলিয়ন। ৩০ মিলিয়ন মানুষ সৌর শক্তি থেকে সরাসরি সুবিধা পাচ্ছে এবং ১ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশে পর্যাপ্ত পরিমানে সুর্যকিরনের মধ্যে থাকায়(বছরে প্রায় ৩০০ দিন) এর রয়েছে সৌর শক্তির অসীম সম্ভাবনা। দেশ গ্রামীণ নবায়নযোগ্য শক্তির উন্নয়নে তাৎপর্যপুর্ন অগ্রগতি সাধন করেছে। ১৯৯৬ সালে বৃহৎ সৌর (Solar Home System-SHS) কর্মযজ্ঞ গ্রামীণ জনগনের মধ্যে জনপ্রিয়তা পায়।

গ্রীন প্রযুক্তি কেন্দ্র (GTC) গ্রামীণ নারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল যাতে তারা সক্ষমতা তৈরি এবং ভোক্তাদের দ্বারে দ্বারে সেবা পৌঁছে দিতে পারে। যোগান শৃঙ্খলার শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এবং শাখা-প্রশাখা বৃহৎ সৌর (Solar Home System-SHS) কর্মযজ্ঞে সাহায্য করেছে যা জনপ্রিয় ও গ্রহনযোগ্য হয়েছে। বর্তমানে জনগন সহজেই মোবাইল ফোন চার্জ দিতে পারে, টেলিভিশন দেখে, ফ্যান চালায়, বাচ্চারা ভালোভাবে পড়াশুনা করতে পারে এবং জনগন তাদের গৃহস্থালীর কার্যাবলি সৌর বিদ্যুতের আলোতে রাতে সম্পন্ন করতে পারে।

বাংলাদেশ সরকার পদ্ধতিগত পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে নবায়নযোগ্য শক্তির উন্নয়নের জন্য। এর মধ্যে রয়েছে সচেতনতার উন্নয়ন, বৈধ এবং নিয়মমাফিক ফ্রেমওয়ার্ক, প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়ন এবং গ্রামীণ বিদ্যুতায়তনে অর্থায়ন। বাংলাদেশের কিছু পদ্ধতি ভবিষ্যৎ সৌর শক্তির জন্য প্রণোদনা তৈরি করেছে। এটি বিশ্বে বাংলাদেশকে অন্যতম সৌর জাতীতে পরিণত করেছে। SHS এর সাথে ৬১৭ সৌর সেচ পাম্প (SIP) স্থাপন করা হয়েছে, ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা, এবং দেশের প্রত্যন্ত গ্রামীণ এলাকার রাস্তায় সৌর বাতি স্থাপন করা হয়েছে, দ্বীপে ৭ টি সৌর মিনি-গ্রীড, শহরে ছাদে সৌর প্রকল্প এবং সৌর শক্তি চালিত আর্সেনিকযুক্ত পানি বিশুদ্ধকরন প্রকল্প কাজ করছে পরিষ্কার শক্তি উৎপাদন করার জন্য।

বিগত দুই দশকের অভিজ্ঞতা বলছে, সৌর শক্তি আমাদের কাছে পরিচিতি পেয়েছে এবং বাংলাদেশের জনগনের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছে। যথোপযুক্ত পরিকল্পনা এবং প্রয়োগ টেকসই প্রযুক্তিগত, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক ভাবে গ্রহণযোগ্য বানিজ্যিক আদর্শ বাংলাদেশের সৌর মিশন, শক্তিশালী সরকারী নীতি, যথোপযুক্ত বিনিয়োগ নীতি, কার্যকর প্রযুক্তি নিশ্চিত করণ, মানসম্পন্ন পন্য এবং সঠিক গবেষণা ও উন্নয়ন জাতিকে ১০০% গ্রামীণ বিদ্যুতে পরিণত করবে যাতে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে প্রথম আদর্শ সৌর জাতি হিসেবে অন্যরকম বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখতে পারি। (অসমাপ্ত)

Courtesy:
Secondary Sources Data



সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১১
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আপনি কি পথখাবার খান? তাহলে এই লেখাটি আপনার জন্য

লিখেছেন মিশু মিলন, ২২ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৪

আগে যখন মাঝে মাঝে বিকেল-সন্ধ্যায় বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতাম, তখন খাবার নিয়ে আমার জন্য ওরা বেশ বিড়ম্বনায় পড়ত। আমি পথখাবার খাই না। ফলে সোরওয়ার্দী উদ্যানে আড্ডা দিতে দিতে ক্ষিধে পেলে... ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×